বিষয়বস্তুতে চলুন

মুসলিম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মুসলিম
১৮৬৫ সালে কায়রোয় নামাজরত মুসলমান
মোট জনসংখ্যা
আনু.১.৮ বিলিয়ন বিশ্বব্যাপী (২০১৬)[]
প্রতিষ্ঠাতা
মুহাম্মাদ[]
(মুসলমানরা আদমকে প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বিবেচনা করে)[]
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চল
 ইন্দোনেশিয়া২৩,৬৮,০০,০০০[]
 পাকিস্তান২০,৮৮,০০,০০০[]
 ভারত১৯,৪৬,০০,০০০[]
 বাংলাদেশ১৫,১৯,০০,০০০[]
 নাইজেরিয়া৯,১১,০০,০০০[]
 মিশর৯,৫০,০০,০০০[]
 ইরান৮,২৯,০০,০০০[১০]
 তুরস্ক৮,২৮,০০,০০০[১১]
 চীন৬,০০,০০,০০০–৮,০০,০০,০০০[১২][১৩]
 আলজেরিয়া৪,২০,০০,০০০[১৪]
ধর্ম
৮০–৯০% সুন্নি ইসলাম[১৫][১৬]
১২–১৭% শিয়া ইসলাম[১৭][১৮]
~১% আহ্‌মদীয়া[১৯]
~১% অন্যান্য মুসলিম ঐতিহ্য (যেমন: ইবাদি)[২০]
ধর্মগ্রন্থ
কুরআন[২১]
ভাষা
আরবি (পবিত্র), উর্দু, বাংলা, মালয়, ফার্সি, জাভা, পাঞ্জাবি,বেলুচি,তুর্কি, হাউসা, ম্যান্ডারিন চীনা, উইঘুর ,বসনীয়, ইন্দোনেশিয়, কুর্দি,পশতু,সেবুয়ানো,দিভেহী এবং মুসলিম বিশ্বের ভাষা[২২][২৩][২৪][২৫][২৬][২৭][২৮]
মুসলিম

মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: স্ব ইচ্ছায় আত্মসমর্পণকারী, অনুগত)[২৯] হলো সেই ব্যক্তি যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে ৷ তবে বর্তমানে মুসলিম বলতে একেশ্বরবাদী ইব্রাহিমীয় ধর্ম ইসলামের অনুসারিদের বা ইসলাম পালনকারীদের বুঝানো হয় বা যারা ইসলামের অনুসরণ করে তাদের মুসলমান বা মুসলিম বলা হয়। মুসলমানেরা তাদের পবিত্র গ্রন্থ কুরআনকে আল্লাহর বাণী বলে মনে করে যা ইসলামের নবী ও রাসূল মুহাম্মদ এর উপর অবতীর্ণ হয়েছে। কুরআনের পাশাপাশি মুসলিমরা পূর্বের আসমানী কিতাব গুলিতেও বিশ্বাস করে, যেমন তাওরাত (তোরাহ), জাবুর (শ্যামা সংগীত) এবং ইঞ্জিল (সুসমাচার)। এই পূর্বের জ্ঞানগুলি ইহুদি ধর্ম এবং খ্রিস্টান ধর্মের সাথেও সম্পর্কিত, যা মুসলিমরা ইসলামের পূর্ববর্তী সংস্করণ হিসেবে বিবেচনা করে। সকল মুসলমানরা ঐতিহ্যবাহী বিবরণীতে বর্ণিত মুহাম্মদের শিক্ষা (সুন্নাহ) ও হাদিস অনুসরণ করে। মুসলিম আরবি শব্দ যার বাংলা অর্থ আত্মসমর্পণকারী এবং এর বাংলা পরিভাষা হিসেবে মুসলিম ও মুসলমান দুটি শব্দই সমান ভাবে ব্যবহার হয়।

শর্তসমূহ

[সম্পাদনা]

মুসলমানদের ধর্মীয় অনুশীলনগুলি কোরান ও হাদিসে এর মধ্যে গণ্য করা হয়েছে:

- এক আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের উপর নিখাদ বিশ্বাসের ঘোষণা দেয়া (শাহাদাহ),

- প্রতিদিনের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা (সালাত),

- ইসলামের দাওয়াত দিতে হবে আমুস্লিম মানুষদের, তারপর তাদের ইসলামে ধরমান্তারিত করা (সুনান ইবন মাজা ৩৯২৯) ।

- পুঞ্জীভূত সম্পদ হতে চন্দ্রবর্ষের হিসেবে দান করা (যাকাত)

- এবং সামর্থ্যবানদের জন্য জীবনে অন্তত একবার মক্কায় গমন করে বিধি পালন করা (হজ্জ্ব) ।

মুসলমান হওয়ার জন্য এবং ইসলাম গ্রহণের জন্য ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে একটি শাহাদাহকে (বিশ্বাস ও বিশ্বাসের ঘোষণা) উচ্চারণ করা অপরিহার্য,

اشْهَدُ انْ لّآ اِلهَ اِلَّا اللّهُ وَحْدَه لَا شَرِيْكَ لَه، وَ اَشْهَدُ اَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُه وَرَسُولُه

এর বাংলা অর্থ "আমি সাক্ষ্য দিই যে, আল্লাহ্‌ ছাড়া কোন *ইলাহ নেই। তিনি এক, তাঁর কোন অংশ নেই এবং আরও সাক্ষ্য দিই যে, মুহাম্মাদ তাঁহার ভৃত্যপ্রেরিত''।"

*ইলাহ শব্দের বাংলা অর্থ ঈশ্বর, প্রভু

জনমিতি

[সম্পাদনা]

সর্বাধিক জনবহুল মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটি ইন্দোনেশিয়া, বিশ্বের ১২.৭% মুসলমান এ দেশে বসবাস করে, এর পরে পাকিস্তানে (১১.০%), বাংলাদেশে (৯.২%) এবং মিশরে (৪.৯%) রয়েছে। বিশ্বের প্রায় ২০% মুসলমান মধ্য প্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকাতে বসবাস করে।

বড় সংখ্যালঘু হিসেবে ভারত, চীন, রাশিয়া, ইথিওপিয়া, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া এবং ইউরোপের কিছু অংশেও দেখা যায়। মোট জনসংখ্যার অনুপাত হিসাবে স্ব-বর্ণিত মুসলমানদের সর্বোচ্চ অনুপাতের দেশটি হল মরক্কো। ধর্মান্তরিত এবং অভিবাসী সম্প্রদায়গুলি বিশ্বের প্রায় প্রতিটি অঞ্চলে রয়েছে। ৭৫-৯০% এরও বেশি মুসলমান হলেন সুন্নি, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় বৃহত্তম সম্প্রদায় শিয়া এবং আহমদিয়া যথাক্রমে ১০-২০%, এবং ১% করে। তবে পাকিস্তান, বাংলাদেশসহ অধিকাংশ মুসলমান প্রধান দেশে আহমদিয়াদের মুসলামন হিসেবে গন্য করা হয় না।[৩০]

কিন্তু দুর্ভাগ্যের ব্যাপার হল যে ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মুসলিমদের মুসলিম বলেই প্রাধান্য দেয় না সৌদি আরব । এই তিন দেশের মুসলিমরা নাকি সব ধর্মান্তরিত মুসলিম, এই জন্যে এদের গুরুত্ব নেয় । এর প্রমান পাওয়া যায় ওমরাহ করার সময় যখন সমস্ত গালফ দেশের মুসলিমরা আগে ওমরাহ করার সুযোগ পায় আর এই তিন দেশের মুসলিমরা সবার শেষে স্থান পায় ।

সংস্কৃতি

[সম্পাদনা]

মুসলমান বা মুসলিম সংস্কৃতি বা ইসলামী সংস্কৃতি এমন শব্দগুলো যা মুসলমান এবং ঐতিহাসিকভাবে ইসলামী মানুষদের প্রচলিত সাংস্কৃতিক প্রথার বর্ণনায় ব্যবহৃত হয়। ইসলামী সংস্কৃতির প্রাথমিক রূপগুলি খোলাফায়ে রাশেদিন থেকে শুরু করে উমাইয়া খিলাফত পর্যন্ত প্রাথমিকভাবে আরব, বাইজেন্টাইন, পারস্য এবং লেভানটাইনে বিকশিত হয়েছে। তাই মুসলিম সংস্কৃতির শুরুটা ছিল প্রধানত আরবীয়। ইসলামী সাম্রাজ্যগুলোর পরিধি দ্রুত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে, মুসলিম সংস্কৃতিও ইরানি, বাংলাদেশি, তুর্কী, পাকিস্তানি, মঙ্গলীয়, চীনা, ভারতীয়, মালয়, সোমালীয়, মিশরীয়, ইন্দোনেশীয়, ফিলিপিনো, গ্রিক, রোমান, বাইজেন্টাইন, স্প্যানিশ, সিসিলিয়, বলকানীয়, পশ্চিমা সংস্কৃতির দ্বারা প্রভাবিত এবং তাদের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে পড়ে। মুসলিম সম্প্রদায় বিশেষ ভাবে দুটি গোষ্ঠীতে বিভক্ত । যথা সুন্নি ও শিয়া । এই দুটি গোষ্ঠী একে অপরকে আসল মুসলিম বলে মানে না । সুন্নি প্রধানত সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, কুয়েত, ওমান, বাহারিন, তুর্কি ইত্যাদি দেশে পাওয়া যায় । আর শিয়া প্রধানত ইরান ও ইরাকেই পাওয়া যায় ।

মুসলিমরা প্রধানত দুইটি উৎসব পালন করে থাকেন।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Lipka, Michael, and Conrad Hackett. [2015] 6 April 2017. "Why Muslims are the world’s fastest-growing religious group" (data analysis). Fact Tank. US: Pew Research Center.
  2. Alford T. Welch, Ahmad S. Moussalli, Gordon D. Newby (২০০৯)। "Muḥammad"। John L. Esposito। The Oxford Encyclopedia of the Islamic World। Oxford: Oxford University Press। The Prophet of Islam was a religious, political, and social reformer who gave rise to one of the great civilizations of the world. From a modern, historical perspective, Muḥammad was the founder of Islam. From the perspective of the Islamic faith, he was God's Messenger (rasūl Allāh), called to be a “warner,” first to the Arabs and then to all humankind. 
  3. Lalljee, compiled by Yousuf N. (১৯৮১)। Know your Islam (3rd সংস্করণ)। New York: Taknike Tarsile Quran। পৃষ্ঠা 71। আইএসবিএন 978-0-940368-02-6 [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  4. "The World Factbook — Central Intelligence Agency"www.cia.gov (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৭ 
  5. "The World Factbook — Central Intelligence Agency"www.cia.gov (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১৭ 
  6. "Muslim Population in India - Muslims in Indian States"www.indiaonlinepages.com। ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৭ 
  7. "The Future of the Global Muslim Population"Pew Research Center's Religion & Public Life Project (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ জানুয়ারি ২০১১। ২৪ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৭ 
  8. "The World Factbook"। ৩ মে ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  9. "The World Factbook"। ১১ জুন ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  10. "The World Factbook"। ১৯ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  11. "The World Factbook"। ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  12. Gorder, A. Christian van (২০১৪-০৫-২৯)। Islam, Peace and Social Justice: A Christian Perspective (ইংরেজি ভাষায়)। ISD LLC। আইএসবিএন 978-0-227-90200-4 
  13. "China (Includes Tibet, Hong Kong, Macau)"U.S. Department of State। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৮ 
  14. United Nations High Commissioner for Refugees। "Refworld - 2010 Report on International Religious Freedom - China (includes Tibet, Hong Kong, Macau)"Refworld। ১৭ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  15. See:
  16. From Sunni Islam: See:
  17. "Shīʿite"Encyclopædia Britannica। ৯ আগস্ট ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১০Shīʿites have come to account for roughly one-tenth of the Muslim population worldwide. 
  18. "Religions"The World FactbookCentral Intelligence Agency। ৯ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১০Sunni Islam accounts for over 75% of the world's Muslim population... Shia Islam represents 10–20% of Muslims worldwide... 
  19. See:
    • Breach of Faith। Human Rights Watch। জুন ২০০৫। পৃষ্ঠা 8। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৪Estimates of around 20 million would be appropriate 
    • Larry DeVries; Don Baker; Dan Overmyer (২০১১-০১-০১)। Asian Religions in British Columbia। University of Columbia Press। আইএসবিএন 978-0-7748-1662-5। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৪The community currently numbers around 15 million spread around the world  অজানা প্যারামিটার |name-list-style= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
    • Juan Eduardo Campo (২০০৯)। Encyclopedia of Islam। পৃষ্ঠা 24। আইএসবিএন 978-0-8160-5454-1। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৪The total size of the Ahmadiyya community in 2001 was estimated to be more than 10 million 
    • "Ahmadiyya Muslims"। pbs.org। ৬ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১৩ 
    • A figure of 10–20 million represents approximately 1% of the Muslim population. See also Ahmadiyya by country.
  20. "Chapter 1: Religious Affiliation"The World’s Muslims: Unity and DiversityPew Research Center's Religion & Public Life Project। ৯ আগস্ট ২০১২। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ 
  21. Nasr, Seyyed Hossein (২০০৭)। "Qurʼān"Encyclopædia Britannica Online। ১৬ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০০৭ 
  22. Khan, Muhammad Mojlum (২০১৩)। The Muslim Heritage of Bengal: The Lives, Thoughts and Achievements of Great Muslim Scholars, Writers and Reformers of Bangladesh and West BengalEngland: Kube Publishing। পৃষ্ঠা 2। Bengali-speaking Muslims... one of the largest linguistic groups... second only to the Arabs 
  23. Talbot ও Singh 2009, p. 27, footnote 3।
  24. Grim, Brian J.; Johnson, Todd M. (২০১৩)। Chapter 1: Global Religious Populations, 1910–2010 (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Wiley। পৃষ্ঠা 22। ২০ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৭ 
  25. "What are the top 200 most spoken languages?"Ethnologue (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১০-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-০৭ 
  26. Al-Jallad, Ahmad। "Polygenesis in the Arabic Dialects" (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  27. United Nations High Commissioner for Refugees। "Refworld – 2010 Report on International Religious Freedom – China (includes Tibet, Hong Kong, Macau)"Refworld। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  28. Nationalencyklopedin "Världens 100 största språk 2007" (The World's 100 Largest Languages in 2007), SIL Ethnologue
  29. bdword.com: মুসলমান ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২১ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে
  30. "পাকিস্তানে যে মুসলিম বিজ্ঞানীর নাম নেয়া হয় না"। ২০১৯-১০-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-২৭ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]