পুণ্ড্র রাজ্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
IqbalHossain (আলোচনা | অবদান) অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
৯ নং লাইন: | ৯ নং লাইন: | ||
<references/> |
<references/> |
||
{{বাংলাদেশ বিষয়াবলী}} |
{{বাংলাদেশ বিষয়াবলী}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার ইতিহাস]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার ইতিহাস]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:মহাভারতে উল্লিখিত রাজ্যসমূহ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:মহাভারতে উল্লিখিত রাজ্যসমূহ]] |
২১:৪৯, ২১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
- এই নিবন্ধটি ভারতীয় মহাকাব্যে উল্লিখিত পৌণ্ড্র রাজ্য সম্পর্কে। ঐতিহাসিক রাজ্যটি সম্পর্কে জানতে দেখুন পুণ্ড্রবর্ধন।
পুণ্ড্র ভারতীয় মহাকাব্যগুলিতে বর্ণিত একটি পৌরাণিক রাজ্যের নাম। এই রাজ্যটি পৌণ্ড্র, পৌণ্ড্রয় বা পুর্ণিয়া নামেও পরিচিত। বর্তমান ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য বিহারের পুর্ণিয়া অঞ্চল, পশ্চিমবঙ্গের উত্তরবঙ্গ অঞ্চল ও বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল পৌণ্ড্র রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। জনৈক পৌণ্ড্ররাজা নিজেকে "পৌণ্ড্রক বাসুদেব" ঘোষণা করে বাসুদেব কৃষ্ণকে যুদ্ধে আহ্বান করেছিলেন। অঙ্গ, বঙ্গ, কলিঙ্গ, পৌণ্ড্র ও সুহ্ম - এই পাঁচটি পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতারা একই বংশের সন্তান ছিলেন। পৌণ্ড্র রাজ্যের রাজধানী ছিল পৌণ্ড্রনগর যা বর্তমানে মহাস্থানগড় নামে পরিচিত ,এটি বর্তমান বাংলাদেশের বগুড়ায় অবস্থিত ।
মহাভারত
মহাভারত অনুযায়ী, অঙ্গ, বঙ্গ, কলিঙ্গ, পুণ্ড্র ও সুহ্ম - এই পাঁচটি পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতারা একই বংশের সন্তান ছিলেন। তাঁরা রাজা বলির পুত্র ছিলেন। । মহাভারতে পুণ্ড্র বা পৌণ্ড্র ভারতবর্ষের একটি রাজ্য হিসাবে বর্ণিত হয়েছে। পৌণ্ড্ররাজ্য বৈদিক আচার আচরণের বিরোধী ছিল ।তাদের নিজস্ব উন্নত সংস্কৃতি ছিল যা বৈদিক সংস্কৃতি থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন ছিল ।