দেবহাটা উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২২°৩৪′৮″ উত্তর ৮৮°৫৭′৪৫″ পূর্ব / ২২.৫৬৮৮৯° উত্তর ৮৮.৯৬২৫০° পূর্ব / 22.56889; 88.96250
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{তথ্যছক উপজেলা
{{তথ্যছক বাংলাদেশের প্রশাসনিক অঞ্চল
| native_name = দেবহাটা
|নাম = দেবহাটা
|অফিসিয়াল_নাম =
| locator_position = right
|চিত্র =
| latd = 22.5667
|চিত্রের_আকার =
| longd = 88.9667
|চিত্রের_বিবরণ =
| division_name = খুলনা বিভাগ
|ডাকনাম =
| district =সাতক্ষীরা জেলা
|চিত্র_মানচিত্র =
| population_as_of =
|মানচিত্রের_স্তরের_অবস্থান = right
| population_total = ১,৫১,৭১৭
|স্থানাঙ্ক = {{Coord|22.5667|N|88.9667|E|region:BD|display=inline,title}}
| population_footnotes =<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url=http://debhata.satkhira.gov.bd/node/52071 | title= এক নজরে দেবহাটা|author= বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন |date= জুন, ২০১৪ |website= |publisher= গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |accessdate= ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫}}</ref>
|স্থানাঙ্ক_পাদটীকা =
| population_density =
|বিভাগ = খুলনা বিভাগ
| area_total =১৭৬
|জেলা = সাতক্ষীরা জেলা
| literacy_rate =৬৫.০০%
|প্রতিষ্ঠার_শিরোনাম =
| website = debhata.satkhira.gov.bd/
|প্রতিষ্ঠার_তারিখ =
| website_caption = উপজেলা প্রশাসনের ওয়েবসাইট
|আসনের_ধরন =
| footnotes =
|আসন =
|নেতার_দল =
|নেতার_শিরোনাম =
|নেতার_নাম =
|আয়তনের_পাদটীকা =
|মোট_আয়তন = ১৭৬
|আয়তন_টীকা =
|জনসংখ্যার_পাদটীকা = <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url=http://debhata.satkhira.gov.bd/node/52071 | title= এক নজরে দেবহাটা|author= বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন |date= জুন, ২০১৪ |website= |publisher= গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |accessdate= ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫}}</ref>
|মোট_জনসংখ্যা = ১,৫১,৭১৭
|এই_অনুযায়ী_জনসংখ্যা =
|জনসংখ্যার_ক্রম =
|জনসংখ্যা_টীকা =
|স্বাক্ষরতার_হার = ৬৫.০০%
|স্বাক্ষরতার_হার_পাদটীকা =
|ডাক_কোড =
|ওয়েবসাইট = debhata.satkhira.gov.bd/
|পাদটীকা =
}}
}}
'''দেবহাটা''' বাংলাদেশের [[সাতক্ষীরা জেলা]]র অন্তর্গত একটি [[উপজেলা]]।
'''দেবহাটা''' বাংলাদেশের [[সাতক্ষীরা জেলা]]র অন্তর্গত একটি [[উপজেলা]]।

২১:৩৮, ২০ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

দেবহাটা
উপজেলা
স্থানাঙ্ক: ২২°৩৪′৮″ উত্তর ৮৮°৫৭′৪৫″ পূর্ব / ২২.৫৬৮৮৯° উত্তর ৮৮.৯৬২৫০° পূর্ব / 22.56889; 88.96250 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগখুলনা বিভাগ
জেলাসাতক্ষীরা জেলা
আয়তন
 • মোট১৭৬ বর্গকিমি (৬৮ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা [১]
 • মোট১,৫১,৭১৭
 • জনঘনত্ব৮৬০/বর্গকিমি (২,২০০/বর্গমাইল)
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৪০ ৮৭ ২৫
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

দেবহাটা বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা

অবস্থান

সাতক্ষীরা জেলার দক্ষিণ পশ্চিম প্রান্তজুড়ে দেবহাটা উপজেলার অবস্থান। এ উপজেলার উত্তরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা, দক্ষিণে কালীগঞ্জ উপজেলা, পূর্বে আশাশুনি উপজেলা এবং পশ্চিমে ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমানা নির্দেশিত ইছামতি নদী প্রবাহিত। দেবহাটা ইছামতি নদীর তীরে অবস্থিত।

প্রশাসনিক এলাকা

এই উপজেলার ইউনিয়নসমূহ -

  1. কুলিয়া ইউনিয়ন
  2. পারুলিয়া ইউনিয়ন
  3. সখিপুর ইউনিয়ন
  4. নওয়াপাড়া ইউনিয়ন
  5. দেবহাটা ইউনিয়ন

ইতিহাস

উপমহাদেশের প্রখ্যাত চিকিৎসক ডাঃ বিধান চন্দ্র রায়েরও পৈতৃক নিবাস ছিল সাতক্ষিরার আজপাড়াগাঁ দেবাটার টাউন শ্রীপুর গ্রামে। প্রায় ১৫০ বছর আগে দেবাটার টাউন শ্রীপুর গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল দেবহাটা পৌরসভা। ব্রিটিশ শাসনামলে টাউন শ্রীপুরকে বলা হতো এ আঞ্চলের বধি‌ষ্ণু অঞ্চল। ১৮ জমিদারের বাস ছিল এই গ্রামে। কিন্তু কালের বিবর্তনে সব কিছু হারিয়ে গেছে। ভারত বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে বয়ে চলা ইছামতি নদী সাতক্ষিরা উপজেলার সীমান্তঘেঁসা হাড়দ্দার পাশ দিয়ে ছুটে চলেছে বঙ্গপোসাগর অভিমুখে। ব্রিটিশ শাসনামলে এ অঞ্চলে মানুষের আনাগোনা ছিল কলকাতায়। ইছামতি নদীর তীরঘেসা টাউন শ্রীপুর, সুশীলগাঁতী ও দেবহাটা পাশাপাশি তিনটি গ্রাম। ইছামতির ওপারে ভারতের হাসনাবাদ রেল স্টেশন। যার কারনে ব্রিটিশ শাসনামলে এ অঞ্চলে মানুষের দ্বিতীয় ঠিকানা ছিল কলকাতা। একসময়ের দেবহাটা গ্রাম এখন উপজেলা সদর। কিন্তু টাউন শ্রীপুর এখন পৌরসভা থেকে এক অনুন্নত গ্রামে রুপ নিয়েছে। সাতক্ষীরা শহর খেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে ইছামতি নদীর তীরঘেসা গ্রাঁমটির নাম টাউন শ্রীপুর।ডাঃ বিধান চন্দ্র রায়ের জন্মের আগেই ব্রিটিশ সরকার ১৮৬৭ সালে দেবহাটাকে পৌরসাভা ঘোসণা করে। আর এই পৌরসাভার কার্য্যলয় ছিল দেবহাটা টাউন শ্রীপুর গ্রামে। ওই সময় বিভাগীয় শহর খুলনাতেও পৌরসভা প্রতিঠিত হয়নি। ভারতের সেনাবাহিনীর সেনাপ্রধান শঙ্কর রায় চৌধুরী। ভারতের সেনাপ্রধানের দ্বায়ীত্ব পালনকালেই ১৯৯৭ সালে শঙ্কর রায় চৌধুরী তাঁর জন্ম ভিতা টাউন শ্রীপুর গ্রামে এসেছিলেন। পাকিস্তান সরকার সম্ভবত ১৯৫০-১৯৫১ সালে টাউন শ্রীপুর পৌরসভা বিলুপ্ত ঘোষোনা করে। পাকিস্তান সরকারের এ সিধান্তের বিরুদ্ধে রাওয়ালপিন্ডি হাই হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন জমিদার অনীল স্বর্ণকার। কিন্তু দেবহাটা টাউন শ্রীপু্রে আর পৌরসাভা ফিরে আসেনি। ১৮ জমিদারের বাস দেবহাটা টাউন শ্রীপু্র ও সুশীলগাঁতী গ্রামে। জমিদারদের কেউ কেউ ছিলেন অত্যচারী, আবার কেউ কেউ ছিলেন মানবদরদী। আবার কোনো কোনো জমিদার সমাজে কিছু অবদানও রেখে গেছেন। দেবহাটার টাউন শ্রীপুরে জমিদারদের বিশাল অট্ট্রলিকা, পুজা মুন্দির ও থিয়েটার রুমের এখন আর কনো আস্তীত্ব নেই। ব্রিটিশ আমলের আধাপাঁকা রাস্তা এখন পিচঢালা পথ। দেবহাটা খেকে এই রাস্তা চলে গেছে পারুলিয়া বাজারে।

জনসংখ্যার উপাত্ত

শিক্ষা

অর্থনীতি

কৃতী ব্যক্তিত্ব

বিবিধ

তথ্যসুত্র

  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন, ২০১৪)। "এক নজরে দেবহাটা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ