খোকসা উপজেলা
খোকসা | |
---|---|
উপজেলা | |
মানচিত্রে খোকসা উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৭′৫৭″ উত্তর ৮৯°১৭′৮″ পূর্ব / ২৩.৭৯৯১৭° উত্তর ৮৯.২৮৫৫৬° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | খুলনা বিভাগ |
জেলা | কুষ্টিয়া জেলা |
সদরদপ্তর | খোকসা |
আয়তন | |
• মোট | ১১৫.৬০ বর্গকিমি (৪৪.৬৩ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ১,৩৪,০১১ |
• জনঘনত্ব | ১,২০০/বর্গকিমি (৩,০০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৫৬.৮৫% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৪০ ৫০ ৬৩ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
খোকসা উপজেলা বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা।
অবস্থান ও আয়তন
[সম্পাদনা]উত্তরে কুমারখালী উপজেলা ও পাবনা সদর উপজেলা, দক্ষিণে ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা উপজেলা, পূর্বে রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলা, পশ্চিমে কুমারখালী উপজেলা।
নাম করণের ইতিহাস
[সম্পাদনা]খোকসা নামের উৎপত্তি কোথা থেকে তার সঠিক কোন ইতিহাস এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তবে যতদুর শোনা যায়, খোকা শাহ নামের এক সাধকের নাম থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি হয়েছে। আবার কারও কারও মতে খোকসা নামক গাছের থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি। তবে এ এলাকা থেকে এ গাছ অনেক আগেই বিলুপ্ত হলেও বর্তমান রংপুর অঞ্চলের কিছু কিছু এলাকায় খোকসা নামক গাছ এখনও আছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে।[২]
ভৌগোলিক উপাত্ত
[সম্পাদনা]- ভূপ্রকৃতি সমতল, খুবই উর্বর ভূমি।
- মৃত্তিকা এটেল, দোয়াশ ও বেলে দোয়াশ।
নদ-নদী
[সম্পাদনা]খোকসা উপজেলায় ৩টি নদী রয়েছে। নদী ৩টি হচ্ছে পদ্মা নদী, গড়াই নদী ও সিরাজপুর হাওর নদী।[৩][৪]
সাংষ্কৃতিক বৈশিষ্ঠ্য
[সম্পাদনা]- ভাষা
- উৎসব
- খেলাধুলা
প্রশাসনিক এলাকা
[সম্পাদনা]খোকসা উপজেলায় ৯টি ইউনিয়ন রয়েছে; এগুলো হলোঃ
- পৌরসভাঃঃ খোকসা পৌরসভা
- ইউনিয়নঃ আমবাড়ীয়া, ওসমানপুর, খোকসা, গোপগ্রাম, জয়ন্তীহাজরা, জানিপুর, বেতবাড়ীয়া, শিমুলিয়া এবং শোমসপুর।
- নির্বাচনী এলাকা ও জনপ্রতিনিধি
জনসংখ্যার উপাত্ত
[সম্পাদনা]জনসংখ্যা ১,৩৪,০১১ জন (প্রায়), পুরুষ ৬৯,৬৮৬ জন (প্রায়), মহিলা ৬৪,৩২৫ জন (প্রায়)।[৫]
== স্বাস্থ্য
শিক্ষা
[সম্পাদনা]সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ৮৭ টি, জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় ০৪ টি, উচ্চ বিদ্যালয়(সহশিক্ষা) ১৬ টি, উচ্চ বিদ্যালয়(বালিকা) ০২ টি, দাখিল মাদ্রাসা ৫ টি, আলিম মাদ্রাসা ০২ টি, ফাজিল মাদ্রাসা ০১ টি, কামিল মাদ্রাসা ০০ টি, কলেজ(সহপাঠ) ০৪ টি, কলেজ(বালিকা) ০১ টি, শিক্ষার হার ৫৬.৮৫ %।[৫]
অর্থনীতি
[সম্পাদনা]কৃষিই এই উপজেলার অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি । এই উপজেলায় ধান, পাট, গম ইত্যাদি প্রধান অর্থকরী ফসল। এছাড়াও কুমড়া, আলু, পটল, সরিষা প্রচুর পরিমাণে চাষ করা হয়। তাত শিল্প, মৃৎ শিল্প, বয়ন শিল্প, এবং ছোট ও মাঝারি শিল্প-প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
[সম্পাদনা]পাকা রাস্তা ১২৭.৪৭ কি.মি., অর্ধ পাকা রাস্তা ৭.৫২ কি.মি., কাঁচা রাস্তা ১৩৮.০২ কি.মি.।
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
[সম্পাদনা]- হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী, বাংলাদেশের ২৩তম প্রধান বিচারপতি
দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা
[সম্পাদনা]খোকসা কালী পূজা মন্দির, খোকসা। জেরিয়াট্রিক ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ইউটিউব ভিলেজ। লাল তেতুলের গাছ। ফুলবাড়িয়া পুরাতন মঠ, মামুদানীপুর । আলাউদ্দিন শেখ এর বাঁশ বাগান, জয়ন্তী হাজরা। হেকি দেওয়ান ও বাগী দেওয়ান এর মাজার শরিফ, উথলী। বিঃ মির্জাপুর মাছের হ্যাচারী। হাওয়া ভবন খোকসা, ইছামতী নদী।
বিবিধ
[সম্পাদনা]আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার (জুন ২০১৪)। "এক নজরে খোকসা"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি ও বেসিস। ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারী ২০১৫।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৬ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৭৯, ৩৯০, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৯৪৫-১৭-৯।
- ↑ মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ৬১২। আইএসবিএন 984-70120-0436-4।
- ↑ ক খ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- বাংলাপিডিয়ায় খোকসা উপজেলা
- খোকসা উপজেলা[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] - জাতীয় তথ্য বাতায়ন।
খুলনা বিভাগের স্থান বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |