ঝিনাইদহ সদর উপজেলা
অবয়ব
ঝিনাইদহ সদর | |
---|---|
উপজেলা | |
মানচিত্রে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°৩২′৪৭″ উত্তর ৮৯°১১′১৬″ পূর্ব / ২৩.৫৪৬৩৯° উত্তর ৮৯.১৮৭৭৮° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | খুলনা বিভাগ |
জেলা | ঝিনাইদহ জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ৪৬৭ বর্গকিমি (১৮০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ৩,৯৪,১৫২ |
• জনঘনত্ব | ৮৪০/বর্গকিমি (২,২০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৬২% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৭৩০০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৪০ ৪৪ ১৯ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
ঝিনাইদহ সদর উপজেলা বাংলাদেশের ঝিনাইদহ জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা।
অবস্থান ও আয়তন
[সম্পাদনা]এই উপজেলার উত্তরে হরিণাকুণ্ডু উপজেলা ও শৈলকুপা উপজেলা, দক্ষিণে কালীগঞ্জ উপজেলা ও শালিখা উপজেলা, পূর্বে মাগুরা সদর উপজেলা, পশ্চিমে কোটচাঁদপুর উপজেলা ও চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা।
প্রশাসনিক এলাকা
[সম্পাদনা]ঝিনাইদহ সদর উপজেলার ইউনিয়নগুলো হচ্ছে -
- সাধুহাটী ইউনিয়ন
- মধুহাটী ইউনিয়ন
- সাগান্না ইউনিয়ন
- হলিধানী ইউনিয়ন
- কুমড়াবাড়ীয়া ইউনিয়ন
- গান্না ইউনিয়ন
- মহারাজপুর ইউনিয়ন
- পাগলাকানাই ইউনিয়ন
- পোড়াহাটী ইউনিয়ন
- হরিশংকরপুর ইউনিয়ন
- পদ্মাকর ইউনিয়ন
- দোগাছি ইউনিয়ন
- ফুরসন্দি ইউনিয়ন
- ঘোড়শাল ইউনিয়ন
- কালীচরণপুর ইউনিয়ন
- সুরাট ইউনিয়ন
- নলডাঙ্গা ইউনিয়ন
নদ-নদী
[সম্পাদনা]ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় ২টি নদী রয়েছে। নদীগুলো হচ্ছে নবগঙ্গা নদী, ফটকি নদী, বেগবতী নদী ও কুমার নদী।[২][৩]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]জনসংখ্যার উপাত্ত
[সম্পাদনা]শিক্ষা
[সম্পাদনা]অর্থনীতি
[সম্পাদনা]উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
[সম্পাদনা]- লতিফুর রহমান - বাংলাদেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা;
- হামিদুর রহমান - বাংলাদেশের বীরশ্রেষ্ঠ;
- খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর - ইসলামি ব্যক্তিত্ব, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক।
- পাগলা কানাই - সাধক;
- মনির খান - গায়ক;
- বাঘা যতীন - বিপ্লবী;
- কে.পি. বসু - গণিতবিদ;
- জামাল নজরুল ইসলাম- দেশ বরেন্য পৃথিবীর বিখ্যাত গণিতবিদ ও পদার্থ বিজ্ঞানী।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ৭ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারী ২০১৫।
- ↑ ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৩৮৯, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৯৪৫-১৭-৯।
- ↑ মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ৬১২। আইএসবিএন 984-70120-0436-4।