কচুয়া উপজেলা, বাগেরহাট
কচুয়া | |
---|---|
উপজেলা | |
বাংলাদেশে কচুয়া উপজেলা, বাগেরহাটের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২২°৩৯′ উত্তর ৮৯°৫৩′ পূর্ব / ২২.৬৫০° উত্তর ৮৯.৮৮৩° পূর্বস্থানাঙ্ক: ২২°৩৯′ উত্তর ৮৯°৫৩′ পূর্ব / ২২.৬৫০° উত্তর ৮৯.৮৮৩° পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | খুলনা বিভাগ |
জেলা | বাগেরহাট জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ১৩১.৬২ বর্গকিমি (৫০.৮২ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ৯৭,০১১ |
• জনঘনত্ব | ৭৪০/বর্গকিমি (১,৯০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৬১.৯% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৯৩১০ ![]() |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৪০ ০১ ৩৮ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
জমিদার কচু রায়ের নামানুসারে কচুয়া নামকরণ হয়েছে বলে জানা যায়। কচুয়া উপজেলার আয়তন ১৩১.৬২ বর্গ কিলোমিটার। লোকসংখ্যা লক্ষাধিক। কচুয়া বাগেরহাটের সর্বপ্রথম থানা। কচুয়ার পূর্বে পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলা পশ্চিমে বাগেরহাট সদর উপজেলা, উত্তরে চিতলমারী এবং দক্ষিণে মোড়েলগঞ্জ ও শরণখোলা উপজেলা। কচুয়া আগে বাকেগঞ্জ তথা বরিশালের একটি প্রশাসনিক ইউনিট ছিল। ১৮৬৩ সালে বাগেরহাটকে মহকুমা করা হলে কচুয়াকে বরিশাল থেকে কেটে এনে বাগেরহাটের (তৎকালীন যাশোর জেলার) অন্তর্ভুক্ত করা হয়। নারিকেল সুপারী উৎপাদনে কচুয়ার বিশেষ খ্যাতি আছে। কচুয়া উপজেলার উল্লেখযোগ্য জলাশয় হিসেবে বলেশ্বর, তালেশ্বর ও বিষখালী নদী ও লড়ার খাল উল্লেখযোগ্য।
কচুয়া উপজেলায় মোট সাতটি ইউনিয়ন রয়েছে:
কচুয়া (৫৭), গজালিয়া (৩৮), গোপালপুর (৪৭), ধোপাখালী (২৮), বাধাল (০৯), মঘিয়া (৬৬), রাড়িপাড়া (৭৬)। কচুয়া উপজেলাতে গ্রাম রয়েছে সর্বমোট ১০১টি।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে কচুয়া উপজেলার মুক্তিযোদ্ধাদের যেমন বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে, তেমনি স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার বাহিনী এবং হন্তারক পাকিস্তানী বাহিনীর নৃশংসতার ঘটনাও রয়েছে। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, উপজেলার মঘিয়া ইউনিয়নের ভাসা বাজারে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে রাজাকার বাহিনীর একটি সন্মুখ যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিল। পিছন থেকে অতর্কিতে আক্রমণ করে কিশোর আলফাজ হোসে ননী সহ চারজন মুক্তিযোদ্ধার জীবন কেড়ে নিয়েছিল রাজাকার বাহিনী।
এছাড়া এ উপজেলার গণহত্যার ঘটনাগুলো খুবই হৃদয় বিদারক। প্রতিটি ইউনিয়নে গণহত্যার ঘটনা পাওয়া গিয়েছে। এর মধ্যে কচুয়া সদর ইউনিয়নে ২টি, বাধাল ইউনিয়নে ২টি, গজালিয়ায় ১টি, গোপালপুর ২টি, মঘিয়ায় ৩টি এবং রাড়িপাড়ায় ২টি গণহত্যার সন্ধান পাওয়া গেছে।
অবস্থান ও আয়তন[সম্পাদনা]
এই উপজেলার পূর্বে নাজিরপুর উপজেলা, উত্তরে চিতলমারী উপজেলা, দক্ষিণে মোড়েলগঞ্জ উপজেলা, পশ্চিমে বাগেরহাট সদর উপজেলা।
প্রশাসনিক এলাকা[সম্পাদনা]
কচুয়া উপজেলার ইউনিয়নগুলো হচ্ছে -
- বাধাল ইউনিয়ন,
- গজালিয়া ইউনিয়ন
- ধোপাখালী ইউনিয়ন
- মঘিয়া ইউনিয়ন
- কচুয়া ইউনিয়ন
- গোপালপুর ইউনিয়ন
- রাড়ীপাড়া ইউনিয়ন
ইতিহাস[সম্পাদনা]
জনসংখ্যার উপাত্ত[সম্পাদনা]
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান[সম্পাদনা]
- কচুয়া দাখিল মাদরাসা।
- টেংরাখালি হো:আলিম মাদরাসা।
- মাধপকাঠি আহমাদিয়া কামিল মাদরাসা।
- নুরজাহানপুর দাখিল মাদরাসা।
- মঘিয়া আলিম মাদরাসা।
- চরশোনাকুর আলিম মাদরাসা।
- চরশোনাকুর মহিলা মাদরাসা।
- কচুয়া ডিগ্রি কলেজ।
- সরকারী শহীদ শেখ আবু নাসের মহিলা কলেজ।
- মাজেদা বেগম কৃষি প্রযুক্তি কলেজ।
- মোবাইদুল ইসলাম মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
- সি এস পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
- গোপালপুর শহীদ আসাদ স্মৃতি মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
- ১ নং বারুইখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
- কচুয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
- গোপালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
- উত্তর গোপালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
অর্থনীতি[সম্পাদনা]
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]
- আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা।
- তমা মির্জা, চিত্রশিল্পী
ডাঃ পঞ্চানন মুন্স, চিকিৎসক
সন্তোষ কুমার দাস,শিক্ষাবিদ
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে কচুয়া"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারী ২০১৫।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
![]() |
খুলনা বিভাগ বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |