শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পাঁচ-উইকেট লাভের তালিকা
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত আইসিসি অনুমোদিত একটি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট মাঠ যেখানে আঞ্চলিক খেলাসহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ আয়োজিত হয়।[১] অবিভক্ত বাংলার প্রখ্যাত নেতা এ কে ফজলুল হকের উপাধি শের-ই-বাংলা থেকে এ স্টেডিয়ামের নামকরণ করা হয়। পূর্বে এটি মিরপুর স্টেডিয়াম নামে পরিচিত ছিল। ভেন্যূটি ২০০৪ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড কর্তৃক বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের পরিবর্তে পুরুষ ও মহিলা উভয় জাতীয় দলের নিজস্ব মাঠ হিসাবে অধিগ্রহণ করা হয়। একটি আন্তর্জাতিক পর্যায়ের ম্যাচের জন্য এর দর্শক ধারণ ক্ষমতা ২৫,০০০ হাজার।[১] এ মাঠে প্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক (ওডিআই) ম্যাচ ২০০৬ সালে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়[২][৩] এবং ২০০৭ সালে বাংলাদেশ ও ভারত খেলার মাধ্যমে এ মাঠের টেস্ট অভিষেক ঘটে। নভেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত, এ মাঠে ১৫টি টেস্ট এবং ৯৮টি ওডিআই ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে।[২][৩]
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট এক ইনিংসের পাঁচ বা তার চেয়ে বেশি উইকেট লাভকারী বোলারকে ইংরেজিতে “ফাইভ-উইকেট হল” বা "ফাইভ ফর" বা "ফিফার" বলে ডাকা হয়ে থাকে।[৪][৫] এটিকে ক্রিকেটের একটি উল্লেখেযোগ্য কৃতিত্ব হিসাবে গণ্য করা হয়।[৬] শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে প্রথম পাঁচ উইকেট লাভকারী বোলার হলেন ভারতীয় ক্রিকেটার জহির খান। তিনি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালে এক ইনিংসে ৩৪ রানের বিনিময়ে ৫ উইকেট সংগ্রহ করেছিলেন।[৭][৮] এ স্টেডিয়ামের ইতিহাসে সোহাগ গাজী একমাত্র বোলার যিনি তার টেস্ট অভিষেক ম্যাচে ৭৪ রানের বিনিময়ে ৬টি উইকেট লাভ করেন।[৯] তবে সবচেয়ে সেরা পাঁচ উইকেট লাভকারী টেস্ট বোলার হলেন বাংলাদেশের তাইজুল ইসলাম। তিনি ২০১৪ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৩৯ রানের বিনিময়ে ৮ উইকেট লাভ করেন।[১০] টেস্ট ক্রিকেটে সর্বশেষ মেহেদী হাসান ৬ উইকেট লাভ করে, সে ৭৭ রানের বিনিময়ে এ উইকেট তুলে নেয়। নভেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত, শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে টেস্ট ক্রিকেটের ২৩ জন বোলার পাঁচ উইকেট লাভ করেছেন।[১০]
নভেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত, শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ওডিআইয়ে ১৬ জন বোলার পাঁচ উইকেট লাভ করে। ওডিআইয়ে বাংলাদেশের ফরহাদ রেজা প্রথম পাঁচ উইকেট লাভকারী। ফরহাদ ২০০৮ সালে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪২ রানে বিনিময়ে ৫ উইকেট তুলে নেন।[১১] এ মাঠে ওডিআই অভিষেকে পাঁচ উইকেট লাভ করেন ৩ জন বোলার। তারা হলেন তাসকিন আহমেদ, মুস্তাফিজুর রহমান ও কাগিসো রাবাদা।[১২][১৩] তাদের মধ্যে রাবাদা তার অভিষেক ম্যাচে হ্যাট্রিক করেছিলেন।[১৪] তিনি ১৬ রানের বিনিময়ে ৬ উইকেট লাভ করেছিলেন।[১৫] এ মাঠের সবচেয়ে সেরা বোলার হলেন স্টুয়ার্ট বিনি।[১৬] তিনি ৪ রানে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন। এক দিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বশেষ ইংল্যান্ডের জ্যাকি বেল ৫১ রানের বিনিময়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট নেয়।
নির্দেশিকা
[সম্পাদনা]প্রতীক | শাব্দিক অর্থ |
---|---|
বোলার ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছিল | |
খেলায় ১০ বা ততোধিক উইকেট লাভ | |
অভিষেক ম্যাচ | |
♣ | হ্যাট্রিক করেছিল |
তারিখ | যে তারিখে টেস্ট শুরু বা ওডিআই অনুষ্ঠিত হয়েছিল |
ইনিংস | ম্যাচের যে ইনিংসে পাঁচ উইকেট লাভ করেন |
ওভার | যত ওভার বল করেছিল |
রান | যত রান দিয়েছিল |
উইকেট | যত উইকেট লাভ করেছিল |
ইকোনোমি | ইনিংসের বোলিং ইকোনমি রেট (ওভার প্রতি গড় রান) |
ব্যাটসম্যান | আউটকৃত ব্যাটসম্যান, যাদের আউট করে পাঁচ-উইকেট অর্জন করেছিলেন |
ড্র | ম্যাচ ড্র হয়েছিল |
টেস্ট
[সম্পাদনা]নং. | বোলার | তারিখ | দল | বিপক্ষ দল | ইনিংস | ওভার | রান | উইকেট | ইকোনোমি | ব্যাটসম্যান | ফলাফল |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | জহির খান | ২৫ মার্চ ২০০৭ | ভারত | বাংলাদেশ | ২ | ১০ | ৩৪ | ৫ | ৩.৪০ | ভারত বিজয়ী[৮] | |
২ | মরনে মরকেল | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ | দক্ষিণ আফ্রিকা | বাংলাদেশ | ১ | ১৩ | ৫০ | ৫ | ৩.৮৪ | দক্ষিণ আফ্রিকা বিজয়ী[১৮] | |
৩ | শাহাদাত হোসেন | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ | বাংলাদেশ | দক্ষিণ আফ্রিকা | ২ | ১৫.৩ | ২৭ | ৬ | ১.৭৪ | দক্ষিণ আফ্রিকা বিজয়ী[১৮] | |
৪ | জ্যাক ক্যালিস | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ | দক্ষিণ আফ্রিকা | বাংলাদেশ | ৩ | ১৪ | ৩০ | ৫ | ২.১৪ | দক্ষিণ আফ্রিকা বিজয়ী[১৮] | |
৫ | ড্যানিয়েল ভেট্টোরি | ২৫ অক্টোবর ২০০৮ | নিউজিল্যান্ড | বাংলাদেশ | ২ | ১৯ | ৬৬ | ৫ | ৩.৪৭ | খেলা ড্র হয়[১৯] | |
৬ | সাকিব আল হাসান | ২৬ ডিসেম্বর ২০০৮ | বাংলাদেশ | শ্রীলঙ্কা | ১ | ১৮.৪ | ৭০ | ৫ | ২.৪৪ | শ্রীলঙ্কা বিজয়ী[২০] | |
৭ | মুত্তিয়া মুরালিধরন | ২৬ ডিসেম্বর ২০০৮ | শ্রীলঙ্কা | বাংলাদেশ | ২ | ২২ | ৪৯ | ৬ | ২.২২ | শ্রীলঙ্কা বিজয়ী[২০] | |
৮ | জহির খান | ২৪ জানুয়ারি ২০১০ | ভারত | বাংলাদেশ | ৩ | ২০.৭ | ৮৭ | ৭ | ৪.২৪ | ভারত বিজয়ী[২১] | |
৯ | সাকিব আল হাসান | ২৯ অক্টোবর ২০১১ | বাংলাদেশ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ১ | ৩৪.৪ | ৬৩ | ৫ | ১.৮১ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিজয়ী[২২] | |
১০ | ফিদেল অ্যাডওয়ার্ডস | ২৯ অক্টোবর ২০১১ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | বাংলাদেশ | ২ | ১৩ | ৬৩ | ৫ | ৪.৮৪ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিজয়ী[২২] | |
১১ | দেবেন্দ্র বিশু | ২৯ অক্টোবর ২০১১ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | বাংলাদেশ | ৪ | ২৫ | ৯০ | ৫ | ৩.৬০ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিজয়ী[২২] | |
১২ | সাকিব আল হাসান | ১৭ ডিসেম্বর ২০১১ | বাংলাদেশ | পাকিস্তান | ২ | ৪০.৫ | ৮২ | ৬ | ২.০০ | পাকিস্তান বিজয়ী[২৩] | |
১৩ | সোহাগ গাজী | ১৩ নভেম্বর ২০১২ | বাংলাদেশ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ৩ | ২৩.২ | ৭৪ | ৬ | ৩.১৭ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিজয়ী[২৪] | |
১৪ | টিনো বেস্ট | ১৩ নভেম্বর ২০১২ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | বাংলাদেশ | ৪ | ১২.৩ | ২৪ | ৫ | ১.৯২ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিজয়ী[২৪] | |
১৫ | নিল ওয়াগনার | ২১ অক্টোবর ২০১৩ | নিউজিল্যান্ড | বাংলাদেশ | ১ | ১৯ | ৬৪ | ৫ | ৩.৩৬ | ম্যাচ ড্র হয়[২৫] | |
১৬ | সাকিব আল হাসান | ২১ অক্টোবর ২০১৩ | বাংলাদেশ | নিউজিল্যান্ড | ২ | ৪৩ | ১০৩ | ৫ | ২.৩৯ | ম্যাচ ড্র হয়[২৫] | |
১৭ | দিলরুয়ান পেরেরা | ২৭ জানুয়ারি ২০১৪ | শ্রীলঙ্কা | বাংলাদেশ | ৩ | ১৯.৫ | ১০৯ | ৫ | ৫.৪৯ | শ্রীলঙ্কা বিজয়ী[২৬] | |
১৮ | সাকিব আল হাসান | ২৫ অক্টোবর ২০১৪ | বাংলাদেশ | জিম্বাবুয়ে | ১ | ২৪.৫ | ৫৯ | ৬ | ২.৩৭ | বাংলাদেশ বিজয়ী[২৭] | |
১৯ | তিনাশি প্যানিয়াঙ্গারা | ২৫ অক্টোবর ২০১৪ | জিম্বাবুয়ে | বাংলাদেশ | ২ | ২৩ | ৫৯ | ৫ | ২.৫৬ | বাংলাদেশ বিজয়ী[২৭] | |
২০ | তাইজুল ইসলাম | ২৫ অক্টোবর ২০১৪ | বাংলাদেশ | জিম্বাবুয়ে | ৩ | ১৬.৫ | ৩৯ | ৮ | ২.৩১ | বাংলাদেশ বিজয়ী[২৭] | |
21 | মঈন আলী | ২৮ অক্টোবর ২০১৬ | ইংল্যান্ড | বাংলাদেশ | ১ | ১৯.৫ | ৫৭ | 5 | ২.৮৭ | Bangladesh won[২৮] | |
22 | মেহেদী হাসান মিরাজ | ২৮ অক্টোবর ২০১৬ | বাংলাদেশ | ইংল্যান্ড | ২ | ২৮ | ৮২ | 6 | ২.৯২ | Bangladesh won[২৮] | |
23 | মেহেদী হাসান মিরাজ | ২৮ অক্টোবর ২০১৬ | বাংলাদেশ | ইংল্যান্ড | ৪ | ২১.৩ | ৭৭ | 6 | ৩.৫৮ | Bangladesh won[২৮] |
ওডিআই
[সম্পাদনা]নং. | বোলার | তারিখ | দল | বিপক্ষ দল | ইনিংস | ওভার | রান | উইকেট | ইকোনোমি | ব্যাটসম্যান | ফলাফল |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ফরহাদ রেজা | ২০ মার্চ ২০০৮ | বাংলাদেশ | আয়ারল্যান্ড | ২ | ১০ | ৪২ | ৫ | ৪.২০ | বাংলাদেশ বিজয়ী[২৯] | |
২ | আব্দুর রাজ্জাক | ২৯ আগস্ট ২০০৯ | বাংলাদেশ | জিম্বাবুয়ে | ১ | ৯.২ | ২৯ | ৫ | ৩.১০ | বাংলাদেশ বিজয়ী[৩০] | |
৩ | চনকা ওয়েলেগেদারা | ৫ জানুয়ারি ২০১০ | শ্রীলঙ্কা | ভারত | ১ | ১০ | ৬৬ | ৫ | ৬.৬০ | শ্রীলঙ্কা বিজয়ী[৩১] | |
৪ | আব্দুর রাজ্জাক ♣ | ২৯ আগস্ট ২০০৯ | বাংলাদেশ | জিম্বাবুয়ে | ১ | ৯.২ | ৩০ | ৫ | ৩.২১ | বাংলাদেশ বিজয়ী[৩২] | |
৫ | শহীদ আফ্রিদি | ১ ডিসেম্বর ২০১১ | পাকিস্তান | বাংলাদেশ | ১ | ৬.৩ | ২৩ | ৫ | ৩.৫৩ | পাকিস্তান বিজয়ী[৩৩] | |
৬ | কেমার রোচ | ৮ ডিসেম্বর ২০১২ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | বাংলাদেশ | ২ | ৯ | ৫৬ | ৫ | ৬.২২ | বাংলাদেশ বিজয়ী[৩৪] | |
৭ | রুবেল হোসেন ♣ | ২৯ নভেম্বর ২০১৩ | বাংলাদেশ | নিউজিল্যান্ড | ২ | ৫.৫ | ২৬ | ৬ | ৪.৪৫ | বাংলাদেশ বিজয়ী[৩৫] | |
৮ | লাসিথ মালিঙ্গা | ৮ মার্চ ২০১৪ | শ্রীলঙ্কা | পাকিস্তান | ১ | ১০ | ৫৬ | ৫ | ৫.৬০ | শ্রীলঙ্কা বিজয়ী[৩৬] | |
৯ | তাসকিন আহমেদ | ১৭ জুন ২০১৪ | বাংলাদেশ | ভারত | ১ | ৮ | ২৮ | ৫ | ৩.৫০ | ভারত বিজয়ী[৩৭] | |
১০ | স্টুয়ার্ট বিনি | ১৭ জুন ২০১৪ | ভারত | বাংলাদেশ | ২ | ৪.৪ | ৪ | ৬ | ০.৮৫ | ভারত বিজয়ী[৩৭] | |
১১ | মুস্তাফিজুর রহমান | ১৮ জুন ২০১৫ | বাংলাদেশ | ভারত | ২ | ৯.২ | ৫০ | ৫ | ৫.৩৫ | বাংলাদেশ বিজয়ী[৩৮] | |
১২ | মুস্তাফিজুর রহমান | ২১ জুন ২০১৫ | বাংলাদেশ | ভারত | ১ | ১০ | ৪৩ | ৬ | ৪.৩০ | বাংলাদেশ বিজয়ী[৩৮] | |
১৩ | কাগিসো রাবাদা ♣ | ১০ জুলাই ২০১৫ | দক্ষিণ আফ্রিকা | বাংলাদেশ | ১ | ৮ | ১৬ | ৬ | ২.০০ | দক্ষিণ আফ্রিকা বিজয়ী[৩৯] | |
১৪ | সাকিব আল হাসান | ৭ নভেম্বর ২০১৫ | বাংলাদেশ | জিম্বাবুয়ে | ২ | ১০ | ৪৭ | ৫ | ৪.৭০ | বাংলাদেশ বিজয়ী[৪০] | |
১৫ | মুস্তাফিজুর রহমান | ১১ নভেম্বর ২০১৫ | বাংলাদেশ | জিম্বাবুয়ে | ২ | ৮ | ৩৪ | ৫ | ৪.২৫ | বাংলাদেশ বিজয়ী[৪১] | |
১৬ | জ্যাক বল | ৭ অক্টোবর ২০১৬ | ইংল্যান্ড | বাংলাদেশ | ২ | ৯.৫ | ৫১ | ৫ | ৫.১৮ | ইংল্যান্ড বিজয়ী[৪২] |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Sher-e-Bangla National Cricket Stadium, Mirpur"। International Cricket Council। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ "Statistics / Statsguru / Test matches / Aggregate/overall records"। ESPNcricinfo। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ "Statistics / Statsguru / One-Day Internationals / Aggregate/overall records"। ESPNcricinfo। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ Buckle, Greg (৩০ এপ্রিল ২০০৭)। "Pigeon's almost perfect sendoff"। The Canberra Times। ১৫ আগস্ট ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "Swinging it for the Auld Enemy – An interview with Ryan Sidebottom"। The Scotsman। ১৬ আগস্ট ২০০৮। ২৭ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ Pervez, M. A. (২০০১)। A Dictionary of Cricket। Orient Blackswan। পৃষ্ঠা 31। আইএসবিএন 978-81-7370-184-9।
- ↑ "Statistics / Statsguru / Test matches / Bowling records"। ESPNcricinfo। Archived from the original on ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ "India tour of Bangladesh, 2nd Test: Bangladesh v India at Dhaka, May 25-27, 2007"। ESPNcricinfo। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Test Cricket - Bowling Records and Statistics - Outstanding Performances"। howstat.com। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ "Statistics / Statsguru / Test matches / Bowling records"। ESPNcricinfo। Archived from the original on ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Statistics / Statsguru / One-Day Internationals / Bowling records"। ESPNcricinfo। Archived from the original on ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "One Day Internationals- Bowling Records and Statistics - Outstanding Performances"। howstat.com। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Records / One-Day Internationals / Bowling records / Best figures in a innings on debut"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Records / One-Day Internationals / Bowling records / Hat-tricks"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Records / One-Day Internationals / Bowling records / Best figures in a innings on debut"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Statistics / Statsguru / One-Day Internationals / Bowling records [Ordered by wickets taken (descending)]"। ESPNcricinfo। Archived from the original on ২ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Stats Statistics / Statsguru / Combined Test, ODI and T20I records / Bowling records"। ESPNcricinfo। Archived from the original on ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ গ "South Africa tour of Bangladesh, 1st Test: Bangladesh v South Africa at Dhaka, Feb 22-25, 2008"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "New Zealand tour of Bangladesh, 2nd Test: Bangladesh v New Zealand at Dhaka, Oct 25-29, 2008"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ "Sri Lanka tour of Bangladesh, 1st Test: Bangladesh v Sri Lanka at Dhaka, Dec 26-31, 2008"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "India tour of Bangladesh, 2nd Test: Bangladesh v India at Dhaka, Jan 24-27, 2010"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ গ "West Indies tour of Bangladesh, 2nd Test: Bangladesh v West Indies at Dhaka, Oct 29-Nov 2, 2011"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Pakistan tour of Bangladesh, 2nd Test: Bangladesh v Pakistan at Dhaka, Dec 17-21, 2011"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ "West Indies tour of Bangladesh, 1st Test: Bangladesh v West Indies at Dhaka, Nov 13-17, 2012"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ "New Zealand tour of Bangladesh, 2nd Test: Bangladesh v New Zealand at Dhaka, Oct 21-25, 2013"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "1st Test: Bangladesh v Sri Lanka at Dhaka, Jan 27-30, 2014"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ গ "Zimbabwe tour of Bangladesh, 1st Test: Bangladesh v Zimbabwe at Dhaka, Oct 25-27, 2014"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ গ "England tour of Bangladesh, 2nd Test: Bangladesh v England at Dhaka, Oct 28-30, 2016"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Ireland tour of Bangladesh, 2nd ODI: Bangladesh v Ireland at Dhaka, Mar 20, 2008"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Zimbabwe tour of Bangladesh, 2nd ODI: Bangladesh v Zimbabwe at Dhaka, Oct 29, 2009"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Tri-Nation Tournament in Bangladesh, 2nd Match: India v Sri Lanka at Dhaka, Jan 5, 2010"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Zimbabwe tour of Bangladesh, 2nd ODI: Bangladesh v Zimbabwe at Dhaka, Dec 3, 2010"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Pakistan tour of Bangladesh, 1st ODI: Bangladesh v Pakistan at Dhaka, Dec 1, 2011"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "West Indies tour of Bangladesh, 5th ODI: Bangladesh v West Indies at Dhaka, Dec 8, 2012"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "New Zealand tour of Bangladesh, 1st ODI: Bangladesh v New Zealand at Dhaka, Oct 29, 2013"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Asia Cup, Final: Pakistan v Sri Lanka at Dhaka, Mar 8, 2014"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ "India tour of Bangladesh, 2nd ODI: Bangladesh v India at Dhaka, Jun 17, 2014"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ "India tour of Bangladesh, 1st ODI: Bangladesh v India at Dhaka, Jun 18, 2015"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "South Africa tour of Bangladesh, 1st ODI: Bangladesh v South Africa at Dhaka, Jul 10, 2015"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Zimbabwe tour of Bangladesh, 1st ODI: Bangladesh v Zimbabwe at Dhaka, Nov 7, 2015"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Zimbabwe tour of Bangladesh, 3rd ODI: Bangladesh v Zimbabwe at Dhaka, Nov 11, 2015"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "England tour of Bangladesh, 1st ODI: Bangladesh v England at Dhaka, Oct 7, 2016"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৭।