জীবনের অর্থ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আমরা কোথা থেকে এসেছি? আমরা কে? আমরা কোথায় যাচ্ছি?, পোস্ট-ইম্প্রেশনিস্ট পল গোগাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত চিত্রকর্ম।

জীবনের অর্থ একটি দার্শনিক এবং আত্মিক প্রশ্ন যা সাধারণভাবে জীবন অথবা অস্তিত্ব এসবের তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা করে। সম্পর্কিত আরো কিছু প্রশ্ন হচ্ছে, "আমরা এখানে কেন?", "জীবনের উদ্দেশ্য কী?", জীবনের কি আদৌ কোনো উদ্দেশ্য আছে?" সভ্যতার শুরু থেকেই নানা সংস্কৃতিআদর্শ দিক থেকে এসব প্রশ্নের বিভিন্ন রকম উত্তর প্রস্তাব করা হয়ে আসছে। জীবনের অর্থ খুঁজতে গিয়ে দর্শন, বিজ্ঞান, অধিবিদ্যা এবং ধর্ম নানা ধরনের মতবাদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] একেক জনগোষ্ঠী ও সংস্কৃতির কাছে এই প্রশ্নের উত্তর একেক রকম।

জীবনের অর্থ বলতে আমরা যা বুঝি তার উৎপত্তি দার্শনিক ও ধর্মীয় আত্মচিন্তা এবং অস্তিত্ব, সামাজিক বন্ধন, চেতনা, সুখ এগুলির বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান থেকে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] আরো নানা বিষয় এখানে জড়িত, যেমন - সাংকেতিক অর্থ, তত্ত্ববিদ্যা, মূল্যবোধ, উদ্দেশ্য, নৈতিকতা, ভালো ও মন্দ, স্বাধীন ইচ্ছা, একেশ্বর বা বহু ঈশ্বরের অস্তিত্ব, ঈশ্বরের ধারণা, আত্মা, পারলৌকিক জীবন ইত্যাদি। বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান এক্ষেত্রে পরীক্ষালব্ধ তথ্যের ব্যাখ্যা দিয়ে জীবনের "কীভাবে" প্রশ্নের উত্তর খোঁজে। সেই সাথে ভালো থাকা এবং নৈতিকতার ধারণা নিয়েও আলোচনা করে। একটি বিকল্প মানবতাবাদী দৃষ্টিকোণ থেকে প্রশ্ন করা যায়, "আমার জীবনের অর্থ কী?"[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

প্রশ্নাবলী[সম্পাদনা]

জীবনের অর্থ সংক্রান্ত প্রশ্নগুলো নানাভাবে করা যায়, যেমন:

রেমবেন্ট অঙ্কিত ফিলোসফার ইন মেডিটেশন বা ধ্যানমগ্ন দার্শনিক (ডিটেইল)।
  • জীবনের অর্থ কী? আমরা কারা?[১][২][৩]
  • আমরা কেন এসেছি?[৪][৫][৬]
  • জীবনের উৎপত্তি কোথায় এবং কীভাবে?[৭]
  • জীবনের স্বরূপ কেমন? বাস্তবতার স্বরূপ কেমন??[৭][৮][৯]
  • জীবনের উদ্দেশ্য কী? একজন মানুষের জীবনের উদ্দেশ্য কী?[৮][১০][১১]
  • জীবনের তাৎপর্য কী?[১১]
  • জীবনের অর্থবহ এবং মূল্যবান বিষয় কোনগুলি?[১২]
  • জীবনের মূল্য কতটুকু?[১৩]
  • বেঁচে থাকার কারণ কী? আমরা কিসের জন্য বাঁচি?[৬][১৪]

বৈজ্ঞানিক মতবাদ থেকে শুরু করে দার্শনিক, ধর্মীয় এবং আধ্যাত্মিক ব্যাখ্যার সাহায্যে এই প্রশ্নগুলোর বিভিন্ন প্রকার উত্তর এবং বিতর্ক চলে আসছে।

বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান ও দৃষ্টিভঙ্গি[সম্পাদনা]

বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায়ের এবং বিজ্ঞানের দর্শন সম্প্রদায়ের অনেক সদস্য মনে করেন যে বিজ্ঞান প্রাসঙ্গিক প্রেক্ষাপট প্রদান করতে পারে, এবং জীবনের অর্থ সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় মাপকাঠি নির্ধারণ করতে পারে। তাদের মতে, বিজ্ঞান সুখের বিজ্ঞান থেকে শুরু করে মৃত্যু উদ্বেগ পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নানাবিধ অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করতে পারে। বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান এই কাজ করে জীবন এবং বাস্তবতার মত নমোলজির বিভিন্ন দিক নিয়ে অনুসন্ধানের মাধ্যমে। বিভিন্ন দিকের মধ্যে রয়েছে মহা বিস্ফোরণ, জীবনের উৎপত্তি, এবং বিবর্তন, এবং উদ্দেশ্যগত দিক নিয়ে অধ্যয়ন, যা অর্থ এবং সুখের মত বস্তুনিষ্ঠ বিষয়গুলোর সাথে সম্পর্ক যুক্ত করে।

জীবনের মনোস্তাত্ত্বিক তাৎপর্য এবং মূল্য[সম্পাদনা]

ইতিবাচক মনোবিজ্ঞানের গবেষকরা অভিজ্ঞতামূলক বিষয় নিয়ে গবেষণা করেন যা জীবনকে সন্তুষ্টির দিকে নিয়ে যায়,[১৫] কর্মকাণ্ডে পূর্ণ সম্পৃক্ততা আনে,[১৬] ব্যক্তিগত শক্তিকে কাজে লাগিয়ে করে একটি পরিপূর্ণ অবদান রাখতে পারে,[১৭] এবং নিজের চেয়ে বড় কিছুর সাথে যুক্ত হয়ে জীবনে অর্থ এনে দিতে পারে।[১৮] প্রবাহ অভিজ্ঞতা নিয়ে বড় আকারের গবেষণা ক্রমাগত প্রস্তাব করেছে যে চ্যালেঞ্জিং কাজে নিজেকে দক্ষ করে তুলবার সময় মানুষ অর্থ এবং পরিপূর্ণতা অনুভব করে। এই অনুভূতির কাজের ধরনের উপর নয়, বরং কাজটা কীভাবে করা হচ্ছে তার উপর নির্ভর করে। উদাহরণস্বরূপ, প্রবাহ অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রে দেখা যায় এই অভিজ্ঞতার পরিমাণ ন্যূনতম সুবিধাবিশিষ্ট কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে বন্দীরা কোটিপতিদের চেয়ে সামান্য বেশি অনুভব করেন। একটি চিরায়ত উদাহরণ[১৬] হলো একটি কারখানায় আপাতদৃষ্টিতে একঘেয়ে উৎপাদনের দুজন শ্রমিক নিয়োজিত থাকার উদাহরণ। একজন এই কাজকে একটি ক্লান্তিকর কাজ হিসেবে বিবেচনা করে এবং অন্যজন এটিকে একটি খেলা হিসেবে দেখে। দ্বিতীয়জন চিন্তা করে যে সে প্রতিটি ইউনিটকে কত দ্রুত উৎপাদনের মাধ্যমে প্রক্রিয়ায় প্রবাহ বয়ে আনতে পারে।

নিউরোসায়েন্স নিউরোট্রান্সমিটার কার্যকলাপের ভিত্তিতে পুরস্কার, আনন্দ এবং প্রেরণা ইত্যাদি বিষয়কে ব্যাখ্যা করে, বিশেষ করে লিম্বিক সিস্টেম এবং ভেন্ট্রিল টেগমেন্টাল অঞ্চলের কার্যাবলীর মাধ্যমে। যদি কেউ বিশ্বাস করে যে জীবনের অর্থ হচ্ছে সুখ কে সর্বোচ্চকরণ করা এবং সাধারণ জীবনকে সহজ করা, তাহলে কীভাবে কাজ করে এটা অর্জন করা যায় সে সম্পর্কে আদর্শিক বা স্বাভাবিক নির্দেশনা প্রদান করে। একইভাবে, কিছু নৈতিক প্রকৃতিবাদী নৈতিকতার বিজ্ঞানকে সমর্থন করে ― যা সকল সচেতন প্রাণীর বিকাশ লাভের ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে রচিত হয়।

পরীক্ষামূলক দর্শন এবং নিউরোএথিক্স গবেষণা নিয়ন্ত্রিত পরিস্থিতিতে মানুষের নৈতিক সিদ্ধান্ত সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে। এরকম একটি নিয়ন্ত্রিত পরিস্থিত হলো ট্রলি সমস্যা। এসবের মাধ্যমে দেখানো হয়েছে যে অনেক ধরনের নৈতিক বিচার সকল সংস্কৃতিতেই বিদ্যমান, অর্থাৎ সেগুলো হয়তো সহজাত; এবং অন্যগুলো সংস্কৃতি-নির্দিষ্ট।

জনপ্রিয় ধারণা[সম্পাদনা]

"জীবনের অর্থ কী?" এই প্রশ্নটি অনেকে তাদের জীবনের এক পর্যায়ে নিজেদেরকে জিজ্ঞাসা করে, অধিকাংশ "জীবনের উদ্দেশ্য কী?" প্রসঙ্গে নিজেদের এটা প্রশ্ন করে।[১০] কিছু জনপ্রিয় ধারণার মধ্যে রয়েছে:

নিজের সম্ভাবনা এবং আদর্শ উপলব্ধি করা[সম্পাদনা]

  • স্বপ্ন তাড়া করার জন্য।[১৯]
  • স্বপ্ন পূরণের জন্য।[২০]
  • এটা এমন কিছুর জন্য খরচ করা যা এটাকে আরো বৃহত্তর মূল্য প্রদান করবে।[২১]
  • গুরুত্ব তৈরি করার জন্য, মূল্য সৃষ্টি করার জন্য, কোন কিছুর সপক্ষে কাজ করা, বেঁচে থাকার মাধ্যমে কিছু পার্থক্য গড়ে তোলা।[২০]
  • নিজের সম্ভাবনার দিকগুলো প্রসারিত করা।[২০]
  • এমন একজন হওয়া, যা সবসময় একজন হতে চায়।[২২]
  • নিজের সেরা সংস্করণ হিসেবে তৈরি হওয়ার জন্য।[২৩]
  • সুখ খোঁজা[২৪][২৫] এবং নিজের বিকাশ ঘটানো।[৩]
  • একজন সত্যিকারের মানুষ হওয়া।[২৬]
  • অনুভূতি, কাজ, এবং বিশ্বাসের মধ্যে নিজের সম্পূর্ণটা রাখা।[২১]
  • আমাদের ভাগ্য অনুসরণ করা বা তার কাছে সমর্পণ করা।[২৭][২৮][২৯]
  • ইউডাইমোনিয়া অর্জনের জন্য,[৩০] এবং মানব আত্মার সমৃদ্ধি অর্জনের জন্য।

ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি[সম্পাদনা]

খ্রিষ্টান ধর্ম[সম্পাদনা]

ইসলাম ধর্ম[সম্পাদনা]

হিন্দু ধর্ম[সম্পাদনা]

হিন্দু ধর্মে জীবনের তাৎপর্য নিরূপনে ঈশ্বর বা পরমাত্মার অস্তিত্ব, জন্মান্তরবাদ, কর্মফল ইত্যাদি বিষয় জড়িত। ধর্ম-অর্থ-কাম-মোক্ষ এই চারটি বিষয়ের প্রাপ্তি জীবনের উদ্দেশ্য। এই চারটিকে পুরাষার্থ বলা হয় ।

  • ধর্ম: "(ধর্মীয় ও সামাজিক) নীতিবোধ, আধ্যাত্মিক ও আনুষ্ঠানিক কর্তব্যকর্ম।
  • অর্থ: "(জাগতিক ও অর্থনৈতিক) প্রগতি।"
  • কাম: "(পার্থিব) সুখ।"
  • মোক্ষ: "(আধ্যাত্মিক) মুক্তি।"

এই চারটি বিষয়ের মধ্যে মোক্ষ হচ্ছে জীবনের চূড়ান্ত প্রাপ্তি। দেহের সঙ্গে যতক্ষন পর্যন্ত জীবাত্মার সম্বন্ধ থাক ততক্ষণ জীব দুঃখ যন্ত্রণা ভোগ করে। মৃত্যুর পর পুনরায় দেহ ধারণ হয় বলে এই দুঃখের নিবৃত্তি হয় না। জন্মান্তরের ধারণা অনুযায়ী জীবের জন্ম-মৃত্যু চক্রাকারে চলতে থাকে যতক্ষন না পর্যন্ত জীবাত্মা পরমাত্মার সঙ্গে একাত্ম হয়ে মোক্ষ লাভ করতে পারে। আর এই একাত্ম হওয়ার উদ্দেশ্যই জীবের জন্মের কারণ। হিন্দু ধর্মে জীবনের অর্থকে এভাবে ব্যাখ্যা করা হয়।

বৌদ্ধ ধর্ম[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Jonathan Westphal (১৯৯৮)। Philosophical Propositions: An Introduction to Philosophy। Routledge। আইএসবিএন 0-415-17053-2 
  2. Robert Nozick (১৯৮১)। Philosophical Explanations। Harvard University Press। আইএসবিএন 0-674-66479-5 
  3. Julian Baggini (সেপ্টেম্বর ২০০৪)। What's It All About? Philosophy and the Meaning of Life। USA: Granta Books। আইএসবিএন 1-86207-661-8 
  4. Ronald F. Thiemann; William Carl Placher (১৯৯৮)। Why Are We Here?: Everyday Questions and the Christian Life। Continuum International Publishing Group। আইএসবিএন 1-56338-236-9 
  5. Dennis Marcellino (১৯৯৬)। Why Are We Here?: The Scientific Answer to this Age-old Question (that you don't need to be a scientist to understand)। Lighthouse Pub। আইএসবিএন 0-945272-10-3 
  6. Hsuan Hua (২০০৩)। Words of Wisdom: Beginning Buddhism। Dharma Realm Buddhist Association। আইএসবিএন 0-88139-302-9 
  7. Paul Davies (মার্চ ২০০০)। The Fifth Miracle: The Search for the Origin and Meaning of Life। Simon & Schuster। আইএসবিএন 0-684-86309-X। ২০০১-০৬-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৯-১৭ 
  8. Charles Christiansen; Carolyn Manville Baum; Julie Bass-Haugen (২০০৫)। Occupational Therapy: Performance, Participation, and Well-Being। SLACK Incorporated। আইএসবিএন 1-55642-530-9 
  9. Evan Harris Walker (২০০০)। The Physics of Consciousness: The Quantum Mind and the Meaning of Life। Perseus Books। আইএসবিএন 0-7382-0436-6 
  10. "Question of the Month: What Is The Meaning Of Life?"Philosophy Now। Issue 59। ২০০৭-০৮-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-২৬ 
  11. Jiddu Krishnamurti (২০০১)। What Are You Doing With Your Life?। Krishnamurti Foundation of America। আইএসবিএন 1-888004-24-X 
  12. Puolimatka, Tapio; Airaksinen, Timo (২০০২)। "Education and the Meaning of Life" (পিডিএফ)Philosophy of EducationUniversity of Helsinki। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-২৬ 
  13. Stan Van Hooft (২০০৪)। Life, Death, and Subjectivity: Moral Sources in Bioethics। Rodopi। আইএসবিএন 90-420-1912-3 
  14. Russ Shafer-Landau; Terence Cuneo (২০০৭)। Foundations of Ethics: An Anthology। Blackwell Publishing। আইএসবিএন 1-4051-2951-4 
  15. E. Diener, J.J. Sapyta, E. Suh (1998). "Subjective Well-Being Is Essential to Well-Being." Psychological Inquiry, Lawrence Erlbaum
  16. Csíkszentmihályi, Mihály (1990). Flow: The Psychology of Optimal Experience. New York: Harper and Row. আইএসবিএন ০০৬০৯২০৪৩২.
  17. Peterson, Christopher; Seligman, Martin (2004). Character strengths and virtues: A handbook and classification. Oxford: Oxford University Press. আইএসবিএন ০১৯৫১৬৭০১৫. "See brief summary" 
  18. Seligman, M.E.P. (2002). Authentic Happiness: Using the New Positive Psychology to Realize Your Potential for Lasting Fulfillment. New York: Free Press. আইএসবিএন ০৭৪৩২২২৯৭০ (Paperback edition, 2004, Free Press, আইএসবিএন ০৭৪৩২২২৯৮৯)
  19. David Seaman (২০০৫)। The Real Meaning of Lifeবিনামূল্যে নিবন্ধন প্রয়োজন। New World Library। আইএসবিএন 978-1577315148 
  20. Roger Ellerton, CMC (২০১৩)। Live Your Dreams... Let Reality Catch Up: NLP and Common Sense for Coaches, Managers and You। Renewal Technologies। আইএসবিএন 978-0-9784452-7-0 
  21. John Cook (২০০৭)। The Book of Positive Quotationsবিনামূল্যে নিবন্ধন প্রয়োজন। Fairview Press। আইএসবিএন 978-1-57749-169-9 
  22. Steve Chandler (২০০৫)। Reinventing Yourself: How to Become the Person You've Always Wanted to Be। Career Press। আইএসবিএন 978-1564148179 
  23. Matthew Kelly (২০০৫)। The Rhythm of Life: Living Every Day with Passion and Purpose। Simon & Schuster। আইএসবিএন 978-0743265102 
  24. Lee, Dong Yul; Park, Sung Hee; Uhlemann, Max R.; Patsult, Philip (জুন ২০০০)। "What Makes You Happy?: A Comparison of Self-reported Criteria of Happiness Between Two Cultures"। Social Indicators Research50 (3): 351–362। এসটুসিআইডি 141773177ডিওআই:10.1023/A:1004647517069 
  25. "Social perspectives"Portal.acm.org। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  26. John Kultgen (১৯৯৫)। Autonomy and Intervention: Parentalism in the Caring Lifeবিনামূল্যে নিবন্ধন প্রয়োজন। Oxford University Press US। আইএসবিএন 978-0195085310 
  27. George Cappannelli; Sedena Cappannelli (২০০৪)। Authenticity: Simple Strategies for Greater Meaning and Purpose at Work and at Home। Emmis Books। আইএসবিএন 978-1-57860-148-6 
  28. John G. West (২০০২)। Celebrating Middle-Earth: The Lord of the Rings as a Defense of Western Civilization। Inkling Books। আইএসবিএন 978-1-58742-012-2 
  29. Rachel Madorsky (২০০৩)। Create Your Own Destiny!: Spiritual Path to Success। Avanty House। আইএসবিএন 978-0970534941 
  30. A.C. Grayling. What is Good? The Search for the best way to live. Weidenfeld & Nicolson, 2003.

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

টেমপ্লেট:অধিবিদ্যা