জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় লোগো
ধরনপাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্থাপিত২০০৬
আচার্যরাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন
উপাচার্যঅধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর দে
শিক্ষার্থী৮,৩৪০
স্নাতকবিএসসি, বিএসসি ইঞ্জিঃ, বিবিএ, বিএসএস, বিএ, বিএফএ, এলএলবি
স্নাতকোত্তরএমএসসিইঞ্জিঃ, এমবিএ, ইএমবিএ, এমএসএস, এমএ, এমডিএস, এমএফএ, এলএলএম।
৩৯ (এম ফিল, পিএইচডি) (বাংলা, ইংরেজি, সঙ্গীত, চারুকলা, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, পরিবেশ বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, অর্থনীতি, হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগে)
অবস্থান
নামাপাড়া, বটতলা, ত্রিশাল
, ,
শিক্ষাঙ্গনশহুরে,৫৭ একর
সংক্ষিপ্ত নামজাককানইবি
অধিভুক্তিবিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
ওয়েবসাইটjkkniu.edu.bd
মানচিত্র

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় (জাককানইবি) বাংলাদেশের ময়মনসিংহের কাজী নজরুল ইসলামের স্মৃতি বিজড়িত ত্রিশালের নামাপাড়া বটতলায় অবস্থিত একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়।বিশ্ববিদ্যালয়টি ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় নামেও পরিচিত।বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে প্রায় আট হাজারের অধিক শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত আছে।

অবস্থান[সম্পাদনা]

এটি ময়মনসিংহ মহানগরে ত্রিশাল উপশহরের নামাপড়া বটতলায় অবস্থিত অবস্থিত। এটি ময়মনসিংহ মূল নগর কেন্দ্র হতে প্রায় ২১ কিলোমিটার এবং রাজধানী ঢাকা হতে এর দূরত্ব ১০০ কিলোমিটার। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম-এর স্মৃতি বিজড়িত বটতলা ঘেঁষে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত।

নামকরণ[সম্পাদনা]

পাখির চোখে জাককানইবি

কবি কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় কবি। উনার স্মরণে তারই স্মৃতিবিজড়িত বটতলাতে এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়।জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ছোটবেলায় এই বটগাছের নিচে বসে বাঁশি বাজাতেন। কবি ত্রিশালের দরিরামপুর হাইস্কুলে পড়াশুনা করতেন। তাই তার স্মৃতিবিজড়িত এলাকায় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ করা হয় কবি'র নামে।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক ফোরাম ১৯৯০-এর দশক থেকে বেসরকারি খাতে ত্রিশালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের নামে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য একটি কমিটি গঠন করে। এই কমিটির সভাপতি ছিলেন ড. আশরাফ সিদ্দিকী, সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ হামিদা আলী এবং কোষাধ্যক্ষ বদিউজ্জামান, অবসরপ্রাপ্ত মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ডাক বিভাগ। ফোরাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে দুই ধরনের সাহায্যদাতা সংগ্রহ করে। ১. অর্থদাতা, ২. জমিদাতা। অর্থদাতাদের মধ্যে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন তৎকালীন ভূমি প্রতিমন্ত্রী রাশেদ মোশাররফ, বেশকিছু সংখ্যক প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী, চিকিৎসক এবং বিদ্যানুরাগী।

২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্যে একনেকের বৈঠকে একটি প্রকল্প অনুমোদিত হয়। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ২০০৫ সালের পহেলা মার্চ এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। ২০০৭ সালের ২৪ মে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মদিনে বেগম খালেদা জিয়া দুটি অনুষদের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন এবং ৩ জুন ২০০৭ সালে প্রথম ব্যচের ক্লাস শুরু হয়। অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামসুর রহমান ছিলেন প্রথম উপাচার্য।[১] প্রথম ব্যাচে কলা অনুষদের অধীনে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ, সংগীত বিভাগ এবং বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের অধীনে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ মিলিয়ে সর্বমোট ১৮৫ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়।

অনুষদসমূহ[সম্পাদনা]

বিজ্ঞান ভবন
কলা ভবন

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ৬টি অনুষদের অধীনে মোট ২৪টি বিভাগ রয়েছে।[২]

অনুষদের নাম বিভাগ
বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদ কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ
তড়িৎ এবং ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগ
পরিবেশ বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ
পরিসংখ্যান বিভাগ
ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগ
অর্থসংস্থানব্যাংকিং বিভাগ
মার্কেটিং বিভাগ
ব্যবস্থাপনা বিভাগ
মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগ
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ অর্থনীতি বিভাগ
লোকপ্রশাসনসরকার পরিচালনবিদ্যা বিভাগ
লোকাচারবিদ্যা বিভাগ
নৃবিজ্ঞান বিভাগ
জনসংখ্যা বিজ্ঞান বিভাগ
স্থানীয় সরকার ও নগর উন্নয়ন বিভাগ
সমাজবিজ্ঞান বিভাগ
কলা অনুষদ বাংলা ভাষাসাহিত্য বিভাগ
ইংরেজী ভাষাসাহিত্য বিভাগ
সঙ্গীত বিভাগ
নাট্যকলা ও পরিবেশনাবিদ্যা বিভাগ
চলচ্চিত্রগণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগ
দর্শন বিভাগ
আইন অনুষদ আইনবিচার বিভাগ
চারুকলা অনুষদ চারুকলা বিভাগ

ইন্সটিটিউট[সম্পাদনা]

বিশ্ববিদ্যালয়ে 'ইন্সটিটিউট অব নজরুল স্টাডিজ' নামে একটি ইন্সটিটিউট আছে। এটি জাতীয় কবির বিভিন্ন গান, কবিতা, উপন্যাস, নাটক সর্বোপরি তার জীবনী এবং জীবনকর্মের ওপর গবেষণার জন্য একটি ইন্সটিটিউট। প্রতিবছরই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রমীলা বৃত্তি, বুলবুল বৃত্তি, কাজী সব্যসাচী বৃত্তি, কাজী অনিরুদ্ধ বৃত্তি ও উমা কাজী বৃত্তি প্রদান করে থাকে। ইন্সটিটিউটের বর্তমান অতিরিক্ত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন রাশেদুল আনাম।

অ্যাকাডেমিক ভবন[সম্পাদনা]

বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য রয়েছে চারটি অ্যাকাডেমিক ভবন। ভবনগুলো হলো -

  1. কলাভবন
  2. বিজ্ঞান ভবন
  3. সামাজিক বিজ্ঞান ভবন
  4. ব্যবসায় প্রশাসন ভবন

উল্লেখযোগ্য গবেষণা[সম্পাদনা]

বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের শিক্ষক ড. আশরাফ আলী সিদ্দিকীর নেতৃত্বে একদল গবেষক কক্সবাজারে উচ্চামাত্রার ইউরেনিয়ামের সন্ধান পান।[৩][৪]

আবাসিক হলসমূহ[সম্পাদনা]

অগ্নিবীণা হল
দোলনচাঁপা হল

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য চারটি আবাসিক হল রয়েছে।

ছাত্রদের জন্য
  1. অগ্নি-বীণা হল
  2. জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল
ছাত্রীদের জন্য
  1. দোলনচাঁপা হল
  2. বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল

ভাস্কর্যসমূহ[সম্পাদনা]

স্মৃতিস্তম্ভ[সম্পাদনা]

বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে কেন্দ্রীয় স্মৃতিস্তম্ভ; যার নামকরণ করা হয়েছে 'চির উন্নত মম শির'।

ক্যাফেটেরিয়া[সম্পাদনা]

কলা ভবনের নিকটে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়া 'চক্রবাক'।

গ্রন্থাগার[সম্পাদনা]

বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে পাঁচতলাবিশিষ্ট আধুনিক ও সু-সজ্জিত 'কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার'।

খেলার মাঠ[সম্পাদনা]

বিশ্ববিদ্যালয়ে খেলাধুলা চর্চার জন্য রয়েছে সু-বিশাল মাঠ,যার নাম রাখা হয়েছে 'শেখ রাসেল কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ'।

মঞ্চ[সম্পাদনা]

যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়টি সাংস্কৃতিকভাবে অগ্রসরমান, সেহেতু এর অভ্যন্তরে রয়েছে 'গাহি সাম্যের গান মুক্তমঞ্চ'। এছাড়াও রয়েছে 'চুরুলিয়া মঞ্চ', যা কলা ভবনের নিকটে অবস্থিত।

মেডিকেল সেন্টার[সম্পাদনা]

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতের লক্ষে নির্মাণ করা হয়েছে মেডিকেল সেন্টার,যার নামকরণ করা হয়েছে 'ব্যথার দান'

পরিবহন ব্যবস্থা[সম্পাদনা]

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থা।এছাড়াও শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতের লক্ষে রাখা হয়েছে নিজস্ব অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস।

ভিসি বাংলো[সম্পাদনা]

ক্যাম্পাসে উপাচার্য মহোদয়ের সার্বক্ষণিক তদারকি অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে অত্যন্ত মনোরম আবহে নির্মিত হয়েছে ভিসি বাংলো,যার নামকরণ করা হয়েছে 'দুখু মিয়া বাংলো'।

উপাচার্যের তালিকা[সম্পাদনা]

নাম দায়িত্ব গ্রহণ দায়িত্ব হস্থান্তর
এম. শামসুর রহমান[৫] ৭ জুন ২০০৬ ১৯ এপ্রিল ২০০৯
সৈয়দ গিয়াসউদ্দিন আহমেদ ২২-এপ্রিল-২০০৯[৬] ১৩আগস্ট ২০১৩
অধ্যাপক ড. খোন্দকার আশরাফ হোসেন ২২ এপ্রিল ২০১৩ জুন ২০১৩
অধ্যাপক ড. মোহিত উল আলম ১৩ আগস্ট ২০১৩ ১২ আগস্ট, ২০১৭
অধ্যাপক ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান ১৩ নভেম্বর ২০১৭ [৭] ১৩ নভেম্বর ২০২১
অধ্যাপক সৌমিত্র শেখর দে ১৫ ডিসেম্বর ২০২১ [৮]

ক্রিয়াশীল সংগঠনসমূহ[সম্পাদনা]

বিশ্ববিদ্যালয়টি বিভিন্ন সংগঠনমূলক কাজে সক্রিয়। এখানে বছরের অধিকাংশ দিন বিভিন্ন ধরনের আনুষ্ঠানিকতা বা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। যেমন- চাকুরি মেলা, উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেমিনার, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, আলোকচিত্র প্রতিযোগিতা, চলচ্চিত্র উৎসব, নাট্যোৎসব, প্রতিভা অন্বেষণ ইত্যাদি।

সাংবাদিক সংগঠন
  1. জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ফোরাম
  2. জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি
  3. জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব।
সামাজিক, সাংস্কৃতিক, কর্মদক্ষতা উন্নয়নমূলক ও পরিবেশবাদী সংগঠন
  1. জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় মার্কেটিং ক্লাব
  2. বিজনেস ক্লাব, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়
  3. জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যারিয়ার ক্লাব
  4. জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় স্কিল ডেভেলপমেন্ট ক্লাব
  5. রোটারেক্ট ক্লাব, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়
  6. ইক্যাব ইয়ুথ ফোরাম
  7. নবছায়া
  8. গ্রীন ক্যাম্পাস
  9. নির্ভয় ফাউন্ডেশন
  10. রংধনু
  11. অরণ্য
  12. কালের কণ্ঠ শুভ সংঘ
  13. প্রথম আলো বন্ধুসভা
  14. ডিবেটিং সোসাইটি
  15. হাল্ট প্রাইজ
  16. জাককানইবি ফিল্ম এন্ড ফটোগ্রাফি ক্লাব
  17. জাককানইবি মডেল ইউনাইটেড ন্যাশনস ক্লাব
  18. ইইই ক্লাব - জাককানইবি
রাজনৈতিক সংগঠন

উৎসবসমূহ[সম্পাদনা]

যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়টি সাংস্কৃতিক মননে পরিচালিত হয়,সেহেতু এখানে সারাবছর-ই উৎসবের আমেজ লেগে থাকে। প্রতিবছর-ই এখানে নজরুল জয়ন্তী, রবীন্দ্র জয়ন্তী ও বারামখানা'র উদ্যোগে লালন স্মরণোৎসব পালিত হয়। মাসব্যাপী নাট্যোসব, চলচ্চিত্র উৎসব, পিঠা উৎসব, নজরুল বইমেলা, কুয়াশা উৎসব অন্যতম আকর্ষণীয় দিক। বিশেষত ভিন্ন আমেজের কুয়াশা উৎসব এখানকার অন্যতম জনপ্রিয় উৎসবে পরিণত হয়েছে।প্রতি বছর গ্রীন ক্যাম্পাস নামের সংগঠন আয়োজন করে থাকে ফল উৎসব, যেখানে সংগঠনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দেশি ফলের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি এবং ফল খাওয়ার উপকারীতা তুলে ধরে বিনামূল্যে ফল-মূল খাওয়ার একটি সুযোগ তৈরি করে থাকে।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. রহমান, শামসুর (২ সেপ্টেম্বর ২০১৩)। "কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় : স্মৃতিকথা"আমার দেশ। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৮ 
  2. http://jkkniu.edu.bd/attach/Revised%20Admission%20Advertisement%202018-19.pdf[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. "কক্সবাজারে উচ্চমাত্রায় ইউরেনিয়ামের সন্ধান!"সময় টিভি। ২৩ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৮ 
  4. "কক্সবাজারে উচ্চমাত্রায় ইউরেনিয়ামের সন্ধান পেয়েছেন কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আশরাফ আলী সিদ্দিকীর নেতৃত্বে একদল গবেষক"আমাদের নতুন সময়। ২২ জানুয়ারি ২০২০। ২০২২-০৪-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৮ 
  5. "Kabi Nazrul University a tribute to the rebel poet"দ্য ডেইলি স্টার। ২৪ মে ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৬-০৩ 
  6. "কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য হলেন সৈয়দ গিয়াস উদ্দিন"bdnews24.com। ২২ এপ্রিল ২০০৯। ১৭ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-২৪ 
  7. "কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন উপাচার্য নিয়োগ"প্রথম আলো। ১৩ নভেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১১-১৩ 
  8. "নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য ড. সৌমিত্র শেখর"প্রথম আলো। ১৫ ডিসেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১১-১৩ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]