উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
পরিভ্রমণে ঝাঁপ দিন
অনুসন্ধানে ঝাঁপ দিন
বিষের বাঁশি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত একটি কাব্যগ্রন্থ । এই গ্রন্থে ২৭ টি কবিতা রয়েছে।[১] কাজী নজরুল ইসলামের বাজেয়াপ্ত ৫টি গ্রন্থের মধ্যে এটি অন্যতম। ১৯২৪ সালে এটিকে নিষিদ্ধ করা হয়। ৩৩ পাতার বিষের বাঁশী বাংলা বইটি একটি অধিক পঠিত কবিতা যা আগামী প্রকাশনী প্রথম প্রকাশ করে।
আয়রে আবার আমার চির-তিক্ত প্রাণ
ফাতেহা-ই-দোয়াজ-দহম (আবির্ভাব)
ফাতেহা-ই-দোয়াজ-দহম (তিরোভাব)
সেবক
জাগৃহি
তূর্য নিনাদ
বোধন
উদ্বোধন
অভয়-মন্ত্র
আত্মশক্তি
মরণ-বরণ
বন্দী-বন্দনা
বন্দনা-গান
মুক্তি-সেবকের গান
শিকল-পরার গান
মুক্ত-বন্দী
যুগান্তরের গান
চরকার গান
জাতের বজ্জাতি
সত্য-মন্ত্র
বিজয়-গান
পাগল-পথিক
ভূত-ভাগানোর গান
বিদ্রোহী বাণী
অভিশাপ
মুক্ত পিঞ্জর
ঝড়
↑ তথ্য বিষের বাঁশি কাব্যগ্রন্থ থেকে নেয়া
জীবন
সৃষ্টিকর্ম
কবিতা
কবিতা ও সংগীত
ছোট গল্প
উপন্যাস
নাটক
প্রবন্ধ এবং নিবন্ধ
অনুবাদ এবং বিবিধ
পরিচালিত চলচ্চিত্র
ধূপছায়া
বিদ্যাপতি(১৯৩৭) - কাহিনীকার
সাপুড়ে (১৯৩৯) - কাহিনীকার
সঙ্গীত পরিচালনা ও গীতিকার
জামাই ষষ্ঠী (১৯৩১)
পাতালপুরী (১৯৩৫)
গৃহদাহ (১৯৩৬)
গ্রহেরফের (১৯৩৭)
বিদ্যাপতি(১৯৩৭)
গোরা (১৯৩৮)
হাল বাংলা (১৯৩৮)
সাপুড়ে (১৯৩৯)
রজতজয়ন্তী (১৯৩৯)
নন্দিনী (১৯৪১)
অভিনয় (১৯৪১)
দিকশূল (১৯৪১)
মদিনা (১৯৪১)
চৌরঙ্গী (১৯৪২)
দিলরুবা (১৯৪২)
চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ঠতা
‘জ্যোৎস্নার রাত’ (১৯৩১)
‘প্রহ্লাদ’ (১৯৩১)
‘ঋষির প্রেম’ (১৯৩১)
‘বিষ্ণুমায়া’ (১৯৩২)
‘চিরকুমারী’ (১৯৩২)
‘কৃষ্ণকান্তের উইল’ (১৯৩২)
‘কলঙ্ক ভঞ্জন‘ (১৯৩২)
‘ধ্রুব‘ (১৯৩৩)
‘রাধাকৃষ্ণ’ (১৯৩৩)
‘জয়দেব’ (১৯৩৩)
অভিযোজন স্থান পরিবার স্মারক পুরস্কার