মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নামের বানান সংশোধন।
১০৩ নং লাইন: ১০৩ নং লাইন:
}}
}}


'''মাশরাফি বিন মর্তুজা''' ([[জন্ম]]: [[অক্টোবর ৫]], [[১৯৮৩]]; [[নড়াইল জেলা]]) [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের]] অন্যতম বোলিং স্তম্ভ ও একদিনের আন্তর্জাতিকে দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন। তার ডাক নাম ‘কৌশিক’। তিনি একজন ডানহাতি [[ব্যাটসম্যান]]। তার বোলিংয়ের ধরন ডানহাতি মিডিয়াম [[পেস বোলার]]। বাংলাদেশ জাতীয় দল ছাড়াও তিনি এশিয়া একাদশের একদিনের আন্তর্জাতিক দলে খেলেছেন।
'''মাশরাফি বিন মুর্তাজা''' ([[জন্ম]]: [[অক্টোবর ৫]], [[১৯৮৩]]; [[নড়াইল জেলা]]) [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের]] অন্যতম বোলিং স্তম্ভ ও একদিনের আন্তর্জাতিকে দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন। তার ডাক নাম ‘কৌশিক’। তিনি একজন ডানহাতি [[ব্যাটসম্যান]]। তার বোলিংয়ের ধরন ডানহাতি মিডিয়াম [[পেস বোলার]]। বাংলাদেশ জাতীয় দল ছাড়াও তিনি এশিয়া একাদশের একদিনের আন্তর্জাতিক দলে খেলেছেন।


== ব্যক্তিগত জীবন ==
== ব্যক্তিগত জীবন ==

০৯:২৯, ৩১ মে ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মাশরাফি বিন মুর্তজা
২০০৯ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামমাশরাফি বিন মর্তুজা
জন্ম (1983-10-05) অক্টোবর ৫, ১৯৮৩ (বয়স ৪০)
নড়াইল, বাংলাদেশ
ডাকনামকৌশিক[১] নড়াইল এক্সপ্রেস, ম্যাশ[২], বস [৩]
উচ্চতা৬ ফুট ০ ইঞ্চি (১.৮৩ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম ফাস্ট
ভূমিকাবোলার, অধিনায়ক
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১৯)
৮ নভেম্বর ২০০১ বনাম জিম্বাবুয়ে
শেষ টেস্ট৯ জুলাই ২০০৯ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৫৪)
২৩ নভেম্বর ২০০১ বনাম জিম্বাবুয়ে
শেষ ওডিআই২৫ মার্চ ২০১৭ বনাম শ্রীলঙ্কা
ওডিআই শার্ট নং
টি২০আই অভিষেক
(ক্যাপ )
২৮ নভেম্বর ২০০৬ বনাম জিম্বাবুয়ে
শেষ টি২০আই৬ এপ্রিল ২০১৭ বনাম শ্রীলঙ্কা
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০০২–বর্তমানখুলনা বিভাগ
২০০৯কলকাতা নাইট রাইডার্স
২০১২-২০১৩ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস
২০১৫-বর্তমানকুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই টি২০আই এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ৩৬ ১৭১ ৫২ ৫৪
রানের সংখ্যা ৭৯৭ ১,৫৪০ ৩৬৬ ১,৪৩৩
ব্যাটিং গড় ১২.৮৫ ১৪.৩৭ ১৪.৬৪ ১৬.১০
১০০/৫০ ০/৩ ০/১ ০/০ ১/৬
সর্বোচ্চ রান ৭৯ ৫১* ৩৬ ১৩২*
বল করেছে ৫,৯৯০ ৮,২২৫ ১,০২৯ ৮,৬৭৩
উইকেট ৭৮ ২২২ ৩৯ ১২৯
বোলিং গড় ৪১.৫২ ৩০.১২ ৩৫.৮৬ ৩৫.১৯
ইনিংসে ৫ উইকেট -
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং ৪/৬০ ৬/২৬ ৪/১৯ ৪/২৭
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৯/– ৫১/– ৯/– ২৩/–
উৎস: ইএসপিএন ক্রিকইনফো, ২১ এপ্রিল ২০১৭

মাশরাফি বিন মুর্তাজা (জন্ম: অক্টোবর ৫, ১৯৮৩; নড়াইল জেলা) বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অন্যতম বোলিং স্তম্ভ ও একদিনের আন্তর্জাতিকে দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন। তার ডাক নাম ‘কৌশিক’। তিনি একজন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। তার বোলিংয়ের ধরন ডানহাতি মিডিয়াম পেস বোলার। বাংলাদেশ জাতীয় দল ছাড়াও তিনি এশিয়া একাদশের একদিনের আন্তর্জাতিক দলে খেলেছেন।

ব্যক্তিগত জীবন

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের জেলা নড়াইল-এ মাশরাফির জন্ম। ছোটবেলা থেকেই তিনি বাঁধাধরা পড়াশোনার পরিবর্তে ফুটবল আর ব্যাডমিন্টন খেলতেই বেশি পছন্দ করতেন, আর মাঝে মধ্যে চিত্রা নদীতে সাঁতার কাটা।[৫] তারুণ্যের শুরুতে ক্রিকেটের প্রতি তার আগ্রহ জন্মে, বিশেষত ব্যাটিংয়ে; যদিও এখন বোলার হিসেবেই তিনি বেশি খ্যাত, যেজন্যে তাকে 'নড়াইল এক্সপ্রেস' নামেও অভিহিত করা হয়।[৫]

বাইকপ্রিয় মর্তুজাকে সবাই খুব হাসিখুশি আর উদারচেতা মানুষ হিসেবেই জানে। প্রায়শঃই তিনি বাইক নিয়ে স্থানীয় ব্রিজের এপার-ওপার চক্কর মেরে আসেন। নিজের শহরে তিনি প্রচণ্ড রকমের জনপ্রিয়।[৬] এখানে তাকে "প্রিন্স অব হার্টস" বলা হয়। এ শহরেরই সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজে পড়ার সময় সুমনা হক সুমির সাথে তার পরিচয় হয়। দু'জনে ২০০৬ সালে বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হন।[৭]

ক্যারিয়ার

প্রাথমিক ক্যারিয়ার

মর্তুজা বাংলাদেশের সফলতম পেস বোলারদের একজন। আক্রমণাত্মক, গতিময় বোলিং দিয়ে অনূর্ধ-১৯ দলে থাকতেই তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ সাবেক ফাস্ট বোলার অ্যান্ডি রবার্টসের নজর কেড়েছিলেন, যিনি কিনা তখন দলটির অস্থায়ী বোলিং কোচের দায়িত্বে ছিলেন। রবার্টসের পরামর্শে মাশরাফিকে বাংলাদেশ এ-দলে নেয়া হয়।[৮]

বাংলাদেশ এ-দলের হয়ে একটিমাত্র ম্যাচ খেলেই মাশরাফি জাতীয় দলে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পান। ৮ নভেম্বর, ২০০১ এ বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে টেস্ট ক্রিকেটে তার অভিষেক ঘটে। [৯] একই ম্যাচে খালেদ মাহমুদেরও অভিষেক হয়। বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচটি অমীমাংসিত থেকে যায়। মাশরাফি অবশ্য অভিষেকেই তার জাত চিনিয়ে দেন ১০৬ রানে ৪টি উইকেট নিয়ে। গ্র্যান্ট ফ্লাওয়ার ছিলেন তার প্রথম শিকার।[১০] মজার ব্যাপার হল, মাশরাফির প্রথম ফার্স্ট ক্লাস ম্যাচও ছিল এটি। তিনি এই বিরল কৃতিত্বের অধিকারী ৩১তম খেলোয়াড় এবং ১৮৯৯ সালের পর তৃতীয়। একই বছর ২৩শে নভেম্বর ওয়ানডে ক্রিকেটে মাশরাফির অভিষেক হয় ফাহিম মুনতাসির ও তুষার ইমরানের সাথে। অভিষেক ম্যাচে মোহাম্মদ শরীফের সাথে বোলিং ওপেন করে তিনি ৮ ওভার ২ বলে ২৬ রান দিয়ে বাগিয়ে নেন ২টি উইকেট।[১১]

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যক্তিগত তৃতীয় টেস্ট খেলার সময় তিনি হাঁটুতে আঘাত পান। এর ফলে তিনি প্রায় দু'বছর ক্রিকেটের বাইরে থাকতে বাধ্য হন। ইংল্যন্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্ট খেলায় তিনি সফলতা পান। ৬০ রানে ৪ উইকেট নেয়ার পর আবার তিনি হাঁটুতে আঘাত পান। এযাত্রায় তিনি প্রায় বছরখানেক মাঠের বাইরে থাকতে বাধ্য হন।

২০০৪ সালে ভারতের বিরুদ্ধে খেলার সময় রাহুল দ্রাবিড়কে অফ-স্ট্যাম্পের বাইরের একটি বলে আউট করে তিনি স্বরুপে ফেরার ঘোষণা দেন। সেই সিরিজে তিনি ধারাবাহিকভাবে বোলিং করেন এবং তেন্ডুলকরগাঙ্গুলীকে আউট করার সুযোগ তৈরি করেন। তবে ফিল্ডারদের ব্যর্থতায় তিনি উইকেট পাননি। এই সিরিজের একটি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে ভারতের বিরুদ্ধে অবিস্মরণীয় জয়ের নায়ক ছিলেন তিনি।

২০০৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে তিনি ভালো বল করেন। বাংলাদেশী বোলারদের মধ্যে তার গড় ছিল সবচেয়ে ভাল। কার্ডিফে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে নাটকীয় জয়ে তিনি অবদান রাখেন। তিনি মারকুটে ব্যাটসম্যান অ্যাডাম গিলক্রিস্টকে শূন্য রানে আউট করেন এবং দশ ওভারে মাত্র ৩৩ রান দেন।

ঐতিহাসিকভাবে বাংলাদেশে ভালো পেস বোলারের ঘাটতি ছিল। বাংলাদেশে মোহাম্মদ রফিকের মত আন্তর্জাতিক মানের স্পিনার থাকলেও উল্লেখযোগ্য কোন পেস বোলার ছিল না। মাশরাফি বাংলাদেশের সেই শূন্যস্থান পূরণ করেন

২০০৬ ক্রিকেট পঞ্জিকাবর্ষে মাশরাফি ছিলেন একদিনের আন্তর্জাতিক খেলায় বিশ্বের সর্বাধিক উইকেট শিকারী। তিনি এসময় ৪৯টি উইকেট নিয়েছেন।

২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে অবিস্মরণীয় জয়ে মর্তুজা ভূমিকা রেখেছেন। তিনি ৩৮ রানে ৪ উইকেট দখল করেন। বিশ্বকাপের প্রস্তুতি খেলায় নিউজিল্যান্ডের সাথে বিজয়েও মাশরাফির ভূমিকা রয়েছে।

মাশরাফি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ গতির বোলার এবং সমর্থকদের কাছে "নড়াইল এক্সপ্রেস" নামে পরিচিত।

মাশরাফি একজন মারকুটে ব্যাটসম্যান। ভারতের বিপক্ষে ঢাকায় অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় একদিনের আন্তর্জাতিক খেলায় তিনি পরপর চার বলে ছক্কা পেটান। সেই ওভার থেকে তিনি ২৬ রান সংগ্রহ করেন যা কোন বাংলাদেশী ব্যাটসম্যানের জন্য এক ওভারে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড।

১৪ বছরের ক্যারিয়ারে ১১ বার চোটের কারণে দলের বাইরে যেতে হয়েছে মাশরাফিকে। চোটই তার কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়েছিল ২০১১ সালের দেশের মাটিতে বিশ্বকাপ। ২০১৬ সালের রকেট বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড ওয়ানডে সিরিজের তৃতীয় খেলায় ২ উইকেট সংগ্রহের মাধ্যমে মোট ২১৬ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের ওয়ানডেতে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকারী হিসাবে তুলে ধরেন নিজেকে।

২০১৭ সালে ৬ই এপ্রিল বাংলাদেশ ব শ্রীলংকা সিরিজের শেষ টি২০ দিয়ে উনি আন্তর্জাতিক টি২০ খেলা থেকে অবসর নেন। মাঠে ম্যাশ নামে পরিচিত মাশরাফি বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার যে অধিনায়ক থাকা অবস্থায় অবসর নিলেন।

ক্যারিয়ার মাইলফলক

টেস্ট

অভিষেক: জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে, বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম, ২০০১

একদিনের আন্তর্জাতিক

অভিষেক: জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে, এমএ আজিজ স্টেডিয়াম, ২০০১

অধিনায়কের দায়িত্ব

অধিনায়ক হিসেবে মাশরাফির রেকর্ড
  ম্যাচের সংখ্যা জয় পরাজয় ড্র
টেস্ট[১২]
ওডিআই[১৩] ৩৭ ২৩ ১৪
টি২০আই[১৪] ২৬ ১৬

২০০৯ সালের শুরুতে মাশরাফি অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুলের সহকারী ছিলেন। পরবর্তীতে ওই বছরেরই জুন মাসে তিনি মোহাম্মদ আশরাফুলের স্থলাভিষিক্ত হন এবং তার সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পান সাকিব আল হাসান। কিন্তু অধিনায়ক হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে নিজের প্রথম ম্যাচেই তিনি হাঁটুতে আঘাত পেয়ে মাঠ ছাড়েন তিনি। ঐ খেলায় বাংলাদেশ জয়লাভ করে কিন্তু মাশরাফি এই চোটের কারনে ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মাঠের বাইরে ছিলেন। উক্ত ম্যাচসহ পরবর্তীকালে বাংলাদেশের অধিনায়কত্ব করেন সাকিব আল হাসান। পরবর্তীতে ২০১৪ সালের নভেম্বরে জিম্বাবুয়ের সাথে হোম সিরিজে তিনি পুনরায় অধিনায়কত্ব পান।[১৫] তবে এ বার তিনি শুধু একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচের জন্য দায়িত্ব পান এবং এবারও তার সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পান সাকিব আল হাসান। ২০১৫সালের বিশ্বকাপেও তিনি বাংলাদেশের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

রেকর্ডস ও পরিসংখ্যান

টেস্ট ম্যাচ

রেকর্ডস
  • বাংলাদেশের জন্য সর্বোচ্চ নবম উইকেট অংশীদারিত্ব: ৭৭ রান শাহাদাত হোসেন বনাম ভারত, ১৮  মে ২০০৭[১৬]
  • বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের সর্বোচ্চ ব্যাটিং স্ট্রাইক রেট ১,০০০ বল বা একাধিক (৬৭.২০) স্ট্রাইক রেট।[১৭]
ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরস্কার[১৮]
তারিখ প্রতিপক্ষ মাঠ রেকর্ড / স্কোরবোর্ড
১৮–২২ মে ২০০৭  ভারত বীর শ্রেষ্ঠ শহীদ রুহুল আমিন স্টেডিয়াম, চট্টগ্রাম ব্যাটিং: ৭৯; বোলিং: ৪/৯৭ এবং ১/৩৬[১৯]

তথ্যসূত্র

  1. Mashrafe Mortaza player profile, Cricinfo, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-১৪ 
  2. http://www.sportstimes24.com/?p=676
  3. https://www.dailyjanakantha.com/details/article/176475
  4. http://ognews24.com/archivescategory/sports
  5. Andrew Miller (৩১ মার্চ ২০০৭), নড়াইল এক্সপ্রেস, Cricinfo.com, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৬ 
  6. দেবব্রত মুখোপাধ্যায়, মাশরাফি 
  7. Rabeed Imam (৯ সেপ্টেম্বর ২০০৬), নড়াইল এক্সপ্রেসে চড়ে, TigerCricket.com, ১৭ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৭-০৭ 
  8. Staff Correspondent (২৪ অক্টোবর ২০০১), মাশরাফি ও মাহমুদের সামনে সুবর্ণ সুযোগ, Cricinfo.com, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৬ 
  9. মাশরাফিঃ দেবব্রত মুখোপাধ্যায়
  10. ১ম টেস্টঃ জিম্বাবুয়ে বনাম বাংলাদেশ সিরিজ, Cricinfo.com, ১২ নভেম্বর ২০০১, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৬ 
  11. ১ম ওয়ান: জিম্বাবুয়ে বনাম বাংলাদেশ সিরিজ, Cricinfo, ২৩ নভেম্বর ২০০১, সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২৬ 
  12. Bangladesh captains' playing record in Test matches, CricketArchive.com, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-০৪ 
  13. Bangladesh captains' playing record in ODI matches, CricketArchive.com, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-০৪ 
  14. Bangladesh captains' playing record in Twenty20 International matches, CricketArchive.com, সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০১-২৭ 
  15. http://www.crictunes.com/archives/655
  16. Highest partnerships by wicket: Bangladesh – Test matches, Cricinfo  Retrieved on 7 July 2010.
  17. Highest strike rates: Bangladesh – Test matches, Cricinfo  Retrieved on 19 October 2010.
  18. "Matches in which Mashrafe Mortaza won an award (15)"। Cricket Archive।  Retrieved on 19 June 2008.
  19. f49839 t1832 Bangladesh v India: India in Bangladesh 2007 (1st Test), Cricket Archive  Retrieved on 10 January 2009.

বহিঃসংযোগ

পূর্বসূরী
মোহাম্মদ আশরাফুল
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক
২০০৯
উত্তরসূরী
সাকিব আল-হাসান
পূর্বসূরী
সাকিব আল-হাসান
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক
২০১০
উত্তরসূরী
সাকিব আল-হাসান
পূর্বসূরী
মুশফিকুর রহিম
বাংলাদেশ ওডিআই ক্রিকেট দলের অধিনায়ক
২০১৪
উত্তরসূরী
নির্ধারিত হয়নি

টেমপ্লেট:বাংলাদেশ ক্রিকেট দল