বিতর নামাজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
Siratul Mustakim (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৬ নং লাইন: ৬ নং লাইন:


==বিতর নামাজ পদ্ধতি==
==বিতর নামাজ পদ্ধতি==
অন্যান্য নামাজের ন্যায় দুই রাকআত নামাজের পর বসে তাশাহহুদ পড়ে তৎক্ষণাৎ দাঁড়াতে হবে। তৃতীয় রাকআতে উঠে [[আল ফাতিহা|সুরা ফাতেহার]] পর অন্য কোন সুরা বা আয়াত পড়তে হবে। তারপর আল্লাহু আকবার বলে দুইহাত কান পর্যন্ত তাকবীরে তাহরীমার অনুরূপ উঠিয়ে হাত বাঁধতে হবে। তারপর দোয়া কূনুত পাঠ করে রুকুতে যেতে হবে এবং অন্যান্য নামাজের মত নামাজ শেষ করবে।<ref>মুমিনের জীবনযাপন পদ্ধতি, ডাঃ মাহমুদ (অনুবাদক- মুহিউদ্দিন খান), পৃষ্ঠা -২৯৪</ref>
বিতর মানে বেজোড়। এক রাকাত থেকে এগারো রাকাআত পড়া যায়। তিন রাকাআত বিতর নামাজ পরতে চাইলে অন্যান্য নামাজের ন্যায় দুই রাকআত শেষে সালাম ফিরিয়ে দাঁড়িয়ে যেতে হবে অথাবা দুই রাকাআত নামাজ শেষে তাশাহহুদের জন্য না বসে পড়ে তৎক্ষণাৎ দাঁড়াতে হবে। তৃতীয় রাকআতে উঠে [[আল ফাতিহা|সুরা ফাতেহার]] পর অন্য কোন সুরা বা আয়াত পড়তে হবে। তারপর দোয়া কূনুত পাঠ করে রুকুতে যেতে হবে, আবার রুকুর পরেও দোয়া কূনুত পড়া যায়। এবং অন্যান্য নামাজের মত নামাজ শেষ করবে।<ref>https://www.youtube.com/watch?v=KLznXYJ3ZfA</ref>


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==

০৯:৫৩, ৯ জুলাই ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বিতর নামাজ ইশার নামাজের পর থেকে ফজরের নামাজের আগে পর্যন্ত যেকোন সময় পড়া যায়। বিতর শব্দের অর্থ বিজোড়। ইশার নামাযের পর তিন রাকআত বিতর নামাজ আদায় করা ওয়াজিব।[১]

বিতর নামাজ সম্পর্কে মুহাম্মদ(সাঃ) বলেছেন

  1. " আল্লাহ তায়ালা তোমাদেরকে আরও একটি অতিরিক্ত নামাজ দিয়েছেন, যা তোমাদের সর্বাধিক প্রিয় লাল রঙের উটের চেয়েও উত্তম।সেটা হচ্ছে বিতর নামাজ। "[২]
  2. " বিতর নামাজ ওয়াজিব। যে ব্যক্তি বিতর আদায় করবে না,আমাদের জামায়াতের সাথে তার কোনো সম্পর্ক নেই। "[৩] [৪]

বিতর নামাজ পদ্ধতি

বিতর মানে বেজোড়। এক রাকাত থেকে এগারো রাকাআত পড়া যায়। তিন রাকাআত বিতর নামাজ পরতে চাইলে অন্যান্য নামাজের ন্যায় দুই রাকআত শেষে সালাম ফিরিয়ে দাঁড়িয়ে যেতে হবে অথাবা দুই রাকাআত নামাজ শেষে তাশাহহুদের জন্য না বসে পড়ে তৎক্ষণাৎ দাঁড়াতে হবে। তৃতীয় রাকআতে উঠে সুরা ফাতেহার পর অন্য কোন সুরা বা আয়াত পড়তে হবে। তারপর দোয়া কূনুত পাঠ করে রুকুতে যেতে হবে, আবার রুকুর পরেও দোয়া কূনুত পড়া যায়। এবং অন্যান্য নামাজের মত নামাজ শেষ করবে।[৫]

তথ্যসূত্র

  1. দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, পৃষ্ঠা - ২৭১
  2. মুমিনের জীবনযাপন পদ্ধতি, ডাঃ মাহমূদ(অনুবাদক- মহিউদ্দিন খান) পৃষ্ঠা -২৯৩
  3. আবু দাউদ শরীফ, সূত্রঃ মিশকাত, পৃষ্ঠা -১১৩
  4. বেসিক নলেজ অব ইসলাম,আ ন ম শহীদুল ইসলাম, পৃষ্ঠা -১০৬
  5. https://www.youtube.com/watch?v=KLznXYJ3ZfA