ছৈয়দ মীর জান
হযরত ছৈয়দ মীর জান শাহ সাহেব | |
---|---|
জন্ম | ১৮০০ |
মৃত্যু | ১৯ এপ্রিল ১৯০১ |
সমাধি | লাহোর |
উপাধি | খাজা-এ-খাজেগান জাহান (বিশ্বের গুরুদের গুরু)
ওয়ালি-উল্লাহ (আল্লাহর বন্ধু) মাহবুব রসুল আল্লাহ (নবীর প্রিয় বন্ধু) নূর চশমে খাজেগান (খাজেগানের চোখের জ্যোর্তি) ছৈয়দ আল-ইসলাম (আল্লাহ লিকট আত্মসমর্পণকারীদের নেতা) |
পূর্বসূরী | হযরত ইহসান (ওয়াইসিয়া তরিকা)[১] |
উত্তরসূরী | অজানা (ওয়াইসিয়া তরিকা) |
পিতা-মাতা | হযরত ছৈয়দ মীর হাসান |
হযরত খাজা ছৈয়দ মীর জান শাহ সাহেব ইবনে হাসান কাবুলি-নকশবন্দি(আরবি: سيد مير جان شاه صاحب ابن حسن كابلى-نقشبندى) একজন আফগান সুফি সাধক। তিনি ১৮০০ সালে আফগানিস্তানের দুররানি সাম্রাজ্যের কাবুরে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯০১ সালে লাহোরে মৃত্যুবরণ করেন।
ইসলাম |
---|
বিষয়ক ধারাবাহিক নিবন্ধের অংশ |
সুফিবাদ এবং তরিকা |
---|
প্রবেশদ্বার |
বংশপরিচয়
[সম্পাদনা]মাতা এবং পিতার উভয়ের দিক থেকে ছৈয়দ মীর জান ছৈয়দ বংশের (মুহাম্মাদ (দঃ) এর কন্যা ফাতিমা এবং তার চাচাত ভাই আলী ইবনে আবি তালিবের বংশ হয়ে মুহাম্মাদ (দঃ) এর বংশের সাথে গিয়ে মিলিত হয়েছে) সন্তান ছিলেন। তার পিতা যে বংশের উত্তরসূরী ছিলেন সে বংশে বার ইমামের সাতজন জন্মগ্রহণ করেন এবং মাতা যে বংশের উত্তরসূরী ছিলেন সে বংশে বার ইমামের এগার জন জন্মগ্রহণ করেন। এই বংশে ছৈয়দ বাহাউদ্দিন নকশবন্দি, ছৈয়দ আলাউদ্দিন আতার এবং খাজা থাওয়ান্দ মাহমুদও (হযরত ইহসান নামেও পরিচিত) জন্মান। কারবালার যুদ্ধের পর আহলে বায়াতের বংশধররা পুনরায় মদীনায় ফিরে যান।[২] সেখান থেকে মুসা আল কাজিম ইরাকে চলে যান। মুসা আল কাজিমের পুত্র হামযা পারস্যে চলে যান। এরপর কয়েকজন রোখারাতে এবং সেখান কাবুলে চলে যান, যেখানে মীর জান জন্মগ্রহণ করেন।