২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ গ্রুপ এফ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের গ্রুপ এফ আর্জেন্টিনা, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা, ইরান, এবং নাইজেরিয়াকে নিয়ে গঠিত। এই গ্রুপের খেলা ১৫ জুন থেকে শুরু হয়ে ২৫ জুন পর্যন্ত চলবে।

দলসমূহ[সম্পাদনা]

ড্র স্থান দল বাছাইয়ের
পদ্ধতি
বাছাইয়ের
তারিখ
চূড়ান্তপর্বে
উত্তীর্ণ
সর্বশেষ
উপস্থিতি
সর্বোচ্চ
সাফল্য
ফিফা র‌্যাঙ্কিং
অক্টোবর ২০১৩[দ্রষ্টব্য ১] জুন ২০১৪
এফ১ (পাত্রানুসারে)  আর্জেন্টিনা কনমেবোল রাউন্ড রবিন প্রথম বিজয়ী ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৬তম ২০১০ বিজয়ী (১৯৭৮, ১৯৮৬)
এফ২  বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা উয়েফা গ্রুপ জি বিজয়ী ১৫ অক্টোবর ২০১৩ ১ম ১৬ ২১
এফ৩  ইরান এএফসি ৪র্থ রাউন্ড গ্রুপ এ ১ম বিজয়ী ১৮ জুন ২০১৩ ৪র্থ ২০০৬ গ্রুপ পর্ব (১৯৭৮, ১৯৯৮, ২০০৬) ৪৯ ৪৩
এফ৪  নাইজেরিয়া সিএএফ ৩য় রাউন্ড বিজয়ী ১৬ নভেম্বর ২০১৩ ৫ম ২০১০ ১৬ দলের রাউন্ড (১৯৯৪, ১৯৯৮) ৩৩ ৪৪
টীকা
  1. অক্টোবর ২০১৩ র‌্যাঙ্কিং অনুসারে গ্রুপ পর্বের চূড়ান্ত ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

অবস্থান[সম্পাদনা]

ব্যাখ্যা
গ্রুপ বিজয়ী ও গ্রুপ রানার আপ ১৬ দলের রাউন্ডে অগ্রসর হবে
দল
খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 আর্জেন্টিনা +৩
 নাইজেরিয়া
 বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা
 ইরান −৩

খেলাসমূহ[সম্পাদনা]

আর্জেন্টিনা বনাম বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা[সম্পাদনা]

দুইটি দল এর আগে দুইবার প্রীতি খেলায় মুখোমুখি হয়েছে, অতি সম্প্রতি ২০১৩ সালে।[১]

এই খেলার মাধ্যমে বিশ্বকাপে অভিষেক হয় বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার। মাত্র তিন মিনিটের মধ্যেই তারা পিছিয়ে পড়ে। লিওনেল মেসির ফ্রি কিক থেকে নেওয়া শটে বল মার্কোস রোহোর মাথায় সামান্য স্পর্শ করে সিয়াদ কোলাশিনাচের পায়ে লেগে গোলপোস্টে ধুকে যায়। দ্বিতীয়ার্ধে, মেসি পেনাল্টি অঞ্চলের বাহিরে থেকে নেওয়া শটে গোল করে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন। খেলার পাঁচ মিনিট বাঁকি থাকতে বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা একটি গোল শোধ করে। সেনাদ লুলিচের পাস থেকে দেশের পক্ষে বিশ্বকাপের প্রথম গোলটি করেন বদলি হিসেবে নামা ভেদাদ ইবিশেভিচ[২]

কোলাশিনাচের আত্মঘাতী গোলটি খেলার দুই মিনিট নবম সেকেন্ডে ঘটে, যা বিশ্বকাপের ইতিহাসের দ্রুততম আত্মঘাতী গোল হিসেবে নতুন রেকর্ড গরে। আগের রেকর্ডটি ছিল প্যারাগুয়ের কার্লোস হেমারার (দুই মিনিট ৪৬ সেকেন্ড), যিনি ২০০৬ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলায় গোলটি করেছিলেন।[৩][৪]

আর্জেন্টিনা
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা
গো সার্হিও রোমেরো
সে.ব্যা উগো কাম্পানিয়ারো ৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
সে.ব্যা ১৭ ফেদেরিকো ফের্নান্দেজ
সে.ব্যা ইজেকিয়েল গারাই
রা.উ.ব্যা পাবলো জাবালেতা
লে.উ.ব্যা ১৬ মার্কোস রোহো হলুদ কার্ড ২৫'
রা.মি ১১ মাক্সি রোদ্রিগেস ৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
সে.মি ১৪ হাভিয়ের মাশ্চেরানো
লে.মি আনহেল দি মারিয়া
সে.ফ ১০ লিওনেল মেসি ()
সে.ফ ২০ সার্হিও আগুয়েরো ৮৭তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৭'
বদলি:
গঞ্জালো ইগুয়াইন ৪৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৬'
ফের্নান্দো গাহো ৪৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৬'
লুকাস বিগলিয়া ৮৭তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৭'
ম্যানেজার:
আলেহান্দ্রো সাবেয়া
গো আসমির বেগোভিচ
রা.ব্যা ১৩ মেনসুর মুয়জা ৬৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৯'
সে.ব্যা এরমিন বিচাকচিচ
সে.ব্যা এমির স্পাহিচ () হলুদ কার্ড ৬৩'
লে.ব্যা সিয়াদ কোলাশিনাচ
ডি.মি মুহামেদ বেশিচ
ডি.মি ২০ ইজেত হায়রোভিচ ৭১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭১'
রা.উ মিরালেম পিয়ানিচ
অ্যা.মি ১০ ইজ্‌ভিয়েজদান মিসিমোভিচ ৭৪তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৪'
লে.উ ১৬ সেনাদ লুলিচ
সে.ফ ১১ এদিন জেকো
বদলি:
ভেদাদ ইবিশেভিচ ৬৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৯'
১৯ এদিন ভিশ্চা ৭১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭১'
১৮ হারিস মেদুনিয়ানিন ৭৪তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৪'
ম্যানেজার:
সাফেত সুশিচ

ম্যাচসেরা:
লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা)

সহকারী রেফারিগণ:
উইলিয়াম তোরেস (এল সালভাদোর)
হুয়ান জুম্বা (এল সালভাদোর)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
জামিল হামুদি (আলজেরিয়া)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
আব্দেলহাক এচিয়ালি (আলজেরিয়া)

ইরান বনাম নাইজেরিয়া[সম্পাদনা]

এর আগে ১৯৯৮ সালে, দুইটি দল একবার প্রীতি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল।[৬]

গোলবিহীন এই খেলায়, ৩৪ মিনিটে একটি সুযোগ পায় ইরান, কিন্তু রেজা ঘুচানেজাদের সেই প্রচেষ্টা ব্যর্থতে পরিণত করেন নাইজেরিয়ার গোলরক্ষক ভিনসেন্ট এনিয়েমা। দ্বিতীয়ার্ধে, ইনজুরি সময়ে নাইজেরিয়া একটি সুযোগ পায়, কিন্তু শোলে অ্যামেওবির সেই সুযোগ নষ্ট হওয়ার ফলে গোল শূন্য সমতায় শেষ হয় ম্যাচটি।[৭]

এটি ছিল এই টুর্নামেন্টের প্রথম ড্র, এর আগের ১২ ম্যাচ কোন না কোন দল জয় পেয়েছিল। ১৯৩০ সালের পর এটি ছিল কোন একক টুর্নামেন্টে ড্রয়ের জন্য দীর্ঘ প্রতীক্ষা, যেখানে টুর্নামেন্টের আর কোন ম্যাচ ড্র হয়নি।[৮]

ইরান
নাইজেরিয়া
গো ১২ আলিরেজা হাঘিঘি
রা.ব্যা জালাল হুসেইনি
সে.ব্যা আমির হুসেইন সাদেঘি
সে.ব্যা ১৫ পেজমান মুন্তাজেরি
লে.ব্যা ২৩ মেহেরদাদ পউলাদি
সে.মি খসরু হায়দারি ৮৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৯'
সে.মি ১৪ আন্দ্রানিক তাইমুরিয়ান হলুদ কার্ড ৭৫'
অ্যা.মি জাভাদ নেকুউনাম ()
রা.ফ ২১ আশকান দেজাগাহ ৭৩তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৩'
সে.ফ ১৬ রেজা ঘুচান্নেজহাদ
লে.ফ এহসান হাজসাফি
বদলি:
আলিরেজা জাহানবাখ্‌শ ৭৩তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৩'
মাসুদ শুজাই ৮৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৯'
 
ম্যানেজার:
পর্তুগাল কার্লোস কিরোজ
গো ভিনসেন্ট এনিমা ()
রা.ব্যা এফে আমব্রোস
সে.ব্যা ১৩ জুয়ন অশানিওয়া
সে.ব্যা ১৪ গডফ্রে অবোয়াবোনা ২৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ২৯'
লে.ব্যা ২২ কেনেথ ওমেরু
সে.মি ১৭ ওজেনি ওনাজি
সে.মি ১৫ র‍্যামন আজিজ ৬৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৯'
সে.মি ১০ জন ওবি মাইকেল
রা.উ ১১ ভিক্টর মোসেস ৫২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫২'
লে.উ আহমেদ মুসা
সে.ফ এমানুয়েল এমেনিকে
বদলি:
জোসেফ ইয়োবো ২৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ২৯'
২৩ শোলা আমেওবি ৫২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫২'
পিটার অডেমউইঞ্জি ৬৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৯'
ম্যানেজার:
স্টিফেন কেশি

ম্যাচসেরা:
জন ওবি মাইকেল (নাইজেরিয়া)

সহকারী রেফারিগণ:
ক্রিস্তিয়ান লেস্কানো (ইকুয়েডর)
বাইরন রোমেরো (ইকুয়েডর)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
উইলমার রোলদান (কলম্বিয়া)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
উমবের্তো ক্লাবিহো (কলম্বিয়া)

আর্জেন্টিনা বনাম ইরান[সম্পাদনা]

এর আগে ১৯৭০ সালে দল দুইটি একটি প্রীতি খেলায় মুখমুখি হয়েছিল।[৯]

আক্রমণ প্রধান আর্জেন্টিনা দলের বিপক্ষে ভালোই সূচনা করেছিল ইরানের রক্ষণাত্মক দল। দ্বিতীয়ার্ধে তারা আর্জেন্টিনার রক্ষণভাগের কিছু দুর্বল অংশ দিয়ে কয়েকটি অসফল আক্রমণও করে। খেলা শেষ হওয়ার তিন মিনিট আগে ইরানের রেজা ঘুচান্নেজহাদ একটি লম্বা পাস থেকে আক্রমণের সূচনা করেন যা সামান্যর জন্য ব্যর্থ হয়।[১০] ইরানি মিডফিল্ডার আশকান দেজাগাহর একটি হেডার ফিরিয়ে দেন সার্হিও রোমেরো[১১]

ইরানের রক্ষণাত্মক দল তাদের দ্বিতীয় খেলাকেও গোলশূন্য ড্র করাতে প্রায় সফল হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধের ইনজুরি সময়ে খেলার একমাত্র গোলটি করেন লিওনেল মেসি। রাইট উইঙ্গে এজেকিয়েল লাভেজ্জির পাস থেকে বল পেয়ে তিনি কিছুটা ভেতরের দিকে চলে যান এবং বাম পায়ের বাঁকানো শট থেকে গোল করেন।[১২] এই জয়ের মাধ্যমে আর্জেন্টিনা নক-আউট পর্বে নিজেদের স্থান নিশ্চিত করে।[১৩]

আর্জেন্টিনা
ইরান
গো সার্হিও রোমেরো
রা.ব্যা পাবলো জাবালেতা
সে.ব্যা ১৭ ফেদেরিকো ফের্নান্দেজ
সে.ব্যা এজেকিয়েল গারাই
লে.ব্যা ১৬ মার্কোস রোহো
সে.মি ফের্নান্দো গাহো
সে.মি ১৪ হাভিয়ের মাশ্চেরানো
সে.মি আনহেল দি মারিয়া ৯০+৪তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৯০+৪'
রা.ফ ১০ লিওনেল মেসি ()
সে.ফ গঞ্জালো ইগুয়াইন ৭৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৬'
লে.ফ ২০ সার্হিও আগুয়েরো ৭৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৬'
বদলি:
১৮ রোদ্রিগো পালাসিও ৭৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৬'
২২ এজেকিয়েল লাভেজ্জি ৭৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৬'
লুকাস বিগলিয়া ৯০+৪তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৯০+৪'
ম্যানেজার:
আলেহান্দ্রো সাবেয়া
গো ১২ আলিরেজা হাঘিঘি
রা.ব্যা জালাল হুসেইনি
সে.ব্যা আমির হুসেইন সাদেঘি
সে.ব্যা ১৫ পেজমান মুন্তাজেরি
লে.ব্যা ২৩ মেহেরদাদ পউলাদি
ডি.মি ১৪ আন্দ্রানিক তাইমুরিয়ান
ডি.মি জাভাদ নেকুউনাম ()
রা.মি ২১ আশকান দেজাগাহ
সে.মি মাসুদ শুজাই
লে.মি এহসান হাজসাফি
সে.ফ ১৬ রেজা ঘুচান্নেজহাদ
বদলি:
খসরু হায়দারি ৭৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৬'
আলিরেজা জাহানবাখ্‌শ ৮৫তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৫'
রেজা হাঘিঘি ৮৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৮'
ম্যানেজার:
পর্তুগাল কার্লোস কিরোজ

ম্যাচসেরা:
লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা)

সহকারী রেফারিগণ:
মিলোভান রিস্তিচ (সার্বিয়া)
দালিবর দিউরদেভিচ (সার্বিয়া)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
নহবেহ্ হুয়াতা (তাহিতি)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
এডেন রেঞ্জ (কেনিয়া)

নাইজেরিয়া বনাম বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা[সম্পাদনা]

দল দুইটি এর আগে কখনও মুখোমুখি হয়নি।[১৪]

খেলার ২১তম মিনিটে বসনিয়ান ফরোয়ার্ড এদিন জেকোর একটি গোল অফসাইড হিসেবে বাতিল করা হয়। যদিও পরবর্তীকালে রিপ্লেতে দেখা যায় যে তা অফসাইড ছিলনা। সাত মিনিট পরেই নাইজেরিয়ার পিটার অডেমউইঞ্জি গোল করে দলকে এগিয়ে নিয়ে যান। দ্বিতীয়ার্ধে, জেকো তার দলকে সমতায় ফেরানোর একটি ভালো সুযোগ পান, কিন্তু তার শট ফিরিয়ে দেন নাইজেরিয়ান গোলরক্ষক ভিনসেন্ট এনিমা। এই খেলায় পরাজয়ের মাধ্যমে বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়া নিশ্চিত হয়ে যায়।[১৫]

নাইজেরিয়া
 
 
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা
গো ভিনসেন্ট এনিমা
রা.ব্যা এফে আমব্রোস
সে.ব্যা জোসেফ ইয়োবো ()
সে.ব্যা ১৩ জুয়ন অশানিওয়া
লে.ব্যা ২২ কেনেথ ওমেরু
সে.মি ১৭ ওজেনি ওনাজি
সে.মি ১০ জন ওবি মাইকেল হলুদ কার্ড ৮১'
রা.উ আহমেদ মুসা ৬৫তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৫'
অ্যা.মি পিটার অডেমউইঞ্জি
লে.উ ১৮ মিকেল বাবাতুন্দে ৭৫তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৫'
সে.ফ এমানুয়েল এমেনিকে
বদলি:
২৩ শোলা আমেওবি ৬৫তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৫'
এজিকে উজয়েনি ৭৫তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৫'
 
ম্যানেজার:
স্টিফেন কেশি
গো আসমির বেগোভিচ
রা.ব্যা ১৩ মেনসুর মুয়জা
সে.ব্যা ১৫ টনি শুনয়িচ
সে.ব্যা এমির স্পাহিচ ()
লে.ব্যা ১৮ হারিস মেদুনিয়ানিন হলুদ কার্ড ৬' ৬৪তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৪'
ডি.মি মিরালেম পিয়ানিচ
ডি.মি মুহামেদ বেশিচ
রা.উ ২০ ইজেত হায়রোভিচ ৫৭তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫৭'
অ্যা.মি ১০ ইজ্‌ভিয়েজদান মিসিমোভিচ
লে.উ ১৬ সেনাদ লুলিচ ৫৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫৮'
সে.ফ ১১ এদিন জেকো
বদলি:
ভেদাদ ইবিশেভিচ ৫৭তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫৭'
২৩ সেয়াদ সালিহভিচ ৫৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫৮'
১৪ টিনো-স্ভেন সুশিচ ৬৪তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৪'
ম্যানেজার:
সাফেত সুশিচ

ম্যাচসেরা:
পিটার অডেমউইঞ্জি (নাইজেরিয়া)

সহকারী রেফারিগণ:
জ্যান হিন্টজ (নিউজিল্যান্ড)
মার্ক রুল (নিউজিল্যান্ড)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
রোবের্তো মরেনো (পানামা)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
এরিক বরিয়া (যুক্তরাষ্ট্র)

নাইজেরিয়া বনাম আর্জেন্টিনা[সম্পাদনা]

দল দুইটি এর আগে ছয়টি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল। যার মধ্যে তিনবার বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে। এর সবগুলোই জিতেছে আর্জেন্টিনা। (১৯৯৪: ২–১; ২০০২: ১–০; ২০১০: ১–০).[১৬] ২০১০ সালের খেলায় নাইজেরিয়ার গোলরক্ষক ভিনসেন্ট এনেইমা আর্জেন্টিনাকে ব্যবধান বাড়াতে এবং লিওনেল মেসিকে গোলহীন রাখতে সবচেয়ে বড় ভুমিকা রাখেন।[১৭][১৮][১৯]

নাইজেরিয়া
আর্জেন্টিনা
গো ভিনসেন্ট এনিমা
রা.ব্যা এফে আমব্রোস
সে.ব্যা জোসেফ ইয়োবো ()
সে.ব্যা ১৩ জুয়ন অশানিওয়া হলুদ কার্ড ৫১'
লে.ব্যা ২২ কেনেথ ওমেরু হলুদ কার্ড ৪৯'
সে.মি ১৭ ওজেনি ওনাজি
সে.মি ১০ জন ওবি মাইকেল
রা.উ আহমেদ মুসা
লে.উ ১৮ মিকেল বাবাতুন্দে ৬৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৬'
সে.স্ট্রা পিটার অডেমউইঞ্জি ৮০তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮০'
সে.ফ এমানুয়েল এমেনিকে
বদলি:
২০ মাইকেল উশেবো ৬৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৬'
১৯ উচে নুফর ৮০তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮০'
 
ম্যানেজার:
স্টিফেন কেশি
গো সার্হিও রোমেরো
রা.ব্যা পাবলো জাবালেতা
সে.ব্যা ১৭ ফেদেরিকো ফের্নান্দেজ
সে.ব্যা এজেকিয়েল গারাই
লে.ব্যা ১৬ মার্কোস রোহো
সে.মি ফের্নান্দো গাহো
সে.মি ১৪ হাভিয়ের মাশ্চেরানো
সে.মি আনহেল দি মারিয়া
সে.স্ট্রা ১০ লিওনেল মেসি () ৬৩তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৩'
রা.ফ গঞ্জালো ইগুয়াইন ৯০+১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৯০+১'
লে.ফ ২০ সার্হিও আগুয়েরো ৩৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৩৮'
বদলি:
২২ এজেকিয়েল লাভেজ্জি ৩৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৩৮'
১৯ রিকার্দো আলবারেস ৬৩তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৩'
লুকাস বিগলিয়া ৯০+১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৯০+১'
ম্যানেজার:
আলেহান্দ্রো সাবেয়া

ম্যাচসেরা:
লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা)

সহকারী রেফারিগণ:
রেনাতো ফাভেরানি (ইতালি)
আন্দ্রে স্তেফানি (ইতালি)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
স্ভাইন ওদভার মোয়েন (নরওয়ে)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
কিম হাগলুন্দ (নরওয়ে)

বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা বনাম ইরান[সম্পাদনা]

বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা
ইরান
গো আসমির বেগোভিচ
রা.ব্যা আভদিয়া ভ্রশায়েভিচ
সে.ব্যা ১৫ টনি শুনয়িচ
সে.ব্যা এমির স্পাহিচ ()
লে.ব্যা সিয়াদ কোলাশিনাচ
সে.মি মিরালেম পিয়ানিচ
সে.মি মুহামেদ বেশিচ হলুদ কার্ড ৭৮'
রা.উ ২১ আনেল হাজিচ ৬১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬১'
লে.উ ১৪ টিনো-স্ভেন সুশিচ ৭৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৯'
সে.ফ ১১ এদিন জেকো ৮৫তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৫'
সে.ফ ভেদাদ ইবিশেভিচ
বদলি:
অগনিয়েন ভ্রানিয়েশ ৬১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬১'
২৩ সেয়াদ সালিহভিচ ৭৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৯'
১৯ এদিন ভিশ্চা ৮৫তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৫'
ম্যানেজার:
সাফেত সুশিচ
গো ১২ আলিরেজা হাঘিঘি
রা.ব্যা জালাল হুসেইনি
সে.ব্যা আমির হুসেইন সাদেঘি
সে.ব্যা ১৫ পেজমান মুন্তাজেরি
লে.ব্যা ২৩ মেহেরদাদ পউলাদি
সে.মি জাভাদ নেকুউনাম ()
সে.মি ১৪ আন্দ্রানিক তাইমুরিয়ান
রা.উ ২১ আশকান দেজাগাহ ৬৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৮'
অ্যা.মি মাসুদ শুজাই ৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
লে.উ এহসান হাজসাফি ৬৩তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৩'
সে.ফ ১৬ রেজা ঘুচান্নেজহাদ
বদলি:
খসরু হায়দারি ৪৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৬'
আলিরেজা জাহানবাখ্‌শ ৬৩তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৩'
১০ অগনিয়েন ভ্রানিয়েশ হলুদ কার্ড ৮৮' ৬৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৮'
ম্যানেজার:
পর্তুগাল কার্লোস কিরোজ

ম্যাচসেরা:
এদিন জেকো (বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা)

সহকারী রেফারিগণ:
রোবের্তো আলনসো (স্পেন)
হুয়ান কার্লোস ইউস্তে (স্পেন)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
এনরিক ওসেস (চিলি)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
কার্লোস আস্ত্রোজা (চিলি)

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "2014 FIFA World Cup – Statistical Kit" (পিডিএফ)। FIFA.com। পৃষ্ঠা 18। ২৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৪ 
  2. "Argentina 2 Bosnia and Herzegovina 1"। বিবিসি স্পোর্ট। ১৫ জুন ২০১৪। 
  3. "World Cup Fact Files"দ্য সান (নাইজেরিয়া)। ১৭ জুন ২০১৪। 
  4. "Kolašinac faz história ao marcar o gol contra mais rápido de uma Copa" (পর্তুগিজ ভাষায়)। Lancenet!। ১৫ জুন ২০১৪। ১৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৪ 
  5. "Referee designations for matches 9-11" (পিডিএফ)fifa.com। ২০১৪-০৬-১৩। ২০১৪-০৬-২৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৬-১৬ 
  6. "2014 FIFA World Cup – Statistical Kit" (পিডিএফ)। FIFA.com। পৃষ্ঠা ১৯। ২৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৪ 
  7. "Iran 0 Nigeria 0"। বিবিসি স্পোর্ট। ১৬ জুন ২০১৪। 
  8. "World Cup - Bore draw does nothing for Iran or Nigeria"। Yahoo! Sport। ১৬ জুন ২০১৪। 
  9. "2014 FIFA World Cup – Statistical Kit" (পিডিএফ)। ফিফা। পৃষ্ঠা ৩৪। ২৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৪ 
  10. Ronay, Barney (২১ জুন ২০১৪)। "Argentina 1 Iran 0"দ্য গার্ডিয়ান। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৪ 
  11. "Should Iran have had a penalty for Pablo Zabaleta's foul on Ashkan Dejagah in the box?"। মেট্রো। 
  12. "Argentina 1 Iran 0"। theguardian.com। 
  13. "Argentina 1 Iran 0"। বিবিসি স্পোর্ট। ২১ জুন ২০১৪। 
  14. "2014 FIFA World Cup – Statistical Kit" (পিডিএফ)। ফিফা। পৃষ্ঠা ৩৫। ২৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৪ 
  15. "Nigeria 1 Bosnia and Herzegovina 0"। বিবিসি স্পোর্ট। ২১ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৪ 
  16. "2014 FIFA World Cup – Statistical Kit" (পিডিএফ)। ফিফা। পৃষ্ঠা ৪৬। ২৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৪ 
  17. http://www.fifa.com/tournaments/archive/worldcup/southafrica2010/matches/round=249722/match=300061460/summary.html
  18. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১৪ 
  19. http://www.startribune.com/sports/264412851.html#54E1zB6MvC0jmHzC.97[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]