জুনায়েদ বাবুনগরী
কায়েদে মিল্লাত, হাফেজ, আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী দামাত বারাকাতুহুম | |
---|---|
![]() ২০১৭ সালে বাবুনগরী | |
আমির, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১৫ নভেম্বর ২০২০ | |
পূর্বসূরী | শাহ আহমদ শফী |
শায়খুল হাদীস, দারুল উলুম হাটহাজারী | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২০২০ | |
পূর্বসূরী | শাহ আহমদ শফী |
ব্যক্তিগত | |
জন্ম | |
ধর্ম | ইসলাম |
জাতীয়তা | বাংলাদেশি |
সন্তান | মুহাম্মদ সালমান |
পিতামাতা |
|
জাতিসত্তা | বাঙালি |
যুগ | আধুনিক |
আখ্যা | সুন্নি |
ব্যবহারশাস্ত্র | হানাফি |
আন্দোলন | দেওবন্দি |
প্রধান আগ্রহ | হাদীস, ফিকহ, ইসলামি আন্দোলন, ইসলামের ইতিহাস, লেখালেখি, তাসাউফ, বক্তৃতা |
যেখানের শিক্ষার্থী | |
আত্মীয় |
|
স্বাক্ষর | ![]() |
ঊর্ধ্বতন পদ | |
যার দ্বারা প্রভাবিত
| |
যাদের প্রভাবিত করেন
| |
একাডেমিক পটভূমি | |
অভিসন্দর্ভ | সীরাতুল ইমামিদ দারিমী ওয়াত তারিখ বি শায়খিহী (ইমাম দারিমী ও তার শিক্ষকদের জীবন বৃত্তান্ত) (১৯৭৮) |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | মুহাম্মদ ইউসুফ বিন্নুরী |
দেওবন্দি আন্দোলন |
---|
সিরিজের অংশ |
![]() |
আদর্শ ও প্রভাব
|
প্রতিষ্ঠাতা ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব
|
গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান |
তাবলিগের কেন্দ্র (মারকাজ) |
সহযোগী সংস্থা |
অন্যান্য |
মুহাম্মদ জুনায়েদ (যিনি জুনায়েদ বাবুনগরী নামে অধিক পরিচিত) (জন্ম: ৮ অক্টোবর ১৯৫৩) একজন বাংলাদেশি দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত, শিক্ষাবিদ, লেখক, গবেষক, ইসলামি বক্তা, সমাজ সংস্কারক ও আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব। তিনি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমীর, দারুল উলুম হাটহাজারী মাদ্রাসার শিক্ষা সচিব ও শায়খুল হাদিস, বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের সহ-সভাপতি, চট্টগ্রাম নূরানী তালীমুল কুরআন বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং মাসিক মঈনুল ইসলামের প্রধান সম্পাদক। এছাড়াও তিনি নাজিরহাট বড় মাদ্রাসার মুতাওয়াল্লী, মাসিক দাওয়াতুল হকের পৃষ্ঠপোষক, ইনসাফ২৪.কম ও কওমিভিশন.কমের প্রধান উপদেষ্টা সহ কয়েকটি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের নেতৃস্থানীয় পদে রয়েছেন। তার অনুসারীরা তাকে ‘মজলুম জননেতা’, ‘কায়েদে মিল্লাত’, ‘আপোষহীন সিপাহসালার’ ইত্যাদি উপাধিতে ডেকে থাকে। তিনি পাকিস্তানের বিখ্যাত ইসলামি ব্যক্তিত্ব ইউসুফ বিন্নুরীর শিষ্য। মুসলিম নেতা হিসেবে তিনি দেশব্যাপী ব্যাপক জনপ্রিয়। তিনি ২০১৩ সালের হেফাজত আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে কারাবরণ করেছিলেন। তিনি সবসময় নাস্তিক ও ইসলাম বিরোধীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছেন।
জন্ম ও বংশ[সম্পাদনা]
বাবুনগরী ১৯৫৩ সালের ৮ অক্টোবর চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি থানার বাবুনগর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম আবুল হাসান ও মাতা ফাতেমা খাতুন। হারুন বাবুনগরী তার নানা। মায়ের দিক দিয়ে তার বংশধারা আবু বকর সিদ্দীকের সাথে মিলিত হয়। মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী তার মামা।[১]
শিক্ষাজীবন[সম্পাদনা]
৫ বছর বয়সে তিনি আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া আজিজুল উলুম বাবুনগরে ভর্তি হন। এখানে তিনি মক্তব, হেফজ ও প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন। কুরআনের হেফজ শেষ করার পর আজহারুল ইসলাম ধর্মপুরীর কাছে তিনি পুরো কুরআন মুখস্থ শুনিয়েছিলেন।[ক] এরপর তিনি ভর্তি হন দারুল উলুম হাটহাজারী মাদ্রাসায়। ১৯৭৬ সালে হাটহাজারী মাদ্রাসা থেকে দাওরায়ে হাদীস (মাস্টার্স) পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করেন। হাটহাজারী মাদ্রাসায় তার উল্লেখযোগ্য শিক্ষকগণের মধ্যে রয়েছেন: আব্দুল কাইয়ুম, আহমদুল হক (মুফতি), আবুল হাসান, আব্দুল আজিজ, শাহ আহমদ শফী সহ প্রমুখ খ্যাতিমান ব্যক্তিবর্গ।[১]
তারপর উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্যে তিনি পাকিস্তান গমন করেন। ১৯৭৬ সালে করাচিতে অবস্থিত জামিয়া উলুমুল ইসলামিয়ায় তাখাচ্ছুছাত ফিল উলুমুল হাদিস তথা উচ্চতর হাদিস গবেষণা বিভাগে ভর্তি হন। ২ বছর হাদিস নিয়ে গবেষণা সম্পন্ন করে তিনি আরবি ভাষায় ‘সীরাতুল ইমামিদ দারিমী ওয়াত তারিখ বি শায়খিহী’ (ইমাম দারিমী ও তার শিক্ষকগণের জীবন বৃত্তান্ত) শীর্ষক অভিসন্দর্ভ[খ] জমা দেন। এই অভিসন্দর্ভ জমা দেওয়ার পর তিনি জামিয়া উলুমুল ইসলামিয়া থেকে হাদিসের সর্বোচ্চ সনদ লাভ করেন। জামিয়া উলুমুল ইসলামিয়ায় তার উল্লেখযোগ্য শিক্ষকগণের মধ্যে রয়েছেন: মুহাম্মদ ইউসুফ বিন্নুরী, ইদ্রিস মিরাঠী, আব্দুল্লাহ ইউসুফ নোমানী সহ প্রমুখ। পাশাপাশি তিনি ওয়ালী হাসান টুঙ্কির কাছে সুনান আত-তিরমিজী ও মুহাম্মদ ইউসুফ বিন্নুরীর কাছে সহীহ বুখারী দ্বিতীয় বারের মত অধ্যয়ন করেন।[১]
কর্মজীবন[সম্পাদনা]
১৯৭৮ সালের শেষের দিকে তিনি দেশে প্রত্যাবর্তন করে বাবুনগর মাদ্রাসায় শিক্ষক হিসেবে যোগদানের মাধ্যমে তার কর্মজীবনের সূচনা হয়। বাংলাদেশের মাদ্রাসা সমূহের সর্বপ্রথম বাবুনগর মাদ্রাসায় তিনি উচ্চতর হাদিস গবেষণা বিভাগ চালু করেন। ২০০৩ সালে তিনি দারুল উলুম হাটহাজারী মাদ্রাসায় যোগ দেন। পরবর্তীতে তিনি হাটহাজারী মাদ্রাসার সহকারী পরিচালক নিযুক্ত হন। ২০২০ সালের ১৭ জুন মাদ্রাসা কমিটি সহকারী পরিচালকের দায়িত্ব থেকে তাকে অব্যাহতি দেয়। তার স্থলে মাদ্রাসার জ্যেষ্ঠ শিক্ষক শেখ আহমদকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তবে তার অনুসারীদের দাবি অনুযায়ী, “তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার, দাবি আদায়ে কঠোর অবস্থানে থাকায় সরকারি চাপে তাকে সরানো হয়েছে।” [২]
পরবর্তীতে ১৪ সেপ্টেম্বর হাটহাজারী মাদ্রাসায় ছাত্র আন্দোলনের সূচনা হয়। এই আন্দোলন তীব্র হতে থাকলে ১৭ সেপ্টেম্বর মাদ্রাসার মহাপরিচালক শাহ আহমদ শফী স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করে মাদ্রাসার দায়িত্ব মজলিসে শুরাকে দিয়ে দেন। ওই দিন তিনি মৃত্যুবরণ করেন। পরবর্তীতে বাবুনগরীসহ তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটি গঠিত হয়। তিনি মাদ্রাসার শায়খুল হাদিস ও শিক্ষা সচিব হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন।
২০১০ সালে তাকে মহাসচিব করে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ২০২০ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর সংগঠনটির আমীর মৃত্যুবরণের পর ১৫ নভেম্বর সংগঠনের একটি কেন্দ্রীয় সম্মেলনের মাধ্যমে সর্বসম্মতিক্রমে তিনি আমীর নির্বাচিত হন।
২০১৯ সালের মে মাসে এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, “শিক্ষকতা জীবনে এ পর্যন্ত (২০১৯) আমার ছাত্র সংখ্যা প্রায় ৪০ হাজারেরও বেশি।
তাসাউফ[সম্পাদনা]
শিক্ষাজীবন সমাপ্ত করে আধ্যাত্মিক দীক্ষা লাভের উদ্দেশ্যে ১৯৭৮ সালে তিনি আব্দুল কাদের রায়পুরীর উত্তরসূরী আব্দুল আজিজ রায়পুরীর নিকট বায়’আত গ্রহণ করেন। রমযান মাসে তিনি রায়পুরীর খানকায় অবস্থান করে কিছুকাল তার সান্নিধ্যে ছিলেন। বাংলাদেশে তিনি যাদের কাছে খেলাফত পেয়েছেন:[১]
- হুসাইন আহমদ মাদানির দুই শিষ্য,
- আব্দুস সাত্তার, ফতেয়াবাদ
- শাহ আহমদ শফী, রাঙ্গুনিয়া
- আবুল হাসান আলী নদভীর শিষ্য সুলতান যওক নদভী
পরিবার[সম্পাদনা]
পারিবারিক জীবনে তিনি বিবাহিত, ৫ মেয়ে ও ১ ছেলের জনক। ছেলের নাম মুহাম্মদ সালমান। পরিবারের সবাই ইসলামি কর্মকান্ডে সক্রিয় রয়েছেন।[১]
গ্রেফতার[সম্পাদনা]
হেফাজত আন্দোলনের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে হত্যার অভিযোগ সহ কয়েকটি অভিযোগে ২০১৩ সালের ৭ মে তাকে পুরান ঢাকার ঢাকেশ্বরী মন্দির এলাকা থেকে গ্রেফতার করে ১৩ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। পরবর্তীতে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তিনি মুক্তি পান। রিমান্ডে তাকে অমানুষিক নির্যাতন ও চিরতরে পঙ্গু করে দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল বলে তিনি দাবি করেছেন।[৩][৪]
সমালোচনা[সম্পাদনা]
২০২০ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশে ভাস্কর্য বিতর্ক শুরু হলে ইসলামি নেতা মামুনুল হকের পক্ষে সমর্থন দিয়ে তিনি কঠোরভাবে ভাস্কর্য বিরোধী বক্তব্য তুলে ধরেন।[৫] তার এই মন্তব্যে আওয়ামী লীগ ও তার ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন সমূহের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
দৃষ্টিভঙ্গি[সম্পাদনা]
- শেখ হাসিনার মন্তব্যের সমালোচনা
২০১৯ সালের ১৩ জুন তিন দেশ সফর করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করেন। উক্ত সম্মেলনের এক পর্যায়ে পর্দা বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, “ হাত মোজা, পা মোজা, নাক-চোখ ঢেকে এটা কী? জীবন্ত টেন্ট (তাঁবু) হয়ে ঘুরে বেড়ানো, এটার তো কোনো মানে হয় না ”। তার এই বক্তব্যেকে আপত্তিকর আখ্যা দিয়ে জুনায়েদ বাবুনগরী বলেন, কুরআনের ৭টি আয়াত এবং ৭০টির মতো হাদিস দ্বারা পর্দার বিধান প্রমাণিত। এ সব আয়াত ও হাদিস দ্বারা পর্দার বিধান প্রমাণিত হওয়ার পাশাপাশি সর্বপ্রকারের বেপর্দা হারাম হওয়াও সুস্পষ্টভাবে বুঝা যায়। সুতরাং শরয়ী পর্দা নিয়ে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে অধিষ্ঠিত প্রধানমন্ত্রীর মুখে এমন আপত্তিকর মন্তব্য দুঃখজনক। ৯০ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত দেশে পর্দা সম্পর্কে দেয়া এমন বক্তব্যে কোটি কোটি মুসলমানদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়েছে। তিনি শেখ হাসিনার পর্দা সম্পর্কে দেয়া এ বক্তব্য প্রত্যাহার করে আল্লাহর কাছে তওবা করার আহ্বান জানান। [৬][৭][৮][৯]
- আহমদ শফী ও তার লংমার্চ
২০২০ সালের ২ অক্টোবর এক সভায় শাহ আহমদ শফী ও তার লংমার্চের ব্যাপারে তিনি বলেন, “ আল্লামা আহমদ শফী দেশে ভ্রান্ত মতবাদ ও ইসলাম বিরোধী কার্যকলাপের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখে গেছেন। ২০১৩ সালে ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক্যবাদের আগ্রাসী আস্ফালনের বিরুদ্ধে দেশের আলেম সমাজ ও তাওহিদী জনতাকে নিয়ে ইতিহাসের নজিরবিহীন গণআন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন। ওই সময় আমি আল্লামা শফীর সঙ্গে লংমার্চে ও শাপলা চত্বরে ছিলাম। তারই ধারাবাহিকতায় কোনো বিদআত, শিরক, মাজার পূজারী, কাদিয়ানি, শিয়া ও নাস্তিক-মুরতাদের সঙ্গে বিন্দুমাত্র আপস করা যাবে না। প্রয়োজনে সব অপশক্তির বিরুদ্ধে এ ধরনের একটা নয়, আরও দশটা লংমার্চ করতে হবে। ” [১০][১১]
- পর্দা বাধ্যতামূলক করা
২০২০ সালের ৫ অক্টোবর এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, “ পর্দা নারীর মৌলিক অধিকার। পর্দাতেই নারী সর্বাধিক নিরাপদ। নারীকে নিরাপদে রাখতে পারলে তখন ব্যক্তি, দেশ, জাতি ও সমাজ, সংসার সবকিছুই নিরাপদ। ধর্ষণ, নারী নির্যাতন এসব রোধে পর্দা বাধ্যতামূলক করার বিকল্প নেই। ” [১২][১৩]
- নাস্তিক বিরোধিতা
তিনি হেফাজতে ইসলামের মুখপাত্র হিসেবে বলেন, "এদেশে নাস্তিক মুরতাদরা থাকবে নয়তো হেফাজত থাকবে।" এছাড়াও তিনি নাস্তিকদের দেশ থেকে বিতারণের জন্য বিভিন্ন সময় কঠোর ভাষায় ঘোষণা দেন। [১৪][১৫]
প্রকাশনা[সম্পাদনা]
আরবি, উর্দু ও বাংলায় তার রচিত ও সম্পাদিত গ্রন্থের সংখ্যা প্রায় ত্রিশটি। দারুল উলুম নাদওয়াতুল উলামার আরবি পত্রিকা আল বাসুল ইসলামি, দারুল উলুম দেওবন্দের মাসিক পত্রিকা আদ দায়ী, দারুল উলুম হাটহাজারীর মাসিক আল মুঈন সহ বিভিন্ন সাময়িকীতে তার অসংখ্য প্রবন্ধ-নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। কাতারের আল আরব পত্রিকায় তার দীর্ঘ সাক্ষাৎকার ছাপানো হয়েছিল। এছাড়াও তিনি ইনসাফ২৪.কম, কওমিভিশন.কমের প্রধান উপদেষ্টা ও মাসিক দাওয়াতুল হকের [গ] পৃষ্ঠপোষক।
- বইসমূহ
- সীরাতুল ইমামিদ দারিমী ওয়াত তারিখ বি শায়খিহী [ঘ] (১৯৭৮)
- বিশ্ববরেণ্যে মুহাদ্দিসগণের দৃষ্টিতে ইমাম আবু হানিফা রহ.
- তালিমুল ইসলাম [ঙ] (আরবি)
- বাড়াবাড়ি ছাড়াছাড়ির কবলে শবে বরাত
- ইসলামে দাড়ির বিধান
- তাওহীদ ও শিরক: প্রকার ও প্রকৃতি
- মুকাদ্দিমাতুল ইলম : তাফসীর, হাদীস, ফিকাহ, ফতোয়া
- দারুল উলুম হাটহাজারীর কতিপয় উজ্জ্বল নক্ষত্র
- আকাবিরে দেওবন্দের সিলসিলায়ে সনদ
- জুনায়েদ বাবুনগরীর রচনাসমগ্র
- ইলমে হাদীসের ভূমিকা
- খুতবার ভাষা
- মহাগ্রন্থ আল কুরআন ও বিশ্বনবী মুহাম্মদ (স.)
- ইসলাম আওর সায়েন্স
- নাস্তিক মুরতাদের শরয়ী বিধান
- জাল হাদীস
- সূরা ফাতিহা
- মুকাদ্দামায়ে তানযীমুল আশতাত
- খতমে নবুয়ত ও কাদিয়ানী সম্প্রদায়
- সিয়াম সাধনা ইতেকাফ ও ঈদ মোবারক
- মিলাদ কিয়াম ও সুন্নাত বিদআত
- বক্তৃতা সংকলন
- হক বাতিলের লড়াই
- সুশিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড
- ইলমে দ্বীনের গুরুত্ব ও ফজীলত
- তার তত্ত্বাবধানে লিখিত বই
- ইসলাম বনাম সমকালীন মতবাদ
- প্রচলিত জাল হাদীস: একটি তাত্ত্বিক আলোচনা
- ইসলামের দৃষ্টিতে গান-বাজনা
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
টীকা[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ নিজামী, মাহবুবুর রহমান (২১ ডিসেম্বর ২০২০)। "মাওলানা জুনায়েদ বাবুনগরী'র সংক্ষিপ্ত জীবনী"। কওমিপিডিয়া।
- ↑ "বাবুনগরীর এই পরিণতি কেন?"। বাংলা ট্রিবিউন। ১৯ জুন ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০২০।
- ↑ "বাবুনগরী রিমান্ডে, রবিবার হেফাজতের হরতাল"। বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৭।
- ↑ "ফিরে দেখা-মঞ্চেই আল্লামা বাবুনগরীকে হত্যার পরিকল্পনা ছিলো র্যাবের!"। দৈনিক আমার দেশ। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-২৪।
- ↑ "'আমার আব্বার ভাস্কর্যও ছিঁড়ে, টেনে-হিঁচড়ে ফেলে দেব' - বাবুনগরী"। বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-২৪।
- ↑ "'হিজাব নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্যে মুসলমানদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়েছে'"। দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৭।
- ↑ "পর্দা নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যে মুসলমানদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়েছে : জুনায়েদ বাবুনগরী"। দৈনিক নয়াদিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৭।
- ↑ "পর্দা নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যে মুসলমানদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়েছে -আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী"। The Daily Sangram। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৭।
- ↑ "হিজাব নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্যে মুসলমানদের 'হৃদয়ে রক্তক্ষরণ' হয়েছে"। Daily Manobkantha। ২০১৯-০৬-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৭।
- ↑ "অপশক্তির বিরুদ্ধে প্রয়োজনে আরও দশটা লংমার্চ হবে: বাবুনগরী"। দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৭।
- ↑ আরজু, সুপ্রীতি (২০২০-১০-০২)। "প্রয়োজনে অপশক্তির বিরুদ্ধে আরও লংমার্চ করতে হবে"। দৈনিক পূর্বদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৭।
- ↑ "ধর্ষণ, নারী নির্যাতন রোধে পর্দা বাধ্যতামূলক করার দাবি বাবুনগরীর"। দৈনিক যুগান্তর। ৫ অক্টোবর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৭।
- ↑ "নোয়াখালীর ঘটনায় শাস্তি না হলে উত্তাল হবে দেশ: হেফাজতের হুশিয়ারি | সারাদেশ"। দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৭।
- ↑ "এদেশে নাস্তিক মুরতাদরা থাকবে নয়তো হেফাজত থাকবে : আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী"। amardeshonline.com। ২৫ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০১৫।
- ↑ "হেফাজত মহাসচিব জুনায়েদ বাবুনগরী ঢাকায় গ্রেফতার"। ittefaq.com.bd।
গ্রন্থপঞ্জি[সম্পাদনা]
- নিজামী, মাহবুবুর রহমান (২১ ডিসেম্বর ২০২০)। "মাওলানা জুনায়েদ বাবুনগরী'র সংক্ষিপ্ত জীবনী"। কওমিপিডিয়া।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- ১৯৫৩-এ জন্ম
- দেওবন্দি ব্যক্তি
- বাংলাদেশের ইসলামী চিন্তাবিদ
- বাংলাদেশী মুফতি
- চট্টগ্রাম জেলার ব্যক্তি
- দারুল উলুম হাটহাজারীর প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- জামিয়া উলুমুল ইসলামিয়ার প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া আজিজুল উলুম বাবুনগরের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- সুন্নি ইসলামের পণ্ডিত
- হানাফি ফিকহ পণ্ডিত
- ২০শ শতাব্দীর ইসলামের মুসলিম পণ্ডিত
- জীবিত ব্যক্তি
- ইসলামী ব্যক্তিত্ব
- ইসলামী চিন্তাবিদ
- ইসলামের মুসলিম পণ্ডিত
- ইসলামের সুন্নি মুসলিম পণ্ডিত
- বাংলাদেশী ইসলামপন্থী
- হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব
- হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমীর
- চট্টগ্রাম জেলার ইসলামী ব্যক্তিত্ব
- হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নেতা
- শাহ আহমদ শফীর শিষ্য
- বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের সহ-সভাপতি