প্রবেশদ্বার:দেওবন্দি
দেওবন্দি প্রবেশদ্বারে স্বাগতম
|
দেওবন্দি
দেওবন্দি হল সুন্নি ইসলাম কেন্দ্রিক একটি পুনর্জাগরণবাদী আন্দোলন। এর কেন্দ্র প্রাথমিকভাবে ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ। বর্তমানে যুক্তরাজ্য ও দক্ষিণ আফ্রিকাতেও এর বিস্তার ঘটেছে। নামটি ভারতের দেওবন্দ নামক স্থান থেকে এসেছে। এখানে দারুল উলুম দেওবন্দ নামক মাদ্রাসা অবস্থিত। এই আন্দোলন পণ্ডিত শাহ ওয়ালিউল্লাহ (১৭০৩-১৭৬২) দ্বারা অনুপ্রাণিত। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে ব্যর্থ সিপাহী বিদ্রোহের এক দশক পর ১৮৬৬ সালের ৩০ মে দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এই আন্দোলনের সূচনা হয়।
নির্বাচিত নিবন্ধ
দারুল উলুম দেওবন্দ (হিন্দি: दारुल उलूम देवबन्द, আরবি ও উর্দু: دارالعلوم دیوبند) হল ভারতের একটি মাদরাসা। এখান থেকে দেওবন্দি আন্দোলনের সূত্রপাত হয়। উত্তর প্রদেশের সাহারানপুর জেলার দেওবন্দ নামক স্থানে এই মাদ্রাসার অবস্থান। ১৮৬৬ সালে বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট ইসলামি পণ্ডিত এটির প্রতিষ্ঠা করেন। মুহাম্মদ কাসেম নানুতুবি তাদের প্রধান ছিলেন। অন্যান্যদের মধ্যে ছিলেন মাওলানা রশীদ আহমেদ গাঙ্গুহী ও সৈয়দ আবিদ হুসাইন। ইসলামি শিক্ষার প্রসারে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এটি ভারতের মুসলিম সমাজের নানা অসংগতি, কুপ্রথা ও স্থানীয় আচরণকে সংস্কার করে শরিয়তের নৈতিকতা ও আদবকে প্রতিস্থাপন করতে পেরেছিল এবং মুসলিম সমাজের ইসলামায়ন প্রক্রিয়াকে একটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিল। ঔপনিবেশিক ও অমুসলিম অধ্যুষিত ভারতে মুসলমানদোর ধর্ম ও সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখার পথ দেখিয়েছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত জীবনী
মাহমুদ হাসান দেওবন্দি (শায়খুল হিন্দ নামে সমধিক প্রসিদ্ধ; ১৮৫১–১৯২০) একজন ভারতীয় ইসলামি পণ্ডিত এবং স্বাধীনতা আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তিনি জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ার সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং ভারতের স্বাধীনতার জন্য রেশমি রুমাল আন্দোলনের অন্যতম সূচনাকারী ও মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন। তিনি দারুল উলুম দেওবন্দের প্রথম ছাত্র ছিলেন। তার শিক্ষকদের মধ্যে অন্যতম কাসেম নানুতুবি ও মাহমুদ দেওবন্দি। সুফিবাদে তিনি ইমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কি ও রশিদ আহমদ গাঙ্গুহির খলিফা ছিলেন।
তিনি দারুল উলুম দেওবন্দের সদরুল মুদাররিসের (অধ্যক্ষ) দায়িত্ব পালন করেন এবং সামরাতুত তারবিয়াত, জমিয়তুল আনসার এবং নাযারাতুল মাআরিফের মত সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি উর্দু ভাষায় কুরআনের অনুবাদক এবং আদিল্লায়ে কামিলাহ, ইজাহ আল-আদিল্লাহ, আহসান আল কিরা ও জাহদ আল মুকিল গ্রন্থসমূহের রচয়িতা। তিনি দারুল উলুম দেওবন্দে হাদিস শিক্ষাদানের পাশাপাশি সুনানে আবু দাউদের অনুলিপি করেছিলেন। তার প্রধান ছাত্রদের মধ্যে রয়েছেন আশরাফ আলী থানভী, আনোয়ার শাহ কাশ্মীরি, হুসাইন আহমদ মাদানি, কেফায়াতুল্লাহ দেহলভি, উবায়দুল্লাহ সিন্ধি, শাব্বির আহমদ উসমানি, আজিজুর রহমান উসমানি ও ইলিয়াস কান্ধলভি। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত প্রতিষ্ঠান
আল জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম সংক্ষেপে হাটহাজারী মাদ্রাসা বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলায় অবস্থিত একটি কওমি মাদ্রাসা। এটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ও সর্বপ্রাচীন কওমি মাদ্রাসা। আব্দুল ওয়াহেদ বাঙ্গালী, হাবিবুল্লাহ কুরাইশি, সুফি আজিজুর রহমান ও আব্দুল হামিদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এবং আশরাফ আলী থানভীর অনুমতিতে ১৯০১ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি বাংলাদেশে দারুল উলুম দেওবন্দের আদলে প্রতিষ্ঠিত প্রথম মাদ্রাসা, যা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আদর্শ ও চিন্তাধারা মোতাবেক পরিচালিত হয়। তাই এটি বাংলাদেশে দ্বিতীয় দারুল উলুম দেওবন্দ নামেও খ্যাত। এটি বাংলাদেশের প্রথম দাওরায়ে হাদিস মাদ্রাসা এবং এখনও বাংলাদেশে হাদিস শিক্ষার প্রধান কেন্দ্র। এই মাদ্রাসার অনুকরণে বিপুল সংখ্যক মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় এ মাদ্রাসাকে উম্মুল মাদারিস বা মাদ্রাসার জননীরূপে আখ্যায়িত করা হয়। এটি বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের অধিভুক্ত। মাসিক মুঈনুল ইসলাম এই মাদ্রাসার মুখপত্র।
প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে দীর্ঘসময় আশরাফ আলী থানভী ও জমিরুদ্দিন আহমদ মাদ্রাসাটির পৃষ্ঠপোষকতা করেন। হাবিবুল্লাহ কুরাইশি এই মাদ্রাসার প্রথম মহাপরিচালক ছিলেন। মাদ্রাসার বর্তমান মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন ইয়াহইয়া আলমপুরী। ১৯০৮ সালে এই মাদ্রাসার প্রথম শায়খুল হাদিস হিসেবে সাঈদ আহমদ সন্দ্বীপির মাধ্যমে এ মাদ্রাসায় দাওরায়ে হাদিস চালু করা হয়। মাদ্রাসার বর্তমান শায়খুল হাদিস হিসেবে আছেন শেখ আহমদ। ১৯৪৫ সালে মুফতি ফয়জুল্লাহর মাধ্যমে এই মাদ্রাসায় ফতোয়া বিভাগ চালু হয়। মাদ্রাসার বর্তমান প্রধান মুফতি নূর আহমদ। ১৯৪১ সালে ব্রিটিশ সরকারের ষড়যন্ত্রমূলক প্রচেষ্টার ফলে মাদ্রাসাটি বন্ধ হয়ে যায়, যা মাদ্রাসার দ্বিতীয় মহাপরিচালক শাহ আবদুল ওয়াহহাবের প্রচেষ্টার ফলে পুনরায় চালু হয়। তাই শাহ আবদুল ওয়াহহাবকে এই মাদ্রাসার দ্বিতীয় স্থপতি হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়। ১৯৯৫ সালে মাদ্রাসাটিতে শতবর্ষপূর্তি উদযাপন করা হয়। ২০১০ সালে এই মাদ্রাসায় হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ গঠিত হয়। মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী মাদ্রাসার সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পরিষদ মজলিসে শুরার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত সংগঠন
জমিয়ত উলামায়ে হিন্দ (অনু. ভারতীয় আলেমদের পরিষদ) ভারতের দেওবন্দি আলেমদের অন্যতম প্রধান সংগঠন। একইসাথে এটি ভারতীয় মুসলমানদের সর্ববৃহৎ পুরনো সংগঠন। আব্দুল বারি ফিরিঙ্গি মহল্লী, কেফায়াতুল্লাহ দেহলভি, আহমদ সাইদ দেহলভিসহ প্রমুখ আলেম ১৯১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে এটি প্রতিষ্ঠা করেন।
এটি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সাথে জোটবদ্ধ হয়ে খিলাফত আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। সংগঠনটি ভারত বিভাজনের বিরোধিতাসহ মুসলিম এবং অমুসলিমদের একই জাতি স্বীকৃত দিয়ে সম্মিলিত জাতীয়তাবাদের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করে। ফলস্বরূপ ১৯৪৫ সালে এই সংগঠন থেকে জমিয়ত উলামায়ে ইসলাম নামে একটি ছোট উপদল বের হয়ে পাকিস্তান আন্দোলনকে সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নেয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত ঘটনা

দারুল উলুম দেওবন্দ ভারতের উত্তরপ্রদেশের সাহারানপুর জেলায় অবস্থিত একটি মাদ্রাসা, যা ১৮৬৬ সালের ৩০ মে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮০ সালের ২১, ২২ ও ২৩ মার্চ এই মাদ্রাসার শতবার্ষিকী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সৌদি আরবের বাদশাহর প্রতিনিধি আব্দুল্লাহ বিন আব্দুল মুহসিন আত তুর্কির সভাপতিত্ব, মিশরের কারী আব্দুল বাসিত আব্দুস সামাদের কুরআন তেলওয়াত, মাদ্রাসার মুহতামিম কারী মুহাম্মদ তৈয়বের উদ্ভোদনী ভাষণ ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর বক্তৃতার মাধ্যমে সম্মেলনের কার্যক্রম শুরু হয় এবং কারী মুহাম্মদ তৈয়বের মুনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। আকাশবাণীতে এটি সরাসরি সম্প্রচারিত হয়। সম্মেলন অনুষ্ঠানের জন্য ১০ লক্ষ বর্গমিটারের বিস্তীর্ণ জায়গা প্রস্তুত করা হয়। সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা ছিল ১৫ থেকে ২০ লাখ। এর মধ্যে ভারতীয় উপমহাদেশের বাইরে অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা ছিল ১৮,০০০। বিখ্যাত আরবি সাহিত্যিক আবুল হাসান আলী হাসানী নদভীর তার আত্মজীবনী কারওয়ানে যিন্দেগীতে এই সমাবেশকে আরাফাত ময়দানের সাথে তুলনা করেছেন। এই সমাবেশে মাদ্রাসার দশ সহস্রাধিক শিক্ষা সমাপনকারীর দাস্তারবন্দীও করা হয়। সম্মেলনে মিন্নাতুল্লাহ রহমানির প্রচেষ্টায় আফগানিস্তানে রাশিয়ার আক্রমণের বিপক্ষে এবং আফগান মুজাহিদদের জন্য সহযোগিতামূলক সহ কয়েকটি কর্মসূচীও গৃহীত হয়। মূল সম্মেলনের পাশাপাশি দারুল হাদিসে মাদ্রাসা, এর দায়িত্ব ও সিলেবাস নিয়ে একটি বিশেষ আলোচনা মজলিসেরও ব্যবস্থা করা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত বই
মুসলমানদের পতনে বিশ্ব কী হারালো? (আরবি: ماذا خسر العالم بانحطاط المسلمين, প্রতিবর্ণী. মা যা খাসিরাল আলামু বি ইনহিতাতিল মুসলিমিন) দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত আবুল হাসান আলী নদভী কর্তৃক আরবি ভাষায় রচিত ইসলামের ইতিহাস বিষয়ক জনপ্রিয় একটি বই। তিনি ১৯৪৪ — ১৯৪৭ পর্যন্ত সময় নিয়ে এই বইটি লিখেছেন। ১৯৫০ সালে মিশর থেকে আরবি ভাষায় এটি সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে এই গ্রন্থটি বিশ্বের প্রায় প্রতিটি প্রধান ভাষায় অনূদিত হয়েছে। প্রকাশের পর এই গ্রন্থটি আরব বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করে এবং লেখককে আরব বিশ্বে ব্যাপক পরিচিতি এনে দেয়। ১৯৮০ সালে তিনি মুসলিম বিশ্বের সর্বোচ্চ পুরস্কার বাদশাহ ফয়সাল আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেন। লেখক এই গ্রন্থে এক নতুন দর্শন উপস্থাপন করেছেন। তিনি এই গ্রন্থে মুসলিমদের বিশ্ব নেতৃত্ব গ্রহণের আহবান করেছেন এবং তিনি প্রমাণের চেষ্টা করেছেন মুসলিম জাতির সৃষ্টিই হয়েছে বিশ্ব নেতৃত্বের জন্যে। এই গ্রন্থটি মুসলিম ব্রাদারহুড সহ অসংখ্য রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক সংগঠন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাঠ্যবই হিসেবে স্বীকৃত এবং এই গ্রন্থের উপর অনেক পিএইচডি অভিসন্দর্ভ রচিত হয়েছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত চিত্র
দারুল উলুম দেওবন্দ, এটি ১৮৬৬ সালে নির্মিত হয়েছিল। |
- ... ব্রিটিশ রাজ উৎখাতের পরিকল্পনা সম্বলিত একটি রেশম কাপড়ের উপর লেখা চিঠি হতে রেশমি রুমাল আন্দোলনের নামকরণ করা হয়েছিল?
- ...মুফতি ফয়জুল ওয়াহেদ কারাবন্দী থাকাবস্থায় গুজরি ভাষায় কুরআনের প্রথম অনুবাদ ও তাফসীর রচনা করেছিলেন?
- ... ২০০৮ সালে হাবিবুর রহমান খায়রাবাদীর স্বাক্ষরে দারুল উলুম দেওবন্দ হতে সর্বপ্রথম সন্ত্রাসবাদ বিরোধী ফতোয়া দেয়া হয়েছিল?
- ... ২০১৬ সালে লক্ষাধিক আলেমের সম্মতিতে ফরীদ উদ্দিন মাসঊদ সন্ত্রাসবাদবিরোধী ফতোয়ায়‘‘ জঙ্গিদের জানাজা পড়াও হারাম’’ ঘোষণা দিয়েছিলেন?
- ... ভারতীয় মুসলমানদের সর্ববৃহৎ সংগঠন জমিয়ত উলামায়ে হিন্দ ২০০৮ সালের মার্চ মাসে আরশাদ মাদানি ও তার ভাতিজা মাহমুদ মাদানির মতবিরোধের কারণে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়?
নির্বাচিত তালিকা
নির্বাচিত উক্তি
“ | তিন বস্তুর নাম দেওবন্দিয়ত:
১. ইহয়ায়ে সুন্নাত। তথা সুন্নাত জীবন্তকরণ। ২. ইমহাউল বিদআ। যাবতীয় বিদআতের মূলোৎপটন। ৩. তালাক্কি আনিস সালাফ। সালাফে সালেহিন থেকে (দীনের বিষয়) গ্রহণ করা। |
” |
বিষয়শ্রেণীসমূহ
টেমপ্লেট
উইকিপিডিয়া স্বীকৃত ভুক্তি
ভাল নিবন্ধ
আজাকি নিবন্ধ
রেশমি রুমাল আন্দোলন
সামরাতুত তারবিয়াত
শামস নাভেদ উসমানি
জমিয়ত উলামায়ে হিন্দ
মাহমুদ হাসান দেওবন্দি
মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী
ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ
আজিজুল হক
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ
মুহাম্মদ আলি মুঙ্গেরি
কাজী মুতাসিম বিল্লাহ
দারুল উলুম নিউক্যাসল
তাজুল ইসলাম (পণ্ডিত)
আস্কইমাম.অর্গ
মুফতি ফয়জুল ওয়াহেদ
হাবিবুর রহমান খায়রাবাদী
উইকিপ্রকল্প
প্রকল্পে যোগ দিন, উইকিপিডিয়ায় দেওবন্দি সংক্রান্ত নিবন্ধ লিখুন, সমৃদ্ধ করুন। |
আপনি কি করতে পারেন
- দেওবন্দি সম্পর্কিত নিবন্ধের তালিকা হতে লাল লিংক দেখানো বিষয় নিয়ে নিবন্ধ তৈরি করতে পারেন।
- অন্যান্য ভাষায় উইকিপ্রকল্প হতে দেওবন্দি বিষয়ক নিবন্ধ অনুবাদ করতে পারেন।
- বর্তমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ ও রচনাশৈলীর উন্নয়ন করতে পারেন।
- নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
- দেওবন্দি সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
- নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।