রায়উইন্ড মারকাজ
রায়উইন্ড মারকাজ | |
---|---|
ধর্ম | |
জেলা | লাহোর |
প্রদেশ | পাঞ্জাব |
যাজকীয় বা সাংগঠনিক অবস্থা | মসজিদ, দারুল উলুম |
অবস্থান | |
অবস্থান | লাহোর, পাকিস্তান |
স্থাপত্য | |
ধরন | মসজিদ |
স্থাপত্য শৈলী | ইসলামি স্থাপত্য |
সম্পূর্ণ হয় | ২০০৬ |
বিনির্দেশ | |
ধারণক্ষমতা | ১ লক্ষ ৫০ হাজার |
দৈর্ঘ্য | ৫০০ |
প্রস্থ | ৪১০ |
মিনার | ২ |
মিনারের উচ্চতা | ৪০ মিটার |
রায়উইন্ড মারকাজ (শাহমুখী: مرکز رائےونڈ) পাকিস্তানের লাহোরের কাছে রায়উইন্ড শহরে আবাসিক এলাকায় অবস্থিত পাকিস্তানের তাবলিগ জামাতের একটি কেন্দ্র যাতে একটি মসজিদ এবং মাদ্রাসা রয়েছে। এটি বার্ষিক সমাবেশকে ঘিরে আন্তর্জাতিক দর্শনার্থী সহ বহু লোককে আকর্ষণ করে। [১]
বার্ষিক সমাবেশ (ইজতেমা)
[সম্পাদনা]এটি মারকাজ থেকে ৫ কিলোমিটার ইজতেমা গাহে অনুষ্ঠিত হয়। এটি একক স্থানে পাকিস্তানের মুসলমানদের বৃহত্তম সমাবেশ। পাকিস্তান এবং বিশ্বজুড়ে প্রায় ২ মিলিয়নেরও বেশি মুসলমান এই স্থানে আসেন, যা রায়উইন্ড মারকাজ দ্বারা পরিকল্পনা এবং পরিচালনা করা হয়। বিপুল সংখ্যক লোক অংশ নেওয়ার কারণে এটি এখন চার ভাগে বিভক্ত হয়েছে, প্রতি বছর দুটি অংশ এবং পরের বছরে দুটি অংশ অনুষ্ঠিত হয়, প্রতিটি অংশ তিন দিন স্থায়ী হয় এবং শেষ দিনে বিশেষ মুনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। রায়উইন্ড মারকাজ ইজতেমার কোনো অংশে বিদেশিদের আসতে নিষেধাজ্ঞা নেই। বিভিন্ন দেশের পণ্ডিতগণ এই দিনগুলিতে আমন্ত্রিত হন।
এই ইজতেমাটি সকল শাখার মুসলমানদের জন্য। এই বার্ষিক সমাবেশের একমাত্র উদ্দেশ্য হ'ল সবাইকে এক উম্মাহ’য় অন্তর্ভুক্ত করা এবং আল্লাহর প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস সৃষ্টি করা। ভারত ও পাকিস্তানের মুসলিম আলেমরাও এখানে বক্তৃতা করেন।
অনুবাদক সহ বিদেশীদের থাকার আলাদা জায়গা রয়েছে। সমাবেশটি শৃঙ্খলা পূর্ণ।
এই প্রতিষ্ঠানটি মুহাম্মদ আবদুল ওয়াহহাব এবং তার সহযোগীদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Thomas K. Gugler। "Markaz of Tabllghl Jamac at in Raiwind (Pakistan), 25,000 peo ple sleep here around the days of the annual ijtima"। ResearchGate।