শাহ আহমদ শফী
শাহ আহমদ শফী | |
---|---|
![]() | |
আমীর, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ | |
অফিসে ২০১০ – ২০২০ | |
আচার্য, দারুল উলুম হাটহাজারী[১] | |
অফিসে ১৯৮৬ – ২০২০ | |
সভাপতি, বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ[২] | |
অফিসে ২০০৫ – ২০২০ | |
পূর্বসূরী | নূর উদ্দিন গহরপুরী |
উত্তরসূরী | মাহমুদুল হাসান [৩] |
ব্যাক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | আনু. ১৯১৬ পাখিয়ারটিলা, রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রাম |
মৃত্যু | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ আজগর আলী হাসপাতাল, ঢাকা | (বয়স ১০৩–১০৪)
ধর্ম | ইসলাম |
জাতীয়তা | বাংলাদেশি |
পিতামাতা |
|
জাতিসত্তা | বাঙালি |
যুগ | আধুনিক |
আখ্যা | সুন্নি |
ব্যবহারশাস্ত্র | হানাফি |
আন্দোলন | দেওবন্দি |
প্রধান আগ্রহ | হাদিস, তাসাউফ, ইসলামি আন্দোলন, ওয়াজ-নসীহত |
উল্লেখযোগ্য কাজ | হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ |
যেখানের শিক্ষার্থী | |
মুসলিম নেতা | |
যার দ্বারা প্রভাবিত | |
যাদের প্রভাবিত করেন |
দেওবন্দি আন্দোলন |
---|
সিরিজের অংশ |
![]() |
![]() |
শাহ আহমদ শফী (১৯১৬[৫][ক] – ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০[৭]), যিনি আল্লামা শাহ আহমদ শফী নামেও পরিচিত, ছিলেন একজন বাংলাদেশি সুন্নি ইসলামি পণ্ডিত, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও দায়িত্বপ্রাপ্ত আমীর। তিনি একইসাথে বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও হাটহাজারীর দারুল উলুম মুঈনুল ইসলামের মহাপরিচালক ছিলেন।[৮]
প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]
আহমদ শফী চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া থানার পাখিয়ারটিলা গ্রামে ১৯১৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন।[৯] তার পিতার নাম বরকত আলী ও মায়ের নাম মেহেরুন্নেছা।[১০]
শাহ আহমদ শফী রাঙ্গুনিয়ার সরফভাটা মাদ্রাসায় তার শিক্ষাজীবন শুরু করেন। এরপর পটিয়ার আল জামিয়াতুল আরবিয়াতুল ইসলামিয়া জিরি মাদ্রাসায় কিছুদিন লেখাপড়া করেন। তারপর দশ বছর বয়সে তিনি হাটহাজারীর আল-জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম মাদ্রাসায় ভর্তি হন।[১১][১২] সেখানে দীর্ঘদিন অধ্যায়ন করার পর ১৯৪১ সালে তিনি উচ্চশিক্ষার জন্য ভারতে যান এবং দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসায় ভর্তি হন।[১৩] হাদিস ও ফিকহ শাস্ত্র অধ্যয়ন করতে চলে যান ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসায়। সেখানে তিনি চার বছর তাফসির, হাদিস, ফিকহ শাস্ত্র অধ্যয়ন করে দাওরায়ে হাদিস সম্পন্ন করেন। এ সময় তিনি ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম নেতা ও জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের তৎকালীন সভাপতি হুসাইন আহমদ মাদানির সংস্পর্শে আসেন এবং তার কাছে আধ্যাত্মিক শিক্ষালাভ করেন।[১০]
কর্মজীবন[সম্পাদনা]
শফী ১৯৪৬ সালে চট্টগ্রামে ফিরে আসেন এবং আল-জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলামে শিক্ষকতার মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৮৬ সালে মাদ্রাসাটির মজলিশে শুরা তাকে মহাপরিচালক বা মুহতামিম নিযুক্ত করে। পরবর্তীতে তিনি মাদ্রাসাটির শায়খুল হাদিসের দায়িত্ব পান।[১১]
২০০৮ সালে তিনি কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড – বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়ার চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। ২০১০ সালের ১৯ জানুয়ারি হাটহাজারী মাদরাসা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ গঠন করা হলে আহমদ শফীকে এর আমির মনোনীত করা হয়।[১২]
শাহ আহমদ শফী হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফা আন্দোলন এবং কওমি মাদ্রাসাগুলোর সরকারি স্বীকৃতির দাবিতে অনুষ্ঠিত আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। এর প্রেক্ষিতে ২০১৭ সালে সরকার কওমি মাদরাসাগুলোর দাওরায়ে হাদিসের সনদকে মাস্টার্স ডিগ্রির সমমান প্রদান করলে আইন অনুসারে কওমি মাদরাসার ৬টি বোর্ডের সমন্বয়ে আল হাইআতুল উলয়া লিল জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ গঠন করা হয়। এ সংস্থার নেতৃত্বও আহমদ শফীর উপর ন্যস্ত করা হয়।[১৪]
২০২০ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর আহমদ শফীর পদত্যাগ এবং তার ছেলে আনাস মাদানীকে মাদ্রাসা থেকে বহিষ্কারসহ ৫ দফা দাবি নিয়ে দারুল উলুম হাটহাজারীর ছাত্ররা আন্দোলন শুরু করে। দুপুর থেকে এ আন্দোলন শুরু হয়, রাত্রে আনাস মাদানীকে বহিষ্কার করা হয় এবং পরদিন আহমদ শফী স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন। স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘনের কারণ দেখিয়ে সরকার অনির্দিষ্টকালের জন্য হাটহাজারী মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা করে। ছাত্ররা সরকারের এ ঘোষণা প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন চালিয়ে যায়, আহমদ শফী পদত্যাগ করলে আন্দোলন সাময়িকভাবে স্থগিত ঘোষণা করা হয়।[৮][১৫][১৬][১৭][১৮][১৯]
ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]
আহমদ শফী ২ ছেলে ও ৩ মেয়ের জনক। বড় ছেলে মোহাম্মদ ইউসুফ পাখিয়ারটিলা কওমি মাদ্রাসার পরিচালক এবং ছোট ছেলে আনাস মাদানি হাটহাজারী মাদরাসার সাবেক সহকারী শিক্ষাসচিব।[২০]
দৃষ্টিভঙ্গি[সম্পাদনা]
শফী ২০০৯ সালে আজিজুল হক ও অন্যান্য বয়োজ্যেষ্ঠ ইসলামী ব্যক্তিদের সাথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি একটি যৌথ বিবৃতি প্রদান করেন যেখানে, ইসলামের নামে সন্ত্রাস ও জঙ্গি কার্যক্রমের নিন্দা জ্ঞাপন করা হয়।[২১]
সমালোচনা[সম্পাদনা]
২০১৩ সালে চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে আহমেদ শফীর দেওয়া একটি বক্তৃতাকে অত্যন্ত নারী বিদ্বেষী বলে দাবী করা হয়। বক্তৃতায় তিনি নারীদের চতুর্থ শ্রেণির বেশি পড়াতে নিষেধ করেন, সমালোচনা করেন সহশিক্ষার।[২২] নারীদের চাকরি না করে বাড়িতে রাখার পরামর্শ দেন তিনি। ঐ বক্তৃতায় তিনি বলেছিলেন,
“ | আপনি কেন আপনার মেয়েকে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে কাজ করতে পাঠাচ্ছেন? সে ফজরের পর ৭/৮টায় কাজে যায় আর রাত ৮/১০/১২টায়ও ফিরে আসেনা। আপনি তো জানেন না সে কোন পুরুষের সাথে মেলামেশা করছে। আপনি তো জানেন না সে কী পরিমাণ যিনায় লিপ্ত হচ্ছে। | ” |
— শাহ আহমদ শফী[২৩] |
বক্তব্যটি নারী অধিকার কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি করে। তারা তাঁকে জেলে পাঠানোর দাবী তোলে।[২২] বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর এই বক্তব্যকে "নোংরা" এবং "জঘন্য" বলে উল্লেখ করেন।[২৪]
মৃত্যু[সম্পাদনা]
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ সালে ১০৪ বছর বয়সে শাহ আহমদ শফী বার্ধক্যজনিত কারণে ঢাকার আজগর আলী হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ বার্ধক্যজনিত দুর্বলতার পাশাপাশি ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন।[২৫] পরদিন হাটহাজারী মাদ্রাসায় তার জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। জানাযায় ইমামতি করেন তার বড় ছেলে ইউছুফ মাদানি। স্থান সংকুলান না হওয়ায় তার লাশ ডাকবাংলোতে নিয়ে আসা হয়। পুরো হাটহাজারীর সব প্রবেশ পথে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ করে দিতে প্রশাসন বাধ্য হয়। ৪ উপজেলায় ১০ প্লাটুন বিজিবি,র্যাব ও পুলিশ এবং ৭ জন ম্যাজিস্ট্রেট মোতায়েন করা হয়। জানাযা শেষে তাকে হাটহাজারী মাদ্রাসা ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে বায়তুল আতিক জামে মসজিদের সামনের কবরস্থানে দাফন করা হয়। গণমাধ্যম এটিকে বাংলাদেশের স্মরণকালের সর্ববৃহৎ জানাযা বলে অবহিত করে।[২৬][২৭]
২০২০ সালের ৮ নভেম্বর জাতীয় সংসদের বিশেষ অধিবেশনে তার একটি শোক প্রস্তাব গৃহীত হয়।[২৮]
গ্রন্থাবলী[সম্পাদনা]
উর্দু
- ফয়জুল জারী (বুখারীর ব্যাখ্যা)[২৯]
- আল-বায়ানুল ফাসিল বাইয়ানুল হক্ব ওয়াল বাতিল
- আল-হুজ্জুল-কাতিয়াহ লিদাফিইন নাহজিল খতিয়াহ
- আল-খাইরুল-কাছির ফি উসুলিত-তাফসীর
- ইসলাম ও ছিয়াছাত
- ইজহারে হাকিকাত
- তাকফীরে মুসলিম
- চাঁদ রাওয়েজনা
- ফুয়ুজাতে আহ্মদীয়া
বাংলা
- হক ও বাতিলের চিরন্তন দ্বন্দ্ব
- ইসলামী অর্থ ব্যবস্থা
- ইসলাম ও রাজনীতি
- সত্যের দিকে করুন আহবান
- সুন্নাত ও বিদ'আতের সঠিক পরিচয়
- মুখোশ উম্মোচন
- কোর'আন ও সুন্নাতের আলোকে আপনার নামাজ
উত্তরাধিকার[সম্পাদনা]
তার জীবন কর্মের উপর প্রকাশিত গ্রন্থসমূহের মধ্যে মাহমুদ তাশফীন লিখিত কিংবদন্তি শায়েখ আল্লামা আহমদ শফী উল্লেখযোগ্য। ২০২১ সালের মার্চ মাসে মাসিক নেয়ামত পত্রিকা শায়খুল ইসলাম সংখ্যা বের করেছে।
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
টীকা[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "হাটহাজারী মাদ্রাসা ও হেফাজতে ইসলাম- একটি প্রস্তাবনা"। সারাবাংলা। ২০২০-০৬-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৭।
- ↑ "আহমদ শফী ফের বেফাকের সভাপতি | banglatribune.com"। বাংলা ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৭।
- ↑ "আল্লামা মাহমুদুল হাসান কওমি শিক্ষাবোর্ডের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি নির্বাচিত"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৩।
- ↑ "আহমদ শফীর অন্তরে জাগরণের পিদিম জ্বালিয়ে ছিলেন হোসাইন আহমদ মাদানী"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-৩০।
- ↑ প্রতিবেদন, যুগান্তর (২০২০-০৯-১৯)। "একনজরে আল্লামা শাহ আহমদ শফীর বর্ণাঢ্য জীবন"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০১।
- ↑ মুহাম্মাদ, হেদায়াতুল্লাহ (২০২০-০৯-১৯)। "আল্লামা আহমদ শফী (রহ.)-এর সংক্ষিপ্ত জীবন | কালের কণ্ঠ"। কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০১।
- ↑ "হেফাজত আমির আল্লামা আহমদ শফী আর নেই"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৮।
- ↑ ক খ "স্বেচ্ছায় পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন আল্লামা আহমদ শফী"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৭।
- ↑ "ইসলামি সভ্যতা বিকাশে আল্লামা শফী সারাজীবন কাজ করেছেন: আ'লীগ"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৮।
- ↑ ক খ "আহমদ শফীর বর্ণাঢ্য জীবন"। এনটিভি অনলাইন। ২০২০-০৯-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৮।
- ↑ ক খ "হেফাজত আমির আল্লামা শফীর ইন্তেকাল"। দৈনিক নয়া দিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৮।
- ↑ ক খ "আল্লামা শফীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক | banglatribune.com"। বাংলা ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৮।
- ↑ "আল্লামা শফীর জীবনী"। somoynews.tv। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৮।
- ↑ "Qawmi degree recognised"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৪-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১১-২৬।
- ↑ "হাটহাজারী মাদ্রাসা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ"। বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৭।
- ↑ "হাটহাজারী মাদ্রাসায় পরিস্থিতি থমথমে, পুলিশ মোতায়েন"। বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৭।
- ↑ "অবশেষে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করলেন আল্লামা শাহ আহমদ শফী"। www.amadershomoy.com। ২০২০-০৯-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৭।
- ↑ "শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে শফী পুত্র আনাস মাদানীকে অব্যাহতি | সারাদেশ"। ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৭।
- ↑ "সরে দাঁড়ালেন আল্লামা শফী, থমথমে হাটহাজারী"। www.m.mzamin.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৭।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "শাহ আহমদ শফী আর নেই"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৯।
- ↑ "Kawmi madrasa leaders to help govt fight militancy"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ এপ্রিল ২০০৯। ১৫ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ ক খ "'নারী অবমাননা'র জন্য শফীর গ্রেপ্তার দাবি"। bangla.bdnews24.com। ১৩ জুলাই ২০১৩।
- ↑ "Sermon Shafi style"। দ্য ডেইলি স্টার। ১১ জুলাই ২০১৩। ১২ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "শফীর বক্তব্য জঘন্য: শেখ হাসিনা"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "আল্লামা শফী আর নেই"। কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৮।
- ↑ "আল্লামা আহমদ শফীর জানাজা সম্পন্ন, লাখো মানুষের ঢল"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৯।
- ↑ "হাটহাজারী মাদ্রাসায় চিরনিদ্রায় শায়িত আল্লামা আহমদ শফী"। banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৯।
- ↑ "আল্লামা শফীর মৃত্যুতে সংসদের বিশেষ অধিবেশনে শোক প্রস্তাব"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-০৯।
- ↑ "শিক্ষক ও ধর্মীয় নেতা"। দেশ রূপান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-০১।
গ্রন্থপঞ্জি[সম্পাদনা]
- শ্বেতপত্র: বাংলাদেশে মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের ২০০০ দিন। মহাখালী, ঢাকা-১২১২: মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন। ফেব্রুয়ারি ২০২২। পৃষ্ঠা ৭৬–৭৯।
- খালিদ হোসেন, আ ফ ম (২০২২)। নিভে যাওয়া দীপশিখা ১। বাংলাদেশ: আকাবিব স্টাডিজ অ্যান্ড পাবলিশিং হাউস। পৃষ্ঠা ২৭৮–২৮২। আইএসবিএন 9789849591405।
- মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভী, আবু রেজা (১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০)। "আরববিশ্বে যেভাবে সমাদৃত হয়ে উঠেছিলেন আল্লামা আহমদ শফী"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০২১।
- গাজালি, তোফায়েল (১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০)। "এক বুক বেদনা নিয়ে কিংবদন্তির নীরব বিদায়"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০২১।
- উল্লাহ, মুহাম্মদ আহসান (২০২১)। বাংলা ভাষায় হাদিস চর্চা (১৯৫২-২০১৫) (পিএইচডি)। বাংলাদেশ: ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। পৃষ্ঠা ৪২৩–৪২৪।
- "আল্লামা শফীকে ৫টি মন্ত্রণালয়ের টোপ দিয়েছিল সরকার: আজিজুল হক ইসলামাবাদী"। বাংলা ট্রিবিউন।
- হাসনাত, রাকিব (১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০)। "যেভাবে কওমি ধারার একক নেতায় পরিণত হয়েছিলেন আহমদ শফী"। বিবিসি নিউজ বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-২০।
- গাজালি, তোফায়েল (২৬ সেপ্টেম্বর ২০২০)। "আহমদ শফীর অন্তরে জাগরণের পিদিম জ্বালিয়ে ছিলেন হোসাইন আহমদ মাদানী"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-২০।
- ইসলামবাদী, আবদুর রহীম (২২ অক্টোবর ২০২০)। "শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ্ আহমদ শফী (রহ:)"। দৈনিক ইনকিলাব। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৬।
- নিজামপুরী, আশরাফ আলী (২০১৩)। (শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ্ আহমদ শফী) । দ্যা হান্ড্রেড (বাংলা মায়ের একশ কৃতিসন্তান) (১ম সংস্করণ)। হাটহাজারী, চট্টগ্রাম: সালমান প্রকাশনী। পৃষ্ঠা ৩৪৬–৩৫৫। আইএসবিএন 112009250-7।
- তাশফীন, মাহমুদ (২০২০)। কিংবদন্তি শায়েখ আল্লামা আহমদ শফী। ঢাকা: উৎসব প্রকাশন। আইএসবিএন 9789849501800।
- খালিদ হোসেন, আ ফ ম। "উম্মাহর দরদি রাহবার হযরত আল্লামা শাহ আহমদ শফী (রহ.)"। মাসিক আত তাওহীদ। আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়া।
- ১৯১৬-এ জন্ম
- ২০২০-এ মৃত্যু
- বাংলাদেশী সুন্নি মুসলিম
- দেওবন্দি ব্যক্তি
- চট্টগ্রাম জেলার ইসলামি ব্যক্তিত্ব
- বাঙালি মুসলমান
- দারুল উলুম দেওবন্দের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- বাংলাদেশী ইসলাম ধর্মীয় নেতা
- বাংলাদেশী শতবর্ষী
- আল হাইআতুল উলয়ার সভাপতি
- বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের সভাপতি
- হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমীর
- হুসাইন আহমদ মাদানির শিষ্য
- দারুল উলুম হাটহাজারীর মহাপরিচালক
- মুফতি ফয়জুল্লাহর ছাত্র
- বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা কমিশনের সদস্য
- দারুল উলুম হাটহাজারীর শায়খুল হাদিস