কালুরঘাট সেতু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

কালুরঘাট সেতু
কালুরঘাট সেতু
স্থানাঙ্ক	২২°২৩′৪৩″ উত্তর ৯১°৫৩′২৩″ পূর্ব / ২২.৩৯৫২৯° উত্তর ৯১.৮৮৯৭৪° পূর্ব
বহন করে	সব রকম যানবাহন
স্থান	কালুরঘাট, চট্টগ্রাম
বৈশিষ্ট্য
মোট দৈর্ঘ্য	২৩৯ মিটার
ইতিহাস
নির্মাণকারী	ব্রুনিক এন্ড কোম্পানী ব্রীজ বিল্ডার্স হাওড়া
চালু	১৯৩০
অবস্থান

ইতিহাস ব্রাউজ করুন

← পূর্বের পার্থক্য পরবর্তী পার্থক্য →

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে

দৃশ্যমানউইকিপাঠ্য

রৈখিক

০৮:৫৮, ১৯ জুন ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

কালুরঘাট সেতু কর্ণফুলী নদীর উপর প্রতিষ্ঠিত। প্রাগৌতিহাসিক যুগ হতে নদী পারাপারের জন্য স্থানটি কালুর ঘাট নামে নদী পারাপারে ভূমিকা রেখে আসলেও ১৯৩০ সালে ব্রিটিশ শাসনামলে এ রেল সেতুটি নির্মিত হয়। স্থানীয় ভাবে কালুরঘাট সেতুটি কালুরঘাটের পোল নামে বহুল পরিচিত। সেতুটির বয়স বর্তমানে ৯০ বছরেরও বেশি। অনেক বছর আগেই (২০০১ সালে) এই সেতুটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে।^[৩]

অবস্থান

বাংলাদেশর বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামের গোড়াপত্তনকারী কর্ণফুলী নদীর মোহনা হতে ৭/৮ মাইল উজানে কালুরঘাট নামক স্থানে এটি তৈরী হয়। যা স্থানিক বিবেচনায় চট্টগ্রাম শহর হতে দক্ষিণাংশে অবস্থিত।

গুরুত্ব

এটি কর্ণফুলী নদীর দ্বারা দ্বিখন্ডিত বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলাকে উত্তর ও দক্ষিণাংশে সংযুক্ত করে। আশি বছরের পুরাতন এ সেতুটি দক্ষিণাংশের একমাত্র সংযোগ মাধ্যম ছিল, এক দশক পূর্বে শাহ আমানত কর্ণফুলী সেতুর উদ্বোধনের পূর্ব পর্যন্ত। তাই একে দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রবেশদ্বারও বলা হয়।

মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা

যদিও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ঐতিহাসিক ভূমিকা রাখা কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রটি বহদ্দারহাট নামক স্থান সংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত কিন্তু কালুরঘাটের দেশ ব্যাপী পরিচিতির সুবাদে এ কেন্দ্রটিও কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধের দীর্ঘ নয় মাসে কালুরঘাট সেতুর পশ্চিম ও উত্তর পাড়ের দখল নিয়ে হানাদার বাহিনীর সাথে মুক্তি বাহিনীর যুদ্ধের ইতিহাস চিরস্মরণীয়। ^[৪]

স্থাপত্য ইতিহাস

১৯১৪ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে বার্মা ফ্রন্টের সৈন্য পরিচালনা করার জন্য কর্ণফুলী নদীতে সেতু নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা দেখা যায়। ফলে ১৯৩০ সালে ব্রুনিক এন্ড কোম্পানী সেতু বিল্ডার্স হাওড়া নামক একটি সেতু নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান সেতুটি নির্মাণ করে। মূলত: ট্রেন চলাচলের জন্য ৭শ গজ লম্বা সেতুটি সে বছর ৪ জুন উদ্বোধন করা হয়। পরে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পুনরায় বার্মা ফ্রন্টের যুদ্ধে মোটরযান চলাচলের জন্য ডেক বসানো হয়। দেশ বিভাগের পর ডেক তুলে ফেলা হয়। পরে ১৯৫৮ সালে সব রকম যানবাহন চলাচল যোগ্য করে সেতুটির বর্তমান রূপ দেওয়া হয়। ব্রিটিশ আমলে নির্মিত সেতুটির রয়েছে ২টি এব্যাটমেট, ৬টি ব্রিক পিলার, ১২টি স্টীলপিলার ও ১৯টি স্প্যান।^[৫] এটি ২৩৯ মিটার দীর্ঘ।^[২]

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

↑ https://www.openstreetmap.org/way/232875499#map=17/22.39529/91.88974&layers=N.
↑ ^ক ^খ ^গ "ANALYSIS OF PROBLEMS" [সমস্যার বিশ্লেষণ] (পিডিএফ)। বাংলাদেশ রেলওয়ে (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-২৭।
↑ ""ঝুঁকিপূর্ণ" কালুরঘাট সেতুই ভরসা"। দৈনিক প্রথম আলো। ১৯ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০২১।
↑ মুক্তিযুদ্ধে চট্টগ্রাম : কিছু স্মৃতি কিছু বিস্মৃতি^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}
↑ "কালুরঘাট সেতু"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন।

আরো দেখুন

বহিঃসংযোগ

বাংলাপিডিয়ায় কালুরঘাট সেতু

[wikidata-3af8dfa8c472f15396a0695eed98794e4e69a883-v3-1] ttps://www.openstreetmap.org/way/232875499#map=17/22.39529/91.88974&layers=N.

[:5-2] ক ^খ ^গ "ANALYSIS OF PROBLEMS" [সমস্যার বিশ্লেষণ] (পিডিএফ)। বাংলাদেশ রেলওয়ে (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-২৭।

[3] ""ঝুঁকিপূর্ণ" কালুরঘাট সেতুই ভরসা"। দৈনিক প্রথম আলো। ১৯ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০২১।

[4] মুক্তিযুদ্ধে চট্টগ্রাম : কিছু স্মৃতি কিছু বিস্মৃতি^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}

[5] "কালুরঘাট সেতু"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

@@ ১৮ নং লাইন: / ১৮ নং লাইন: @@
 | mapframe_zoom =15
 |image_size=300px}}
-'''কালুরঘাট সেতু''' কর্ণফুলী নদীর উপর প্রতিষ্ঠিত। প্রাগৌতিহাসিক যুগ হতে নদী পারাপারের জন্য স্থানটি '''কালুর ঘাট''' নামে নদী পারাপারে ভূমিকা রেখে আসলেও ১৯৩০ সালে ব্রিটিশ শাসনামলে এ রেল সেতুটি নির্মিত হয়। স্থানীয় ভাবে কালুরঘাট সেতুটি '''কালুরঘাটের পোল''' নামে বহুল পরিচিত। সেতুটির বয়স বর্তমানে ৯০ বছরেরও বেশি। অনেক বছর আগেই (২০০১ সালে) এই সেতুটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://epaper.prothomalo.com/?mod=1&pgnum=3&edcode=71&pagedate=2021-06-19|শিরোনাম="ঝুঁকিপূর্ণ" কালুরঘাট সেতুই ভরসা|তারিখ=১৯ জুন ২০২১|কর্ম=দৈনিক প্রথম আলো|সংগ্রহের-তারিখ=১৯ জুন ২০২১}}</ref>
+'''কালুরঘাট সেতু''' কর্ণফুলী নদীর উপর প্রতিষ্ঠিত। প্রাগৌতিহাসিক যুগ হতে নদী পারাপারের জন্য স্থানটি '''কালুর ঘাট''' নামে নদী পারাপারে ভূমিকা রেখে আসলেও ১৯৩০ সালে ব্রিটিশ শাসনামলে এ রেল সেতুটি নির্মিত হয়। স্থানীয় ভাবে কালুরঘাট সেতুটি '''কালুরঘাটের পোল''' নামে বহুল পরিচিত। সেতুটির বয়স বর্তমানে ৯০ বছরেরও বেশি। অনেক বছর আগেই (২০০১ সালে) এই সেতুটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://epaper.prothomalo.com/?mod=1&pgnum=3&edcode=71&pagedate=2021-06-19|শিরোনাম="ঝুঁকিপূর্ণ" কালুরঘাট সেতুই ভরসা|তারিখ=১৯ জুন ২০২১|কর্ম=দৈনিক প্রথম আলো|সংগ্রহের-তারিখ=১৯ জুন ২০২১|url-access=subscription}}</ref>
 == অবস্থান ==

দে স বাংলাদেশের সেতু
সড়ক	ক্বীন ব্রীজ খান জাহান আলী সেতু মারিখালী সেতু মেঘনা সেতু মেঘনা-গোমতী সেতু বুড়িগঙ্গা সেতু মুক্তারপুর সেতু লালন শাহ সেতু শাহ আমানত সেতু সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু সোনাহাট সেতু সৈয়দ মাছ-উদ রুমি সেতু হরিপুর সেতু তিস্তা সড়ক সেতু দ্বিতীয় ধরলা সেতু শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত সেতু গড়াই সেতু শহীদ গোলাম কিবরিয়া সেতু আচমত আলী খান সেতু মধুমতি সেতু বেকুটিয়া সেতু গংগাচড়া শেখ হাসিনা সেতু ইলিয়ট সেতু
রেল	কাউগাঁ রেল সেতু কাঞ্চন রেল সেতু আলমডাঙ্গা লাল ব্রিজ অম্বিকাপুর রেল সেতু আড়িয়াল খাঁ রেল সেতু খোয়াই রেলওয়ে সেতু গড়াই রেল সেতু মধুমতি রেল সেতু (মাগুরা) চিরিরবন্দর রেল সেতু তিস্তা রেল সেতু টঙ্গী রেলওয়ে সেতু পাংশা ব্রিটিশ রেল সেতু ফেঞ্চুগঞ্জ রেলওয়ে সেতু বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু ভৈরব রেলওয়ে সেতু জ্ঞানদিয়া রেলওয়ে সেতু রহনপুর রেলসেতু রূপসা রেল সেতু হার্ডিঞ্জ ব্রিজ
মিশ্র	কালুরঘাট সেতু পদ্মা সেতু বঙ্গবন্ধু সেতু