সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু

স্থানাঙ্ক: ২৪°০২′৪১″ উত্তর ৯০°৫৯′৪৫″ পূর্ব / ২৪.০৪৪৭৯° উত্তর ৯০.৯৯৫৭৭° পূর্ব / 24.04479; 90.99577
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু
আশুগঞ্জ সেতু
স্থানাঙ্ক ২৪°০২′৪১″ উত্তর ৯০°৫৯′৪৫″ পূর্ব / ২৪.০৪৪৭৯° উত্তর ৯০.৯৯৫৭৭° পূর্ব / 24.04479; 90.99577
স্থানআশুগঞ্জ উপজেলাভৈরব উপজেলার মধ্যে মেঘনা নদীর উপর
বৈশিষ্ট্য
মোট দৈর্ঘ্য১,২০০ মিটার (১.২ কিমি)
প্রস্থ১৯.৬০ মিটার
ইতিহাস
চালু২০০২
অবস্থান
মানচিত্র

সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু (ভৈরব সেতু নামেও পরিচিত) আশুগঞ্জ ও ভৈরবের মধ্যে মেঘনা নদীর উপর নির্মিত একটি সড়ক সেতু। এই সেতুটি বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব অঞ্চল সিলেটের সাথে ঢাকার যোগাযোগ উন্নয়নে ভূমিকা রাখে। এই সেতুটি ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের অংশ। এই সেতুর পাশেই আশুগঞ্জ ও ভৈরব রেল সেতু অবস্থিত।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

আশুগঞ্জ সেতু মেঘনা নদীর উপর অবস্থিত। সেতুটির নির্মাণকাজ ১৯৯৯ সালে শুরু হয় ও ২০০২ সালে সম্পন্ন হয়। সেতু নির্মাণে ৬৩৫ কোটি টাকা ব্যয় হয়।[১] প্রথমে এই সেতুর নাম বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য মৈত্রী সেতু রাখা হয়, পরে ২০১০ সালে এর নাম পরিবর্তন করে জাতীয় চার নেতার অন্যতম সৈয়দ নজরুল ইসলামের নামে নামকরণ করা হয়।[২]

বৈশিষ্ট্য[সম্পাদনা]

প্রধান সেতুটির দৈর্ঘ্য ১.২ কিলোমিটার ও প্রস্থ ১৯.৬০ মিটার। এতে সাতটি ১১০ মিটার স্প্যান এবং দুটি ৭৯.৫ মিটার স্প্যান রয়েছে। এটি একটি টোল সেতু, সেতু কর্তৃপক্ষ পারাপার হওয়া যানবাহন থেকে টোল সংগ্রহ করে।

চিত্রশালা[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু, রাজা ৬ষ্ট জর্জ সেতু'(আশুগঞ্জ ও ভৈরব রেল সেতু)"www.bhairab.kishoreganj.gov.bd। ২৭ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১৯ 
  2. "আশুগঞ্জ সেতু এখন 'সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু'"www.prothom-alo.com। ২ ডিসেম্বর ২০১০। ২০১৯-০৩-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১৯