সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু
সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু আশুগঞ্জ সেতু | |
---|---|
![]() | |
স্থানাঙ্ক | ২৪°০২′৪১″ উত্তর ৯০°৫৯′৪৫″ পূর্ব / ২৪.০৪৪৭৯° উত্তর ৯০.৯৯৫৭৭° পূর্ব |
স্থান | আশুগঞ্জ উপজেলা ও ভৈরব উপজেলার মধ্যে মেঘনা নদীর উপর |
বৈশিষ্ট্য | |
মোট দৈর্ঘ্য | ১,২০০ মিটার (১.২ কিমি) |
প্রস্থ | ১৯.৬০ মিটার |
ইতিহাস | |
চালু | ২০০২ |
অবস্থান | |
![]() |
সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু (আশুগঞ্জ সেতু নামেও পরিচিত) আশুগঞ্জ ও ভৈরবের মধ্যে মেঘনা নদীর উপর নির্মিত একটি সড়ক সেতু। এই সেতুটি বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব অঞ্চল সিলেটের সাথে ঢাকার যোগাযোগ উন্নয়নে ভূমিকা রাখে। এই সেতুটি ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের অংশ। এই সেতুর পাশেই আশুগঞ্জ ও ভৈরব রেল সেতু অবস্থিত।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
আশুগঞ্জ সেতু মেঘনা নদীর উপর অবস্থিত। সেতুটির নির্মাণকাজ ১৯৯৯ সালে শুরু হয় ও ২০০২ সালে সম্পন্ন হয়। সেতু নির্মাণে ৬৩৫ কোটি টাকা ব্যয় হয়।[১] প্রথমে এই সেতুর নাম বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য মৈত্রী সেতু রাখা হয়, পরে ২০১০ সালে এর নাম পরিবর্তন করে জাতীয় চার নেতার অন্যতম সৈয়দ নজরুল ইসলামের নামে নামকরণ করা হয়।[২]
বৈশিষ্ট্য[সম্পাদনা]
প্রধান সেতুটির দৈর্ঘ্য ১.২ কিলোমিটার ও প্রস্থ ১৯.৬০ মিটার। এতে সাতটি ১১০ মিটার স্প্যান এবং দুটি ৭৯.৫ মিটার স্প্যান রয়েছে। এটি একটি টোল সেতু, সেতু কর্তৃপক্ষ পারাপার হওয়া যানবাহন থেকে টোল সংগ্রহ করে।
চিত্রশালা[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু, রাজা ৬ষ্ট জর্জ সেতু'(আশুগঞ্জ ও ভৈরব রেল সেতু)"। www.bhairab.kishoreganj.gov.bd। ২৭ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১৯।
- ↑ "আশুগঞ্জ সেতু এখন 'সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু'"। www.prothom-alo.com। ২ ডিসেম্বর ২০১০। ২০১৯-০৩-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১৯।
