আলমডাঙ্গা লাল ব্রিজ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

আলমডাঙ্গা লাল ব্রিজ চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলায় নবগঙ্গা নদীর উপরে নির্মিত ব্রিটিশ আমলের একটি রেল সেতু বা ব্রিজ।[১] এই ব্রিজটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ এক মর্মান্তিক ইতিহাসের সাক্ষী। এই ব্রিজের পাশেই আলমডাঙ্গা বধ্যভূমি অবস্থিত।[২]

আলমডাঙ্গা লাল ব্রিজ
লাল ব্রিজ
স্থানাঙ্ক২৩°৪৬′০৭″ উত্তর ৮৮°৫৬′৪৬″ পূর্ব / ২৩.৭৬৮৬৮৭০° উত্তর ৮৮.৯৪৬২০৩৩° পূর্ব / 23.7686870; 88.9462033
বহন করেট্রেন
অতিক্রম করেনবগঙ্গা নদী
স্থানআলমডাঙ্গা পৌরসভা, চুয়াডাঙ্গা জেলা
মালিকবাংলাদেশ রেলওয়ে
রক্ষণাবেক্ষকরেলওয়ে পাকশী বিভাগ
বৈশিষ্ট্য
উপাদান
মোট দৈর্ঘ্য১৭৫ মিটার
রেল বৈশিষ্ট্য
রেলপথের সংখ্যা
ট্র্যাক গেজব্রডগেজ
ইতিহাস
নির্মাণ১৮৬২; ১৬১ বছর আগে (1862)
অবস্থান
মানচিত্র

ইতিহাস[সম্পাদনা]

ব্রিটিশরা ১৮৬২ সালে দর্শনা থেকে কুষ্টিয়া পর্যন্ত ৫৩.১১ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ করে। এই সময়েই লাল ব্রীজ নির্মাণ করা হয়েছিল।

লাল ব্রিজ গণহত্যা[সম্পাদনা]

ব্রিজটি আলমডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন থেকে প্রায় ১২০০ মিটার দূরে অবস্থিত। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এই ব্রিজের দুই পাশে পাক-হানাদার বাহিনীদের ক্যাম্প ছিল।[২]

এই ব্রিজ দিয়ে চলাচলকারী ট্রেন থামিয়ে পাক-বাহিনীরা যুবক-যুবতীদের ধরে নিয়ে নির্যাতন-নিপীড়ন করতো। নির্যাতন শেষে হত্যা করে ব্রিজের নিচেই লাশ মাটিচাপা দিত।[২]

স্থানীয় ব্যক্তি সবেদ আলী বলছিলেন,

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. রাজিব হাসান কচি, চুয়াডাঙ্গা (২০১৬-১২-২৪)। "চুয়াডাঙ্গার লাল ব্রিজ"দৈনিক জনকন্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-২৩ 
  2. মানিক আকবার, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি (২০২২-০৪-১৫)। "লাল ব্রিজ: ট্রেন থামিয়ে হত্যা, এক গর্তেই ৪০০ কঙ্কাল"বিডি নিউজ ২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-২৩