শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত সেতু
অবয়ব
শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত সেতু | |
---|---|
স্থানাঙ্ক | ২২°৩৯′৪৯″ উত্তর ৯০°২১′১৭″ পূর্ব / ২২.৬৬৩৬০৪৭° উত্তর ৯০.৩৫৪৭৯৪২° পূর্ব |
বহন করে | যানবাহন |
অতিক্রম করে | কীর্তনখোলা নদী |
স্থান | রূপাতলী, বরিশাল |
শুরু | টোল প্লাজা |
সমাপ্তি | বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি, বরিশাল |
যার নামে নামকরণ | আবদুর রব সেরনিয়াবাত |
বৈশিষ্ট্য | |
উপাদান | কংক্রিট, স্টিল |
মোট দৈর্ঘ্য | ১.৩৯ কিলোমিটার (১,৩৯০ মি)[১] |
লেনের সংখ্যা | ২ |
ইতিহাস | |
নির্মাণ ব্যয় | ২০৮ কোটি টাকা[১] |
চালু | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১১[২][১] |
পরিসংখ্যান | |
টোল | হ্যাঁ |
অবস্থান | |
শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত সেতু যা দপদপিয়া ব্রিজ নামেও পরিচিত। সেতুটি বরিশাল জেলার সদর উপজেলায় কীর্তনখোলা নদীর উপর নির্মিত একটি সড়ক সেতু।[৩][২][১]
নামকরণ
[সম্পাদনা]আবদুর রব সেরনিয়াবাত (১৯২১ - ১৫ আগস্ট ১৯৭৫) বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ এবং প্রাক্তন ভূমি প্রশাসন, ভূমি সংস্কার ও ভূমি রাজস্ব ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ, পানি সম্পদ ও বিদ্যুৎ মন্ত্রী। তিনি বাংলাদেশের জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের ভগ্নিপতি এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুপা। তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডর সময়ে নিহত হন।[৪] ওনার নামানুসারেই সেতুর নামকরণ করা হয়েছে।
চিত্রশালা
[সম্পাদনা]-
সেতুর টোল প্লাজা
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]উইকিমিডিয়া কমন্সে শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত সেতু সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।
- ↑ ক খ গ ঘ "ঝুঁকিপূর্ণ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত সেতু"। দৈনিক জনকন্ঠ। ২০১৬-০৫-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-২৫।
- ↑ ক খ "শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত সেতু-উদ্বাধি অনুষ্ঠান" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন-প্রধাণমন্ত্রীর কার্যালয়। ২০২৪-০৪-২৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-২৫।
- ↑ "শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত সেতু"। জাতীয় তথ্য বাতায়ন-বরিশাল সদর উপজেলা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-২৫।
- ↑ আনিসুর রহমান স্বপন, বরিশাল (২০১৬-০৮-১৫)। "'চোখের সামনে সন্তানের নির্মম মৃত্যু দেখেছি'"। বাংলা ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-২৫।