বুড়িগঙ্গা সেতু

স্থানাঙ্ক: ২৩°৪১′১৩″ উত্তর ৯০°২৫′৩৭″ পূর্ব / ২৩.৬৮৬৮৮° উত্তর ৯০.৪২৬৮৩° পূর্ব / 23.68688; 90.42683
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বুড়িগঙ্গা সেতু
Buriganga Bridge.jpg
বুড়িগঙ্গা নদীর উপর বুড়িগঙ্গা সেতু
স্থানাঙ্ক ২৩°৪১′১৩″ উত্তর ৯০°২৫′৩৭″ পূর্ব / ২৩.৬৮৬৮৮° উত্তর ৯০.৪২৬৮৩° পূর্ব / 23.68688; 90.42683
অতিক্রম করেবুড়িগঙ্গা নদী
স্থানপোস্তগোলা, ঢাকা
অফিসিয়াল নামবাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু ১
অন্য নামপ্রথম বুড়িগঙ্গা সেতু
বৈশিষ্ট্য
উপাদানকংক্রিট, ইস্পাত
মোট দৈর্ঘ্য৭২৫ মিটার (২,৩৭৯ ফু)
ইতিহাস
নির্মাণ শেষ১৯৮৯
চালু১৯৮৯
অবস্থান

বুড়িগঙ্গা সেতু হল বাংলাদেশের বুড়িগঙ্গা নদীর উপর নির্মিত একটি সেতু। এটি প্রথম বুড়িগঙ্গা সেতু হিসাবেও পরিচিত। এটি বাংলাদেশচীন যৌথ ভাবে তৈরি করেছে। সেতুটি ৭২৫ মিটার দীর্ঘ। এই সেতু ঢাকার সঙ্গে কেরানীগঞ্জ উপাজেলাকে যুক্ত করেছে।[১] সেতুটি নির্মাণের ফলে সহজেই কেরানীগঞ্জ উপজেলা ও তার পার্শবর্তী এলাকার মানুষ ঢাকা শহরে প্রবেশ করতে পারছে। এই সেতু ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে যুক্ত করেছে।

নির্মাণ[সম্পাদনা]

বুড়িগঙ্গা সেতু নির্মাণে বাংলাদেশকে অর্থ সাহায্য দিয়েছে চীন। এই সেতু নির্মাণ শুরু হয় ৮০-এর দশকে এবং শেষ হয় ১৯৮৯ সালে। ওই বছর সেতুর উদ্বোধন হয়। এর পর থেকে সেতুটি ঢাকাবাসীকে পরিসেবা দিচ্ছে।

প্রযুক্তি[সম্পাদনা]

সেতুটি চীনা প্রযুক্তিতে নির্মিত হয়েছে। সেতুটি কংক্রিট ও ইস্পাত দিয়ে নির্মিত হয়েছে। এর দৈর্ঘ্য ৭২৫ মিটার। নদী থেকে সেতুটিকে একটি নির্দিষ্ট উচ্চতায় নির্মাণ করা হয়েছে, সদরঘাটে যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী জাহাজ ও লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক রাখার জন্য।

আরো দেখুন[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]