শাহ আমানত সেতু
শাহ আমানত সেতু তৃতীয় কর্ণফুলী সেতু | |
---|---|
![]() | |
স্থানাঙ্ক | ২২°১৯′৩১″ উত্তর ৯১°৫১′১২″ পূর্ব / ২২.৩২৫৩° উত্তর ৯১.৮৫৩২° পূর্ব |
বহন করে | বাস, মোটর গাড়ি ও বাইসাইকেল |
অতিক্রম করে | কর্ণফুলী নদী |
স্থান | কর্ণফুলী, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ |
অন্য নাম | নতুন সেতু |
এর নামে নামকরণ | কর্ণফুলী নদী |
মালিক | বাংলাদেশ সরকার |
রক্ষণাবেক্ষক | সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় |
পূর্ববর্তী | দ্বিতীয় কর্ণফুলী সেতু |
বৈশিষ্ট্য | |
নকশা | বড় খিলান |
উপাদান | টান করা লোহার তারের কংক্রিট সেতু |
মোট দৈর্ঘ্য | ৯৫০ মিটার (৩,১১৭ ফুট) |
প্রস্থ | ২৪.৪৭ মিটার (৮০ ফুট) |
মাঝ দিয়ে অতিক্রমযোগ্য? | না |
দীর্ঘতম স্প্যান | ২০০ মিটার (৬৫৬ ফুট) |
স্প্যানের সংখ্যা | ৩ |
ইতিহাস | |
নকশাকার | রেনডেল লিমিটেড |
নির্মাণ শুরু | আগস্ট ২০০৬ |
নির্মাণ শেষ | জুলাই ২০১০ |
নির্মাণ ব্যয় | ৫৯০ কোটি |
চালু | ৮ সেপ্টেম্বর ২০১০ |
প্রতিস্থাপন | হযরত শাহ আমানত সেতু |
অবস্থান | |
![]() |
শাহ আমানত সেতু বা তৃতীয় কর্ণফুলী সেতু হলো কর্ণফুলী নদীর উপর নির্মিত তৃতীয় সেতু। ২০০৭ সালের ৮ আগস্টে সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ২০১১ সালে শেষ হয়। সেতুটি চালু হওয়ায় কর্ণফুলী নদীর দক্ষিণ পাড়ের শিল্প এলাকায় শিল্পের বিকাশে শুধু সহায়ক হওয়ার পাশাপাশি, বান্দরবান এবং কক্সবাজার পর্যটন শহরেও নতুন দিগন্তের সূচনা হয়।[১]
অবকাঠামো[সম্পাদনা]
শাহ আমানত সেতু বা ৩য় কর্ণফুলী সেতুর দৈর্ঘ্য হচ্ছে ৯৫০ মিটার, প্রস্থ ২৪ দশমিক ৪০ মিটার অর্থাৎ এটি ৯৫০ মিটার দীর্ঘ কেবল স্ট্যাড এঙ্টা ডোজ কংক্রিট সেতু যার উপর দিয়ে ভারি যানবাহন চলাচলের পুরোপুরি উপযোগী। চারলেন, ফুটপাত ও ডিভাইডারসহ মূল সেতু ৮৩০ মিটার। তার মধ্যে ভায়াড্যাক্ট ১২০ মিটার। সেতুর মোট পিলার সংখ্যা ১০টি। এর মধ্যে নদীর মাঝখানে রয়েছে চারটি, সেতুর উত্তর ও দক্ষিণ পাশে রয়েছে ছয়টি।[২] চার লেনবিশিষ্ট এ সেতুটির সংযোগ সড়কও সমান প্রশস্ত। কম্পিউটারাইজ নিয়ন্ত্রিত টোল আদায় হয় এ সেতুর ওপর দিয়ে। প্রায় চার বছরের কম সময়ে এ সেতুর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়।
নির্মাণ ব্যয়[সম্পাদনা]
স্টেইড এক্সট্রাডোজড টাইপের সেতু ও দুই পাশের অ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণের জন্য প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছিল ৫৯০ কোটি টাকা। এর মধ্যে কুয়েত সরকার অনুদান দেয় ৩৭২ কোটি টাকা। সেতুর মূল অবকাঠামো নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩৩৬ কোটি টাকা। বাকি ২২৪ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছিল ভূমি অধিগ্রহণ ও সংযোগ সড়কের জন্য। কুয়েত ফান্ডসহ সরকার ৫৯০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়। ৪৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এ সেতুটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করেছে চীনা প্রকৌশলী সংস্থা চায়না মেজর ব্রিজ কোম্পানি। এটি পটিয়া ও বাকলিয়া থানাকে সংযুক্ত করেছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে ১শ' কোটি টাকার বেশি সাশ্রয় হয়েছে।[৩]
চিত্রশালা[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "প্রধানমন্ত্রী আজ তৃতীয় কর্ণফুলী সেতুসহ চার প্রকল্প উদ্বোধন করবেন"। এপিপি বাংলা। আগস্ট ৯, ২০১০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "তৃতীয় কর্ণফুলী সেতুর উদ্বোধন করলেন শেখ হাসিনা"। বিডি ন্যাশনাল নিউজ। সেপ্টেম্বর ৮, ২০১০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "উদ্বোধনের অপেক্ষায় তৃতীয় কর্ণফুলী সেতু"। দৈনিক জনকন্ঠ। জুলাই ৬, ২০১০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]

![]() ![]() |
বাংলাদেশের সেতু বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |