হাফিজ উদ্দিন আহমদ
হাফিজ উদ্দিন আহমদ | |
---|---|
বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৪ এপ্রিল ২০০৬ – ২৮ অক্টোবর ২০০৬ | |
রাষ্ট্রপতি | ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ |
প্রধানমন্ত্রী | খালেদা জিয়া |
পূর্বসূরী | আলতাফ হোসেন চৌধুরী |
উত্তরসূরী | আকবর আলি খান |
বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৯ মার্চ ১৯৯৬ – ২৯ মার্চ ১৯৯৬ | |
রাষ্ট্রপতি | আবদুর রহমান বিশ্বাস |
প্রধানমন্ত্রী | খালেদা জিয়া |
পূর্বসূরী | এম শামসুল ইসলাম |
উত্তরসূরী | শেগুফতা বখ্ত চৌধুরী |
বাংলাদেশের পানিসম্পদমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২২ মে ২০০৩ – ২৮ অক্টোবর ২০০৬ | |
রাষ্ট্রপতি | ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ |
প্রধানমন্ত্রী | খালেদা জিয়া |
পূর্বসূরী | এল. কে. সিদ্দিকী |
উত্তরসূরী | মাহবুবুল আলম |
বাংলাদেশের পাটমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০০১ – ২২ মে ২০০৩ | |
রাষ্ট্রপতি | বদরুদ্দোজা চৌধুরী, জমির উদ্দিন সরকার, ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ |
প্রধানমন্ত্রী | খালেদা জিয়া |
পূর্বসূরী | এম হাফিজ উদ্দিন খান |
উত্তরসূরী | শাহজাহান সিরাজ |
ভোলা-৩ আসনের সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ৭ মে ১৯৮৬ – ২৮ অক্টোবর ২০০৬ | |
পূর্বসূরী | আসন শুরু |
উত্তরসূরী | জসিম উদ্দিন |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | লালমোহন, ভোলা, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত। (বর্তমান বাংলাদেশ) | ২৯ অক্টোবর ১৯৪৪
নাগরিকত্ব | ব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত) পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে) বাংলাদেশ |
রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল |
দাম্পত্য সঙ্গী | দিলারা হাফিজ |
সন্তান | ১ মেয়ে, ২ ছেলে |
পিতামাতা | আজাহার উদ্দিন আহম্মদ (পিতা), করিমুন্নেছা (মাতা) |
বাসস্থান | বাড়ি# কে-২১, সড়ক# ২৭, বনানী, ঢাকা |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল জিলা স্কুল |
পুরস্কার | বীর বিক্রম জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার ১৯৮০ |
সামরিক পরিষেবা | |
আনুগত্য | বাংলাদেশ |
শাখা | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী |
পদ | মেজর |
যুদ্ধ | বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ |
হাফিজ উদ্দিন আহমদ (জন্ম ২৯ অক্টোবর ১৯৪৪) হলেন একজন বাংলাদেশী সামরিক ব্যক্তিত্ব, রাজনীতিবিদ, ফুটবলার, দৌড়বিদ ও মুক্তিযোদ্ধা। তিনি খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভায় মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ভোলা-৩ আসন থেকে তিনি পরপর ৬ মেয়াদে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[১]
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর বিক্রম খেতাব প্রদান করেন।[২][৩] তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভাইস চেয়ারম্যান।
জন্ম, শিক্ষা ও ব্যক্তিগত জীবন
[সম্পাদনা]হাফিজ উদ্দিন আহমদের জন্ম ২৯ অক্টোবর ১৯৪৪ সালে পৈতৃক বাড়ি ভোলার লালমোহনে। তার বাবার নাম আজাহার উদ্দিন আহম্মদ চিকিৎসক ছিলেন যিনি ১৯৬৩ ও ১৯৬৫ সালে দু’বার প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন এবং বিরোধী দলের ডেপুটি নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭০ সালে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের পক্ষ হতে জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। হাফিজ উদ্দিনের মায়ের নাম করিমুন্নেছা।[৪][৫] চার ভাই ২ বোনের মধ্যে হাফিজ সবার বড়।
হাফিজ উদ্দিন আহমদ ১৯৫৯ সালে ম্যাট্রিক ও ১৯৬১ সালে আইএ পাস করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৯৬৪ সালে বিএ (অনার্স) এবং ১৯৬৫ সালে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন।[৬][৭]
তার স্ত্রীর নাম দিলারা হাফিজ একটি সরকারি কলেজের অধ্যাপক ছিলেন। তাদের দুই পুত্র শাহরুখ হাফিজ ও তাহারাত হাফিজ এবং এক কন্যা শামামা শাহরীন।[৭][৬]
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]হাফিজ উদ্দিন আহমদ পড়াশোনা শেষ করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতে ১৯৬৮ সালে কমিশন পান এবং প্রথম কর্মরত ছিলেন প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। ১৯৭১ সালের মার্চে হাফিজ উদ্দিন তার ইউনিটের সঙ্গে যশোরের প্রত্যন্ত এলাকা জগদীশপুরে শীতকালীন প্রশিক্ষণে ছিলেন। ২৫ মার্চের পর তাদের ডেকে পাঠানো হয় এবং ২৯ মার্চ তারা সেনানিবাসে ফেরেন। পরে যোগ দেন যুদ্ধে। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধ শেষ করে ভারতে যান। তিনি কামালপুর, ধলই বিওপি, কানাইঘাট ও সিলেটের এমসি কলেজের যুদ্ধে বেশ ভূমিকা রাখেন।
স্বাধীনতার পর তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতেই কর্মরত ছিলেন।
তিনি ১৯৬৭ সাল থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান জাতীয় ফুটবল দলের খেলােয়াড় হিসেবে বিভিন্ন দেশ সফর করেন। তিনি ১৯৭০ সালে পাকিস্তান জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়কও ছিলেন।
বিভিন্ন প্রতিযােগিতায় ঢাকা মােহামেডান স্পাের্টিং ক্লাব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সম্মিলিত বিশ্ববিদ্যালয় দলের অধিনায়কত্ব করেন। ১৯৮০ সালে জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারে ভূষিত হন। তিনি বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি এবং এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের নির্বাচিত সহ-সভাপতি ছিলেন। ফিফা’র আপিল ও ডিসিপ্লিনারি কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন।
১৯৬৪, ১৯৬৫ এবং ১৯৬৬ এই তিন মৌসুম পূর্ব পাকিস্তানের দ্রুততম মানব ছিলেন। ১০০ ও ২০০ মিটারে রেকর্ড টাইমিংয়ে স্বর্ণ পদক জেতেন।
রাজনৈতিক জীবন
[সম্পাদনা]হাফিজ উদ্দিন আহমদ সেনাবাহিনী থেকে অবসরের পর রাজনীতিতে যোগ দেন। তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
১৯৮৬ সালের তৃতীয় ও ১৯৮৮ সালের চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি জাতীয় পার্টির মনোনয়নে ভোলা-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[৮][৯]
এর পর ১৯৯১ সালের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোলা-৩ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[১০]
১৯৯২ সালে তিনি বিএনপিতে যোগ দিয়ে ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালের ষষ্ঠ, জুন ১৯৯৬ সালের সপ্তম ও ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[১১][১২][১৩]
ষষ্ঠ জাতীয় সংসদে তিনি ১৯ মার্চ ১৯৯৬ থেকে ২৯ মার্চ ১৯৯৬ পর্যন্ত খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় মন্ত্রিসভায় বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[১৪]
অষ্টম জাতীয় সংসদে খালেদা জিয়ার তৃতীয় মন্ত্রিসভায় তিনি ১১ অক্টোবর ২০০১ থেকে ২২ মে ২০০৩ সাল পর্যন্ত পাটমন্ত্রী, ২২ মে ২০০৩ থেকে ২৯ অক্টোবর ২০০৬ পর্যন্ত পানিসম্পদমন্ত্রী এবং পরে ২৪ এপ্রিল ২০০৬ থেকে ২৮ অক্টোবর ২০০৬ পর্যন্ত বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[১৪]
মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা
[সম্পাদনা]১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালে হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ দলনেতা হিসেবে বেশ কয়েকটি সম্মুখযুদ্ধে নেতৃত্ব দেন। এর মধ্যে অন্যতম একটি যুদ্ধ হচ্ছে জামালপুরের বকশিগঞ্জ উপজেলার অন্তর্গত কামালপুরের যুদ্ধ। ১৯৭১ সালের ৩১ জুলাই কামালপুরে ভয়াবহ যুদ্ধ হয়। কামালপুর বিওপিতে ভোর সাড়ে তিনটার সময় বি ও ডি দুই কোম্পানি মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে আক্রমণ করেন হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। দুটি কোম্পানির মধ্যে বি কোম্পানির কমান্ডার ছিলেন তিনি। ডি কোম্পানির কমান্ডার ছিলেন সালাহউদ্দিন মমতাজ (বীর উত্তম)। সে সময়ে মাহবুবুর রহমানের (বীর উত্তম) নেতৃত্বে ‘এ’ কোম্পানিকে পাঠানো হয় উঠানিপাড়ায় কাটঅফ পার্টিতে যোগ দিতে। তবে বি ও ডি কোম্পানি এফইউপিতে পৌঁছানোর আগেই আর্টিলারির গোলাবর্ষণ শুরু হয়ে যায় যা এ দুটি কোম্পানি এফইউপিতে পৌঁছার পর শুরু হওয়ার কথা ছিল। এতে মুক্তিযোদ্ধারা কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েন আর তখনই পাকিস্তান সেনাবাহিনী আর্টিলারি ও ভারী মর্টারের সাহায্যে গোলাবর্ষণ শুরু করে মুক্তিযোদ্ধাদের উপর। পরবর্তীতে হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ ও সালাহউদ্দিন আমাদের দলের মুক্তিযোদ্ধাদের একত্র করে শত্রুদের আক্রমণ শুরু করেন। তুমুল আক্রমণে শত্রুরা পেছনে হটে যায়। তখনও শত্রুরা পেছনে অবস্থান নিয়ে আর্টিলারি ও মর্টারের গোলাবর্ষণ করতে থাকে। শত্রুর গোলাগুলিতে সালাহউদ্দিন মমতাজ শহীদ হন। একটু পর মর্টারের স্প্লিন্টারের আঘাতে আহত হন হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ। এতে করে দুই কোম্পানীই নেতৃত্বশূণ্য হয়ে পড়ে। [১৫][৩]
পুরস্কার ও সম্মাননা
[সম্পাদনা]গ্রন্থ
[সম্পাদনা]হাফিজ উদ্দিন আহম্মদের উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ
- ‘গণতন্ত্র রিমান্ডে’,[১৬]
- ‘রক্তে ভেজা একাত্তর’,[৬]
- ‘সৈনিক জীবন-গৌরবের একাত্তর রক্তাক্ত পঁচাত্তর’[১৭]
- ‘গৌরবাঙ্গনে’[৭]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, আসন নং: ১১৭, ভোলা-৩"। দৈনিক প্রথম আলো। ৮ নভেম্বর ২০২৩। ৮ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০২৩।
- ↑ "দৈনিক প্রথম আলো, "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না"| তারিখ: ০২-১১-২০১২"। ২০১৮-০৬-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-০৩।
- ↑ ক খ একাত্তরের বীরযোদ্ধাদের অবিস্মরণীয় জীবনগাঁথা, খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা স্মারকগ্রহন্থ। জনতা ব্যাংক লিমিটেড। জুন ২০১২। পৃষ্ঠা ৪৭৭। আইএসবিএন 9789843351449।
- ↑ কর্নেল মোহাম্মদ আবদুল হক, পিএসসি (অব:) (৪ নভেম্বর ২০২১)। "মেজর হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীর বিক্রম এক সফল সামরিক, রাজনৈতিক নেতা"। দৈনিক নয়াদিগন্ত। ৮ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০২৩।
- ↑ "প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব, ভোলা জেলা"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ৮ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০২৩।
- ↑ ক খ গ মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম (১৯৯৭)। রক্তেভেজা একাত্তর (বাংলা ভাষায়)। বাংলাদেশ: সাহিত্য প্রকাশ। পৃষ্ঠা ১১৮। আইএসবিএন 9844651247।
- ↑ ক খ গ মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম। গৌরবাঙ্গনে। বাংলাদেশ: কাকলী প্রকাশনী। পৃষ্ঠা ১০৪।
- ↑ "৩য় জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "৪র্থ জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ৮ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "৫ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "৭ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "৮ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ক খ "সাবেক মন্ত্রী / উপদেষ্টাবৃন্দ"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ৮ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ একাত্তরের বীরযোদ্ধা, খেতাব পাওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা (প্রথম খন্ড)। প্রথমা প্রকাশন। এপ্রিল ২০১২। পৃষ্ঠা ৩১৭। আইএসবিএন 9789843338884।
- ↑ মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম (২০১৫)। গণতন্ত্র রিমান্ডে (বাংলা ভাষায়)। বাংলাদেশ: কাকলী প্রকাশনী। পৃষ্ঠা ১২০।
- ↑ মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম (২০২০)। সৈনিক জীবন : গৌরবের একাত্তর রক্তাক্ত পঁচাত্তর (বাংলা ভাষায়)। বাংলাদেশ: প্রথমা প্রকাশন। পৃষ্ঠা ২৭১। আইএসবিএন 9789849436539।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- উইকিমিডিয়া কমন্সে হাফিজ উদ্দিন আহমদ সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।
- জীবিত ব্যক্তি
- ১৯৪৪-এ জন্ম
- বীর বিক্রম
- বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী
- বাংলাদেশের পানিসম্পদমন্ত্রী
- বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতিবিদ
- ভোলা জেলার রাজনীতিবিদ
- বাংলাদেশী সেনা কর্মকর্তা
- তৃতীয় জাতীয় সংসদ সদস্য
- চতুর্থ জাতীয় সংসদ সদস্য
- পঞ্চম জাতীয় সংসদ সদস্য
- ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ সদস্য
- সপ্তম জাতীয় সংসদ সদস্য
- অষ্টম জাতীয় সংসদ সদস্য
- খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় মন্ত্রিসভার সদস্য
- বরিশাল জিলা স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অফিসার
- বাংলাদেশী ফুটবলার
- মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের (ঢাকা) ফুটবলার
- জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার বিজয়ী
- মুক্তিবাহিনীর কর্মকর্তা
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- জাতীয় পার্টির সাবেক রাজনীতিবিদ
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে জড়িত ব্যক্তি
- বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজর
- ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের খেলোয়াড়