বিষয়বস্তুতে চলুন

টঙ্গী জংশন রেলওয়ে স্টেশন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৮:৩৪, ৭ নভেম্বর ২০২২ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.9.2)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

টঙ্গী জংশন রেলওয়ে স্টেশন
বাংলাদেশ রেলওয়ের স্টেশন
অবস্থানটঙ্গী
 বাংলাদেশ
লাইন
প্ল্যাটফর্ম
রেলপথ
নির্মাণ
গঠনের ধরনমানক
পার্কিংহ্যাঁ
সাইকেলের সুবিধানা
প্রতিবন্ধী প্রবেশাধিকারহ্যাঁ
অন্য তথ্য
অবস্থাসক্রিয়
ভাড়ার স্থানপূর্ব অঞ্চল
ওয়েবসাইটhttp://railway.gov.bd
ইতিহাস
চালু১৮৮৫
অবস্থান
মানচিত্র
টঙ্গী–ভৈরব
–আখাউড়া রেলপথ
Up arrow
নারায়ণগঞ্জ-বাহাদুরাবাদ
ঘাট লাইন
টঙ্গী জংশন
পুবাইল
নলছাটা
আড়িখোলা
শীতলক্ষা নদী
ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ
ঘোড়াশাল
জিনারদী
এন২
Left arrow
নরসিংদী-মদনগঞ্জ
রেলপথ
নরসিংদী
আড়িয়াল খাঁ নদী
আমিরগঞ্জ
খানাবাড়ী
হাটুভাঙ্গা
মেথিকান্দা
শ্রীনিধি
দৌলতকান্দি
আদি ব্রহ্মপুত্র নদী
পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদী
Right arrow
ময়মনসিংহ-গৌরীপুর
-­ভৈরব রেলপথ
ভৈরব বাজার জংশন
মেঘনা নদী
আশুগঞ্জ
তালশহর
এন১০২
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
এন১০৩
তিতাস নদী
পাঘাচং
ভাতশালা
তিতাস নদী
Right arrow
আজমপুর-কুলাউড়া
-ছাতক বাইপাস সংযোগ রেলপথ
Right arrow
আখাউড়া-কুলাউড়া
-ছাতক রেলপথ
আখাউড়া জংশন
Down arrow
আখাউড়া-লাকসাম
-চট্টগ্রাম রেলপথ

টঙ্গী জংশন রেলওয়ে স্টেশন গাজীপুর জেলার টঙ্গী শহরে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে জংশন ও স্টেশন। এটি ধীরাশ্রমঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যবর্তী স্টেশন। এটি বিমানবন্দর স্টেশন থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার উত্তরে এবং জয়দেবপুর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। স্টেশনটি দুটি ডুয়েল গেজ লাইন ও দুটি প্লাটফর্ম দিয়ে সেবা প্রদান করে। টঙ্গী-ভৈরব-আখাউড়া লাইন এই স্টেশন থেকে শুরু হয়েছে। টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমার সময় এটি যোগাযোগের প্রাণকেন্দ্র পরিনত হয় এবং তখন এ স্টেশনের অতিরিক্ত ট্রেন যাতায়াত করে।[১]

ইতিহাস

১৮৮৫ সালে ঢাকা স্টেট রেলওয়ে নারায়ণগঞ্জ থেকে ময়মনসিংহ পর্যন্ত ১৪৪ কিলোমিটার রেললাইন চালু করে [২] এবং একইসাথে টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশনটি চালু করা হয়েছিল। ২০১১ সালে ঢাকা থেকে টঙ্গী দুই লেন রেললাইনে চারলেন রেললাইনে উন্নীত করার জন্য ৩য় ও ৪র্থ লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয় এবং ২০১২ সালে তা একনেকে অনুমোদন পায়, কিন্তু তা ২০১৮ সালেও সম্পন্ন হয়নি।[৩] ২০১৪ সাল থেকে ঢাকা-টঙ্গী ডেমু ট্রেন চালু হয়।[৪]

পরিসেবা

বাংলাদেশ পূর্বাঞ্চল রেলওয়ে টঙ্গী রেলস্টেশন থেকে কম্পিউটার/ডেমু, আন্তনগর ও এক্সপ্রেস ট্রেন পরিচালনা করে। ২০১৪ সালে ঢাকা-টঙ্গী-ঢাকা ডেমু ট্রেন চালু হয়। স্টেশনটি দুটি ডুয়েল গেজ রেললাইন ও দুটি প্লাটফর্ম দ্বারা যাত্রী সেবা পরিচালনা করে। ঢাকা-টঙ্গী দুই লেন লাইনকে চার লেন ডুয়েল গেজে উন্নীত করার কাজ চলছে এবং সেই সাথে টঙ্গী-জয়দেবপুর লাইনে আরও একটি লেন নির্মাণের কাজও চলছে।

সমস্যা

টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন সহ টঙ্গী-জয়দেবপুর লাইনের পার্শ্ববর্তী এলাকা মাদকদ্রব ও ছিনতাইকারীদের অভয়ারাণ্য হিসেবে পরিচিতি পায়।[৫]

তথ্যসূত্র

  1. "বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে ২৮টি বিশেষ ট্রেন"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-২০ 
  2. ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর, সম্পাদকগণ (২০১২)। "রেলওয়ে"বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটিআইএসবিএন 9843205901ওএল 30677644Mওসিএলসি 883871743 
  3. "ঢাকা-টঙ্গী রেললাইন প্রকল্প"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-২০ 
  4. "ঢাকা-টঙ্গী রুটে ডেমু ট্রেন চালু"দৈনিক ইত্তেফাক। ২০১৯-০৯-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-২০ 
  5. "টঙ্গীতে ছিনতাইকারী ও মাদক ব্যবসায়ীসহ আটক ১৭"দৈনিক সংগ্রাম। ২৯ আগস্ট ২০১৯। ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯