নাজিরপুর উপজেলা
নাজিরপুর | |
---|---|
উপজেলা | |
মানচিত্রে নাজিরপুর উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২২°৪৬′১২.০০০″ উত্তর ৮৯°৫৮′৪৮.০০০″ পূর্ব / ২২.৭৭০০০০০০° উত্তর ৮৯.৯৮০০০০০০° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | বরিশাল বিভাগ |
জেলা | পিরোজপুর জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ২২৮.৬৯ বর্গকিমি (৮৮.৩০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা [১] | |
• মোট | ১,৮০,৪০৮ |
• জনঘনত্ব | ৭৯০/বর্গকিমি (২,০০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৯২% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ১০ ৭৯ ৭৬ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
নাজিরপুর উপজেলা বাংলাদেশের পিরোজপুর জেলার অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা।
অবস্থান
[সম্পাদনা]উত্তরে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলা, দক্ষিণে পিরোজপুর সদর উপজেলা ও বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলা, পূর্বে নেছারাবাদ উপজেলা ও বরিশাল জেলার বানারীপাড়া উপজেলা, পশ্চিমে বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলা ও চিতলমারী উপজেলা।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
[সম্পাদনা]নাজিরপুর উপজেলায় বর্তমানে ৯টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম নাজিরপুর থানার আওতাধীন।
- ১নং মাটিভাঙ্গা
- ২নং মালিখালী
- ৩নং দেউলবাড়ী দোবড়া
- ৪নং দীর্ঘা
- ৫নং শাখারীকাঠী
- ৬নং নাজিরপুর সদর
- ৭নং সেখমাটিয়া
- ৮নং শ্রীরামকাঠী
- ৯নং কলারদোয়ানিয়া
বিবিধ
[সম্পাদনা]- মসজিদ: ৩৬৫ টি
- মন্দির: ২০২ টি
- নদ-নদী : ৫ টি
- হাট-বাজার: ৩২ টি
- ব্যাংকশাখা: ৬ টি
- পোষ্ট অফিস/সাব পোষ্ট অফিস: ২১ টি
- টেলিফোন এক্সচেঞ্জ: ০১ টি
- কমিউনিট ক্লিনিকঃ ৩৫ টি
ইতিহাস
[সম্পাদনা]জনসংখ্যার উপাত্ত
[সম্পাদনা]২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী নাজিরপুর উপজেলার মোট জনসংখ্যা ১,৮০,৪০৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৮৯,৭১১ জন এবং মহিলা ৯০,৬৯৭ জন। মোট পরিবার ৪০,৫৬১টি।[২]
শিক্ষা
[সম্পাদনা]২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী নাজিরপুর উপজেলার সাক্ষরতার হার ৫৯.৩%।[২]
প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৭৩ টি, নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১০, টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৪৩ টি, মাদ্রাসা ১২ টি, কলেজ ০৯ টি, কারিগরি কলেজ ০১ টি। উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে;
- দীঘিরজান মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
- সিরাজুল হক সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়।
- শ্রীরামকাঠি ইউ. জে. কে. মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
- নাজিরপুর কলেজ।
- গাওখালী স্কুল এন্ড কলেজ
- মাটিভাঙ্গা ডিগ্রি কলেজ।
- বঙ্গমাতা কলেজ ।
- ইউনিয়ন একাডেমি মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
অর্থনীতি
[সম্পাদনা]তরমুজ
[সম্পাদনা]নাজিরপুর উপজেলার বৈঠাকাটা বাজার সংলগ্ন বেলুয়া নদীতে সপ্তাহের শনিবার ও মঙ্গলবার বসে ভাসমান হাট। এখানে প্রায় ৬৬ বছর ধরে ভাসমান তরমুজের হাট বসে। মার্চ থেকে এপ্রিল পর্যন্ত প্রতি হাটে দেড় কোটি টাকার বেশী তরমুজ বিক্রি হয়।[৩]
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
[সম্পাদনা]- মোস্তফা জামাল হায়দার, সাবেক মন্ত্রী।
- ক্ষিতীশ চন্দ্র মন্ডল, ত্রাণ ও পূনর্বাসন প্রতিমন্ত্রী।
- রেজাউল করিম, মাননীয় মন্ত্রী, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে নাজিরপুর"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২১ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০১৫।
- ↑ ক খ "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (পিডিএফ)। web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ৮ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ ভাসমান বাজারের প্রতি হাটে দেড় কোটি টাকার তরমুজ বিক্রি, কালের কণ্ঠ, ৭ এপ্রিল ২০২৪
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]বরিশাল বিভাগের স্থান বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |