বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (মার্কসবাদী-লেনিনবাদী)
বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (মার্কসবাদী-লেনিনবাদী) | |
|---|---|
| সংক্ষেপে | বিএসডি |
| সাধারণ সম্পাদক | ডা. সৈয়দ নুরুল ইসলাম |
| প্রতিষ্ঠাতা | সুখেন্দু দস্তিদার |
| প্রতিষ্ঠা | ১৯৭২ |
| বিভক্তি | পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টি |
| ভাবাদর্শ | সাম্যবাদ মার্কসবাদ–লেনিনবাদ মাও সেতুং চিন্তাধারা |
| রাজনৈতিক অবস্থান | বামপন্থী |
| আনুষ্ঠানিক রঙ | লাল |
| বাংলাদেশের রাজনীতি রাজনৈতিক দল নির্বাচন | |
| বাংলাদেশে সাম্যবাদ |
|---|
| সিরিজের অংশ |
|
|
বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (মার্কসবাদী-লেনিনবাদী), বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল। অবশ্য এই দল থেকে বিভিন্ন সময় বিভক্ত হয়ে বিভিন্ন দল গঠিত হয়েছে। বতর্মানে দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ডা. সৈয়দ নুরুল ইসলাম। বিএনপির ২০ দলীয় জোট, পরবর্তীতে সমমনা জোটের অংশীদার।
পূর্ব ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৯৬৭ — ৬৮ সালে পূর্ব পাকিস্তানের অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টিতে ভাঙন দেখা দেয়। ১৯৬৭ সালে ১-৩ অক্টোবর ১ম কংগ্রেসে মার্কসবাদ, লেনিনবাদ, মাও সেতুং এর চিন্তাধারাকে আদর্শিক ভিত্তি হিসাবে গ্রহণ করে কমরেড সুখেন্দু দস্তিদার, কমরেড মোহাম্মদ তোয়াহার নেতৃত্বে পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টি (এম-এল) প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৭২ সনে সুখেন্দু দস্তিদার কর্তৃক পার্টির নাম পরিবর্তন করে পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী-লেনিনবাদী) থেকে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (মার্কসবাদী-লেনিনবাদী) রাখা হয়।[১]
১৯৭৬ সালে আলাউদ্দিন আহম্মদের নেতৃত্বাধীন অংশ সাম্যবাদী দলে যোগ দেয়। ১৯৭৭ সনে সাম্যবাদী দল দুই ভাগে বিভক্ত হয়।[২] সুখেন্দু দস্তিদার ও মোহাম্মদ তোয়াহার নেতৃত্বে একটি অংশ সংগঠিত হয়। অন্য অংশের নেতৃত্ব দিতে থাকেন আবদুল হক, শরদিন্দু দস্তিদার, অজয় ভট্টাচার্য এবং হেমন্ত সরকার।[৩] ১৯৭৮ সালে আবদুল হকের দল বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী-লেনিনবাদী) নামটি গ্রহণ করে।[৪]
১৯৮৫ সালে তোয়াহা গ্রুপ এবং আলী আব্বাস ও দিলীপ বড়ুয়া গ্রুপ ঐক্যবদ্ধ হয়। পরবর্তীতে বিএনপির ২০ দলীয় জোট ও সমমনা জোটের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে সৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের দাবিতে ডা. সৈয়দ নুরুল ইসলামের নেতৃত্বে যোগপথ আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ বসু, অঞ্জলি (নভেম্বর ২০১৩)। বসু, অঞ্জলি; সেনগুপ্ত, সুবোধচন্দ্র (সম্পাদকগণ)। সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান। খণ্ড ১ (পঞ্চম সংস্করণ, দ্বিতীয় মুদ্রণ সংস্করণ)। কলকাতা: সাহিত্য সংসদ। পৃ. ৭৮৮-৭৮৯। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১৭৯৫৫১৩৫৬।
{{বই উদ্ধৃতি}}:|সংগ্রহের-তারিখ=এর জন্য|ইউআরএল=প্রয়োজন (সাহায্য)উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: বছর (লিঙ্ক) - ↑ হক, মনজুরুল (ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "প্রথম অধ্যায়"। পূর্ব বাংলার সাত দশকের কমিউনিস্ট রাজনীতি (১ সংস্করণ)। ঢাকা: ঐতিহ্য। পৃ. ১১৩–১১৬। আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪৭৭৬৪১৮৭।
{{বই উদ্ধৃতি}}:|আইএসবিন=মান: চেকসাম পরীক্ষা করুন (সাহায্য);|সংগ্রহের-তারিখ=এর জন্য|ইউআরএল=প্রয়োজন (সাহায্য) - ↑ হোসেন, আমজাদ (১৯৮৯)। "পূর্ব বাংলায় নকশাল আন্দোলনের প্রভাব"। নকশালবাড়ি আন্দোলনের প্রামাণ্য তথ্য সংকলন (প্রথম প্রকাশ সংস্করণ)। পৃ. ১৮৮–১৯২।
- ↑ সালেহ আতহার খান (২০১২)। "হক, আবদুল২"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর (সম্পাদকগণ)। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন ৯৮৪৩২০৫৯০১। ওসিএলসি 883871743। ওএল 30677644M।
| এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |