খোকসা উপজেলা

স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৭′৫৭″ উত্তর ৮৯°১৭′৮″ পূর্ব / ২৩.৭৯৯১৭° উত্তর ৮৯.২৮৫৫৬° পূর্ব / 23.79917; 89.28556
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
খোকসা
উপজেলা
মানচিত্রে খোকসা উপজেলা
মানচিত্রে খোকসা উপজেলা
স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৭′৫৭″ উত্তর ৮৯°১৭′৮″ পূর্ব / ২৩.৭৯৯১৭° উত্তর ৮৯.২৮৫৫৬° পূর্ব / 23.79917; 89.28556 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগখুলনা বিভাগ
জেলাকুষ্টিয়া জেলা
সদরদপ্তরখোকসা
আয়তন
 • মোট১১৫.৬০ বর্গকিমি (৪৪.৬৩ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[১]
 • মোট১,৩৪,০১১
 • জনঘনত্ব১,২০০/বর্গকিমি (৩,০০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৫৬.৮৫%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৪০ ৫০ ৬৩
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

খোকসা উপজেলা বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা।

অবস্থান ও আয়তন[সম্পাদনা]

উত্তরে কুমারখালী উপজেলাপাবনা সদর উপজেলা, দক্ষিণে ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা উপজেলা, পূর্বে রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলা, পশ্চিমে কুমারখালী উপজেলা

নাম করণের ইতিহাস[সম্পাদনা]

খোকসা নামের উৎপত্তি কোথা থেকে তার সঠিক কোন ইতিহাস এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তবে যতদুর শোনা যায় খোকা শাহ নামের এক সাধকের নাম থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি হয়েছে। আবার কারও কারও মতে খোকসা নামক গাছের থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি। তবে এ এলাকা থেকে এ গাছ অনেক আগেই বিলুপ্ত হলেও বর্তমান রংপুর অঞ্চলের কিছু কিছু এলাকায় খোকসা নামক গাছ এখনও আছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে।[২]

ভৌগোলিক উপাত্ত[সম্পাদনা]

ভূপ্রকৃতি সমতল, খুবই উর্বর ভূমি।
মৃত্তিকা এটেল, দোয়াশ ও বেলে দোয়াশ।

নদ-নদী[সম্পাদনা]

খোকসা উপজেলায় ২টি নদী রয়েছে। নদী ২টি হচ্ছে গড়াই নদীসিরাজপুর হাওর নদী[৩][৪]

সাংষ্কৃতিক বৈশিষ্ঠ্য[সম্পাদনা]

ভাষা
উৎসব
খেলাধুলা

প্রশাসনিক এলাকা[সম্পাদনা]

খোকসা উপজেলায় ৯টি ইউনিয়ন রয়েছে; এগুলো হলোঃ

নির্বাচনী এলাকা ও জনপ্রতিনিধি

জনসংখ্যার উপাত্ত[সম্পাদনা]

জনসংখ্যা ১,৩৪,০১১ জন (প্রায়), পুরুষ ৬৯,৬৮৬ জন (প্রায়), মহিলা ৬৪,৩২৫ জন (প্রায়)।[৫]

স্বাস্থ্য[সম্পাদনা]

শিক্ষা[সম্পাদনা]

সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ৮৭ টি, জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় ০৪ টি, উচ্চ বিদ্যালয়(সহশিক্ষা) ১৬ টি, উচ্চ বিদ্যালয়(বালিকা) ০২ টি, দাখিল মাদ্রাসা ৫ টি, আলিম মাদ্রাসা ০২ টি, ফাজিল মাদ্রাসা ০১ টি, কামিল মাদ্রাসা ০০ টি, কলেজ(সহপাঠ) ০৪ টি, কলেজ(বালিকা) ০১ টি, শিক্ষার হার ৫৬.৮৫ %।[৫]

অর্থনীতি[সম্পাদনা]

প্রধানত কৃষি অর্থনীতি ছাড়াও তাত শিল্প, মৃৎ শিল্প, বয়ন শিল্প, এবং ছোট ও মাঝারি শিল্প-প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা[সম্পাদনা]

পাকা রাস্তা ১২৭.৪৭ কি.মি., অর্ধ পাকা রাস্তা ৭.৫২ কি.মি., কাঁচা রাস্তা ১৩৮.০২ কি.মি.।

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি[সম্পাদনা]

দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা[সম্পাদনা]

খোকসা কালী পূজা মন্দির, খোকসা। জেরিয়াট্রিক ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ইউটিউব ভিলেজ। লাল তেতুলের গাছ। ফুলবাড়িয়া পুরাতন মঠ, ফুলবাড়িয়া। আলাউদ্দিন শেখ এর বাঁশ বাগান, জয়ন্তী হাজরা। হেকি দেওয়ান ও বাগী দেওয়ান এর মাজার শরিফ, উথলী। বিঃ মির্জাপুর মাছের হ্যাচারী। হাওয়া ভবন খোকসা, ইছামতী নদী

বিবিধ[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার (জুন ২০১৪)। "এক নজরে খোকসা"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি ও বেসিস। ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারী ২০১৫ 
  2. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৬ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ 
  3. ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৭৯, ৩৯০, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৯৪৫-১৭-৯
  4. মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ৬১২। আইএসবিএন 984-70120-0436-4 
  5. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]