পাতলা খিচুড়ি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ 119.30.39.52-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Nahian~bnwiki-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত ট্যাগ: পুনর্বহাল |
চিত্র |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{Infobox prepared food |
{{Infobox prepared food |
||
| name = পাতলা খিচুড়ি |
| name = পাতলা খিচুড়ি |
||
| image = |
| image = ꠁꠍꠔꠣꠞꠤ ৭.jpg |
||
| caption = ইফতারিতে পাতলা খিচুড়ি |
| caption = ইফতারিতে পাতলা খিচুড়ি |
||
| alternate_name = |
| alternate_name = |
১৬:১৫, ২৬ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
প্রকার | মূল খাবার |
---|---|
উৎপত্তিস্থল | বাংলাদেশ |
অঞ্চল বা রাজ্য | সিলেট |
প্রধান উপকরণ | চাল, ডাল[১] |
পাতলা খিচুড়ি (সিলেটি: ꠙꠣꠔꠟꠣ/ꠟꠦꠐꠟꠦꠐꠣ ꠇꠤꠌꠥꠠꠤ) হচ্ছে একপ্রকারের নরম খিচুড়ি যা বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলের একটি জনপ্রিয় খাবার। সিলেটি রন্ধনশৈলীতে এটি একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার হিসেবে স্থান পেয়েছে।[২] ঘরোয়া আয়োজনে পাতলা খিচুড়ি এবং অতিথি আপ্যায়নে আখনী পোলাও সিলেটের একটি ঐতিহ্য।[৩] পাতলা খিচুড়ির দুই ধরনের: সাদা পাতলা খিচুড়ি (জাউ) এবং হলুদ পাতলা খিচুড়ি।
উপকরণ
চাল, ডাল, পেঁয়াজ, আদা, অল্প পরিমাণ তেল বা ঘি, মেথি এবং লবণ।[৪][৫]
রন্ধন প্রণালী
রান্নার আগে চাল ও ডাল ভালভাবে ধুয়ে আধাঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হয়। তারপর একটি পাত্রে পানিসহ চাল, ডাল, সামান্য পিঁয়াজকুঁচি এবং বাকি উপকরণ দিয়ে চুলায় বসাতে হয়। অতঃপর কয়েকটা তেজপাতা দিতে হয়। পানি ফুটতে শুরু করলে আগুনের আঁচ কমিয়ে ঢাকনা কিছুটা সরিয়ে ফাকা করে রাখতে হয়। তারপর কিছুক্ষণ পরপর নেড়েচেড়ে আবার ঢাকনাটা দিয়ে ঢেকে রাখতে হয়। যত বেশি নাড়াচাড়া করা হবে, চাল ততো বেশি ভেঙে যাবে এবং খিচুড়ি আরো মজাদার হয়ে উঠবে। শেষে অন্য একটি কড়াইয়ে তেল বা ঘি দিয়ে অবশিষ্ট পেঁয়াজ ভেজে খিচুড়ির উপর ঢেলে ভালভাবে মিশিয়ে আগুন বন্ধ করে দিতে হয়।[৫]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ "গরম গরম খিচুড়ি"। প্রথম আলো। ১১ জুলাই ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "সিলেটের ঐতিহ্য আখনি ও পাতলা খিচুড়ি"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ১২ জুন ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "আখনি খিচুড়ি ও 'ফুরির বাড়ি ইফতারি' সিলেটের ঐতিহ্য"। ভোরের কাগজ। ২ জুন ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "ইফতারের প্রশান্তি পাতলা খিচুড়িতে!"। সমকাল। ৪ জুন ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ ক খ "সিলেটি নরম খিচুড়ি"। pranerbangla.com। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৯।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]