সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা
প্রাক্তন নাম | আনজুমানে ইসলামিয়া |
---|---|
নীতিবাক্য | পড় তোমার প্রভুর নামে |
ধরন | সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা |
স্থাপিত | ১৯১৩ |
প্রতিষ্ঠাতা | খান বাহাদুর সৈয়দ আব্দুল মজিদ |
অধিভুক্তি | কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসা (১৯১৩- ১৯৩৩) মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা (১৯৩৩- ১৯৭৯) বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড (১৯৭৯- বর্তমান) ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ (২০০৬- ২০১৬) ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় (২০১৬- বর্তমান) |
অধ্যক্ষ | অধ্যাপক মুহাম্মদ মাহমুদুল হাসান |
শিক্ষার্থী | ৬৫০ জন |
ঠিকানা | চৌহাট্টা, সিলেট , ৩১০০ , |
ভাষা | বাংলা এবং আরবি |
ক্রীড়া | ক্রিকেট, ফুটবল, ভলিবল |
ওয়েবসাইট | sylgovaliamadrasa |
সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা বাংলাদেশের ইসলামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিখ্যাত একটি সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা।[১][২][৩] সিলেট শহরের প্রাণকেন্দ্র চৌহাট্টায় অবস্থিত।[৪] ১৯১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া প্রতিষ্ঠানটি সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের বিপরীত পার্শ্বে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের তিনটি সরকারি আলিয়া মাদ্রাসার মধ্যে একটি।[৫] ততকালীন শিক্ষামন্ত্রী সৈয়দ আব্দুল মজিদ মাদ্রাসাটি সরকারি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠা করেন।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]প্রথম দিকে সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা সিলেট শহরের নইয়ুরপুল এলাকায় আনজুমানে ইসলামিয়া নামে একটি ছোট বেসরকারি মাদ্রাসা ছিল। তৎকালীন আসাম সরকারের শিক্ষামন্ত্রী খান বাহাদুর সৈয়দ আব্দুল মজিদ এ মাদ্রাসাটি সম্প্রসারণ ও সরকারিকরণের উদ্যেগ গ্রহণ করেন। ১৯১৩ সালে সরকার কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে সিলেট শহরের প্রাণকেন্দ্র চৌহাট্টায় একটি সিনিয়র মাদ্রাসা পুনঃস্থাপন করে। ১৯৩৩ সালে এ মাদ্রাসাকে ঢাকা উচ্চ মাধ্যমিক বোর্ডের অধীনে নিউ স্কিমে উচ্চ মাদ্রাসায় পরিণত করা হয়।[৬] পরবর্তীকালে এ মাদ্রাসাটিই সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা নামে পরিচিত পায়। আবু নসর ওহীদের প্রচেষ্টায় সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা ১৯৩৫ সালে কামিল হাদীস মঞ্জুরি লাভ করে।[৭] সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা বাংলাদেশের আলিয়া মাদ্রাসা ধারার প্রথম কামিল মাদ্রাসা।
ক্যাম্পাস
[সম্পাদনা]বর্তমান মাদ্রাসা ৯ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত।[৮] প্রতিষ্ঠানটিতে তিনটি ভবন, একটি ছাত্রাবাস এবং একটি ঐতিহাসিক ময়দান রয়েছে। সিলেটের বড় বড় রাজনৈতিক সভাগুলি এ ময়দানেই অনুষ্ঠিত হয়।[৯][১০][১১]
শিক্ষা ব্যবস্থা
[সম্পাদনা]সিলেট আলিয়া মাদ্রাসায় দাখিল নবম শ্রেণি হতে ছাত্র ভর্তি করা হয়ে থাকে। এই মাদ্রাসায় প্রাথমিক শিক্ষা ইবতেদায়ী পর্যায় চালু নেই। মাদ্রাসার দাখিল পর্যায়ে বিজ্ঞান ও মানবিক উভয় শাখাই চালু রয়েছে এবং আলিম শ্রেণিতেও বিজ্ঞান ও মানবিক শাখা চালু রয়েছে। মাদ্রাসার ফাজিল ও কামিল পর্যায়ে আল কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, আল হাদিস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ, ফিকহ, আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ ও দাওয়াহ বিভাগ চালু রয়েছে।[১২] এ প্রতিষ্ঠানের ফলাফল বরাবরই ভালো, সিলেট বিভাগের মধ্যে শীর্ষ স্থানীয় ফলাফল প্রায়ই দেখা যায়।[৭]
শিক্ষক ও শিক্ষার্থী
[সম্পাদনা]মাদ্রাসার নবম শ্রেণি হতে কামিল পর্যন্ত মোট ছাত্র সংখ্যা ৬৫০ জন। এবং শিক্ষক রয়েছেন ৩০ জন।[১৩][১৪]
সুযোগ-সুবিধা
[সম্পাদনা]মাদ্রাসাটি সরকারি মাদ্রাসা অনন্য এমপিও ভুক্ত মাদ্রাসাগুলো থেকে সরকারি কিছু সুবিধা বেশি ভোগ করে, যেমনঃ ছাত্র ও শিক্ষকদের সরকারি বৃত্তি, সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য অনুদান, সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাজেট প্রভৃতি। এছাড়াও মাদ্রাসার উদ্যোগে মাদ্রাসাটি সকল আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন একটি মাদ্রাসা।
গ্রন্থাগার
[সম্পাদনা]মাদ্রাসায় রয়েছে একটি সমৃদ্ধ লাইব্রেরি। যেখানে প্রায় ১১,০০০ হাজার গ্রন্থ রয়েছে। এই গ্রন্থাগার সিলেট শহরের মধ্যে একটি বৃহত্তম গ্রন্থাগার। লাইব্রেরীতে কুরআন ও হাদিস বিশ্লেষণী ধর্মী বই, বিভিন্ন তাফসীর বই, মৌলিক হাদিসের বই, বিজ্ঞান সাময়িকী, দেশ ও বিদেশের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জার্নাল সহ আধুনিক বই এখানে পাওয়া যায়। ছাত্র ও শিক্ষকগণ এখান থেকে বই সংগ্রহ করে পড়াশোনা করতে পারে।
বিজ্ঞানাগার
[সম্পাদনা]মাদ্রাসার বিজ্ঞান ছাত্রদের গবেষণা ও হাতে-কলমে শেখার জন্য বিজ্ঞানাগারের প্রয়োজন আছে। মাদ্রাসার পক্ষ থেকে বিজ্ঞানের সকল বিষয়ের জন্য আলাদা আলাদা বিজ্ঞানাগার রয়েছে। সেগুলো হলঃ
- পদার্থ বিজ্ঞানাগার
- রসায়ন বিজ্ঞানাগার
- জীববিজ্ঞান বিজ্ঞানাগার
- তথ্য-প্রযুক্তি বিজ্ঞানাগার
- গানিতিক বিজ্ঞানাগার
অধ্যক্ষের তালিকা
[সম্পাদনা]সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসায় প্রায় ৪৫টি অধ্যক্ষের উপরে দায়িত্ব পালন করেছেন, তারা হলঃ
- আবু সাঈদ আবুল লেইছ
- আবু সাঈদ আবদুল্লাহ
- হাবীবুর রহমান
- আব্দুল আজীজ পেশওয়ারী
- মোহাম্মদ হোসেন, ২০ জুলাই ১৯৫০ - ১৭ জুলাই ১৯৫৪
- লুৎফুল হক চৌধুরী (চলতি দায়িত্ব), ১৭ জুলাই ১৯৫৪ - ০১ জুলাই ১৯৫৫
- আব্দুল লতীফ ফারুকী, ০১ অগাস্ট ১৯৫৫ - ০১ জুলাই ১৯৬৬
- লুৎফুল হক চৌধুরী, ০১ জুলাই ১৯৬৬ - ২৮ মার্চ ১৯৬৭
- আহমদ চৌধুরী (চলতি দায়িত্ব), ২৮ মার্চ ১৯৬৭ - ০১ জুন ১৯৬৮
- ফজলুর রহমান (চলতি দায়িত্ব), ০১ জুন ১৯৬৮ - ০৩ মার্চ ১৯৭০
- আহমদ চৌধুরী (চলতি দায়িত্ব), ০৩ মার্চ ১৯৭০ - ০১ এপ্রিল ১৯৭০
- কাজী আব্দুল জলীল, ০১ এপ্রিল ১৯৭০ - ০১ জুন ১৯৭০
- সাইয়েদ জালাল উদ্দীন আহমদ, ০১ জুন ১৯৭০ - ২৭ অক্টোবর ১৯৭০
- ড. এ.কে.এম আইউব আলী, ২৭ অক্টোবর ১৯৭০ - ১৯ জুলাই ১৯৭৩
- ইয়াকুব শরীফ, ১৯ জুলাই ১৯৭৩ - ০১ অক্টোবর ১৯৭৯
- কাজী শিহাব উদ্দীন ইয়াহইয়া, ০১ অক্টোবর ১৯৭৯ - ২৯ ডিসেম্বর ১৯৮১
- ইয়াকুব শরীফ, ২৯ ডিসেম্বর ১৯৮১ - ০১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪
- সাঈদুল হাসান (চলতি দায়িত্ব), ০১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪ - ২০ এপ্রিল ১৯৮৬
- মোঃ আব্দুল মান্নান, ২০ এপ্রিল ১৯৮৬ - ২৪ নভেম্বর ১৯৮৭
- কাজী সালাহ উদ্দীন ইব্রাহীম (চলতি দায়িত্ব), ২৪ নভেম্বর ১৯৮৭ - ১১ মে ১৯৮৯
- শফিক উদ্দীন, ১১ মে ১৯৮৯ - ১০ জুন ১৯৯২
- কাজী সালাহ উদ্দীন ইব্রাহীম (চলতি দায়িত্ব), ১০ জুন ১৯৯২ - ২০ অগাস্ট ১৯৯২
- আবুল মোবারক, ২০ অগাস্ট ১৯৯২ - ১৭ অগাস্ট ১৯৯৩
- কাজী সালাহ উদ্দীন ইব্রাহীম (চলতি দায়িত্ব), ১৭ অগাস্ট ১৯৯৩ - ১৪ জুন ১৯৯৩
- হাফিজ মোহাম্মদ নুরুদ্দীন, ১৪ জুন ১৯৯৩ - ২৮ অক্টোবর ২০০০
- মোহাম্মাদ ফখরুদ্দীন (শিক্ষক) (চলতি দায়িত্ব), ২৮ অক্টোবর ২০০০ - ২২ এপ্রিল ২০০১
- ইসমাঈল হোসেন, ২২ এপ্রিল ২০০১ - ০৫ মে ২০০২
- মোহাম্মাদ ফখরুদ্দীন (শিক্ষক) (চলতি দায়িত্ব), ০৫ মে ২০০২ - ০২ সেপ্টেম্বর ২০০২
- কাজী সালাহ উদ্দীন ইব্রাহীম, ০২ সেপ্টেম্বর ২০০২ - ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০২
- মোহাম্মাদ ফখরুদ্দীন (শিক্ষক)(চলতি দায়িত্ব), ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০২ - ১৭ জুলাই ২০০৩
- মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, ১৭ জুলাই ২০০৩ - ১০ সেপ্টেম্বর ২০০৩
- মোহাম্মাদ ফখরুদ্দীন (শিক্ষক)(চলতি দায়িত্ব), ১০ সেপ্টেম্বর ২০০৩ - ১০ নভেম্বর ২০০৩
- এ.কে.এম. ইয়াছিন, ১০ নভেম্বর ২০০৩ - ২৩ ডিসেম্বর ২০০৩
- মোহাম্মাদ ফখরুদ্দীন (শিক্ষক)(চলতি দায়িত্ব), ২৩ ডিসেম্বর ২০০৩ - ০৪ নভেম্বর ২০০৪
- প্রফেসর মোহাম্মাদ ফখরুদ্দীন (শিক্ষক) (চলতি দায়িত্ব), ০৪ নভেম্বর ২০০৪ - ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৬
- মোহাম্মদ আব্দুল মোছাব্বির (চলতি দায়িত্ব), ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ - ০১ জুলাই ২০০৬
- প্রফেসর এ.বি.এম. সিদ্দিকুর রহমান, ০১ জুলাই ২০০৬ - ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৯
- মোহাম্মদ আব্দুল মোছাব্বির (চলতি দায়িত্ব), ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ - ১৫ মার্চ ২০০৯
- মোঃ তোতিউর রহমান (চলতি দায়িত্ব), ১৫ মার্চ ২০০৯ - ০৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯
- ড. মোহাম্মদ মাহমুদ ইকবাল (উপাধ্যক্ষ ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ), ০৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ - ২৭ ডিসেম্বর ২০১০
- প্রফেসর নেছার আহমদ, ২৭ ডিসেম্বর ২০১০ - ২৯ ডিসেম্বর ২০১০
- ড. মোহাম্মদ মাহমুদ ইকবাল (উপাধ্যক্ষ ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ), ২৯ ডিসেম্বর ২০১০ - ২৯ এপ্রিল ২০১৪
- প্রফেসর মোঃ মনির উদ্দিন, ২৯ এপ্রিল ২০১৪ - ২৯ এপ্রিল ২০১৪
- ড. মোহাম্মদ মাহমুদ ইকবাল (উপাধ্যক্ষ ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ), ২৯ এপ্রিল ২০১৪ - ০৬ নভেম্বর ২০১৪
- প্রফেসর মোঃ মহিউদ্দিন, ০৬ নভেম্বর ২০১৪ - ০৩ জানুয়ারি ২০১৬
- প্রফেসর আলী আহমদ খান, ০৩ জানুয়ারি ২০১৬ - ৩১ জানুয়ারি ২০২২
৪৭. প্রফেসর মুহাম্মদ মাহমুদুল হাসান, ৩১ জানুয়ারি ২০২২ - বর্তমান
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী
[সম্পাদনা]মাদ্রাসার উল্লেখযোগ্য ছাত্রদের অন্যতম হলেন:
- আহমদ আলী বদরপুরী -স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং শিক্ষাবিদ
- আব্দুল জলিল চৌধুরী-ভারতীয় রাজনীতিবিদ,শিক্ষাবিদ
- হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী - সাবেক স্পিকার
- আবু সাঈদ মুহাম্মাদ আবদুল্লাহ - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক[৭]
- সৈয়দ লোকমান হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, ঢাকা[৭]
- আরিফ বিল্লাহ শাহ আকবর আলী - শিক্ষাবিদ[১৫]
- প্রিন্সিপাল হাবিবুর রহমান – দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমীর (১৯৪৯–২০১৮)
- হরমুজ উল্লাহ শায়দা, উপমহাদেশের প্রখ্যাত হাদিস বিশারদ[১৬]
- ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী, বাংলাদেশের একজন রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসার প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ
- পাবনা ইসলামিয়া মাদ্রাসা
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত জনসভাস্থলে প্রধানমন্ত্রী!"। বর্তমান প্রতিদিন (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০১-৩০। ২০২২-০৪-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৫।
- ↑ "সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের সিসিক মেয়র বরাবর স্মারকলিপি প্রদান"। projonmonews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৫।
- ↑ "এম ফিল গবেষণা" (পিডিএফ)। শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
- ↑ Today 24, Sylhet; বাপন, দেবকল্যাণ ধর। "সিলেটের সব পথ এসে মিশেছে আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে"। sylhettoday24.news (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৫।
- ↑ Welle (www.dw.com), Deutsche। "মাদ্রাসায় পড়া 'সফল' নারীদের কথা | DW | 22.01.2021"। DW.COM। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৫।
- ↑ "সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা" (পিডিএফ)। শিক্ষা মন্ত্রানালয়।
- ↑ ক খ গ ঘ আ.ব.ম সাইফুল ইসলাম সিদ্দীকী] (২০১২)। "সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
- ↑ "সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা | কালের কণ্ঠ"। Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৫।
- ↑ "সিলেটে প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী জনসভা"। The Daily Star Bangla। ২০১৮-১২-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৫।
- ↑ "সিলেট দরগাহ মাদ্রাসার মুহতামিমের জানাজায় লাখো মানুষের ঢল"। দৈনিক যুগান্তর (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৫।
- ↑ "প্রধানমন্ত্রীকে বরণে প্রস্তুত সিলেট"। jagonews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৫।
- ↑ "সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা | GOVT. MADRASAH-E-ALIA,Sylhet"। sylgovaliamadrasa.edu.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৫।
- ↑ "শিক্ষক তালিকা"। সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-০৮।
- ↑ "জনাব মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমানের পিএইচডি আবেদন মঞ্জুর"। শিক্ষা মন্ত্রানালয়।
- ↑ https://www.qowmipedia.com/page/মাওলানা-আকবর-আলী-রহ-এর-আধ্/
- ↑ "হযরত হরমুজ উল্লাহ শায়দা (র)"। Pir Awliar Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-১৯।