ভাষা শহীদ আবদুস সালাম গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৩৬ নং লাইন: ৩৬ নং লাইন:


==বর্ণনা==
==বর্ণনা==
শহীদ আব্দুস সালাম ১৯২৫ সালে দাগনভূঁঞা উপজেলার মাতুভূঞা ইউনিয়নের লক্ষণপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ফজিল মিয়া ১৯৫২ সালে ঢাকায় তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের শিল্প বিভাগে পিয়নের চাকরি করতেন। ভাষা আন্দোলনের সময়ে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজের পাশে নীলক্ষেত ব্যারাকের ৩৬বি নং কোয়ার্টারে বসবাস করতেন। মাতৃভাষা বাংলার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেলের সম্মুখে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে বিক্ষোভ প্রদর্শনকালে সালাম পুলিশের গুলিতে আহত হন। দেড় মাস ঢাকা মেডিকেল কলেজে চিকিৎসাধীন থাকার পর ১৯৫২ সালের ০৭ এপ্রিল মৃত্যুবরণ করেন। ২০০০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তাঁকে মরণোত্তর একুশে পদকে ভূষিত করা হয়।
শহীদ আব্দুস সালাম ১৯২৫ সালে দাগনভূঁঞা উপজেলার মাতুভূঞা ইউনিয়নের লক্ষণপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ফজিল মিয়া ১৯৫২ সালে ঢাকায় তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের শিল্প বিভাগে পিয়নের চাকরি করতেন। ভাষা আন্দোলনের সময়ে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজের পাশে নীলক্ষেত ব্যারাকের ৩৬বি নং কোয়ার্টারে বসবাস করতেন। মাতৃভাষা বাংলার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেলের সম্মুখে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে বিক্ষোভ প্রদর্শনকালে সালাম পুলিশের গুলিতে আহত হন। দেড় মাস ঢাকা মেডিকেল কলেজে চিকিৎসাধীন থাকার পর ১৯৫২ সালের ০৭ এপ্রিল মৃত্যুবরণ করেন। ২০০০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তাঁকে মরণোত্তর একুশে পদকে ভূষিত করা হয়।


ভাষা শহীদ আবদুস সালাম গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘরটি ফেনী শহর বা ফেনীর মহিপাল মোড় থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে ফেনী-নোয়াখালী সড়কের ডান পাশে মাতুভূঞা ব্রিজের কাছে সালামনগরে আবস্থিত
ভাষা শহীদ আবদুস সালাম গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘরটি ফেনী শহর বা ফেনীর মহিপাল মোড় থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে ফেনী-নোয়াখালী সড়কের ডান পাশে মাতুভূঞা ব্রিজের কাছে সালামনগরে আবস্থিত
৪৩ নং লাইন: ৪৩ নং লাইন:


{{বাংলাদেশের জাদুঘর}}
{{বাংলাদেশের জাদুঘর}}

[[বিষয়শ্রেণী:চট্টগ্রাম বিভাগের জাদুঘর]]
[[বিষয়শ্রেণী:চট্টগ্রাম বিভাগের জাদুঘর]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্মৃতি জাদুঘর]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্মৃতি জাদুঘর]]

২০:১৫, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ভাষা শহীদ আবদুস সালাম গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর
অবস্থানফেনী জেলা, বাংলাদেশ
ধরনজাতীয় ইতিহাস জাদুঘর
সংগ্রহ
প্রতিষ্ঠাতাবাংলাদেশ সরকার
মালিকগণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

ভাষা শহীদ আবদুস সালাম গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর বাংলাদেশের ফেনী জেলার দাগনভূঁঞা উপজেলার মাতুভূঞা ইউনিয়নের লক্ষণপুর যা বর্তমানে তাঁরই নামানুসারে সালাম নগর গ্রামে অবস্থিত। ভাষা শহীদ সালামে স্মৃতি রক্ষার্থে জাদুঘরটি স্থাপন করে বাংলাদেশ সরকার।[১]

বর্ণনা

শহীদ আব্দুস সালাম ১৯২৫ সালে দাগনভূঁঞা উপজেলার মাতুভূঞা ইউনিয়নের লক্ষণপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ফজিল মিয়া ১৯৫২ সালে ঢাকায় তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের শিল্প বিভাগে পিয়নের চাকরি করতেন। ভাষা আন্দোলনের সময়ে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজের পাশে নীলক্ষেত ব্যারাকের ৩৬বি নং কোয়ার্টারে বসবাস করতেন। মাতৃভাষা বাংলার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেলের সম্মুখে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে বিক্ষোভ প্রদর্শনকালে সালাম পুলিশের গুলিতে আহত হন। দেড় মাস ঢাকা মেডিকেল কলেজে চিকিৎসাধীন থাকার পর ১৯৫২ সালের ০৭ এপ্রিল মৃত্যুবরণ করেন। ২০০০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তাঁকে মরণোত্তর একুশে পদকে ভূষিত করা হয়।

ভাষা শহীদ আবদুস সালাম গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘরটি ফেনী শহর বা ফেনীর মহিপাল মোড় থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে ফেনী-নোয়াখালী সড়কের ডান পাশে মাতুভূঞা ব্রিজের কাছে সালামনগরে আবস্থিত

তথ্যসূত্র

  1. "ভাষা শহীদ আবদুস সালাম গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর"জাতীয় তথ্যবাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৯