অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ
অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ | |
|---|---|
ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ | |
| উপাধি | ইসকন-এর প্রতিষ্ঠাতা-আচার্য |
| ব্যক্তিগত তথ্য | |
| জন্ম | অভয়চরণ দে ১ সেপ্টেম্বর ১৮৯৬ |
| মৃত্যু | ১৪ নভেম্বর ১৯৭৭ (বয়স ৮১) বৃন্দাবন, ভারত |
| সমাধিস্থল | শ্রীল প্রভুপাদের পুষ্পসমাধি, বৃন্দাবন ২৭°৩৪′১৯″ উত্তর ৭৭°৪০′৩৮″ পূর্ব / ২৭.৫৭১৯৬° উত্তর ৭৭.৬৭৭২৯° পূর্ব |
| ধর্ম | হিন্দুধর্ম |
| জাতীয়তা | ভারতীয় |
| আখ্যা | বৈষ্ণব সম্প্রদায় |
| সম্প্রদায় | গৌড়ীয় বৈষ্ণবধর্ম |
| উল্লেখযোগ্য কাজ | শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা যথাযথ, ভাগবত পুরাণ ও চৈতন্যচরিতামৃত অনুবাদ |
| যেখানের শিক্ষার্থী | স্কটিশ চার্চ কলেজ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় |
| অন্য নাম | এসি ভক্তিবেদান্ত, অভয়চরণারবিন্দ |
| সন্ন্যাস নাম | অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী |
| দর্শন | ভক্তিযোগ |
| ধর্মীয় জীবন | |
| ভিত্তিক | বৃন্দাবন, ভারত |
| কাজের মেয়াদ | ১৯৬৬–১৯৭৭ |
| পূর্বসূরী | ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতী ঠাকুর |
| দীক্ষা | দীক্ষা–১৯৩২, সন্ন্যাস–১৯৫৯ |
| পদ | গুরু, সন্ন্যাসী, আচার্য |
| ওয়েবসাইট | ইসকনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ (১ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৬ – ১৪ নভেম্বর, ১৯৭৭) ছিলেন একজন গৌড়ীয় বৈষ্ণব ধর্মগুরু এবং ইসকন বা হরে কৃষ্ণ আন্দোলনের[১] প্রতিষ্ঠাতা-আচার্য।[২] তিনি নিজে ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতীর শিষ্য ছিলেন। হিন্দুধর্মের গৌড়ীয় বৈষ্ণব মতবাদটি সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়াই ছিল তার জীবনের উদ্দেশ্য।[৩]
তিনি কলকাতায় সুবর্ণবণিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পূর্বাশ্রমের নাম ছিল অভয়চরণ দে।[৪][৫] তিনি স্কটিশ চার্চ কলেজের ছাত্র ছিলেন।[৬] তিনি বিবাহিত ছিলেন এবং তার সন্তানাদিও ছিল।[৭][৮] ১৯৫৯ সালে তিনি সন্ন্যাস গ্রহণ করার পর বৈষ্ণব শাস্ত্রের ভাষ্য রচনায় মনোনিবেশ করেন।[৯] এরপর ১৯৬০-এর দশকে পরিব্রাজক সন্ন্যাসী হিসাবে আমেরিকায় যাত্রা করে তিনি তার আধ্যাত্মিক মতাদর্শ প্রচার করতে থাকেন। ১৯৬৬ সালের ৮ ই সেপ্টেম্বর জন্মাষ্টমীর পরের দিন তিনি পাশ্চাত্যে প্রথম দীক্ষা অনুষ্ঠান আয়োজন করেন ও ১১ জনকে দীক্ষা দেন। ১৯৬৭ সালের ৯ জুলাই সানফ্রান্সিসকো শহরের রাজপথে তিনিই পাশ্চাত্যে প্রথম রথযাত্রা পরিচালনা করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ, ভারত ও অন্যান্য জায়গায় ভ্রমণ করে তিনি অসংখ্য শিষ্যসংগ্রহে সফল হন। ১৯৭৭ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
জীবনী
[সম্পাদনা]প্রাথমিক জীবন
[সম্পাদনা]অভয়চরণ ১৮৯৬ সালের ১ সেপ্টেবর কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন; সে দিন ছিল জন্মাষ্টমী, যা বৈষ্ণব সমাজে অন্যতম বিশেষ দিন। পরমেশ্বর ভগবান শ্রী কৃষ্ণের চরণে আত্মসমর্পণ করে তিনি ছিলেন নির্ভীক। তার পিতা গৌর মোহন দে এবং মাতা শ্রীমতি রজনী দে উভয় ছিলেন কৃষ্ণ ভক্ত। বাঙালি মা দের মত রজনী দেবী প্রসবকালে তার পিতার বাড়িতে ছিলেন, এবং মাত্র কিছু দিন পর অভয় তার পিতার বাড়িতে যান। তার পিতার বাড়ি ছিল কলকাতার ১৫১ হারিসন রোড। সেখানে তিনি বড় হন এবং শিক্ষালাভ করেন।[৬]
তিনি কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজে লেখাপড়া করেন। তৎকালীন সময় তা ছিল সুখ্যাতি সম্পন্ন। সেখানে বহু ভক্ত পরিবারের সন্তানরা অধ্যয়ন করত। কলেজটি উত্তর কলকাতায় ছিল যা অভয়ের বাড়ির থেকে বেশি দূরে ছিল না। সেই সময় তিনি ইংরেজি ভাষার পাশাপাশি সংস্কৃত ভাষা নিয়ে অধ্যয়ন করেন।
১৯৫০ সালে বানপ্রস্থ অবলম্বনের পূর্বে তিনি ছিলেন এক ছোটো ফার্মাকিউটিক্যাল ব্যবসার মালিক। তিনি বিবাহিত ছিলেন এবং তার সন্তানাদিও ছিল।[৭][৮] ১৯৫৯ সালে তিনি সন্ন্যাস গ্রহণ করেন। এরপর বৈষ্ণব শাস্ত্রের ভাষ্য রচনায় মনোনিবেশ করেন।[৯]

| বৈষ্ণব ধর্ম |
|---|
| নিবন্ধসমূহ |
|
|
আধ্যাত্মিক জীবন
[সম্পাদনা]জীবনের পরবর্তী পর্বে তিনি পরিব্রাজক বৈষ্ণব সন্ন্যাসী হয়ে ওঠেন। গৌর বাণী প্রচারে তিনি জলদূত জাহাজে করে আমেরিকা যাত্রা করেন। ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠা করেন ইসকন। এছাড়া ১৯৬৯ সালের ১৪ ডিসেম্বরে তিনি শ্রী শ্রী রাধা-লন্ডনেশ্বর শ্রী-বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা করেন। এই সংস্থায় নেতৃত্বদানের মাধ্যমে তিনি ভারতে এবং বিশেষ করে পাশ্চাত্যে গৌড়ীয় বৈষ্ণব তত্ত্ব প্রচার করতে শুরু করেন।[৩][১০] ইসকনের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে তিনি "হয়ে ওঠেন পাশ্চাত্য বিকল্প সংস্কৃতির এক অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব। সহস্রাধিক আমেরিকান যুবক যুবতীকে তিনি বৈষ্ণবধর্মে দীক্ষিত করেন"।[১১] অ্যান্টি-কাল্ট গোষ্ঠীগুলি তাকে আক্রমণ করলেও, জে. স্টিলসন জুডা, হারভে কক্স, ল্যারি শিন ও টমাস হপকিন্স প্রমুখ ধর্মীয় বিশেষজ্ঞ তাকে স্বাগত জানান, তার অনুবাদমূলক রচনাগুলির প্রশংসা করেন এবং প্রচারমাধ্যমের অপপ্রচারের হাত থেকে তার গোষ্ঠীকে রক্ষা করেন।[১২] তার কর্মের স্বীকৃতি স্বরূপ অন্যান্য গৌড়ীয় বৈষ্ণব সম্প্রদায়গুলিও তাকে সম্মান জানান।[১৩]

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ, ভারত ও অন্যত্র তিনি শিষ্যসংগ্রহে সফল হন। এই কারণে সমাজতাত্ত্বিক ম্যাক্স ওয়েবার তাকে "ক্যারিশম্যাটিক নেতা" বলে উল্লেখ করেন।[১৪][১৫][১৬]
সাংস্কৃতিক আদর্শ
[সম্পাদনা]
তার প্রতিষ্ঠিত ইসকনের মূল ভিত্তি ছিল হিন্দু বৈষ্ণব বাদের একটি বিশেষ রূপ। ভাগবত পুরাণ এই সম্প্রদায়ের কেন্দ্রীয় ধর্মগ্রন্থ। ১৯৭৭ সালে প্রভুপাদের মৃত্যুর পরও ইসকনের প্রসার অব্যাহত থাকে এবং এই সম্প্রদায় বিশ্বব্যাপী সম্মান অর্জন করে।[১৭][১৮]
নব্য-বৈদান্তিক আপেক্ষিকতাবাদী দার্শনিকেরা প্রভুপাদের অবৈষ্ণব বিশেষিত মায়াবাদী মতবাদগুলি সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্যের সমালোচনা করে থাকেন।[১৯] এটি মূলত নব্য-বৈদান্তিক মতবাদের ভক্তিবাদ-বিরোধী আদর্শ ও রক্ষণশীল বৈদান্তিক ব্যবস্থার সঙ্গে বৈষ্ণবদের বিরোধের ফলশ্রুতি।[১৯]
বিতর্ক
[সম্পাদনা]প্রভুপাদার চেতনা সম্প্রসারণে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক প্রতিবন্ধকতা
প্রভুপাদারিক মিশন এবং কৃষ্ণচৈতন্য সম্প্রসারণে তার কাছে ছিল অগণিত চ্যালেঞ্জ। নতুন অনুসারীদের বৈষ্ণব সংস্কৃতি ও দর্শন বুঝানো, হরেক্রিশ্ণ আন্দোলন এগিয়ে নেওয়া—এই সবই কঠিন ছিল। তিনি গভার্নিং বডি কমিশন গঠন ও পরিচালনাও করেছিলেন, যা ISKCON-এর বিশ্বব্যাপী নিয়মনীতি দেখাশোনা করে। সংগ্রাম ও বিরোধ বেড়ে গেলে তাকে ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ করতে হতো, ব্যক্তিগত সমস্যার সমাধান, শিক্ষার সঠিক বোঝাপড়া নিশ্চিত করা এবং একটি সাংস্কৃতিক আন্দোলন প্রতিষ্ঠা করাও ছিল তার দায়িত্ব। এছাড়াও বাইরের দুনিয়া থেকেও বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হন।
“কাল্ট” ইমেজ ও “মন ধোলাই” বিতর্ক
১৯৭০-এর দশকের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত পশ্চিমা সমাজে তার এবং তার আন্দোলনের বিষয়ে কৌতূহলী, উৎসাহী মনোভাব ছিল। কিন্তু দ্রুত বাড়তে থাকা, বিদেশি সংস্কৃতির এই ধর্মীয় আন্দোলন “মন নিয়ন্ত্রণ” ও “মন ধোলাই”কে অপব্যাখ্যা করে কাল্ট হিসেবে চিহ্নিত হতে শুরু করে। অনেক পরিবার ‘ডিপ্রোগ্রামার’-কে ডেকে তাদের সন্তানের কাছ থেকে “অসত্য ধর্মমুক্তি” চাইতে পর্যন্ত উদ্যোগ নেয়। ১৯৭৭ সালে নিউ ইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্ট ISKCON-কে ধর্ম ব্যবস্থা স্বীকার করে কাল্টের অভিযোগ খারিজ করে, তবে “কাল্ট” ইমেজ দীর্ঘদিন ধরে রয়ে যায়।
প্রতিষ্ঠান অঙ্গীকার ও কূটনীতিবিদ হানা
ISKCON যখন বিশ্বব্যাপী সংগঠন হিসেবে গড়ে উঠতে থাকে, তখন যুব সম্প্রদায়ের মধ্যে ব্যবস্থাপনায় অভিজ্ঞতার অভাব দেখা দেয়। চাপ, লিঙ্গভিত্তিক সমস্যা ও কর্পোরেট কর্তৃত্বের কারণে অনেকে ঘর ছেড়ে চলে যায়। এই সব পরিস্থিতিতে প্রভুপাদাও ব্যক্তিগতভাবে হস্তক্ষেপ করতে বাধ্য হন।
শিশুদের প্রতি নির্যাতন
তিনি শিশুদের জন্য গুরুকুল শিক্ষা ব্যবস্থাপনাও করেছিলেন, কিন্তু তদারকির অভাবে সেখানে শারীরিক ও যৌন নির্যাতনের ঘটনা ঘটে, যা পরে আলোচনায় আসে।
ভারতে প্রতিবন্ধকতা
১৯৭০-এর দশকে পশ্চিমা অনুসারীরা ভারতে গিয়ে উৎসব ও জনসমাগম করেন, যা অনেক ভারতীয়কে বিভ্রান্ত করে দেয়। কেউ কেউ CIA-এর শাস্তি সন্দেহ করেন। প্রভুপাদাও চলমান কাঠামোর প্রতি প্রশ্ন তুলে দেন এবং প্রতিষ্ঠিত হিন্দু ব্রাহ্মণদের বিরোধিতার সম্মুখীন হন, কারণ তিনি জন্মভিত্তিক নয়, যোগ্যতার ভিত্তিতে পূজা আর ব্যবস্থাপনায় বিশ্বাস করেন।
ভণ্ডালিপুরে (জুহু, মুম্বাই) মন্দির নির্মাণের সময় স্থান বিক্রেতা রাজনৈতিক প্রভাব দিয়ে মন্দির প্রতিহত করতে চাইলে, প্রভুপাদা লড়াই চালিয়ে মন্দির নির্মাণে সফল হন।
বিভ্রাট ও সন্ন্যাসীদের বিদ্রোহ
কিছু স্থানীয় বা প্রথম পর্যায়ের সন্ন্যাসীরা প্রভুপাদার আদর্শ ও নীতি ভেঙে স্বাধীনতা দাবি করেন, এমনকি তার চেয়েও উপরের চাহিদার জন্ম দেন। ১৯৬৮ সালে এমন এক বিদ্রোহ দেখি, ১৯৭৫ সালে GBC সদস্যদের অধিকার নিয়ে সংঘর্ষ হয়, যা তিনিponen আরম্ভ করেন এবং শেষে সমাধান দেন।
বিবাদী মন্তব্য ও অননুমোদিত কণ্ঠ
দুর্বোধ্য করে তাঁর কিছু বক্তব্য—বর্ণের ভিত্তিতে জাতিগত বক্তব্য, আফ্রিকান আমেরিকান সম্পর্কে খারাপ মন্তব্য, “গাধাদের সরকার”–র মতো দলিল—তুলে বিতর্কের মুখে পড়ে। ইতিমধ্যে নিবন্ধকরা উল্লেখ করেন, আধুনিক সমাজের সঙ্গে তাঁর বেশ কিছু বক্তব্য সাংঘর্ষিক হলেও, তিনি নিজের মূল শিক্ষায় পূর্ণ বিশ্বাসী ছিলেন এবং কৃষ্ণচৈতন্যের আধ্যাত্মিক সমতার উপর জোর দিতেন।
গ্রন্থতালিকা
[সম্পাদনা]অনুবাদের সাথে ব্যাখ্যান
[সম্পাদনা]
- শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা যথাযথ (১৯৬৮)
- শ্রী ঈশোপনিষদ (১৯৬৯)
- শ্রীমদ্-ভাগবতম (১৯৭২–৭৭) (Vols.)
- চৈতন্য চরিতামৃত (১৯৭৪) (Vols.)
তার অন্যান্য প্রকাশিত গ্রন্থ সমূহ
[সম্পাদনা]- Search for Liberation (1969)
- Easy Journey to Other Planets (1970)
- Krishņa Consciousness: The Topmost Yoga System (1970)
- Beyond Birth and Death (1972)
- The Perfection of Yoga (1972)
- On The Way to Krishņa (1973)
- Rāja-vidyā: The King of Knowledge (1973)
- Elevation to Krishņa Consciousness (1973)
- Krishņa Consciousness: The Matchless Gift (1974)
- Perfect Questions, Perfect Answers (1977)
- Teachings of Lord Kapila, the Son of Devahūtī (1977)
- The Science of Self-Realization (1977)
- Back to Godhead magazine (founder)[২০]
বাংলায় রচিত গ্রন্থ সমূহ
[সম্পাদনা]
- গীতার গান
- বৈরাগ্য বিদ্যা
- বুদ্ধি যোগ
- ভক্তি রত্নাবলি [২০]
মৃত্যুর পরে প্রকাশিত
[সম্পাদনা]- Light of the Bhāgavata (1978)
- Teachings of Queen Kuntī (1978)
- Life Comes From Life (1978)
- Krishņa, The Reservoir of Pleasure (1972)
- Chant and Be Happy (1982)
- Coming Back (1983?)
- Path of Perfection (1989)
- Nārada bhakti sūtra (1991)
- Mukunda-mālā-stotra (1989)
- A Second Chance (1991)
- Journey of Self Discovery (1991)
- Laws of Nature: An Infallible Justice (1991)
- Renunciation Through Wisdom (1992)
- Quest for Enlightenment (1993)
- The Path of Yoga (1995)
- Message of Godhead (1996?)
- Civilization and Transcendence (1998)
- Dharma: The Way of Transcendence (1998)
- Introduction to Bhagavad-gītā (2005)[২০]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]পাদটিকা
[সম্পাদনা]- ↑ Melton, John Gordon। "Hare Krishna - Encyclopedia Britannica"। www.britannica.com। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০০৮।
- ↑ Goswami et al. 1983, পৃ. 986
- 1 2 Klostermaier 2007, পৃ. 217
- ↑ Goswami 2002, Vol.1 Chapter 1
- ↑ "Interview with Srila Prabhupada's Grand-Nephew - Sankarsan Prabhu"। bvmlu.org। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- 1 2 Goswami 2002, Vol.1 Chapter 2
- 1 2 Rhodes 2001, পৃ. 178
- 1 2 Goswami 2002, Vol.1 Chapter 4
- 1 2 Goswami 2002, Vol.1 Chapter 9
- ↑ Ekstrand ও Bryant 2004, পৃ. 23
- ↑ Klostermaier 2007, পৃ. 309
- ↑ Vasan ও Lewis 2005, পৃ. 129
- ↑ Paramadvaiti, Swami B. A.। "Branches of the Gaudiya Math"। www.vrindavan.org। ৪ জুলাই ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০০৮।Bhaktivedanta Swami Maharaja surprised the entire world as well as his godbrothers with his outstanding achievements. He single handedly fulfilled the prediction of Sri Chaitanya Mahaprabhu: "The Holy Names of Krishna will be sung in every town and village in the world."
- ↑ "Unrecognized charisma? A study and comparison of four charismatic leaders: Charles Taze Russell, Joseph Smith, L Ron Hubbard, Swami Prabhupada" by George D. Chryssides. Paper presented at the 2001 International Conference The Spiritual Supermarket: Religious Pluralism in the 21st Century, organised by INFORM and CESNUR (London, April 2001)
- ↑ "in an evaluation of the nature of the guru, Larry Shinn, a scholar of religions, utilised Max Weber's analysis of charisma in order to understand Prabhupada and the issue of leadership in ISKCON..."status as charismatic leader" Knot 1997, Chapter: Prabhupada and role of guru
- ↑ Shinn 1987, পৃ. 49
- ↑ Smith, David Nichol (২০০৩)। Hinduism and modernity। Cambridge, MA: Blackwell Pub। পৃ. ১৭৮। আইএসবিএন ০-৬৩১-২০৮৬২-৩।
- ↑ Cole ও Dwayer 2007, পৃ. 64
- 1 2 Surya, Gerald। "Book Review A Critique of A. C. Bhaktivedanta"। ICJ, Vol 7, No 2 December 1999। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০০৮।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- 1 2 3 Cole ও Dwayer 2007, পৃ. 34
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- Goswami, Satsvarupa dasa (২০০২)। Srila Prabhupada Lilamrta Vol 1–2 (2nd সংস্করণ)। Los Angeles: Bhaktivedanta Book Trust। আইএসবিএন ০-৮৯২১৩-৩৫৭-০।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Ekstrand, Maria; Bryant, Edwin H. (২০০৪)। The Hare Krishna movement: the postcharismatic fate of a religious transplant। New York: Columbia University Press। আইএসবিএন ০-২৩১-১২২৫৬-X।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Rhodes, Linda (২০০১)। The challenge of the cults and new religions। Grand Rapids, Mich: Zondervan। আইএসবিএন ০-৩১০-২৩২১৭-১।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Vasan, Mildred; Lewis, James P. (২০০৫)। Cults (contemporary world issues)। Santa Barbara, Calif: ABC-CLIO। আইএসবিএন ১-৮৫১০৯-৬১৮-৩।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Cole, Richard; Dwayer, Graham (২০০৭)। The Hare Krishna movement: forty years of chant and change। London: I. B. Tauris। আইএসবিএন ১-৮৪৫১১-৪০৭-৮।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Goswami, Satsvarupa dasa (১৯৮৪)। Prabhupada: he built a house in which the whole world can live (abr সংস্করণ)। Los Angeles: Bhaktivedanta Book Trust। আইএসবিএন ০-৮৯২১৩-১৩৩-০।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Harvey Cox, Larry D. Shinn, Thomas J. Hopkins, A.L. Basham, Shrivatsa Goswami (১৯৮৩)। Gelberg, Steven J (সম্পাদক)। Hare Krishna, Hare Krishna: five distinguished scholars on the Krishna movement in the West.। New York: Grove Press।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অজানা প্যারামিটার|লেখকগণ=উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - Klostermaier, Klaus K. (২০০০)। Hinduism: a short history। Oxford: Oneworld Publications। আইএসবিএন ১-৮৫১৬৮-২১৩-৯।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Klostermaier, Klaus K (২০০৭)। A survey of Hinduism (3rd সংস্করণ)। New York: State University of New York Press। আইএসবিএন ০-৭৯১৪-৭০৮১-৪।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Bhaktivedanta, A. C. (২০০৩)। The Science of self-realization। Los Angeles: Bhaktivedanta Book Trust। আইএসবিএন ৯১-৭১৪৯-৪৪৭-২।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Shinn, Larry D (১৯৮৭)। Bromley, David G (সম্পাদক)। "The future of an old man's vision. ISKCON in the twenty-first century"। The Future of New Religious Movements: ১২৩–১৪০। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮৬৫৫৪-২৩৮-৯।
- Knott, Kim (১৯৯৭)। "Insider and outsider perceptions of Prabhupada"। ISKCON Communications Journal: ৫: ১।
{{সাময়িকী উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Knott, Kim (২০০৫)। "Insider/outsider perspectives in the study of religions"। Hinnells, John (সম্পাদক)। The Routledge companion to the study of religion। Routledge। পৃ. ২৪৩। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৪১৫-৩৩৩১১-৫।
- Shinn, Larry D. (১৯৮৭)। The dark lord: cult images and the Hare Krishnas in America। Philadelphia: Westminster Press। আইএসবিএন ০-৬৬৪-২৪১৭০-০। ওসিএলসি 15017927। ওএল 2737873M।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য)উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: প্রকাশকের অবস্থান (লিঙ্ক) - Goswami, Srivatsa; Dasa Goswami, Satsvarupa; Cox, Harvey; Hopkins, Thomas J.; Judah, J. Stillson (১৯৮৩)। "Review: Srila Prabhupada-Lilamrta"। Journal of Asian Studies। ৪২ (4): ৯৮৬–৯৮৮। ডিওআই:10.2307/2054828। আইএসএসএন 0021-9118। জেস্টোর 2054828।
- Sharma, Jagdish Saran, সম্পাদক (১৯৮১)। Encyclopaedia Indica। ওসিএলসি 8033900। ওএল 13760440M।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Shinn, Larry D; Bromley, David G (১৯৮৯)। Krishna consciousness in the West। Lewisburg [Pa.]: Bucknell University Press। আইএসবিএন ০-৮৩৮৭-৫১৪৪-X।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য)
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: প্রকাশকের অবস্থান
- ১৮৯৬-এ জন্ম
- ১৯৭৭-এ মৃত্যু
- হিন্দু ধর্মগুরু
- হিন্দু সন্ন্যাসী
- ভারতীয় ধর্মগুরু
- কলকাতার ব্যক্তি
- গৌড়ীয় বৈষ্ণব গুরু
- বাঙালি হিন্দু
- স্কটিশ চার্চ কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- হিন্দু নবজাগরণবাদী লেখক
- কৃষ্ণতত্ত্ব
- কৃষ্ণ ভক্ত
- গৌড়ীয় বৈষ্ণববাদ
- হিন্দু প্রশান্তিবাদী
- কলকাতার পণ্ডিত
- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- হিন্দু ধর্মসংস্কারক
- ২০শ শতাব্দীর ভারতীয় দার্শনিক
- ২০শ শতাব্দীর ভারতীয় গায়ক
- ২০শ শতাব্দীর স্মৃতিকথাকার
- ভারতীয় হিন্দু আধ্যাত্মিক শিক্ষক
- ভারতীয় হিন্দু ধর্মপ্রচারক
- ভগবদ্গীতার অনুবাদক
- ২০শ শতাব্দীর হিন্দু দার্শনিক ও ধর্মতত্ত্ববিদ
- আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব
- বাঙালি লেখক
- নব্য-বেদান্ত
- ভারতীয় ধর্মতত্ত্ববিদ
- বাঙালি হিন্দু সাধু
- বাঙালি দার্শনিক
- দ্বৈত দার্শনিক
- ভারতীয় বৈদিক পণ্ডিত
- ভজন সঙ্গীতশিল্পী
- কীর্তন পরিবেশক
- গান্ধীবাদী
- ধর্মপ্রচারক ভাষাবিদ
- বাংলা-ইংরেজি অনুবাদক
- হিন্দু দার্শনিক ও ধর্মতত্ত্ববিদ
- ভারতীয় হিন্দু সন্ন্যাসী
- ভারতীয় পুরুষ লেখক
- ভারতীয় বৈষ্ণব
- ভারতীয় আত্মজীবনীকার
- বৈষ্ণব সাধু