স্কটিশ চার্চ কলেজ
| |
নীতিবাক্য | Nec Tamen Consumebatur |
---|---|
বাংলায় নীতিবাক্য | "Burning, but yet not consumed" |
ধরন | Church of North India administered, government-aided and partly self funded undergraduate liberal arts and sciences college |
স্থাপিত | ১৮৩০ -জেনারেল অ্যাসেম্বলি ইন্সটিটিউট ১৮৪৪-ফ্রি চার্চ ইন্সটিটিউট ১৯০৮ স্কটিশ চার্চেস কলেজ ১৯২৯- স্কটিশ চার্চ কলেজ |
রেক্টর | Dr. John Abraham |
অবস্থান | , , ২২°৩২′৫৪″ উত্তর ৮৮°২১′২১″ পূর্ব / ২২.৫৪৮৩৭° উত্তর ৮৮.৩৫৫৯৬° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | Urban |
Recognition | National Assessment and Accreditation Council's Grade ‘A’ Institution; University Grants Commission’s ‘College with Potential for Excellence’ |
অধিভুক্তি | কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় |
ওয়েবসাইট | http://www.scottishchurch.ac.in/ |
স্কটিশ চার্চ কলেজ ভারতের প্রাচীনতম ক্রমাগত চলমান খ্রিস্টান আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস কলেজ। পশ্চিমবঙ্গের উচ্চ শিক্ষার একটি প্রধান আসন হচ্ছে এই মর্যাদাপূর্ণ কলেজ,যা National Assessment and Accreditation Council কর্তৃক সর্বোচ্চ গ্রেড 'A' দেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ভারত) কর্তৃক College with Potential for Excellence হিসাবে স্বীকৃত হয়েছে। এখানে undergraduate এবং postgraduate পড়ান হয় এবং এশিয়ার প্রাচীনতম ক্রমাগত চলমান খ্রিস্টান লিবারেল আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস কলেজ। [১][২] কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজ তার সমৃদ্ধ ঐতিহ্য, উচ্চ একাডেমিক মান এবং তার শিক্ষার পরিবেশের জন্য উচ্চ প্রশংসিত। ১৮৩০ সালের ১৩ জুলাই আলেকজান্ডার ডাফ এবং রাজা রামমোহন রায় দ্যা জেনারেল অ্যাসেম্বলি'জ ইনস্টিটিউশন যা বর্তমানে স্কটিশ চার্চ কলেজ নামে পরিচিত, প্রতিষ্ঠা করেন।
মিডিয়া জরিপ হার দ্বারা ভারতের শীর্ষ পঞ্চাশ কলেজ এর এক হিসাবে স্কটিশ চার্চ কলেজ স্বীকৃত হয়েছে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়র অধীনে পঞ্চম প্রতিষ্ঠান এবং দ্বিতীয় খ্রিস্টান সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কলেজ যেখানে ২০১৭ সালের স্বশাসিত শিক্ষা ব্যবস্থা চালু হয়েছে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Basu 2008, পৃ. 35
- ↑ Matilal 2008, পৃ. 19-20
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |