গজারিয়া উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Tawhid Zubaer (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা |
||
৫৬ নং লাইন: | ৫৬ নং লাইন: | ||
* প্রাথমিক বিদ্যালয় - ৬৭টি, |
* প্রাথমিক বিদ্যালয় - ৬৭টি, |
||
* ভকেশনাল ইন্সটিটিউট - ১টি, |
* ভকেশনাল ইন্সটিটিউট - ১টি, |
||
* মাদ্রাসা - |
* মাদ্রাসা - ৫টি, |
||
* কিন্ডারগার্ডেন স্কুল - ৬৩টি। |
|||
== অর্থনীতি == |
== অর্থনীতি == |
২০:০৭, ১৪ মার্চ ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
গজারিয়া | |
---|---|
উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°৩২′৪৭″ উত্তর ৯০°৩৬′৩১″ পূর্ব / ২৩.৫৪৬৩৯° উত্তর ৯০.৬০৮৬১° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
জেলা | মুন্সীগঞ্জ জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ১৩১ বর্গকিমি (৫১ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০০১)[১] | |
• মোট | ১,৩৮,১০৮ |
• জনঘনত্ব | ১,১০০/বর্গকিমি (২,৭০০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৩০ ৫৯ ২৪ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
গজারিয়া উপজেলা বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জ জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা। এটি একটি সুপ্রাচীন জনপদ।[২]
অবস্থান ও আয়তন
গজারিয়া উপজেলার উত্তর-পশ্চিমে নারায়নগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলা, দক্ষিণে কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলা ও পুর্বে মেঘনা থানা এবং দক্ষিণ পশ্চিমে চাঁদপুরের মতলব উপজেলা।
প্রশাসনিক এলাকা
১৯৫৪ সালে গজারিয়া থানা প্রতিষ্ঠিত হয়ে ১৯৮৩ সালে এটি উপজেলায় রুপান্তরিত হয়। এই উপজেলায় মোট ৮টি ইউনিয়ন, ১১৪টি মৌজা এবং ১২০টি গ্রাম রয়েছে।
ইতিহাস
মুক্তিযুদ্ধকালীন সময় ১৯৭১ সালের ৯ মে পাকবাহিনী স্থানীয় রাজাকারদের সহায়তায় গজারিয়া উপজেলার বিভিন্ন স্থানে হামলা চালিয়ে প্রায় ৬০ জন নিরীহ ব্যক্তিকে হত্যা করে। ১৪ মে মুক্তিযোদ্ধারা বোমা বিস্ফোরণের সাহায্যে ভাটেরচর ব্রীজ ধ্বংস করে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। ২২ মে পাকবাহিনী বাউশিয়া গ্রামের অধিকাংশ বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করে। ৩ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধাদের ভাটেরচর বেইলি ব্রিজ ধ্বংস করার সময় পাকবাহিনীর আক্রমণে ৯জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। ৮ ডিসেম্বর পাকবাহিনী ভবেরচরে ১০জন কিশোরকে হত্যা করে এবং ৯ ডিসেম্বর পাকবাহিনীর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের লড়াইয়ে ১জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। ১৪ ডিসেম্বর মিত্রবাহিনীর বিমান হামলায় পাকবাহিনীর ২টি গানবোট ডুবে যায় এবং এই দিনে গজারিয়া উপজেলা শত্রুমুক্ত হয়। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন গণকবর ১(ভবেরচর)
জনসংখ্যার উপাও
২০১১ সালের আদমশুমারী অনুসারে এখানকার লোকসংখ্যা ১,৩৮,১০৮ জন; যার মধ্যে পুরুষ ৬৯,৬৯৮ জন এবং মহিলা ৬৮,৪১০ জন। এখানে মোট মুসলমান ১,৩৩,৪৫৩ জন, হিন্দু ৪,৬৩১ জন এবং অন্যান্য ৩০ জন।
শিক্ষা
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানঃ
- বিশ্ববিদ্যালয় - ১টি,
- কলেজ - ২টি,
- ইঞ্জিনিয়ারিং স্টাফ কলেজ - ১টি,
- মাধ্যমিক বিদ্যালয় - ১২টি,
- প্রাথমিক বিদ্যালয় - ৬৭টি,
- ভকেশনাল ইন্সটিটিউট - ১টি,
- মাদ্রাসা - ৫টি,
- কিন্ডারগার্ডেন স্কুল - ৬৩টি।
অর্থনীতি
কৃতী ব্যক্তিত্ব
আল্লামা ইসহাক ফরীদী রাঃ , অালহাজ্ব অাব্দুল হাই (সাবেক মন্ত্রী ও ৫ বারের সংসদ সদস্য) অালহাজ্ব কলিমউল্লাহ (জেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সভাপতি,গজারিয়া উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান, দানবীর) মেজর জসীমউদ্দিন (সাবেক গজারিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান)
দর্শনীয় এলাকা
- রাধাকৃষ্ণ মন্দির - ভবেরচর।
বিবিধ
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন, ২০১৪)। "এক নজরে গজারিয়া"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৫। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "গজারিয়ার পটভূমি"। munshiganj.gov.bd।
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |