তেরখাদা উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
কায়সার আহমাদ (আলোচনা | অবদান) অ 103.49.201.226-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Kayser Ahmad-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত |
→কৃতী ব্যক্তিত্ব: বিষয়বস্তু যোগে ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৫১ নং লাইন: | ৫১ নং লাইন: | ||
== কৃতী ব্যক্তিত্ব == |
== কৃতী ব্যক্তিত্ব == |
||
শেখ অাবদুর রাজ্জাক(রাজা চেয়ারম্যান), অাবুল বাশার, |
|||
শেখ মোঃ নজরুল ইসলাম |
|||
== বিবিধ == |
== বিবিধ == |
০৩:৩৭, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
তেরখাদা উপজেলা | |
---|---|
স্থানাঙ্ক: ২২°৫৬′৩৫″ উত্তর ৮৯°৩৯′৫৬″ পূর্ব / ২২.৯৪৩০৬° উত্তর ৮৯.৬৬৫৫৬° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | খুলনা বিভাগ |
জেলা | খুলনা জেলা |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৪০ ৪৭ ৯৪ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
তেরখাদা বাংলাদেশের খুলনা জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
অবস্থান
তেরখাদা ভৌগলিক ভাবে ২২.৯৪১৭° N ৮৯.৬৬৯৪° E অবস্থিত। তেরখাদা উপজেলার মোট আয়তন ১৮৯.৪৮ স্কয়ার কিলোমিটার।
প্রশাসনিক এলাকা
তেরখাদা উপজেলায় ৬ টি ইউনিয়ন রয়েছে। মৌজা ৩২ টি। মোট গ্রামের সংখ্যা ৯৯ টি। তেরখাদা উপজেলার অন্তর্গত ৬ টি ইউনিয়ন হলঃ ১) সাচিয়াদহ ইউনিয়ন ২) ছাগলাদাহ ইউনিয়ন ৩) কাটেংগা ইউনিয়ন ৪) মধুপুর ইউনিয়ন ৫) বারাসাত ইউনিয়ন ৬) আজগড়া ইউনিয়ন
- বুলেটকৃত তালিকা আইটেম
ইতিহাস
তেরখাদা থানা (বর্তমানে উপজেলা), প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯১৮ সালে। ১৯৭১ সালের ১৫ই মে তারিখে পাক হানাদার বাহিনি তেরখাদা আক্রমন করে। হানাদার বাহিনি সাহাপাড়া এবং সাচিয়াদহসহ আরও কয়েকটি গ্রামে অগ্নিসংযোগ করে। অনেকে হতাহত হয়। তেরখাদা উপজেলায় বেশ কয়েকটি সম্মুখযুদ্ধ সংঘটিত হয়।
তেরখাদা নামকরনের ইতিহাস সম্পর্কে স্থানীয় জনগন বিশ্বাস করেন, বহু পুর্বে নড়াইলের জমিদার বরদা প্রসাদ রায় এখানে ১৩ খাদা (১ খাদা= ১০০ বিঘা) জমি কেনেন রাত্রিযাপনের জন্য। তিনি খুলনা থেকে এ পথে ফিরছিলেন। সেই সময়ে এই স্থান তার অত্যন্ত ভাল লেগে যায়। সেই তের খাদা জমির নামানুসারে আজও অব্দি এই ভুখন্ড তেরখাদা নামে পরিচিত।
জনসংখ্যার উপাত্ত
২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী তেরখাদা উপজেলার লোকসংখ্যা ১,১৬,৭০৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৮,৩৬৩ জন এবং নারী ৫৮,৩৪৬ জন। পুরুষ এবং নারীর অনুপাত ৫০.০২:৪৯.৯৮।[১]
শিক্ষা
এই উপজেলার শিক্ষার হার শতকরা ৪৮.৫ জন (আদমশুমারী ২০১১ অনুযায়ী)। শিক্ষার হার পুরুষ ৪৯.৯% এবং নারী ৪৭%। শিক্ষা ক্ষেত্রে তেরখাদার মানুষ যথেষ্ট সচেতন। তেরখাদা উপজেলায়
- প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৯৫ টি
- মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৬ টি
- কলেজ ৪ টি
- মাদ্রাসা ১৪ টি।
কয়েকটি উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামঃশতদল মহাবিদ্যালয়, ইখড়ি-কাটেঙ্গা ফজলুল হক উচ্চ বিদ্যালয়, ইন্দুহাটি নেপাল চন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
অর্থনীতি
বাংলাদেশ একটি কৃষি নির্ভর দেশ। এদেশের অর্থনীতিও কৃষির উপর নির্ভরশীল। তেরখাদা উপজেলাও এর ব্যতিক্রম নয়। এখানকার অধিকাংশ মানুষ কৃষিজীবী। প্রধান কৃষি পন্য ধান, পাট, আখ, গম ও তিল। বর্তমানে ভুতিয়ার বিলে পানি নিষ্কাশনে সমস্যা থাকায় কৃষিকাজ ব্যাহত হচ্ছে, যার একটা বিরুপ প্রভাব আছে এখানকার অধিবাসীদের অর্থনৈতিক অবস্থায়।
কৃতী ব্যক্তিত্ব
শেখ অাবদুর রাজ্জাক(রাজা চেয়ারম্যান), অাবুল বাশার, শেখ মোঃ নজরুল ইসলাম
বিবিধ
তেরখাদা উপজেলার দুঃখ নামে পরিচিত হল ভুতিয়ার বিল। এই বিলের জলাবদ্ধতার কারনে কৃষিকাজ হচ্ছে ব্যাহত। যার প্রভাব পড়ছে এলাকার অর্থনীতি এবং সমাজ ব্যাবস্থার উপরে। যথাযথ উদ্দোগের অভাবে এই বিলের আশেপাশের গ্রাম যেমন, পাতলা, নাচুয়ানিয়া, আদমপুর, আদালতপুর সহ ১০/১২ টি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে।
আরও দেখুন
তথ্যসুত্র
বহিঃসংযোগ
খুলনা বিভাগের স্থান বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |