গারফিল্ড সোবার্স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

দ্য রাইট এক্সিলেন্ট
স্যার গারফিল্ড সোবার্স
	২০১২ সালে স্যার গারফিল্ড সোবার্স
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম	গারফিল্ড সেন্ট অব্রান সোবার্স
জন্ম	২৮ জুলাই ১৯৩৬ (বয়স ৮৭); ব্রিজটাউন, বার্বাডোস
ডাকনাম	গ্যারি
উচ্চতা	৫ ফুট ১১ ইঞ্চি (১.৮০ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরন	বামহাতি ব্যাটসম্যান
বোলিংয়ের ধরন	বামহাতি ফাস্ট মিডিয়াম ; স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স; স্লো লেফট-আর্ম চায়নাম্যান
ভূমিকা	অল-রাউন্ডার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল	ওয়েস্ট ইন্ডিজ;
টেস্ট অভিষেক ; (ক্যাপ ৮৪)	৩০ মার্চ ১৯৫৪ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টেস্ট	৫ এপ্রিল ১৯৭৪ বনাম ইংল্যান্ড
একমাত্র ওডিআই ; (ক্যাপ ১১)	৫ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩ বনাম ইংল্যান্ড
ঘরোয়া দলের তথ্য
১৯৫২-১৯৭৪	বার্বাডোস
১৯৬১-১৯৬৪	সাউথ অস্ট্রেলিয়া
১৯৬৮-১৯৭৪	নটিংহ্যামশায়ার
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
	উৎস: Cricinfo, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৭

ইতিহাস ব্রাউজ করুন

← পূর্বের পার্থক্য পরবর্তী পার্থক্য →

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে

দৃশ্যমানউইকিপাঠ্য

রৈখিক

১৪:৩০, ৫ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

স্যার গারফিল্ড সেন্ট অব্রান সোবার্স বা গ্যারি সোবার্স (ইংরেজি: Garfield Sobers; জন্ম: ২৮ জুলাই, ১৯৩৬) বার্বাডোসের ব্রিজটাউনে জন্মগ্রহণকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিখ্যাত ক্রিকেটার। ক্রিকেট বোদ্ধাদের অনেকেই তাঁকে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বকালের সেরা অল-রাউন্ডার হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন।

ব্যাটিং-বোলিং উভয়ক্ষেত্রেই তিনি সমান পারদর্শীতা দেখিয়েছেন। ব্যাটসম্যান হিসেবে তিনি ছিলেন খুবই উঁচুমানের এবং বোলিংয়েও কার্যকারিতা প্রদর্শন করেছেন। ফাস্ট বোলিং এবং স্পিনার - উভয়ভাবেই বোলিং করেছেন।

খেলোয়াড়ী জীবন

বার্বাডোসের বে সেন্ট স্কুলে পড়াশোনা করেন। ক্রিকেট খেলায় তিনি মূলতঃ বামহাতি ব্যাটসম্যান ও বামহাতি বোলার হিসেবে পরিচিত ছিলেন। ব্যতিক্রমধর্মী বোলার হিসেবে পরিচিত ছিলেন সোবার্স। ওভারের এক-একটি বলকে মিডিয়াম পেস থেকে শুরু করে বামহাতি স্পিন করতেন। ফিল্ডার হিসেবেও যে-কোন অবস্থানে থেকে তিনি সফলতা দেখিয়েছেন। তবে উইকেটের কাছাকাছি এলাকাতেই ফিল্ডিং করতে পছন্দ করতেন।

১৬ বছর বয়সে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে যোগ দেন। ১৯৫৩-৫৪ মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বোলিং করেন। তার দল অস্ট্রেলিয়াকে পরাভূত করে। ১৯৫৭-৫৮ মৌসুমে পাকিস্তানের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্টের এক ইনিংসে সোবার্স অপরাজিত ৩৬৫ রান করেন। এ রান করার ফলে তিনি বিশ্বরেকর্ড করেন যা ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত অক্ষত ছিল। তারপর ১৯৬৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৩-১ ব্যবধানে সিরিজ করতে দলকে সহায়তা করেন।

কীর্তিগাঁথা

টেস্ট ক্রিকেটে তিনি প্রায় বিশ বছর জড়িত ছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে ৩৯বার নেতৃত্ব দেন। এছাড়াও তিনি ১৯৬৮ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত কাউন্টিতে নটিংহ্যামশায়ার ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ছিলেন।

১৯৭৪ সালে বর্ণাঢ্য ক্রিকেট জীবন থেকে অবসর গ্রহণ করেন গ্যারি সোবার্স। এ সময়ে তিনি ৮,০৩২ রান করেন যা তৎকালীন সময়ে বিশ্বরেকর্ড ছিল। এছাড়াও তিনি ২৬টি সেঞ্চুরি করেন। ২০০০ সালে উইজডেন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক তিনি শতাব্দীর সেরা পাঁচ ক্রিকেটারের একজনরূপে মনোনীত হন।

সোবার্স ক্রিকেট বিষয়ক বেশ কয়েকটি পুস্তক রচনা করেছেন। এছাড়াও, ১৯৬৭ সালে বোনাভেঞ্চার এন্ড দ্য ফ্ল্যাশিং ব্লেড শীর্ষক উপন্যাস এবং একই বছরে জে.এস. বার্কারের সাথে যৌথভাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেট ইতিহাস নামের বই প্রকাশ করেন।

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

Garfield Sobers from the Barbados Government Information Service
Sir Garfield Sobers, Caribbean Community (CARICOM) website
ক্রিকেটআর্কাইভে গারফিল্ড সোবার্স (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)
ইএসপিএনক্রিকইনফোতে গারফিল্ড সোবার্স (ইংরেজি)

ক্রীড়া অবস্থান
পূর্বসূরী ফ্রাঙ্ক ওরেল	ওয়েস্ট ইন্ডিজের টেস্ট ক্রিকেট অধিনায়কগণ ১৯৬৪-৬৫ থেকে ১৯৭১-৭২	উত্তরসূরী রোহন কানহাই
পূর্বসূরী নরম্যান হিল	নটিংহ্যামশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট অধিনায়ক ১৯৬৮-১৯৭১	উত্তরসূরী ব্রায়ান বোলাস
পূর্বসূরী ব্রায়ান বোলাস	নটিংহ্যামশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট অধিনায়ক ১৯৭৩	উত্তরসূরী জ্যাক বন্ড
রেকর্ড
পূর্বসূরী লেন হাটন	বিশ্বরেকর্ড - টেস্ট ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রান ৩৬৫ অপরাজিত	উত্তরসূরী ব্রায়ান লারা

@@ ১০ নং লাইন: / ১০ নং লাইন: @@
 |            heightft = ৫
 |          heightinch = ১১
-|             batting = বামহাতি ব্যাটসম্যান
+|             batting = [[ব্যাটসম্যান|বামহাতি ব্যাটসম্যান]]
 |             bowling = বামহাতি [[Fast bowling|ফাস্ট মিডিয়াম]] <br>[[Left-arm orthodox spin|স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স]]<br>[[Left-arm unorthodox spin|স্লো লেফট-আর্ম চায়নাম্যান]]
 |                role = [[all-rounder|অল-রাউন্ডার]]
@@ ৯০ নং লাইন: / ৯০ নং লাইন: @@
 |              source = http://content-uk.cricinfo.com/ci/content/player/52946.html Cricinfo
 }}
-'''স্যার গারফিল্ড সেন্ট আব্রান সোবার্স''' বা '''গ্যারি সোবার্স''' ({{lang-en|Garfield Sobers}}; [[জন্ম]]: [[২৮ জুলাই]], [[১৯৩৬]]) [[বার্বাডোস|বার্বাডোসের]] ব্রিজটাউনে জন্মগ্রহণকারী [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] বিখ্যাত [[ক্রিকেটার]]। ক্রিকেট বোদ্ধাদের অনেকেই তাঁকে [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট ক্রিকেটের]] ইতিহাসে সর্বকালের সেরা [[অল-রাউন্ডার]] হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন।
+'''স্যার গারফিল্ড সেন্ট অব্রান সোবার্স''' বা '''গ্যারি সোবার্স''' ({{lang-en|Garfield Sobers}}; [[জন্ম]]: [[২৮ জুলাই]], [[১৯৩৬]]) [[বার্বাডোস|বার্বাডোসের]] ব্রিজটাউনে জন্মগ্রহণকারী [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] বিখ্যাত [[ক্রিকেটার]]। ক্রিকেট বোদ্ধাদের অনেকেই তাঁকে [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট ক্রিকেটের]] ইতিহাসে সর্বকালের সেরা [[অল-রাউন্ডার]] হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন।
 [[ব্যাটিং (ক্রিকেট)|ব্যাটিং]]-[[বোলিং (ক্রিকেট)|বোলিং]] উভয়ক্ষেত্রেই তিনি সমান পারদর্শীতা দেখিয়েছেন। ব্যাটসম্যান হিসেবে তিনি ছিলেন খুবই উঁচুমানের এবং বোলিংয়েও কার্যকারিতা প্রদর্শন করেছেন। ফাস্ট বোলিং এবং স্পিনার - উভয়ভাবেই বোলিং করেছেন।
+== খেলোয়াড়ী জীবন ==
+বার্বাডোসের বে সেন্ট স্কুলে পড়াশোনা করেন। ক্রিকেট খেলায় তিনি মূলতঃ বামহাতি ব্যাটসম্যান ও বামহাতি বোলার হিসেবে পরিচিত ছিলেন। ব্যতিক্রমধর্মী বোলার হিসেবে পরিচিত ছিলেন সোবার্স। ওভারের এক-একটি বলকে মিডিয়াম পেস থেকে শুরু করে বামহাতি স্পিন করতেন। ফিল্ডার হিসেবেও যে-কোন অবস্থানে থেকে তিনি সফলতা দেখিয়েছেন। তবে উইকেটের কাছাকাছি এলাকাতেই ফিল্ডিং করতে পছন্দ করতেন।
+১৬ বছর বয়সে [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] যোগ দেন। ১৯৫৩-৫৪ মৌসুমে [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] বিপক্ষে বোলিং করেন। তার দল [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়াকে]] পরাভূত করে। ১৯৫৭-৫৮ মৌসুমে [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তানের]] বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্টের এক ইনিংসে সোবার্স [[অপরাজিত (ক্রিকেট)|অপরাজিত]] ৩৬৫ রান করেন। এ রান করার ফলে তিনি [[বিশ্বরেকর্ড]] করেন যা ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত অক্ষত ছিল। তারপর ১৯৬৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৩-১ ব্যবধানে সিরিজ করতে দলকে সহায়তা করেন।
+== কীর্তিগাঁথা ==
+টেস্ট ক্রিকেটে তিনি প্রায় বিশ বছর জড়িত ছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে ৩৯বার [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|নেতৃত্ব]] দেন। এছাড়াও তিনি ১৯৬৮ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত [[কাউন্টি ক্রিকেট|কাউন্টিতে]] [[নটিংহ্যামশায়ার ক্রিকেট দল|নটিংহ্যামশায়ার ক্রিকেট দলের]] অধিনায়ক ছিলেন।
+১৯৭৪ সালে বর্ণাঢ্য ক্রিকেট জীবন থেকে [[অবসর]] গ্রহণ করেন গ্যারি সোবার্স। এ সময়ে তিনি ৮,০৩২ রান করেন যা তৎকালীন সময়ে বিশ্বরেকর্ড ছিল। এছাড়াও তিনি ২৬টি [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরি]] করেন। ২০০০ সালে [[উইজডেন অ্যালম্যানাক|উইজডেন]] কর্তৃপক্ষ কর্তৃক তিনি শতাব্দীর সেরা পাঁচ ক্রিকেটারের একজনরূপে মনোনীত হন।
+সোবার্স ক্রিকেট বিষয়ক বেশ কয়েকটি পুস্তক রচনা করেছেন। এছাড়াও, ১৯৬৭ সালে বোনাভেঞ্চার এন্ড দ্য ফ্ল্যাশিং ব্লেড শীর্ষক উপন্যাস এবং একই বছরে জে.এস. বার্কারের সাথে যৌথভাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেট ইতিহাস নামের বই প্রকাশ করেন।
 == তথ্যসূত্র ==

দে স ১৯৭৭ পর্যন্ত টেস্ট ক্রিকেটে অল-রাউন্ডার্স ডাবলস (১০০০ রান/১০০ উইকেট) লাভকারী ক্রিকেটার
অস্ট্রেলিয়া	আর বেনো ৩২ টেস্ট এ কে ডেভিডসন ৩৪ জি গিফেন ৩০ আই ডব্লিউ জনসন ৪৫ আর আর লিন্ডওয়াল ৩৮ কে আর মিলার ৩৩ এম এ নোবেল ২৭
ইংল্যান্ড	টি ই বেইলি ৪৭ টেস্ট এ ডব্লিউ গ্রেগ ৩৭ আর ইলিংওয়ার্থ ৪৭ এম ডব্লিউ টেট ৩৩ এফ জে টিটমাস ৪০ ডব্লিউ রোডস ৪৪
অন্যান্য দেশ	ভি মানকড় (ভারত) ২৩ টেস্ট ইন্তিখাব আলম (পাকিস্তান) ৪১ সরফরাজ নওয়াজ (পাকিস্তান) ৫৫ টি এল গডার্ড (দক্ষিণ আফ্রিকা) ৩৬ জি এস সোবার্স (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) ৪৮

দে স টেস্টে ৫০ ঊর্ধ্ব ব্যাটিং গড়ের অধিকারী ব্যাটসম্যান
অস্ট্রেলিয়া	ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান (৯৯.৯৪) এ্যাডাম ভোজেস (৭২.৭৫) স্টিভ স্মিথ (৫৮.৫৫) গ্রেগ চ্যাপেল (৫৩.৮৬) রিকি পন্টিং (৫১.৮৫) জ্যাক রাইডার (৫১.৬২) মাইকেল হাসি (৫১.৫২) স্টিভ ওয়াহ (৫১.০৬) মাইকেল ক্লার্ক (৫০.৭৯) ম্যাথু হেইডেন (৫০.৭৩) অ্যালান বর্ডার (৫০.৫৬)
বাংলাদেশ	মমিনুল হক (৫৬.০০)
ইংল্যান্ড	হার্বার্ট সাটক্লিফ (৬০.৭৩) এডি পেন্টার (৫৯.২৩) কেন ব্যারিংটন (৫৮.৬৭) ওয়ালি হ্যামন্ড (৫৮.৪৫) জ্যাক হবস (৫৬.৯৪) লেন হাটন (৫৬.৬৭) আর্নেস্ট টিল্ডসলে (৫৫.০০) জো রুট (৫৪.৮৬) ডেনিস কম্পটন (৫০.০৬)
ভারত	বিনোদ কাম্বলি (৫৪.২০) শচীন তেন্ডুলকর (৫৩.৭৮) রাহুল দ্রাবিড় (৫২.৩১) সুনীল গাভাস্কার (৫১.১২)
নিউজিল্যান্ড	কেন উইলিয়ামসন (৫১.০৮)
পাকিস্তান	ইউনুস খান (৫৩.৭২) জাভেদ মিয়াঁদাদ (৫২.৫৭) মোহাম্মদ ইউসুফ (৫২.২৯)
দক্ষিণ আফ্রিকা	গ্রেইম পোলক (৬০.৯৭) জ্যাক ক্যালিস (৫৫.৩৭) ডাডলি নোর্স (৫৩.৮১) হাশিম আমলা (৫১.১৬) এবি ডি ভিলিয়ার্স (৫০.৪৬)
শ্রীলঙ্কা	কুমার সাঙ্গাকারা (৫৭.৪০)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ	জর্জ হ্যাডলি (৬০.৮৩) এভারটন উইকস (৫৮.৬১) গারফিল্ড সোবার্স (৫৭.৭৮) ক্লাইড ওয়ালকট (৫৬.৬৮) চার্লি ডেভিস (৫৪.২০) ব্রায়ান লারা (৫২.৮৮) শিবনারায়ণ চন্দরপল (৫১.৩৭) ভিভ রিচার্ডস (৫০.২৩)
জিম্বাবুয়ে	অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার (৫১.৫৪)
কমপক্ষে ২০ ইনিংসে অংশগ্রহণকারী ক্রিকেটার। বর্তমান খেলোয়াড়দেরকে বাঁকা হরফে দেখানো হয়েছে।