ভাঙ্গুড়া উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→অবস্থান: পরিষ্করণ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
|||
৩৯ নং লাইন: | ৩৯ নং লাইন: | ||
এই উপজেলার উত্তরে [[তাড়াশ উপজেলা]], উত্তর-পূর্বে [[উল্লাপাড়া উপজেলা]], দক্ষিণ-পূর্বে [[ফরিদপুর উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[চাটমোহর উপজেলা]] অবস্থিত। |
এই উপজেলার উত্তরে [[তাড়াশ উপজেলা]], উত্তর-পূর্বে [[উল্লাপাড়া উপজেলা]], দক্ষিণ-পূর্বে [[ফরিদপুর উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[চাটমোহর উপজেলা]] অবস্থিত। |
||
==পটভূমি== |
|||
==ভাঙ্গুড়া উপজেলার পটভূমিঃ== |
|||
ভাঙ্গুড়া চলনবিল বিধৌত একটি জনপদ। ভাঙ্গুড়া উপজেলা ০৬টি ইউনিয়ন (ভাঙ্গুড়া, পার-ভাঙ্গুড়া, অষ্টমনিষা, খানমরিচ, দিলপাশার, মন্ডোতোষ) ও ০১টি পৌরসভা (ভাঙ্গুড়া পৌরসভা) নিয়ে গঠিত। |
ভাঙ্গুড়া চলনবিল বিধৌত একটি জনপদ। ভাঙ্গুড়া উপজেলা ০৬টি ইউনিয়ন (ভাঙ্গুড়া, পার-ভাঙ্গুড়া, অষ্টমনিষা, খানমরিচ, দিলপাশার, মন্ডোতোষ) ও ০১টি পৌরসভা (ভাঙ্গুড়া পৌরসভা) নিয়ে গঠিত। |
||
মূলত [[গুমানি নদী]] এবং [[বড়াল নদী]] বেষ্টিত এই ভূ-ভাগ চলনবিল সন্নিহিত হওয়ায় প্লাবন সমভূমি দ্বারা গঠিত। প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে তেমন সাক্ষ্য পাওয়া যায় না। তবে এর বুক চিরে খুলনা-ঢাকা, রাজশাহী-ঢাকা, দিনাজপুর-ঢাকা রেল যোগাযোগ ব্রিটিশদের দ্বারা তৈরী হওয়ায় তৎকালীন সময়ে ভাঙ্গুড়ার সাথে কলিকাতার যোগাযোগ ছিল। "ভাঙ্গুড়া" নামটি নিয়ে কিংবদন্তী প্রচলিত আছে। অনেকে বলেন, বড়াল এবং গুমানী নদীর ভাঙ্গন কবলিত এলাকা হওয়ায় এর প্রাচীন নাম ছিল ভাংগুরিয়া। এভাবে ভাংগুরিয়া থেকে ভাংগুড়া নামের উদ্ভব হয়। বর্তমানে গুমানী ও বড়ালের সংযোগকারী একটি খালের স্রোতরেখা বিদ্যমান আছে। যার ফলে এই জনশ্রুতির পক্ষে প্রমাণ পাওয়া যায়। অনেকে বলে থাকেন নেশা জাতীয় ভাং গাছের গুড়া এখানে প্রচুর পরিমাণ পাওয়া যেত সেজন্য এর নাম ভাঙ্গুড়া হয়। এমতের পক্ষে তেমন জোড়ালো প্রমাণ পাওয়া যায় না। চাটমোহর ও ফরিদপুর থানার কিছু অংশ নিয়ে ১৯৮১ সালে ভাঙ্গুড়া উপজেলা গঠিত হয়। এর আগে ভাঙ্গুড়া ফরিদপুর থানার একটি ইউনিয়ন ছিল। ভাঙ্গুড়া আপগ্রেড থানা হয় ১৯৮২ সালে। ভাঙ্গুড়া গ্রামের নামানুসারে ভাঙ্গুড়া উপজেলার নাম করণ করা হয়েছে। |
মূলত [[গুমানি নদী]] এবং [[বড়াল নদী]] বেষ্টিত এই ভূ-ভাগ চলনবিল সন্নিহিত হওয়ায় প্লাবন সমভূমি দ্বারা গঠিত। প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে তেমন সাক্ষ্য পাওয়া যায় না। তবে এর বুক চিরে খুলনা-ঢাকা, রাজশাহী-ঢাকা, দিনাজপুর-ঢাকা রেল যোগাযোগ ব্রিটিশদের দ্বারা তৈরী হওয়ায় তৎকালীন সময়ে ভাঙ্গুড়ার সাথে কলিকাতার যোগাযোগ ছিল। "ভাঙ্গুড়া" নামটি নিয়ে কিংবদন্তী প্রচলিত আছে। অনেকে বলেন, বড়াল এবং গুমানী নদীর ভাঙ্গন কবলিত এলাকা হওয়ায় এর প্রাচীন নাম ছিল ভাংগুরিয়া। এভাবে ভাংগুরিয়া থেকে ভাংগুড়া নামের উদ্ভব হয়। বর্তমানে গুমানী ও বড়ালের সংযোগকারী একটি খালের স্রোতরেখা বিদ্যমান আছে। যার ফলে এই জনশ্রুতির পক্ষে প্রমাণ পাওয়া যায়। অনেকে বলে থাকেন নেশা জাতীয় ভাং গাছের গুড়া এখানে প্রচুর পরিমাণ পাওয়া যেত সেজন্য এর নাম ভাঙ্গুড়া হয়। এমতের পক্ষে তেমন জোড়ালো প্রমাণ পাওয়া যায় না। চাটমোহর ও ফরিদপুর থানার কিছু অংশ নিয়ে ১৯৮১ সালে ভাঙ্গুড়া উপজেলা গঠিত হয়। এর আগে ভাঙ্গুড়া ফরিদপুর থানার একটি ইউনিয়ন ছিল। ভাঙ্গুড়া আপগ্রেড থানা হয় ১৯৮২ সালে। ভাঙ্গুড়া গ্রামের নামানুসারে ভাঙ্গুড়া উপজেলার নাম করণ করা হয়েছে। |
||
==অবস্থান== |
|||
==ভাঙ্গুড়া উপজেলার মানচিত্রঃ== |
|||
ভাঙ্গুড়া উপজেলার উত্তরে- তাড়াশ, দক্ষিণে-ফরিদপুর, পশ্চিমে- চাটমোহর ও পূর্বে- উল্লাপাড়া উপজেলা অবস্থিত। ভাঙ্গুড়া উপজেলার খানমরিচ ইউনিয়নটি চলন বিলের মধ্যে অবস্থিত এবং ঐ এলাকার পুকুর খননের সময় কয়েক বছর আগেবিভিন্ন ধরনের পৌরানিক দেবদেবীর মূর্তি পাওয়া গেছে। যা জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে। ফলে এই ভূমি উন্নত সভ্যতার সংস্পর্শে থাকা স্বাভাবিক। উত্তরাঞ্চলের পুন্ড্রনগর সভ্যতার সাথে তার যোগাযোগ থাকতে পারে বলে মনে করা হয়। বর্তমানে ভাঙ্গুড়া সড়ক,রেল এবং নদীপথে ঢাকা-খুলনা-রাজশাহী-নাটোর-দিনাপজুর-রংপুর-বগুড়ার সাথে যুক্ত। এ কারণে বাংলাদেশের সমগ্র অঞ্চলের সাথে ভাঙ্গুড়ার উন্নত যোগাযোগ থাকায় এ উপজেলায় উন্নয়নের অমিত সম্ভাবনা লুকিয়ে আছে। পরিকল্পিত নগরায়ন ভাঙ্গুড়া শহরকে এ অঞ্চলের একটি উন্নত মানব বসতি কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তুলতে পারে। |
ভাঙ্গুড়া উপজেলার উত্তরে- তাড়াশ, দক্ষিণে-ফরিদপুর, পশ্চিমে- চাটমোহর ও পূর্বে- উল্লাপাড়া উপজেলা অবস্থিত। ভাঙ্গুড়া উপজেলার খানমরিচ ইউনিয়নটি চলন বিলের মধ্যে অবস্থিত এবং ঐ এলাকার পুকুর খননের সময় কয়েক বছর আগেবিভিন্ন ধরনের পৌরানিক দেবদেবীর মূর্তি পাওয়া গেছে। যা জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে। ফলে এই ভূমি উন্নত সভ্যতার সংস্পর্শে থাকা স্বাভাবিক। উত্তরাঞ্চলের পুন্ড্রনগর সভ্যতার সাথে তার যোগাযোগ থাকতে পারে বলে মনে করা হয়। বর্তমানে ভাঙ্গুড়া সড়ক,রেল এবং নদীপথে ঢাকা-খুলনা-রাজশাহী-নাটোর-দিনাপজুর-রংপুর-বগুড়ার সাথে যুক্ত। এ কারণে বাংলাদেশের সমগ্র অঞ্চলের সাথে ভাঙ্গুড়ার উন্নত যোগাযোগ থাকায় এ উপজেলায় উন্নয়নের অমিত সম্ভাবনা লুকিয়ে আছে। পরিকল্পিত নগরায়ন ভাঙ্গুড়া শহরকে এ অঞ্চলের একটি উন্নত মানব বসতি কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তুলতে পারে। |
||
== |
==উল্লেখযোগ্য স্থাপনা== |
||
এ উপজেলার উল্লেখযোগ্য স্থাপনাসমূহঃ |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
==এক নজরে ভাঙ্গুরা== |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | * নদনদী বড়াল ও গুমানী নদী ভাংগুড়া উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত। বড়াল নদী যমুনা নদী থেকে উৎপত্তি হয়ে গুমানী নদীতে মিলিত হয়েছে। গুমানী নদী যমুনা নদী থেকে উৎপত্তি হয়ে পার্শ্ববর্তী চাটমোহার উপজেলার বড়াল নদীর সাথে মিলিত হয়েছে। নদী পথে শ্যালো নৌকা ও ট্রলার দ্বারা মানুষ ও মালামাল পরিবহন করা হয়। অত্র উপজেলায় প্রায় ১৫ নটিক্যাল মাইল নদীপথ আছে। |
||
⚫ | |||
==হাট বাজার== |
|||
⚫ | |||
==এক নজরে ভাঙ্গুড়া উপজেলাঃ== |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
==ভূগোল== |
|||
*** উপজেলার নাম ভাংগুড়া । |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
==ভাঙ্গুড়ার হাট/বাজারঃ== |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
বুধবার |
|||
==বিশেষ তথ্যঃ== |
|||
রাজশাহী জেলার চারঘাট সংলগ্ন বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমির দুই মাইল দক্ষিণে গোপালপুর নামক মৌজা থেকে বড়াল নদী উৎপন্ন হয়ে আড়ানী, মালঞ্চি, দয়ারামপুর, ওয়ালিয়া, বনপাড়া, জোয়াড়ি, পিড়াইল, লক্ষ্মীকোল (বড়াইগ্রাম), জোনাইল, হরিপুর, চাটমোহর, নূরনগর, ভাঙ্গুড়া, ফরিদপুর, গোপালনগর, সোনাহারা, আগপুংগলী, দিঘুলিয়া, ডেমরা, বাঘাবাড়ি হয়ে বেড়ার উত্তরপার্শে হুরাসাগরে সঙ্গে মিলিত হয়েছে। বড়াল নদী যমুনা নদীর অনেক পূর্বে সৃষ্টি হয়েছে। যমুনা নদী ব্রহ্মপুত্র নদীর একটি শাখা নদী। যমুনা নদী সৃষ্টি হয়েছে ১৭৮৭–১৮২০ সালের মধ্যে। ১৭৮৭ সাল পর্যন্ত এই নদী জিনাই বা জনায়ী নদী নামে পরিচিত ছিল। ১৭৩৪ সালের প্রলংকরী ভূমিকম্পের কারণে প্রবল জলচ্ছাসের সৃষ্টি হলে ব্রম্মপুত্র নদীর জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ি উপজেলার জগন্নাথগঞ্জ ঘাটের স্থানে প্রচুর ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়ে এর জলধারা প্রচুর শক্তি সঞ্চার করে দক্ষিণ দিকে ধাবিত হতে থাকে । এভাবে ধাবিত জলধারার কারণেই প্রকৃতপক্ষে যে নদীর সৃষ্টি হয়েছে সেটিই হলো যমুনা নদী। হুরাসাগরের উৎপত্তি হয়েছে যমুনার পরে । যমুনার অত্যধিক জলপ্লাবনের কারণে অতি অল্প সময়ের মধ্যে এই নদীর উৎপত্তি হওয়ার কারণে যমুনার এই শাখাকে হুরাসাগর বা উরাসাগর বলে। |
রাজশাহী জেলার চারঘাট সংলগ্ন বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমির দুই মাইল দক্ষিণে গোপালপুর নামক মৌজা থেকে বড়াল নদী উৎপন্ন হয়ে আড়ানী, মালঞ্চি, দয়ারামপুর, ওয়ালিয়া, বনপাড়া, জোয়াড়ি, পিড়াইল, লক্ষ্মীকোল (বড়াইগ্রাম), জোনাইল, হরিপুর, চাটমোহর, নূরনগর, ভাঙ্গুড়া, ফরিদপুর, গোপালনগর, সোনাহারা, আগপুংগলী, দিঘুলিয়া, ডেমরা, বাঘাবাড়ি হয়ে বেড়ার উত্তরপার্শে হুরাসাগরে সঙ্গে মিলিত হয়েছে। বড়াল নদী যমুনা নদীর অনেক পূর্বে সৃষ্টি হয়েছে। যমুনা নদী ব্রহ্মপুত্র নদীর একটি শাখা নদী। যমুনা নদী সৃষ্টি হয়েছে ১৭৮৭–১৮২০ সালের মধ্যে। ১৭৮৭ সাল পর্যন্ত এই নদী জিনাই বা জনায়ী নদী নামে পরিচিত ছিল। ১৭৩৪ সালের প্রলংকরী ভূমিকম্পের কারণে প্রবল জলচ্ছাসের সৃষ্টি হলে ব্রম্মপুত্র নদীর জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ি উপজেলার জগন্নাথগঞ্জ ঘাটের স্থানে প্রচুর ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়ে এর জলধারা প্রচুর শক্তি সঞ্চার করে দক্ষিণ দিকে ধাবিত হতে থাকে । এভাবে ধাবিত জলধারার কারণেই প্রকৃতপক্ষে যে নদীর সৃষ্টি হয়েছে সেটিই হলো যমুনা নদী। হুরাসাগরের উৎপত্তি হয়েছে যমুনার পরে । যমুনার অত্যধিক জলপ্লাবনের কারণে অতি অল্প সময়ের মধ্যে এই নদীর উৎপত্তি হওয়ার কারণে যমুনার এই শাখাকে হুরাসাগর বা উরাসাগর বলে। |
||
== |
==নদ নদী== |
||
[[গুমানি নদী]] আত্রাই নদীর একটি শাখা নদী। আত্রাই নদী কাছিকাটা বন্দরের নিকট হইতে গুমাণী নামধারণ করে নূরনগরের নিকট বড়ালের সঙ্গে মিলিত হয়ে মির্জাপুর, কলকতি, নৌবাড়িয়া, চরভাঙ্গুড়া, কৈডাঙ্গা, বেতুয়ান, পুরন্দরপুর, লক্ষ্মীকোল, বাঙ্গাবাড়িয়া, আড়কান্দি হয়ে সোনাহারা ত্রি-মোহনায় বড়ালের সঙ্গে মিলিত হয়েছে। অর্থাৎ গুমাণী কাছিকাটা থেকে উৎপন্ন হয়ে সোনাহারা এসে বড়াল নামধারণ করে হুরাসাগরে পতিত হয়েছে। |
*[[গুমানি নদী]] -এটি আত্রাই নদীর একটি শাখা নদী। আত্রাই নদী কাছিকাটা বন্দরের নিকট হইতে গুমাণী নামধারণ করে নূরনগরের নিকট বড়ালের সঙ্গে মিলিত হয়ে মির্জাপুর, কলকতি, নৌবাড়িয়া, চরভাঙ্গুড়া, কৈডাঙ্গা, বেতুয়ান, পুরন্দরপুর, লক্ষ্মীকোল, বাঙ্গাবাড়িয়া, আড়কান্দি হয়ে সোনাহারা ত্রি-মোহনায় বড়ালের সঙ্গে মিলিত হয়েছে। অর্থাৎ গুমাণী কাছিকাটা থেকে উৎপন্ন হয়ে সোনাহারা এসে বড়াল নামধারণ করে হুরাসাগরে পতিত হয়েছে। |
||
== প্রশাসনিক এলাকা== |
== প্রশাসনিক এলাকা== |
||
এই উপজেলা ছয়টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত: |
এই উপজেলা ছয়টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত: |
||
* [[ভাঙ্গুড়া সদর ইউনিয়ন]] |
|||
* [[পারভাঙ্গুড়া ইউনিয়ন]] |
|||
* [[অষ্টমনিষা ইউনিয়ন]] |
|||
* [[খান মরিচ ইউনিয়ন]] |
|||
* [[দিলপাশার ইউনিয়ন]] |
|||
* [[মন্ডতোষ ইউনিয়ন]] |
|||
এখানে একটি পৌরসভা (ভাঙ্গুড়া) রয়েছে। এই উপজেলার নির্বাচনী এলাকা হল [[পাবনা-৩]]। |
এখানে একটি পৌরসভা (ভাঙ্গুড়া) রয়েছে। এই উপজেলার নির্বাচনী এলাকা হল [[পাবনা-৩]]। |
||
== জনসংখ্যার উপাত্ত == |
== জনসংখ্যার উপাত্ত == |
||
মোট জনসংখ্যা ১,১৬,৬৭৪ জন (প্রায়)। তন্মধ্যে পুরুষ-৫০.৩১% ও মহিলা-৫৯-৬৯%। মুসলমান-৯৪%, হিন্দু-৫.৮% অন্যান্য-.২০%। |
|||
== শিক্ষা প্রতিষ্ঠান == |
== শিক্ষা প্রতিষ্ঠান == |
||
১৩৩ নং লাইন: | ১৩০ নং লাইন: | ||
#সাতবাড়ীয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। |
#সাতবাড়ীয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। |
||
# মাদারবাড়ীয়া উচ্চ বিদ্যালয় |
# মাদারবাড়ীয়া উচ্চ বিদ্যালয় |
||
# |
|||
# |
|||
== অর্থনীতি == |
== অর্থনীতি == |
||
১৪৬ নং লাইন: | ১৪১ নং লাইন: | ||
# [[কামাল লোহানী]] (বরেণ্য সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও সাংবাদিক) |
# [[কামাল লোহানী]] (বরেণ্য সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও সাংবাদিক) |
||
# [[এম. হোসেন আলী]] (যিনি সর্বপ্রথম বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন){{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}} |
# [[এম. হোসেন আলী]] (যিনি সর্বপ্রথম বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন){{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}} |
||
# [[মকবুল হোসেন (পাবনার রাজনীতিবিদ)]], পাবনা-৩ আসনের সংসদ সদস্য। |
# [[মকবুল হোসেন (পাবনার রাজনীতিবিদ)]], [[পাবনা-৩]] আসনের সংসদ সদস্য। |
||
# (মো. বায়েজিদ দৌলা বিপু ) আন্তর্জাতিক উন্নয়ন কর্মী, রাজনৈতিক সমাজতত্ত্ববিদ, গবেষক ও বিশেষজ্ঞ কনসালট্যান্ট, শিক্ষাবিদ, লেখক ও সাংবাদিক। |
|||
# |
|||
== বিবিধ == |
|||
== আরও দেখুন == |
== আরও দেখুন == |
||
==তথ্যসূত্র== |
|||
==তথ্যসুত্র== |
|||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
||
*** বড়াল নদের ইতিকথা, লেখকঃ মাহবুব সিদ্দিকি। |
*** বড়াল নদের ইতিকথা, লেখকঃ মাহবুব সিদ্দিকি। |
১৬:৪৪, ২২ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ভাঙ্গুড়া | |
---|---|
উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°১৩′৩০″ উত্তর ৮৯°২৪′০″ পূর্ব / ২৪.২২৫০০° উত্তর ৮৯.৪০০০০° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
জেলা | পাবনা জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ১৩৪.০৯ বর্গকিমি (৫১.৭৭ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১৪)[১] | |
• মোট | ১.৩২৭৫৮ |
• জনঘনত্ব | ০.০০৯৯/বর্গকিমি (০.০২৬/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৩৮.২৯% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৬৬৪০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫০ ৭৬ ১৯ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
ভাঙ্গুড়া বাংলাদেশের পাবনা জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
অবস্থান
এই উপজেলার উত্তরে তাড়াশ উপজেলা, উত্তর-পূর্বে উল্লাপাড়া উপজেলা, দক্ষিণ-পূর্বে ফরিদপুর উপজেলা এবং পশ্চিমে চাটমোহর উপজেলা অবস্থিত।
পটভূমি
ভাঙ্গুড়া চলনবিল বিধৌত একটি জনপদ। ভাঙ্গুড়া উপজেলা ০৬টি ইউনিয়ন (ভাঙ্গুড়া, পার-ভাঙ্গুড়া, অষ্টমনিষা, খানমরিচ, দিলপাশার, মন্ডোতোষ) ও ০১টি পৌরসভা (ভাঙ্গুড়া পৌরসভা) নিয়ে গঠিত। মূলত গুমানি নদী এবং বড়াল নদী বেষ্টিত এই ভূ-ভাগ চলনবিল সন্নিহিত হওয়ায় প্লাবন সমভূমি দ্বারা গঠিত। প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে তেমন সাক্ষ্য পাওয়া যায় না। তবে এর বুক চিরে খুলনা-ঢাকা, রাজশাহী-ঢাকা, দিনাজপুর-ঢাকা রেল যোগাযোগ ব্রিটিশদের দ্বারা তৈরী হওয়ায় তৎকালীন সময়ে ভাঙ্গুড়ার সাথে কলিকাতার যোগাযোগ ছিল। "ভাঙ্গুড়া" নামটি নিয়ে কিংবদন্তী প্রচলিত আছে। অনেকে বলেন, বড়াল এবং গুমানী নদীর ভাঙ্গন কবলিত এলাকা হওয়ায় এর প্রাচীন নাম ছিল ভাংগুরিয়া। এভাবে ভাংগুরিয়া থেকে ভাংগুড়া নামের উদ্ভব হয়। বর্তমানে গুমানী ও বড়ালের সংযোগকারী একটি খালের স্রোতরেখা বিদ্যমান আছে। যার ফলে এই জনশ্রুতির পক্ষে প্রমাণ পাওয়া যায়। অনেকে বলে থাকেন নেশা জাতীয় ভাং গাছের গুড়া এখানে প্রচুর পরিমাণ পাওয়া যেত সেজন্য এর নাম ভাঙ্গুড়া হয়। এমতের পক্ষে তেমন জোড়ালো প্রমাণ পাওয়া যায় না। চাটমোহর ও ফরিদপুর থানার কিছু অংশ নিয়ে ১৯৮১ সালে ভাঙ্গুড়া উপজেলা গঠিত হয়। এর আগে ভাঙ্গুড়া ফরিদপুর থানার একটি ইউনিয়ন ছিল। ভাঙ্গুড়া আপগ্রেড থানা হয় ১৯৮২ সালে। ভাঙ্গুড়া গ্রামের নামানুসারে ভাঙ্গুড়া উপজেলার নাম করণ করা হয়েছে।
অবস্থান
ভাঙ্গুড়া উপজেলার উত্তরে- তাড়াশ, দক্ষিণে-ফরিদপুর, পশ্চিমে- চাটমোহর ও পূর্বে- উল্লাপাড়া উপজেলা অবস্থিত। ভাঙ্গুড়া উপজেলার খানমরিচ ইউনিয়নটি চলন বিলের মধ্যে অবস্থিত এবং ঐ এলাকার পুকুর খননের সময় কয়েক বছর আগেবিভিন্ন ধরনের পৌরানিক দেবদেবীর মূর্তি পাওয়া গেছে। যা জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে। ফলে এই ভূমি উন্নত সভ্যতার সংস্পর্শে থাকা স্বাভাবিক। উত্তরাঞ্চলের পুন্ড্রনগর সভ্যতার সাথে তার যোগাযোগ থাকতে পারে বলে মনে করা হয়। বর্তমানে ভাঙ্গুড়া সড়ক,রেল এবং নদীপথে ঢাকা-খুলনা-রাজশাহী-নাটোর-দিনাপজুর-রংপুর-বগুড়ার সাথে যুক্ত। এ কারণে বাংলাদেশের সমগ্র অঞ্চলের সাথে ভাঙ্গুড়ার উন্নত যোগাযোগ থাকায় এ উপজেলায় উন্নয়নের অমিত সম্ভাবনা লুকিয়ে আছে। পরিকল্পিত নগরায়ন ভাঙ্গুড়া শহরকে এ অঞ্চলের একটি উন্নত মানব বসতি কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তুলতে পারে।
উল্লেখযোগ্য স্থাপনা
এ উপজেলার উল্লেখযোগ্য স্থাপনাসমূহঃ
- উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার
- পাথরঘাটা জামে মসজিদ
- শহীদ হোসেন আলী অডিটোরিয়াম-কাম-কমিউনিটি সেন্টার
- আধুনিক ডাক বাংলো
- বড়ালব্রীজ রেলওয়ে স্টেশন
- বড়াল ব্রীজ
- কৈডাঙ্গা রেল ব্রীজ
- ভাঙ্গুড়া বাস স্ট্যান্ড
এক নজরে ভাঙ্গুরা
- আয়তন ১৩৬.০০বর্গ কিঃমিঃ।
- জনসংখ্যা ১,১৬,৬৭৪ জন (প্রায়)। তন্মধ্যে পুরুষ-৫০.৩১% ও মহিলা-৫৯-৬৯%। মুসলমান-৯৪%, হিন্দু-৫.৮% অন্যান্য-.২০%।
- ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিঃমিঃ-এ ৭৩১জন (প্রায়)।
- নির্বাচনী এলাকা ৭০, পাবনা-৩।
- ইউনিয়ন ০৬টি।
- খানা ২০৫৭৬ টি।
- মৌজা ৭০টি।
- সরকারী হাসপাতালঃ ০১ টি (৩১শয্যা বিশিষ্ঠ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স)।
- স্বাস্থ্য কেন্দ্র/ক্লিনিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র- ০৯টি। বে-সরকারী ক্লিনিক-১০টি।
- পোস্ট অফিস পোস্ট অফিস-০১টি। ব্রাঞ্চ অফিস-০৮টি। পোস্ট কোড নং- ৬৬৪০।
- নদনদী বড়াল ও গুমানী নদী ভাংগুড়া উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত। বড়াল নদী যমুনা নদী থেকে উৎপত্তি হয়ে গুমানী নদীতে মিলিত হয়েছে। গুমানী নদী যমুনা নদী থেকে উৎপত্তি হয়ে পার্শ্ববর্তী চাটমোহার উপজেলার বড়াল নদীর সাথে মিলিত হয়েছে। নদী পথে শ্যালো নৌকা ও ট্রলার দ্বারা মানুষ ও মালামাল পরিবহন করা হয়। অত্র উপজেলায় প্রায় ১৫ নটিক্যাল মাইল নদীপথ আছে।
- ব্যাংক সোনালী ব্যাংক-০১, অগ্রণী ব্যাংক-০১, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক-০২,গ্রামীণ ব্যাংক-০১।
হাট বাজার
- ভাংগুড়া হাট পৌরসভা- শুক্রবার ও মঙ্গলবার
- শরৎনগর হাট পৌরসভা- শনিবার ও বুধবার
- ভেড়ামারা হাট পার-ভাংগুড়া- বৃহস্পতিবার ও রবিবার
- অষ্টমনিষা হাট অষ্টমনিষা- প্রতিদিন বাজার
- চন্ডিপুর হাট খানমরিচ- রবিবার ও বুধবার
- ময়দানদিঘিহাট খানমরিচ- শনিবার ও মঙ্গলবার
- পুঁইবিল হাট ভাংগুড়া- রবিবার ও বৃহস্পতিবার
- দহপাড়া হাট ভাংগুড়া- বুধবার ও শনিবার
- পুকুরপাড় হাট- খানমরিচ প্রতিদিন বাজার
- বি,বি নিউ মার্কেট হাট- মঙ্গলবার ও বুধবার
ভূগোল
রাজশাহী জেলার চারঘাট সংলগ্ন বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমির দুই মাইল দক্ষিণে গোপালপুর নামক মৌজা থেকে বড়াল নদী উৎপন্ন হয়ে আড়ানী, মালঞ্চি, দয়ারামপুর, ওয়ালিয়া, বনপাড়া, জোয়াড়ি, পিড়াইল, লক্ষ্মীকোল (বড়াইগ্রাম), জোনাইল, হরিপুর, চাটমোহর, নূরনগর, ভাঙ্গুড়া, ফরিদপুর, গোপালনগর, সোনাহারা, আগপুংগলী, দিঘুলিয়া, ডেমরা, বাঘাবাড়ি হয়ে বেড়ার উত্তরপার্শে হুরাসাগরে সঙ্গে মিলিত হয়েছে। বড়াল নদী যমুনা নদীর অনেক পূর্বে সৃষ্টি হয়েছে। যমুনা নদী ব্রহ্মপুত্র নদীর একটি শাখা নদী। যমুনা নদী সৃষ্টি হয়েছে ১৭৮৭–১৮২০ সালের মধ্যে। ১৭৮৭ সাল পর্যন্ত এই নদী জিনাই বা জনায়ী নদী নামে পরিচিত ছিল। ১৭৩৪ সালের প্রলংকরী ভূমিকম্পের কারণে প্রবল জলচ্ছাসের সৃষ্টি হলে ব্রম্মপুত্র নদীর জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ি উপজেলার জগন্নাথগঞ্জ ঘাটের স্থানে প্রচুর ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়ে এর জলধারা প্রচুর শক্তি সঞ্চার করে দক্ষিণ দিকে ধাবিত হতে থাকে । এভাবে ধাবিত জলধারার কারণেই প্রকৃতপক্ষে যে নদীর সৃষ্টি হয়েছে সেটিই হলো যমুনা নদী। হুরাসাগরের উৎপত্তি হয়েছে যমুনার পরে । যমুনার অত্যধিক জলপ্লাবনের কারণে অতি অল্প সময়ের মধ্যে এই নদীর উৎপত্তি হওয়ার কারণে যমুনার এই শাখাকে হুরাসাগর বা উরাসাগর বলে।
নদ নদী
- গুমানি নদী -এটি আত্রাই নদীর একটি শাখা নদী। আত্রাই নদী কাছিকাটা বন্দরের নিকট হইতে গুমাণী নামধারণ করে নূরনগরের নিকট বড়ালের সঙ্গে মিলিত হয়ে মির্জাপুর, কলকতি, নৌবাড়িয়া, চরভাঙ্গুড়া, কৈডাঙ্গা, বেতুয়ান, পুরন্দরপুর, লক্ষ্মীকোল, বাঙ্গাবাড়িয়া, আড়কান্দি হয়ে সোনাহারা ত্রি-মোহনায় বড়ালের সঙ্গে মিলিত হয়েছে। অর্থাৎ গুমাণী কাছিকাটা থেকে উৎপন্ন হয়ে সোনাহারা এসে বড়াল নামধারণ করে হুরাসাগরে পতিত হয়েছে।
প্রশাসনিক এলাকা
এই উপজেলা ছয়টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত:
- ভাঙ্গুড়া সদর ইউনিয়ন
- পারভাঙ্গুড়া ইউনিয়ন
- অষ্টমনিষা ইউনিয়ন
- খান মরিচ ইউনিয়ন
- দিলপাশার ইউনিয়ন
- মন্ডতোষ ইউনিয়ন
এখানে একটি পৌরসভা (ভাঙ্গুড়া) রয়েছে। এই উপজেলার নির্বাচনী এলাকা হল পাবনা-৩।
জনসংখ্যার উপাত্ত
মোট জনসংখ্যা ১,১৬,৬৭৪ জন (প্রায়)। তন্মধ্যে পুরুষ-৫০.৩১% ও মহিলা-৫৯-৬৯%। মুসলমান-৯৪%, হিন্দু-৫.৮% অন্যান্য-.২০%।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
- হাজী জামাল উদ্দীন ডিগ্রী কলেজ
- ভাঙ্গুড়া মহিলা কলেজ
- সরকারি ভাঙ্গুড়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ
- জরিনা-রহিম বালিকা উচ্চবিদ্যালয়
- অষ্টমনিষা উচ্চ বিদ্যালয়
- হাসিনা-মোমিন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- দিয়ারপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- দিয়ারপাড়া দাখিল মাদ্রাসা
- পাটুলীপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়
- ভাঙ্গুড়া টেকনিক্যাল এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজ
- হাজী গয়েজ উদ্দিন মহিলা ফাজিল মাদ্রাসা
- শরৎনগর সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসা
- রূপসী উচ্চ বিদ্যালয়
- মির্জাপুর ডিগ্রী কলেজ
- সারুটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- বি,বি উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজ
- বি,বি দাখিল মাদ্রাসা
- বেতুয়ান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- বেতুয়ান দক্ষিণ পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- বেতুয়ান পূর্ব দঃ পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- বাওনজান পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- পাছ বেতুয়ান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- কৈডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- বৃলাহিরীবাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়
- ময়দানদীঘি উচ্চ বিদ্যালয়।
- দুধবাড়ীয়া এম দাখিল মাদ্রাসা
- সাতবাড়ীয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
- মাদারবাড়ীয়া উচ্চ বিদ্যালয়
অর্থনীতি
- কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি
- গবাদি পশুপালন
- মৎস্য আহরণ
- দুগ্ধ উৎপাদন
কৃতী ব্যক্তিত্ব
- আবু মুহাম্মদ ইউনুস আলী - (ইউনুস এমএলএ হিসেবে পরিচিত ব্যক্তিত্ব। যুক্তফ্রন্টের প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য, প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা এবং মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক)
- কামাল লোহানী (বরেণ্য সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও সাংবাদিক)
- এম. হোসেন আলী (যিনি সর্বপ্রথম বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন)[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
- মকবুল হোসেন (পাবনার রাজনীতিবিদ), পাবনা-৩ আসনের সংসদ সদস্য।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে ভাঙ্গুড়া"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৪।
- বড়াল নদের ইতিকথা, লেখকঃ মাহবুব সিদ্দিকি।
- পাবনা জেলার ইতিহাস, লেখকঃ রাধারমণ সাহা।
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |