নিয়ামতপুর উপজেলা
![]() | এই নিবন্ধটি একটি তালিকা আকারে আছে যা গদ্য লেখায় আরো ভালোভাবে উপস্থাপন করা যেত। (মে ২০২০) |
নিয়ামতপুর | |
---|---|
উপজেলা | |
![]() | |
বাংলাদেশে নিয়ামতপুর উপজেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৫১′৩৬″ উত্তর ৮৮°৩৪′৯″ পূর্ব / ২৪.৮৬০০০° উত্তর ৮৮.৫৬৯১৭° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
জেলা | নওগাঁ জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ৪৪৯.১০ বর্গকিমি (১৭৩.৪০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (১৯৯১) | |
• মোট | ১,৯৩,১৯৭ |
• জনঘনত্ব | ৪৩০/বর্গকিমি (১,১০০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫০ ৬৪ ৬৯ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
নিয়ামতপুর বাংলাদেশের নওগাঁ জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
অবস্থান ও আয়তন[সম্পাদনা]
এ উপজেলার উত্তরে পোরশা উপজেলা, দক্ষিণে রাজশাহী জেলার তানোর উপজেলা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল উপজেলা পূর্বে মান্দা উপজেলা ও মহাদেবপুর উপজেলা, পশ্চিমে গোমস্তাপুর উপজেলা ও নাচোল উপজেলা।
প্রশাসনিক এলাকা[সম্পাদনা]
এই উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ হচ্ছে -
- হাজীনগর ইউনিয়ন
- চন্দননগর ইউনিয়ন
- ভাবিচা ইউনিয়ন
- নিয়ামতপুর ইউনিয়ন, নিয়ামতপুর
- রসুলপুর ইউনিয়ন, নিয়ামতপুর
- পাঁড়ইল ইউনিয়ন
- শ্রীমন্তপুর ইউনিয়ন
- বাহাদুরপুর ইউনিয়ন, নিয়ামতপুর
ইতিহাস[সম্পাদনা]
গৌড় বাংলার রাজধানী থাকাকালীন সময়ে সেখানে মহামারী দেখা দিলে সেই এলাকা হতে বহু লোক ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে বিভিন্ন দিকে পালিয়ে যায়। সেই সময় একটি পরিবার বর্তমানে নিয়ামতপুর উপজেলার নিয়ামতপুর গ্রামে এসে বসবাস আরম্ভ করে । তখন এই স্থানের নাম ছিল হোকমাডাংগা । কথিত আছে যে, জনৈক ধর্মপ্রাণ দরবেশ ব্যক্তি এই হোকমাডাংগায় আগমণ করলে নিয়ামতপুরের আদিপুরুষগণ নজর নিয়ামত ও বিভিন খাদ্য সামগ্রী তার সন্মার্থে তৌহফা হিসেবে পেশ করেন। ভোগের রসনা সামগ্রী দেখে তিনি অত্যন্ত খুশি হন এবং বলেন যে, যেখানে আল্লাহ পাক এত নিয়ামত দান করেছেন সেই স্থানের নাম সুন্দর হওয়া দরকার। তাই তিনি হোকমাডাংগার পরিবর্তে স্থানটির নাম করণ করেন নিয়ামতপুর।[১]
ঐতিহাসিক নিদর্শন ও ঐতিহ্য দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]
- ছাতড়া বিল
- বরেন্দ্র গার্ডেন শিশু পার্ক
- নিমদিঘী ব্রুজ[২]
- ধর্মপুর ঐতিহাসিক মসজিদ
- শিবপুর বারোয়ারী দূর্গা মন্দির
- শিবপুর বাজার জামে মসজিদ
- বেলগাপুরের প্রাচীন বটবৃক্ষ
- কালাপাহাড়ের ভিটে (নিয়ামতপুর)
- কুমরইল ফুটবল মাঠ
- বরেন্দ্র গার্ডেন শিশু পার্ক ও জাদুঘর
শিক্ষা[সম্পাদনা]
- কেজি স্কুলঃ ১টি
- এনজিও স্কুলঃ ৮টি
- মোট কলেজের সংখ্যাঃ ০৫ টি ( ডিগ্রী ৩টি)
- বালাতৌড় সিদ্দিক হোসেন ডিগ্রি কলেজ (১৯৭০)
- নিয়ামতপুর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ (১৯৮০)
- চন্দননগর কলেজ
- স্কুল এন্ড কলেজঃ ০২টি
- বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজঃ ০১টি
- কারিগরী কলেজঃ ০২টি
- উচ্চ বিদ্যালয়ঃ ৪৩টি(৫টি বালিকা সহ)
- নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ঃ ৬টি
- সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ঃ ৭২টি
- রেজিঃ বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ঃ ৫০টি
- মাদ্রাসা: ২৬টি ( তন্মধ্যে-২টি ফাজিল,৬টি আলিম)
- এবতেদায়ী মাদ্রাসাঃ ২৪টি
অর্থনীতি[সম্পাদনা]
ধান নিয়ামতপুরের প্রধান ফসল। ধান চাষের উপর নির্ভর করে এখানকার অর্থনীতি।
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি[সম্পাদনা]
- সাধন চন্দ্র মজুমদার এম পি,৪৬ নওগাঁ-১ (বর্তমান খাদ্য মন্ত্রী,বাংলাদেশ মন্ত্রিপরিষদ)
জনসংখ্যা[সম্পাদনা]
- মোট লোকসংখ্যাঃ ২,৪৮,৩৫১ জন(২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী)
- মোট ভোটার সংখ্যাঃ ১,৫৫,৮৮৭জন
- পুরুষ—৭৫,০৬৬ জন
- মহিলা--৮০,৮২১জন
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে নিয়ামতপুর উপজেলান্দা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২২।
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |