ক্ষেতলাল উপজেলা
ক্ষেতলাল | |
---|---|
উপজেলা | |
বাংলাদেশে ক্ষেতলাল উপজেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৫°১′১২.০০০″ উত্তর ৮৯°৬′৩৬.০০০″ পূর্ব / ২৫.০২০০০০০০° উত্তর ৮৯.১১০০০০০০° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
জেলা | জয়পুরহাট জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ১৪২.৬ বর্গকিমি (৫৫.১ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ১,১৫,৮৭১[১] |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৮৬ |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৫৯২০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫০ ৩৮ ৬১ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
ক্ষেতলাল উপজেলা বাংলাদেশের জয়পুরহাট জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা।
অবস্থান ও আয়তন[সম্পাদনা]
এই উপজেলার উত্তরে পাঁচবিবি উপজেলা, দক্ষিণে আক্কেলপুর উপজেলা ও বগুড়া জেলার দুপচাঁচিয়া উপজেলা, পূর্বে কালাই উপজেলা ও বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলা, পশ্চিমে জয়পুরহাট সদর উপজেলা ও আক্কেলপুর উপজেলা।[১]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৭৯৩ সালে ক্ষেতলাল অবিভক্ত দিনাজপুর জেলার থানা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।[২]
ভৌগোলিক উপাত্ত[সম্পাদনা]
ভাষা ও সংষ্কৃতি[সম্পাদনা]
সবাই বাংলা ভাষায় কথা বলে। অত্র স্থানে হিন্দু ও মুসলিম ধর্মাবলম্বীর লোক রয়েছে।
প্রশাসনিক এলাকা[সম্পাদনা]
পৌরসভা
ইউনিয়ন সমূহ
- ক্ষেতলাল সদর ইউনিয়ন (অবলুপ্ত)
- আলমপুর ইউনিয়ন, ক্ষেতলাল
- তুলশীগংগা ইউনিয়ন
- বড়তারা ইউনিয়ন
- বড়াইল ইউনিয়ন, ক্ষেতলাল
- মামুদপুর ইউনিয়ন [৩]
স্বাস্থ্য[সম্পাদনা]
শিক্ষা[সম্পাদনা]
মাধ্যমিক শিক্ষায় ছেলেরা এগিয়ে আছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
কৃষি[সম্পাদনা]
এখানে প্রচুর পরিমাণ আলু ,ধান,করলা, বেগুন,কাঁচা মরিচ উৎপাদিত হয়। এই থানায় উৎপাদিত ফসল অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।
অর্থনীতি[সম্পাদনা]
সারা বাংলাদেশের প্রায় এক তৃতীয়াংশ আলুর চাহিদা এখান থেকে যোগান দেওয়া হয়ে থাকে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
যোগাযোগ ব্যবস্থা[সম্পাদনা]
ফালতু যোগাযোগ ব্যবস্থা,নাই কোন হাইওয়ে নাই কোন রেলসংযোগ। নাই কোন ভালো বাস স্টেশন এবং চেয়ার কোচ সার্ভিস
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]
দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা[সম্পাদনা]
১. হিন্দা মসজিদ ২.আছরাঙ্গা দিঘী ৩. বিলের ঘাট(রাখালীয়া ব্রীজ) ৪. উপজেলা চত্বর ৫. তুলসিগঙ্গা ও হারাবতি নদী
বিবিধ[সম্পাদনা]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ "এক নজরে ক্ষেতলাল"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। জুন ২০১৪। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৪।
- ↑ ধনঞ্জয় রায়, দিনাজপুর জেলার ইতিহাস, কে পি বাগচী অ্যান্ড কোম্পানি কলকাতা, প্রথম প্রকাশ ২০০৬, পৃষ্ঠা ২১১
- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "ইউনিয়ন সমূহ"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৪।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |