গুজিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ পুনর্নির্দেশিত বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মিষ্টান্ন সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী মিষ্টান্ন স্থাপন |
"Gujia" পাতাটির "__LEAD_SECTION__" অনুচ্ছেদ অনুবাদ করে যোগ করা হয়েছে ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা বিষয়বস্তুঅনুবাদ অনুচ্ছেদঅনুবাদ |
||
| ১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
'''গুঁজিয়া''' বা গুজিয়া একপ্রকারের ছোট ছোট সন্দেশ। যার মাঝখানে ফুটো থাকে। সাধারণত পুজোআচ্চার কাজে এই মিষ্টি ব্যবহৃত হয়। |
'''গুঁজিয়া''' বা গুজিয়া একপ্রকারের ছোট ছোট সন্দেশ। যার মাঝখানে ফুটো থাকে। সাধারণত পুজোআচ্চার কাজে এই মিষ্টি ব্যবহৃত হয়। |
||
[[File:Gujia - Bainan - Howrah 2015-04-14 7904.JPG|thumb|right|গুঁজিয়া]] |
[[File:Gujia - Bainan - Howrah 2015-04-14 7904.JPG|thumb|right|গুঁজিয়া]] |
||
== __LEAD_SECTION__ == |
|||
{{একাধিক সমস্যা|{{original research|date=December 2021}} |
|||
{{more citations needed|date=December 2021}}}} |
|||
'''গুজিয়া''', '''গুঘরা''', '''পেদাকিয়া''', '''পুরুকিয়া''', '''করঞ্জি''', '''কাজ্জিকায়ালু''', '''সোমাস''' কিংবা '''কার্জিকাই''' নামেও পরিচিত, একটি মিষ্টি, গভীর-ভাজা [[সেঁকা ময়দার সুখাদ্য|পেস্ট্রি]] যা [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশের]] একটি জনপ্রিয় মিষ্টান্ন। এই সুস্বাদু খাবারটি হয় [[সুজি]] বা ময়দা (সমস্ত উদ্দেশ্যমূলক ময়দা) ব্যবহার করে তৈরি করা হয়, যা মিষ্টি খোয়া (দুধের কঠিন পদার্থ, যাকে মাওয়াও বলা হয়) এবং শুকনো ফলের মিশ্রণে ভরা হয়। এরপরে ডাম্পলিংটিকে একটি খাস্তা গঠন দেওয়ার জন্য [[ঘি|ঘিতে]] ভাজা হয়। |
|||
গুজিয়ার প্রাচীনতম উল্লেখটি ১৩শ শতাব্দীর, যখন একটি গুড়-মধুর মিশ্রণ গমের আটা দিয়ে ঢেকে রোদে শুকানো হত। একটি সাধারণ গুজিয়া/পেদাকিয়া তৈরির পদ্ধতিটি সামোসার মতোই, তবে গুজিয়া/পেদাকিয়া দেখতে অনেকটা এমপানদের মতো। অর্ধচন্দ্রের মতো আকৃতির, গুজিয়া বা পেদাকিয়া গ্রেটেড এবং ভাজা শুকনো ফল, খোয়া, গ্রেটেড নারকেল এবং সুজির একটি মিষ্টি মিশ্রণে ভরা হয় যাতে এটি একটি দানাদার জমিন ধার দেয়। |
|||
গুজিয়াগুলো ভারতের [[উত্তরপ্রদেশ]], [[রাজস্থান]], [[গুজরাত]] এবং [[বিহার]] অঞ্চলে বিশেষভাবে জনপ্রিয়, ওখানে [[দোলযাত্রা|হোলি]] এবং [[দীপাবলি]] উৎসবের সময় গুজিয়া প্রস্তুত করা হয়। বিহারে, শুকনোগুলোকে পেডাকিয়া বলা হয় এবং বিশেষত ছটের সময় এই পেডাকিয়া খুব জনপ্রিয়। বিহারে দুই ধরনের পেদকিয়া তৈরি হয়: একটি ''সুজি''/''রওয়া'' (সুজি) দিয়ে এবং আরেকটি খোয়া দিয়ে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=20 October 2022|শিরোনাম=Suji Gujia and Khoa (Mawa) Gujia making in Bihari traditions|ইউআরএল=https://bharatkirasoi.com/suji-gujiya-mawa-gujiya/|ওয়েবসাইট=www.bharatkirasoi.com}}</ref> ''সুজি পেদকিয়ায়'', সুজিকে ঘি-তে চিনি, বাদাম, [[এলাচ]], কিশমিশ এবং অন্যান্য বাদাম দিয়ে ভাজা হয় এবং তারপর ঘিতে ভাজা হয়। ''খোয়া পেদকিয়ায়'', খাঁটি খোয়া বাদাম এবং চিনির সাথে মেশানো হয় এবং তারপরে ভাজা হয়। |
|||
এর অনুরূপ খাবারগুলি ভারতের বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক রন্ধনপ্রণালীতে পাওয়া যায়, যেমন গুজরাটে ''ঘুঘরা'' (গুজরাটি), [[মহারাষ্ট্র|মহারাষ্ট্রের]] ''করঞ্জি'' (মারাঠি), [[তামিলনাড়ু|তামিলনাড়ুতে]] ''সোমাস'' (তামিল), [[তেলেঙ্গানা|তেলেঙ্গানার]] ''গারিজালু'' (তেলেগু), ''কাজ্জিকায়ালু (కజ్జజయకయయాయ'' [[অন্ধ্রপ্রদেশ]], এবং [[কর্ণাটক|কর্ণাটকের]] ''কার্জিকাই'' বা কারিগাডুবু (কন্নড়)। এই সমস্ত খাবারগুলো হল গমের আটা দিয়ে তৈরি ভাজা মিষ্টি ডাম্পলিং এবং শুকনো বা আর্দ্র নারকেলের উপাদেয় ভরা। |
|||
[[গোয়া|গোয়াতে]], ''নেভরি'' বা ''নিউরিও'' (বহুবচন ''নিউরিও'') একটি অনুরূপ মিষ্টি যা তাদের উত্সব উপলক্ষে তৈরি করা হয়, যেমন [[হিন্দু|হিন্দুদের]] জন্য গণেশ চতুর্থী এবং [[খ্রিষ্টান|খ্রিস্টানদের]] জন্য [[বড়দিন]]। |
|||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
||
১৪:৪৩, ২৬ মার্চ ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
গুঁজিয়া বা গুজিয়া একপ্রকারের ছোট ছোট সন্দেশ। যার মাঝখানে ফুটো থাকে। সাধারণত পুজোআচ্চার কাজে এই মিষ্টি ব্যবহৃত হয়।
__LEAD_SECTION__
 | এই নিবন্ধে একাধিক সমস্যা রয়েছে। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটির মান উন্নয়ন করুন অথবা আলাপ পাতায় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করুন।
|
গুজিয়া, গুঘরা, পেদাকিয়া, পুরুকিয়া, করঞ্জি, কাজ্জিকায়ালু, সোমাস কিংবা কার্জিকাই নামেও পরিচিত, একটি মিষ্টি, গভীর-ভাজা পেস্ট্রি যা ভারতীয় উপমহাদেশের একটি জনপ্রিয় মিষ্টান্ন। এই সুস্বাদু খাবারটি হয় সুজি বা ময়দা (সমস্ত উদ্দেশ্যমূলক ময়দা) ব্যবহার করে তৈরি করা হয়, যা মিষ্টি খোয়া (দুধের কঠিন পদার্থ, যাকে মাওয়াও বলা হয়) এবং শুকনো ফলের মিশ্রণে ভরা হয়। এরপরে ডাম্পলিংটিকে একটি খাস্তা গঠন দেওয়ার জন্য ঘিতে ভাজা হয়।
গুজিয়ার প্রাচীনতম উল্লেখটি ১৩শ শতাব্দীর, যখন একটি গুড়-মধুর মিশ্রণ গমের আটা দিয়ে ঢেকে রোদে শুকানো হত। একটি সাধারণ গুজিয়া/পেদাকিয়া তৈরির পদ্ধতিটি সামোসার মতোই, তবে গুজিয়া/পেদাকিয়া দেখতে অনেকটা এমপানদের মতো। অর্ধচন্দ্রের মতো আকৃতির, গুজিয়া বা পেদাকিয়া গ্রেটেড এবং ভাজা শুকনো ফল, খোয়া, গ্রেটেড নারকেল এবং সুজির একটি মিষ্টি মিশ্রণে ভরা হয় যাতে এটি একটি দানাদার জমিন ধার দেয়।
গুজিয়াগুলো ভারতের উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, গুজরাত এবং বিহার অঞ্চলে বিশেষভাবে জনপ্রিয়, ওখানে হোলি এবং দীপাবলি উৎসবের সময় গুজিয়া প্রস্তুত করা হয়। বিহারে, শুকনোগুলোকে পেডাকিয়া বলা হয় এবং বিশেষত ছটের সময় এই পেডাকিয়া খুব জনপ্রিয়। বিহারে দুই ধরনের পেদকিয়া তৈরি হয়: একটি সুজি/রওয়া (সুজি) দিয়ে এবং আরেকটি খোয়া দিয়ে।[১] সুজি পেদকিয়ায়, সুজিকে ঘি-তে চিনি, বাদাম, এলাচ, কিশমিশ এবং অন্যান্য বাদাম দিয়ে ভাজা হয় এবং তারপর ঘিতে ভাজা হয়। খোয়া পেদকিয়ায়, খাঁটি খোয়া বাদাম এবং চিনির সাথে মেশানো হয় এবং তারপরে ভাজা হয়।
এর অনুরূপ খাবারগুলি ভারতের বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক রন্ধনপ্রণালীতে পাওয়া যায়, যেমন গুজরাটে ঘুঘরা (গুজরাটি), মহারাষ্ট্রের করঞ্জি (মারাঠি), তামিলনাড়ুতে সোমাস (তামিল), তেলেঙ্গানার গারিজালু (তেলেগু), কাজ্জিকায়ালু (కజ్జజయకయయాయ অন্ধ্রপ্রদেশ, এবং কর্ণাটকের কার্জিকাই বা কারিগাডুবু (কন্নড়)। এই সমস্ত খাবারগুলো হল গমের আটা দিয়ে তৈরি ভাজা মিষ্টি ডাম্পলিং এবং শুকনো বা আর্দ্র নারকেলের উপাদেয় ভরা।
গোয়াতে, নেভরি বা নিউরিও (বহুবচন নিউরিও) একটি অনুরূপ মিষ্টি যা তাদের উত্সব উপলক্ষে তৈরি করা হয়, যেমন হিন্দুদের জন্য গণেশ চতুর্থী এবং খ্রিস্টানদের জন্য বড়দিন।
তথ্যসূত্র
- ↑ "Suji Gujia and Khoa (Mawa) Gujia making in Bihari traditions"। www.bharatkirasoi.com। ২০ অক্টোবর ২০২২।
| এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
| অদুগ্ধভিত্তিক |
|  | |||||||||||||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| দুগ্ধভিত্তিক |
| ||||||||||||||||||