বাংলাদেশে আটকে পড়া পাকিস্তানি
এই নিবন্ধে একাধিক সমস্যা রয়েছে। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটির মান উন্নয়ন করুন অথবা আলাপ পাতায় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করুন।
|
محصور پاکستانی | |
---|---|
মোট জনসংখ্যা | |
১৫০ ০০০–৩০০,০০০[১][২] | |
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চল | |
বাংলাদেশ | |
ভাষা | |
উর্দু এবং বিহারি | |
ধর্ম | |
ইসলাম | |
সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠী | |
অন্যান্য ইন্দো-আর্য জাতি |
আটকে পড়া পাকিস্তানি বা উদ্বাস্তু পাকিস্তানি (উর্দু: محصور پاکستانی) বলতে এমন এক অবাঙালি মুসলিম জনগোষ্ঠীকে বোঝায় যারা ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পূর্বে ভারতে থাকতো এবং ভারত বিভাগের পর তদানীন্তন বাংলা, পরবর্তীতে পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশ) অভিবাসী হয়ে এসেছে।[৩][৪][৫][৬][৭]
২০০৮ সালের আগে পর্যন্ত তারা রাষ্ট্রহীন ছিল যখন ঢাকা হাইকোর্টের একটি রায় তাদেরকে বাংলাদেশী নাগরিকত্বের অধিকার প্রদান করে। এই রায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় প্রাপ্তবয়স্ক শরণার্থীদের জন্য প্রযোজ্য নয়।[৮] ২০১৫ সালের মার্চ মাসে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে যে ১,৭০,০০০ এর ও বেশি উদ্বাস্তুকে পাকিস্তানে ফেরত পাঠানো হয়েছে এবং অবশিষ্ট 'আটকে পড়া পাকিস্তানিরা' আর তাদের দায়িত্ব নয় বরং বাংলাদেশের দায়িত্ব।[৯]
উর্দুভাষীদের আগমন
[সম্পাদনা]বাংলাদেশ মিশ্র সংস্কৃতির দেশ। দেশের সুপ্রাচীন ইতিহাসে ভিন্ন ভিন্ন ভাষাগোষ্ঠীর আগমনের প্রমাণ পাওয়া যায়। একসময় বাংলাদেশে উর্দুভাষী জনগোষ্ঠীর ব্যাপক আগমন ঘটে। পুরনো ঢাকা কিংবা দেশের অন্যান্য স্থানে যে বনেদি মুসলমান পরিবারগুলো ছিল তারা নানা কারণে আরবি এবং ফার্সির পাশাপাশি উর্দু চর্চা করত। তাদের পারিবারিক ও সামাজিক পরিমণ্ডলের ভাষাও ছিল উর্দু। ব্রিটিশ শাসনামলের শেষ দশকগুলোতে ব্রিটিশ প্রশাসনের অধীনে কাজ করার জন্য অনেক উর্দু ভাষাভাষী তৎকালীন পূর্ব বাংলায় আসে। তাদের মধ্যে এক বিশাল অংশ ছিল বিহার থেকে আগত যারা প্রধানত রেল, পুলিশ, বিচার ব্যবস্থা ও অন্যান্য বেসামরিক পদগুলোতে যোগ দিয়েছিল। ঢাকা থেকে ২০০ মাইল উত্তর-পশ্চিমে সৈয়দপুরে এ অঞ্চলের অন্যতম বৃহৎ রেলওয়ে ওয়ার্কশপ অবস্থিত। এ ওয়ার্কশপে কাজ করার জন্য ব্রিটিশরা বিহার থেকে এখানে নিয়ে এসেছিল। ১৯৪৬ সালে বিহার মুসলিম হত্যাকান্ডের শিকার হয়ে ও ১৯৪৭ সালে মুহম্মদ আলী জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্ত্বে ভারত বিভাজনকালে অধিকাংশ বিহারি মুসলমান তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে চলে আসে।
পূর্ব পাকিস্তানে
[সম্পাদনা]১৯৪৭ সালে যখন উপমহাদেশ বিভক্ত হলো তখন ভারত-পাকিস্তান বিভক্তির কয়েক মাসের মধ্যেই হিন্দু মুসলিম দ্বন্দ্বে ২ কোটি লোক বাস্তুহারা হয় এবং ১০ লক্ষ লোক মারা যায়। ৭৫ হাজার মহিলা নির্যাতিত, ধর্ষিত ও গৃহহারা হয়। ১৯৪৭ সালের মধ্যে ৭২ লাখ মুসলিম পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানে অভিবাসী হিসাবে গমন করে। অন্যদিকে ৫৫ লাখ হিন্দু ও শিখ ভারতে অভিবাসী হিসাবে যায়। এর মধ্যে ১৩ লাখ মুসলিম অভিবাসী পূর্ব পাকিস্তানে যায় যাদের মধ্যে ১০ লাখ ছিল বিহার থেকে আসা। সেই সময়ে বিহারে ভয়াবহ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার মুখে বিহার, উড়িষ্যা ও পশ্চিমবঙ্গ থেকে বিপুল সংখ্যক মুসলিম অভিবাসী পূর্ব বাংলায় আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। এছাড়া ব্রিটিশরা তাদের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যে কোন একটি দেশে যোগদানের সুযোগ করে দেয়। এ সুযোগ এবং ১৯৪৭ এর ঘটনাপ্রবাহে ভারতের উত্তর প্রদেশ, বিহার এবং পশ্চিমবাংলা থেকে লক্ষ লক্ষ মুসলমান তৎকালীন পূর্ব বাংলা (বাংলাদেশ) ও পাকিস্তানে চলে আসে বা আসতে বাধ্য হয়। এভাবে শুরু হয় অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক নতুন পরিচয়ের আশায় লক্ষ লক্ষ হিন্দু মুসলমানের ভিন্নমুখী যাত্রা। বাংলাদেশে (তৎকালীন পাকিস্তান) আসা এ সকল অভিবাসীর বিরাট অংশ ছিল উর্দুভাষী। তখন রাজনৈতিক কারণে এদেরকে উদ্বাস্তু না বলে মুহাজির হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। এসব অভিবাসীরা আরবি এবং ফার্সির পাশাপাশি উর্দু চর্চা করত। তাদের পারিবারিক ও সামাজিক পরিমণ্ডলের ভাষাও ছিল উর্দু। এরা বাংলাদেশে সাংস্কৃতিক ও ভৌগোলিক ভিন্নতার পাশাপাশি ভাষাগত ভিন্নতার মুখোমুখি হয়। বাংলা ভাষা কিংবা লিপি তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য ছিল না। এ কারণে এবং রাজনৈতিক নীতির কারণে এরা বাংলা ভাষাকে এড়িয়ে চলে এবং দৃঢ় গোষ্ঠীগত বন্ধনে আবদ্ধ থাকে। বৃহত্তর বাঙালি জনগোষ্ঠী থেকে তারা সব সময় আলাদা থাকে। ফলে প্রথম থেকে সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক কারণে এরা বাংলাদেশের প্রধান জনগোষ্ঠী থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে এবং এই ধারা এখনো অব্যাহত রয়েছে।
স্বাধীন বাংলাদেশে
[সম্পাদনা]১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এবং পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ বিহারিদেরকে একটি নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে আবদ্ধ করে ফেলে। ১৯৭১ সালে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে যখন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়, তখন অধিকাংশ বিহারিরা পশ্চিম পাকিস্তানের পক্ষ নেয়, বাংলাকে সরকারি ভাষা হিসেবে গড়ে তোলার দাবির বিরোধিতা করে এবং অনেক বিহারির মতো উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বেছে নেয়, এটি ছিল তাদের মাতৃভাষা। গোপন ও পরে ভারতীয় ও সোভিয়েত ইউনিয়নের সহায়তায় পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশে পরিণত হয়। যুদ্ধের সময় বিহারি সম্প্রদায়ের উপর অনেক হামলা হয় যেহেতু তাদেরকে পশ্চিম পাকিস্তানি আধিপত্যের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়।[১০][১১]
মুক্তিযুদ্ধের পর তাদের ভবিষ্যৎ প্রশ্নে ইউএনএইচসিআর ও আইসিআরসি তাদের নিয়ে কাজ করে। ১৯৭৩ এবং ১৯৭৪ সালে ভারত, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ এই মানবিক সমস্যা মোকাবেলায় একাধিক চুক্তি করে। ইন্দো-পাক অ্যাগ্রিমেন্ট ১৯৭৩, জেস ট্রাইপার্টাইট অ্যাগ্রিমেন্ট অব বাংলাদেশ-পাকিস্তান-ইন্ডিয়া, ১৯৭৪ এই চুক্তিগুলোর মধ্যে অন্যতম। আইসিআরসি বাংলাদেশে অবস্থানরত বিহারিদের পুনর্বাসনের চেষ্টার অংশ হিসেবে নাগরিকত্ব সম্পর্কে জানতে চায়। তখন তারা পাকিস্তানে যাবার পক্ষে রায় দেয়। তখন বাংলাদেশে অবস্থানরত বিহারিদের আটকে পড়া পাকিস্তানি বলে অভিহিত করা হয়। ফলশ্রুতিতে বিহারিদের তথা উর্দুভাষী এ জনগোষ্ঠীর একটি অংশকে পাকিস্তানে পুনর্বাসন করা হয় বা পুনর্বাসনের উদ্দেশ্যে বাকিদের আইসিআরসি'র অধীনে বাংলাদেশের ৬৬টি ক্যাম্পে আশ্রয় দেয়া হয়।
আইসিআরসি ১৯৭২ সালে বাংলাদেশে ৬৬টি ক্যাম্প স্থাপন করে। এর মাধ্যে ছিল ঢাকার মিরপুর (২৫টি) ও মোহাম্মদপুর (৬টি)। মোহাম্মদপুরের ৬টি ক্যাম্প হলো জেনেভা ক্যাম্প, টাউন হল ক্যাম্প, সিআরও ক্যাম্প, মার্কেট ক্যাম্প, কমিউনিটি সেন্টার ক্যাম্প এবং স্টাফ কোয়ার্টার ক্যাম্প। ১৯৭৩ সালে আইসিআরসি এর বিদায়ের পর বাংলাদেশ সরকার ও বিডিআরএস (Bangladesh Red Crescent Society) এদের দায়িত্ব নেয়।
রাবেতা আল আলম ইসলাম (রাবেতা আল আলম ইসলাম আটকে পড়া পাকিস্তানিদের পুনর্বাসনের জন্য পাকিস্তানের সামরিক শাসক জিয়াউল হক কর্তৃক গঠিত ফান্ড যা পরবর্তীকালে নওয়াজ শরীফের হাতে পূর্ণতা লাভ করে।) পরিচালিত জরিপ (২০০৩) অনুযায়ী প্রায় ২ লক্ষ ৭৫ হাজার উর্দুভাষী বাংলাদেশের ৮১ টি ক্যাম্পে বসবাস করছে।
শরনার্থী সমস্যা
[সম্পাদনা]তাদের প্রাথমিক পাকিস্তানপন্থী অবস্থানের কারণে বিহারিদের পাকিস্তানে ফেরত যাওয়ার ইচ্ছা ছিল। প্রাথমিকভাবে, ৮৩,০০০ বিহারি (৫৮,০০০ প্রাক্তন সরকারী কর্মচারী এবং সামরিক কর্মচারী), বিভক্ত পরিবারের সদস্য এবং ২৫,০০০ জনকে পাকিস্তানে সরিয়ে নেওয়া হয়। অবশিষ্ট বিহারিরা এখানে থেকে গেছে কারণ পাকিস্তানি সেনাবাহিনী এবং পাকিস্তানি বেসামরিক নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়া হয় এবং তারা উভয় দেশে অবাঞ্ছিত মনে হয়। সে সময় পাকিস্তান সরকার হাজার হাজার আফগান শরণার্থী নিয়ে ঝামেলায় ছিল।[১২] উপরন্তু, পাকিস্তান সরকার বিশ্বাস করে যে যেহেতু বাংলাদেশ এখনও পূর্ব পাকিস্তানের উত্তরাধিকারী রাষ্ট্র, তাই পাকিস্তান, পশ্চিম পাকিস্তানে পালিয়ে আসা লক্ষ লক্ষ শরণার্থীদের (অনেক বাঙালীসহ) দেশে জায়গা দিয়ে দায়িত্ব পালন করেছে তেমন বাংলাদেশেরও দায়িত্ব বিহারিদের জায়গা দেওয়া উচিত। পাকিস্তানের কিছু দল পাকিস্তান সরকারকে বিহারিদের গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছে।[১৩][১৪]
১৯৭৪ সালে একটি চুক্তিতে পাকিস্তান ১৭০,০০০ বিহারি শরণার্থী গ্রহণ করে; যাহোক, প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া পরবর্তীতে স্থগিত করা হয়।[১৫]
ক্যাম্পসমূহ
[সম্পাদনা]জেনেভা ক্যাম্প
[সম্পাদনা]আইসিআরসি এর সদর দফতর জেনেভাতে। এ নামে তাই ১৯৭২ সালে নামকরণ করা হয় জেনেভা ক্যাম্প। লিয়াকত হাউজিং সোসাইটির সাথে চুক্তির মাধ্যমে এ স্থানটিতে অস্থায়ী ভিত্তিতে ক্যাম্প তৈরি করা হয়। সেখানে আশ্রয় নেয় ১৯৭১ সালে বাস্তুহারা বিহারিরা যারা মোহাম্মদপুরের রাস্তা, মসজিদ, স্কুলে অবস্থানরত ছিল। এটি বর্তমানে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের ৪৫ নং ওয়ার্ডের অধীনে অবস্থিত। জেনেভা ক্যাম্পের জনসংখ্যা প্রায় ৩০ হাজার। ক্যাম্পটি দুই অংশে বিভক্ত। এক পাশে ব্লক এ এবং বি। অপর পাশে সি থেকে আই পর্যন্ত (৭টি ব্লক)। সবচেয়ে বড় ব্লক সি এবং সবচেয়ে ছোট ব্লক আই। ১৯৭৩ সালে আইসিআরসি থেকে ক্যাম্পের দায়িত্ব নেয় বিডিআরএস। ১৯৭৫ সালে ক্যাম্পের দায়দায়িত্ব বাংলাদেশ সরকারের ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয়ের অধীনে আসে।
বাংলাদেশে উর্দুভাষী জনগোষ্ঠীর মূল সমস্যাটি নাগরিকত্ব সংক্রান্ত। তারা বাংলাদেশী না পাকিস্তানি? ২০০৩ সালের হাইকোর্টের এক রায় অনুযায়ী ১৯৭১ সালের পরে জন্ম বাংলাদেশের বিহারিরা বাংলাদেশী।
বাংলাদেশী নাগরিকত্ব
[সম্পাদনা]২০০৩ সালের মে মাসে বাংলাদেশের হাইকোর্টের একটি রায় দশজন বিহারিকে নাগরিকত্ব ও ভোটাধিকার অর্জনের অনুমতি দেয়;[৪] এই রায় বিহারিদের মধ্যে এক প্রজন্মের ব্যবধান উন্মোচন করেছে, যেখানে তরুণ বিহারিরা এই রায়ের সাথে "উচ্ছ্বসিত", কিন্তু অনেক বয়স্ক মানুষ তরুণ প্রজন্মের উৎসাহে হতাশ হয়ে পড়েছে।[১৬] অনেক বিহারি এখন বাংলাদেশে বৃহত্তর নাগরিক অধিকার এবং নাগরিকত্ব চায়।[১৭]
জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে
[সম্পাদনা]- Of Martyrs and Marigolds, আকিলা ইসমাইলের একটি উপন্যাসে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বিহারীদের উপর বাঙালি জাতীয়তাবাদীদের অত্যাচারের কথা তুলে ধরা হয়েছে।[১৮]
- ২০০৭ সালে বিশিষ্ট বাংলাদেশী চলচ্চিত্র নির্মাতা তানভীর মোকামেল স্বপ্নভূমি শিরোনামে একটি প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ করেন।[১৯] এই ছবিতে বিহারিদের বর্তমান অবস্থা এবং পাকিস্তানে বসতি স্থাপন করতে না পারার হতাশা তুলে ধরা হয়েছে, যাকে তারা পাকিস্তান সরকারের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা হিসেবে দেখছে।[২০]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Citizenship for Bihari refugees"। BBC News। ১৯ মে ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ "Stranded Pakistanis in Bangladesh not Pakistan's responsibility, FO tells SC"। The Express Tribune। ৩০ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ Bearak, Barry (২০০০-০৫-১৩)। "Stranded Pakistanis Dreaming of Deliverance"। The New York Times (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ ক খ "Vote for 'stranded Pakistanis'" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৩-০৫-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ "'Stranded Pakistanis' living in camps in Bangladesh – in pictures"। The Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৪-০৮-১১। আইএসএসএন 0261-3077। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ Iqbal, Nasir (২০১৫-০৪-০১)। "SC rejects plea for repatriation of stranded Pakistanis"। DAWN.COM (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ "SC rejects plea regarding repatriation of stranded Pakistanis in Bangladesh"। The Express Tribune (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫-০৩-৩১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ "Citizenship for Bihari refugees" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৮-০৫-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ "Stranded Pakistanis in Bangladesh not Pakistan's responsibility, FO tells SC"। The Express Tribune (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫-০৩-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ "Chronology for Biharis in Bangladesh"। web.archive.org। ২০১০-০৬-০২। Archived from the original on ২০১০-০৬-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ Times, Kasturi Rangan Special to The New York (১৯৭১-১২-২২)। "Bengalis Hunt Down Biharis, Who Aided Foe"। The New York Times (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ "Musharraf wraps up Bangladesh visit" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০২-০৭-৩১। ৪ মে ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ "PRC Wants Urgent Steps for Biharis' Repatriation"। Arab News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ "MQM demands issuance of CNICs to Biharis"। DAWN.COM (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৪-০২-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ "Bangladesh State and the Refugee Phenomenon : South Asian forum for Human Rights - The Bihari Refugees"। www.safhr.org। ২০১২-০২-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ "Mixed feelings over Bihari ruling" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৩-০৫-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ "Refugees International: Articles: Bangladesh: Stateless Biharis Grasp for a Resolution and Their Rights"। web.archive.org। ২০০৭-০৩-২১। Archived from the original on ২০০৭-০৩-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ "The other side of history"। The Express Tribune (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১২-০২-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ ""The Promised Land": Tanvir Mokammel's moving documentary on Biharis"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৭-১১-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ "Swapnabhumi"। The International Documentary Film Festival Amsterdam। ২২ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৫।
আরো পড়ুন
[সম্পাদনা]- llias, Ahmed. 2003, Biharis the Indian Emigres in Bangladesh. Shamsul Huque Foundation. Syedpur BD.
- Findings of the Baseline Survey Mobilizing Human Rights Support For the Bihary Community in Bangladesh (AL Falh Bangladesh) & Manusher Jonno, November 2005.
- “A Community in Transition” The Biharies in Bangladesh. Edited by Dr. Mizanur Rahman. Page 219-220.
- Socio-economic problems of Urdu-speaking residents at Mohammadpur A study conducted by Gender and Governance Training Programme (GGTP) of Democracywatch Dhaka 2005
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- Wikipedia articles needing clarification
- All Wikipedia articles needing clarification
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ
- ভারত বিভাজন
- বাংলাদেশের জাতিগোষ্ঠী
- পাকিস্তান–বাংলাদেশ সম্পর্ক
- মুহাজির সম্প্রদায়
- পাকিস্তানের সামাজিক সংস্কৃতি
- বাংলাদেশে শরণার্থী
- পাকিস্তানের সামাজিক দল
- রাষ্ট্রহীন
- উর্দুভাষী বাংলাদেশী ব্যক্তি
- পেশা অনুযায়ী উর্দুভাষী ব্যক্তি