ক্ষেতলাল উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৫°১′১২.০০০″ উত্তর ৮৯°৬′৩৬.০০০″ পূর্ব / ২৫.০২০০০০০০° উত্তর ৮৯.১১০০০০০০° পূর্ব / 25.02000000; 89.11000000
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AftabBot-এর করা 3382824 নং সংস্করণে ফেরত যাওয়া হয়েছে (Restorer)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৬১ নং লাইন: ৬১ নং লাইন:
== শিক্ষা ==
== শিক্ষা ==
নিম্ন মাধ্যমিক শিক্ষায় মেয়েরা এগিয়ে আছে।
নিম্ন মাধ্যমিক শিক্ষায় মেয়েরা এগিয়ে আছে।
মাধ্যমিক শিক্ষায় ছেলেরা এগিয়ে আছে।


== কৃষি ==
== কৃষি ==

০৭:৪৮, ১৬ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ক্ষেতলাল
উপজেলা
স্থানাঙ্ক: ২৫°১′১২.০০০″ উত্তর ৮৯°৬′৩৬.০০০″ পূর্ব / ২৫.০২০০০০০০° উত্তর ৮৯.১১০০০০০০° পূর্ব / 25.02000000; 89.11000000 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগরাজশাহী বিভাগ
জেলাজয়পুরহাট জেলা
আয়তন
 • মোট১৪২.৬ বর্গকিমি (৫৫.১ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)
 • মোট১,১৫,৮৭১[১]
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৫৯২০ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৫০ ৩৮ ৬১
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

ক্ষেতলাল উপজেলা বাংলাদেশের জয়পুরহাট জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা।

অবস্থান ও আয়তন

এই উপজেলার উত্তরে পাঁচবিবি উপজেলা, পূর্বে কালাই উপজেলাবগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলা, দক্ষিনে আক্কেলপুর উপজেলাবগুড়া জেলার দুপচাঁচিয়া উপজেলা ও পশ্চিমে জয়পুরহাট সদর উপজেলা[১]

ইতিহাস

১৭৯৩ সালে ক্ষেতলাল অবিভক্ত দিনাজপুর জেলার থানা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।[২]

ভৌগোলিক উপাত্ত

ভাষা ও সংষ্কৃতি

সবাই বাংলা ভাষায় কথা বলে। সব মুসলিম তবে কিছু কিছু হিন্দু আছে।

প্রশাসনিক এলাকা

ইউনিয়ন সমূহ

  • আলমপুর ইউনিয়ন
  • তুলশীগংগা ইউনিয়ন (অবলুপ্ত ক্ষেতলাল সদর)
  • বড়তারা ইউনিয়ন
  • বড়াইল ইউনিয়ন
  • মামুদপুর ইউনিয়ন [৩]

স্বাস্থ্য

উন্নত চিকিৎসা সেবার জন্য বর্তমানে কাজ চলছে

শিক্ষা

নিম্ন মাধ্যমিক শিক্ষায় মেয়েরা এগিয়ে আছে।

মাধ্যমিক শিক্ষায় ছেলেরা এগিয়ে আছে।

কৃষি

এখানে প্রচুর পরিমাণ আলু ও ধান উৎপাদিত হয়। এই থানায় উৎপাদিত ফসল অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।

অর্থনীতি

সারা বাংলাদেশের প্রায় একতৃতীয়াংশ আলুর চাহিদা এখান থেকে যোগান দেওয়া হয়ে থাকে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা

খুব ভালো। কিন্তু রেলযোগাযোগ নাই।

কৃতি ব্যক্তিত্ব

জরিপ চলছে,পরে জানানো হবে।

দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা

১. হিন্দা মসজিদ ২. অাছরাঙ্গা দিঘী ৩. বিলের ঘাট(রাখালীয়া ব্রীজ) ৪. উপজেলা চত্বর ৫.বিনাই বড়াইল ধানের ক্ষেত তুলসিগঙ্গা ও হারাবতি নদী

বিবিধ

আরও দেখুন

তথ্যসুত্র

  1. "এক নজরে ক্ষেতলাল"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। জুন ২০১৪। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৪ 
  2. ধনঞ্জয় রায়, দিনাজপুর জেলার ইতিহাস, কে পি বাগচী অ্যান্ড কোম্পানি কলকাতা, প্রথম প্রকাশ ২০০৬, পৃষ্ঠা ২১১
  3. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "ইউনিয়ন সমূহ"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৪ 

বহিঃসংযোগ