আশারায়ে মুবাশশারা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Ismush Shakhsii (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১২ নং লাইন: ১২ নং লাইন:
*[[সাঈদ ইবনে যায়িদ|সাঈদ ইবনে যায়িদ (রা)]]
*[[সাঈদ ইবনে যায়িদ|সাঈদ ইবনে যায়িদ (রা)]]
*[[আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ|আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ (রা)]]
*[[আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ|আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ (রা)]]
*


হিজরী দশম সালে মদীনায় এক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল। ফলে বহুলোক অনাহারে ও অর্ধাহারে দিনাতিপাত করছিল। কোনোদিক থেকে সাহায্য-সহযোগিতা ও খাদ্য সামগ্রী আমদানি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছিল না। এমনি এক দিন মহানবী (স.) মদিনা মসজিদে খুতবা দান করতেছিলেন। এমন সময় হঠাৎ সংবাদ এল যে,শ্যামদেশ থেকে প্রচুর খাদ্য সামগ্রী নিয়ে একদল বণিক মদীনায় আগমন করছে। তখন সব সাহাবায়ে কেরাম (রা.) বণিক দলের নিকট গমন করে। কেবলমাত্র দশজন সাহাবা তথায় গমন না করে মনোযোগ সহকারে মহানবী (স.) এর খুতবা শ্রবণে নিমগ্ন রইলেন। মহানবী (স.) তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে একে একে তাঁদের নাম উল্লেখ করে তাদেরকে বেহেস্তবাসী বলে ঘোষণা করেন।
হিজরী দশম সালে মদীনায় এক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল। ফলে বহুলোক অনাহারে ও অর্ধাহারে দিনাতিপাত করছিল। কোনোদিক থেকে সাহায্য-সহযোগিতা ও খাদ্য সামগ্রী আমদানি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছিল না। এমনি এক দিন মহানবী (স.) মদিনা মসজিদে খুতবা দান করতেছিলেন। এমন সময় হঠাৎ সংবাদ এল যে,শ্যামদেশ থেকে প্রচুর খাদ্য সামগ্রী নিয়ে একদল বণিক মদীনায় আগমন করছে। তখন সব সাহাবায়ে কেরাম (রা.) বণিক দলের নিকট গমন করে। কেবলমাত্র দশজন সাহাবা তথায় গমন না করে মনোযোগ সহকারে মহানবী (স.) এর খুতবা শ্রবণে নিমগ্ন রইলেন। মহানবী (স.) তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে একে একে তাঁদের নাম উল্লেখ করে তাদেরকে বেহেস্তবাসী বলে ঘোষণা করেন।

১৯:২১, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আরবি আশারা শব্দের অর্থ দশ। আর মুবাশশারা অর্থ সুসংবাদপ্রাপ্ত। অতএব, আশারায়ে মুবাশশারা অর্থ সুসংবাদপ্রাপ্ত দশজন। ইসলামি পবিভাষায়, আশারায়ে মুবাশশারা বলতে বোঝায় মুহাম্মদ (সা) এর দশজন সাহাবীকে হাদিস অণুযায়ী যারা জীবদ্দশায় জান্নাতের প্রতিশ্রুতি পেয়েছিলেন। তাঁদের নাম যথাক্রমে-

হিজরী দশম সালে মদীনায় এক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল। ফলে বহুলোক অনাহারে ও অর্ধাহারে দিনাতিপাত করছিল। কোনোদিক থেকে সাহায্য-সহযোগিতা ও খাদ্য সামগ্রী আমদানি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছিল না। এমনি এক দিন মহানবী (স.) মদিনা মসজিদে খুতবা দান করতেছিলেন। এমন সময় হঠাৎ সংবাদ এল যে,শ্যামদেশ থেকে প্রচুর খাদ্য সামগ্রী নিয়ে একদল বণিক মদীনায় আগমন করছে। তখন সব সাহাবায়ে কেরাম (রা.) বণিক দলের নিকট গমন করে। কেবলমাত্র দশজন সাহাবা তথায় গমন না করে মনোযোগ সহকারে মহানবী (স.) এর খুতবা শ্রবণে নিমগ্ন রইলেন। মহানবী (স.) তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে একে একে তাঁদের নাম উল্লেখ করে তাদেরকে বেহেস্তবাসী বলে ঘোষণা করেন।

হাদিস

সাঈদ ইবনে যায়িদবর্ণনা করেন:
আব্দুর রহমান ইবনুল -আকনাস বলেন সে যখন মসজিদে প্রবেশ করেন তখন একজন ব্যক্তি আলীকে সালাম দেন। তখন সাঈদ ইবনে যায়িদ দাড়িয়ে গেলেন এবঙ্গি বলেন আমি সাক্ষী দিচ্ছি যে আল্লাহর নবী (সঃ) কে বলতে শুনেছি যে: দশ জন লোক জান্নাতে যাবে: আবু বকর জান্নাতি, উমর জান্নাতি, উসমান জান্নাতি, আলী জান্নাতি, তালহা জান্নাতি: যুবাইর ইবনুল আওয়াম জান্নাতি, আবদুর রহমান ইবনে আউফ জান্নাতি, সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস জান্নাতি, এবং আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ জান্নাতি। আমি কি দশম ব্যক্তির নাম বলব। লোকেরা বলল:কে সে ? তিনি নীরব থাকলেন। লোকেরা আবার বলল : কে সে ? তিনি বললেন:সে হলো সাঈদ ইবনে যায়িদ.

আবদুর রহমান ইবনে আউফ বর্ণনা করেন:
আল্লাহর নবী (সঃ) বলেন: "আল্লাহর নবী (সঃ) কে বলতে শুনেছি যে: দশ জন লোক জান্নাতে যাবে: আবু বকর জান্নাতি, উমর জান্নাতি, উসমান জান্নাতি, আলি জান্নাতি, তালহা জান্নাতি: যুবাইর ইবনুল আওয়াম জান্নাতি, আবদুর রহমান ইবনে আউফ জান্নাতি, সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস জান্নাতি,সাঈদ ইবনে যায়িদ জান্নাতি, এবং আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ জান্নাতি।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ