আশারায়ে মুবাশশারা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৩১ নং লাইন: ৩১ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:সাহাবা]]
[[বিষয়শ্রেণী:সাহাবা]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইসলাম-সম্পর্কিত তালিকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইসলাম-সম্পর্কিত তালিকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:একাধিক ব্যক্তি সম্পর্কিত নিবন্ধ]]

০৮:৪৮, ৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আশারায়ে মুবাশশারা বলতে বোঝায় মুহাম্মদ (সা) এর দশজন সাহাবীকে হাদিস অণুযায়ী যারা জীবদ্দশায় জান্নাতের প্রতিশ্রুতি পেয়েছিলেন। তারা সুন্নিদের কর্তৃক স্বীকৃত। শিয়ারা এ বিশ্বাস ধারণ করে না। তাঁদের নাম যথাক্রমে-

হাদিস

সাঈদ ইবনে যায়িদবর্ণনা করেন:
আব্দুর রহমান ইবনুল -আকনাস বলেন সে যখন মসজিদে প্রবেশ করেন তখন একজন ব্যক্তি আলীকে সালাম দেন। তখন সাঈদ ইবনে যায়িদ দাড়িয়ে গেলেন এবঙ্গি বলেন আমি সাক্ষী দিচ্ছি যে আল্লাহর নবী (সঃ) কে বলতে শুনেছি যে: দশ জন লোক জান্নাতে যাবে: আবু বকর জান্নাতি, উমর জান্নাতি, উসমান জান্নাতি, আলী জান্নাতি, তালহা জান্নাতি: যুবাইর ইবনুল আওয়াম জান্নাতি, আবদুর রহমান ইবনে আউফ জান্নাতি, সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস জান্নাতি, এবং আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ জান্নাতি। আসম কি দশম ব্যক্তির নাম বলব। লোকেরা বলল:কে সে ? তিনি নীরব থাকলেন।. লোকেরা আবার বলল : কে সে ? তিনি বললেন:সে হলো সাঈদ ইবনে যায়িদ.

আবদুর রহমান ইবনে আউফ বর্ণনা করেন:
আল্লাহর নবী (সঃ) বলেন: "আল্লাহর নবী (সঃ) কে বলতে শুনেছি যে: দশ জন লোক জানআতে যাবে: আবু বকর জান্নাতি, উমর জান্নাতি, উসমান জান্নাতি, আলি জান্নাতি, তালহা জান্নাতি: যুবাইর ইবনুল আওয়াম জান্নাতি, আবদুর রহমান ইবনে আউফ জান্নাতি, সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস জান্নাতি,সাঈদ ইবনে যায়িদ জান্নাতি, এবং আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ জান্নাতি।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ