গ্লেন টার্নার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

গ্লেন টার্নার
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম	গ্লেন মেইটল্যান্ড টার্নার
জন্ম	২৬ মে ১৯৪৭ (বয়স ৭৬); ডুনেডিন, ওতাগো, নিউজিল্যান্ড
ব্যাটিংয়ের ধরন	ডানহাতি
ভূমিকা	ব্যাটসম্যান, অধিনায়ক
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল	নিউজিল্যান্ড;
টেস্ট অভিষেক ; (ক্যাপ ১৭৪)	২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
শেষ টেস্ট	১১ মার্চ ১৯৮৩ বনাম শ্রীলঙ্কা
ওডিআই অভিষেক ; (ক্যাপ ৯)	১১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৩ বনাম পাকিস্তান
শেষ ওডিআই	২০ জুন ১৯৮৩ বনাম পাকিস্তান
ঘরোয়া দলের তথ্য
১৯৭৭/৭৮-১৯৮২/৮৩	ওতাগো
১৯৭৬/৭৭	নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস
১৯৬৭-১৯৮২	ওরচেস্টারশায়ার
১৯৬৭	মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব
১৯৬৪/৬৫-১৯৭৫/৭৬	ওতাগো
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
	উৎস: Cricinfo, ২২ এপ্রিল ২০১৪

ইতিহাস ব্রাউজ করুন

← পূর্বের পার্থক্য পরবর্তী পার্থক্য →

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে

দৃশ্যমানউইকিপাঠ্য

রৈখিক

১৭:৩০, ১১ মার্চ ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

গ্লেন মেইটল্যান্ড টার্নার (জন্ম: ২৬ মে, ১৯৪৭) ওতাগোর ডুনেডিনে জন্মগ্রহণকারী সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার। তাঁকে নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটের ইতিহাসে অন্যতম সেরা ও সর্বাপেক্ষা নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যান হিসেবে মনে করা হয়। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের হয়ে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। এছাড়াও তিনি দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮০-এর দশকের মধ্যভাগে নিউজিল্যান্ড দলের কোচ ছিলেন ও অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো সিরিজ বিজয়ে নেতৃত্ব দেন। বর্তমানে তিনি নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটে দল নির্বাচকমণ্ডলীর সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।

খেলোয়াড়ী জীবন

ওতাগো বয়েজ হাই স্কুলে অধ্যয়ন করেন টার্নার। তাঁর ভাই ব্রায়ান টার্নার একজন কবি ও গল্ফার। স্ত্রী ডেম সুখি টার্নার ডুনেডিনের সাবেক মেয়র।

ইংল্যান্ডের কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে ওরচেস্টারশায়ারের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। সর্বমোট ৪৫৫টি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশগ্রহণ করে ৩৪,৩৪৬ রান সংগ্রহ করেন। ৪৯.৭০ রান গড়ে ১০৩টি শতক তুলে নেন। ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান, জহির আব্বাস ও ভিভ রিচার্ডসের পর চারজন অ-ইংরেজের মধ্যে তিনি অন্যতম, যিনি সেঞ্চুরির সেঞ্চুরি করেন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে ১৯৭৩ সালে মে মাসের পূর্বেই ইংল্যান্ডের কাউন্টিতে ওরচেস্টারশায়ারের পক্ষে এক হাজার প্রথম-শ্রেণীর রান সংগ্রাহক হয়েছেন। এরপর ১৯৮৮ সালে গ্রেইম হিক এ কৃতিত্ব অর্জন করেন। কেবলমাত্র আটজন ব্যাটসম্যান এ কৃতিত্ব অর্জন করলেও সফরকারী দলের সাথে ভ্রমণরত অবস্থায় তিনি ও ব্র্যাডম্যান এ কৃতিত্বের দাবীদার।^[১] এছাড়াও তিনি দলীয় ইনিংসের ৮৩.৪৩% রান সংগ্রহ করে রেকর্ডের আসনে রয়েছেন। ১৯৭৭ সালে সোয়ানসীতে গ্ল্যামারগনের বিপক্ষে ওরচেস্টারশায়ার ১৬৯ রানে আউট হয়। তিনি ১৪১* রান করে অপরাজিত ছিলেন। বাদ-বাকী ব্যাটসম্যানেরা মাত্র ২৭ রান ও একটি অতিরিক্ত রান ছিল।^[২]

তথ্যসূত্র

↑ Easterbrook, Basil (১৯৭৪)। "1,000 runs by the end of may, Glenn Turner joins the elite"। Wisden। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
↑ "Glamorgan v Worcestershire Schweppes County Championship 1977"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।

বহিঃসংযোগ

ইএসপিএনক্রিকইনফোতে গ্লেন টার্নার (ইংরেজি)

ক্রীড়া অবস্থান
পূর্বসূরী বেভান কংডন	নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক ১৯৭৫/৭৬-১৯৭৬/৭৭	উত্তরসূরী মার্ক বার্গেস
পূর্বসূরী নরম্যান গিফোর্ড	ওরচেস্টারশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট অধিনায়ক ১৯৮১	উত্তরসূরী ফিল নিল

[1] Easterbrook, Basil (১৯৭৪)। "1,000 runs by the end of may, Glenn Turner joins the elite"। Wisden। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।

[2] "Glamorgan v Worcestershire Schweppes County Championship 1977"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।

[১]

[২]

@@ ৬ নং লাইন: / ৬ নং লাইন: @@
 |            nickname =
 |          birth_date = {{Birth date and age|1947|5|26|df=yes}}
-| birth_place = [[Dunedin|ডুনেডিন]], [[Otago|ওতাগো]], [[নিউজিল্যান্ড]]
+| birth_place = [[ডুনেডিন]], [[Otago|ওতাগো]], [[নিউজিল্যান্ড]]
 |            heightft =
 |          heightinch =
@@ ৪৫ নং লাইন: / ৪৫ নং লাইন: @@
 |          deliveries = balls
 |             columns = 4
-|             column1 = [[Test cricket|টেস্ট]]
+|             column1 = [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]]
 |            matches1 = 41
 |               runs1 = 2,991
@@ ৫৮ নং লাইন: / ৫৮ নং লাইন: @@
 |       best bowling1 = &ndash;/&ndash;
 |  catches/stumpings1 = 42/&ndash;
-|             column2 = [[One Day International|ওডিআই]]
+|             column2 = [[একদিনের আন্তর্জাতিক|ওডিআই]]
 |            matches2 = 41
 |               runs2 = 1,598
 |            bat avg2 = 47.00
 |           100s/50s2 = 3/9
-|          top score2 = 171[[not out|*]]
+|          top score2 = 171[[অপরাজিত (ক্রিকেট)|*]]
 |         deliveries2 = 6
 |            wickets2 = &ndash;
@@ ৭১ নং লাইন: / ৭১ নং লাইন: @@
 |       best bowling2 = &ndash;/&ndash;
 |  catches/stumpings2 = 13/&ndash;
-|             column3 = [[First-class cricket|এফসি]]
+|             column3 = [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|এফসি]]
 |            matches3 = 455
 |               runs3 = 34,346
 |            bat avg3 = 49.70
 |           100s/50s3 = 103/148
-|          top score3 = 311[[not out|*]]
+|          top score3 = 311[[অপরাজিত (ক্রিকেট)|*]]
 |         deliveries3 = 442
 |            wickets3 = 5
@@ ৮৪ নং লাইন: / ৮৪ নং লাইন: @@
 |       best bowling3 = 3/18
 |  catches/stumpings3 = 409/&ndash;
-|             column4 = [[List-A cricket|এলএ]]
+|             column4 = [[লিস্ট-এ ক্রিকেট|এলএ]]
 |            matches4 = 313
 |               runs4 = 10,784
 |            bat avg4 = 37.70
 |           100s/50s4 = 14/66
-|          top score4 = 171[[not out|*]]
+|          top score4 = 171[[অপরাজিত (ক্রিকেট)|*]]
 |         deliveries4 = 196
 |            wickets4 = 9
@@ ১০১ নং লাইন: / ১০১ নং লাইন: @@
 |              source = http://www.cricinfo.com/ci/content/player/38622.html Cricinfo
 }}
-'''গ্লেন মেইটল্যান্ড টার্নার''' ([[জন্ম]]: [[২৬ মে]], [[১৯৪৭]]) ওতাগোর ডুনেডিনে জন্মগ্রহণকারী সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার। তাঁকে নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটের ইতিহাসে অন্যতম সেরা ও সর্বাপেক্ষা নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যান হিসেবে মনে করা হয়। [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] হয়ে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। এছাড়াও তিনি দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮০-এর দশকের মধ্যভাগে নিউজিল্যান্ড দলের কোচ ছিলেন ও অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো সিরিজ বিজয়ে নেতৃত্ব দেন। বর্তমানে তিনি [[নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট|নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটে]] দল নির্বাচকমণ্ডলীর সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
+'''গ্লেন মেইটল্যান্ড টার্নার''' ([[জন্ম]]: [[২৬ মে]], [[১৯৪৭]]) ওতাগোর ডুনেডিনে জন্মগ্রহণকারী সাবেক [[নিউজিল্যান্ড|নিউজিল্যান্ডীয়]] [[ক্রিকেট|ক্রিকেটার]]। তাঁকে নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটের ইতিহাসে অন্যতম সেরা ও সর্বাপেক্ষা নির্ভরযোগ্য [[ব্যাটিং (ক্রিকেট)|ব্যাটসম্যান]] হিসেবে মনে করা হয়। [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] হয়ে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। এছাড়াও তিনি দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮০-এর দশকের মধ্যভাগে নিউজিল্যান্ড দলের কোচ ছিলেন ও অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো সিরিজ বিজয়ে নেতৃত্ব দেন। বর্তমানে তিনি [[নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট|নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটে]] দল নির্বাচকমণ্ডলীর সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
 == খেলোয়াড়ী জীবন ==
 ওতাগো বয়েজ হাই স্কুলে অধ্যয়ন করেন টার্নার। তাঁর ভাই [[Brian Turner (New Zealand poet)|ব্রায়ান টার্নার]] একজন কবি ও গল্ফার। স্ত্রী [[Sukhi Turner|ডেম সুখি টার্নার]] ডুনেডিনের সাবেক মেয়র।
-ইংরেজ কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে ওরসেস্টারশায়ারের পক্ষে [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] অভিষেক ঘটে তাঁর। সর্বমোট ৪৫৫টি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশগ্রহণ করে ৩৪,৩৪৬ রান সংগ্রহ করেন। ৪৯.৭০ রান গড়ে ১০৩টি [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|শতক]] তুলে নেন। [[ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান]], [[জহির আব্বাস]] ও [[ভিভ রিচার্ডস|ভিভ রিচার্ডসের]] পর চারজন অ-ইংরেজের মধ্যে তিনি অন্যতম, যিনি ''সেঞ্চুরির সেঞ্চুরি'' করেন।
+ইংল্যান্ডের [[কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ|কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে]] ওরচেস্টারশায়ারের পক্ষে [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] অভিষেক ঘটে তাঁর। সর্বমোট ৪৫৫টি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশগ্রহণ করে ৩৪,৩৪৬ রান সংগ্রহ করেন। ৪৯.৭০ রান গড়ে ১০৩টি [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|শতক]] তুলে নেন। [[ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান]], [[জহির আব্বাস]] ও [[ভিভ রিচার্ডস|ভিভ রিচার্ডসের]] পর চারজন অ-ইংরেজের মধ্যে তিনি অন্যতম, যিনি ''সেঞ্চুরির সেঞ্চুরি'' করেন।
-[[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] পর প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে ১৯৭৩ সালে [[1,000 first-class runs before the end of May|মে মাসের]] পূর্বেই ইংল্যান্ডের কাউন্টিতে ওরচেস্টারশায়ারের পক্ষে এক হাজার প্রথম-শ্রেণীর রান সংগ্রাহক হয়েছেন। এরপর [[1988 English cricket season|১৯৮৮]] সালে [[Graeme Hick|গ্রেইম হিক]] এ কৃতিত্ব অর্জন করেন। কেবলমাত্র আটজন ব্যাটসম্যান এ কৃতিত্ব অর্জন করলেও সফরকারী দলের সাথে ভ্রমণরত অবস্থায় তিনি ও ব্র্যাডম্যান এ কৃতিত্বের দাবীদার।<ref>{{cite web|url=http://www.espncricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/152484.html|title=1,000 runs by the end of may, Glenn Turner joins the elite|last=Easterbrook|first=Basil|year=1974|work=[[Wisden]]|publisher=[[ESPNcricinfo]]|accessdate=18 February 2013}}</ref> এছাড়াও তিনি দলীয় ইনিংসের ৮৩.৪৩% রান সংগ্রহ করে রেকর্ডের আসনে রয়েছেন। ১৯৭৭ সালে [[সলেক স্টেডিয়াম|সোয়ানসীতে]] [[Glamorgan County Cricket Club|গ্ল্যামারগনের]] বিপক্ষে ওরচেস্টারশায়ার ১৬৯ রানে আউট হয়। তিনি ১৪১* রান করে অপরাজিত ছিলেন। বাদ-বাকী ব্যাটসম্যানেরা মাত্র ২৭ রান ও একটি অতিরিক্ত রান ছিল।<ref>{{cite web|url=http://www.cricketarchive.com/Archive/Scorecards/37/37233.html|title=Glamorgan v Worcestershire Schweppes County Championship 1977|publisher=[[CricketArchive]]|accessdate=18 February 2013}}</ref>
+[[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] পর প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে ১৯৭৩ সালে [[1,000 first-class runs before the end of May|মে মাসের]] পূর্বেই ইংল্যান্ডের কাউন্টিতে ওরচেস্টারশায়ারের পক্ষে এক হাজার প্রথম-শ্রেণীর রান সংগ্রাহক হয়েছেন। এরপর [[1988 English cricket season|১৯৮৮]] সালে [[গ্রেইম হিক]] এ কৃতিত্ব অর্জন করেন। কেবলমাত্র আটজন ব্যাটসম্যান এ কৃতিত্ব অর্জন করলেও সফরকারী দলের সাথে ভ্রমণরত অবস্থায় তিনি ও ব্র্যাডম্যান এ কৃতিত্বের দাবীদার।<ref>{{cite web|url=http://www.espncricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/152484.html|title=1,000 runs by the end of may, Glenn Turner joins the elite|last=Easterbrook|first=Basil|year=1974|work=[[Wisden]]|publisher=[[ESPNcricinfo]]|accessdate=18 February 2013}}</ref> এছাড়াও তিনি দলীয় ইনিংসের ৮৩.৪৩% রান সংগ্রহ করে রেকর্ডের আসনে রয়েছেন। ১৯৭৭ সালে [[সলেক স্টেডিয়াম|সোয়ানসীতে]] [[Glamorgan County Cricket Club|গ্ল্যামারগনের]] বিপক্ষে ওরচেস্টারশায়ার ১৬৯ রানে আউট হয়। তিনি ১৪১* রান করে অপরাজিত ছিলেন। বাদ-বাকী ব্যাটসম্যানেরা মাত্র ২৭ রান ও একটি অতিরিক্ত রান ছিল।<ref>{{cite web|url=http://www.cricketarchive.com/Archive/Scorecards/37/37233.html|title=Glamorgan v Worcestershire Schweppes County Championship 1977|publisher=[[CricketArchive]]|accessdate=18 February 2013}}</ref>
 == তথ্যসূত্র ==
@@ ১৪৫ নং লাইন: / ১৪৫ নং লাইন: @@
 [[বিষয়শ্রেণী:নিউজিল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটার]]
 [[বিষয়শ্রেণী:নিউজিল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেট অধিনায়ক]]
+[[বিষয়শ্রেণী:নিউজিল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেট সেঞ্চুরিকারী]]
 [[বিষয়শ্রেণী:নিউজিল্যান্ডের একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার]]
 [[বিষয়শ্রেণী:নিউজিল্যান্ডের একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অধিনায়ক]]
+[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপের ক্রিকেটার]]
+[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপের ক্রিকেটার]]
+[[বিষয়শ্রেণী:১৯৮৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপের ক্রিকেটার]]
 [[বিষয়শ্রেণী:নিউজিল্যান্ড স্পোর্টস হল অব ফেমে প্রবেশকারী]]
 [[বিষয়শ্রেণী:উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার]]
 [[বিষয়শ্রেণী:নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচ]]
 [[বিষয়শ্রেণী:মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের ক্রিকেটার]]
-[[বিষয়শ্রেণী:নিউজিল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেট সেঞ্চুরিকারী]]
-[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপের ক্রিকেটার]]
-[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপের ক্রিকেটার]]
-[[বিষয়শ্রেণী:১৯৮৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপের ক্রিকেটার]]
 [[বিষয়শ্রেণী:নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টসের ক্রিকেটার]]
 [[বিষয়শ্রেণী:ওতাগোর ক্রিকেটার]]

দে স ওডিআইয়ে ৪০-এর বেশী ব্যাটিং গড়ের অধিকারী ব্যাটসম্যান (সর্বশেষ হালনাগাদ: ৬ মার্চ, ২০১৯)
অস্ট্রেলিয়া	মাইকেল বেভান (৫৩.৫৮) মাইকেল হাসি (৪৮.১৫) এ্যাডাম ভোজেস (৪৫.৭৮) ডিন জোন্স (৪৪.৬১) মাইকেল ক্লার্ক (৪৪.৫৮) ম্যাথু হেইডেন (৪৩.৮০) ডেভিড ওয়ার্নার (৪৩.৪৩) মার্কাস স্টইনিস (৪২.৬৬) রিকি পন্টিং (৪২.০৩) স্টিভ স্মিথ (৪১.৮৪) শন মার্শ (৪১.৮৩) কলাম ফার্গুসন (৪১.৪৩) ড্যামিয়েন মার্টিন (৪০.৮০) জর্জ বেইলি (৪০.৫৮) শেন ওয়াটসন (৪০.৫৪) গ্রেগ চ্যাপেল (৪০.১৮)
ইংল্যান্ড	জোনাথন ট্রট (৫১.২৫) জো রুট (৫০.৯০) জনি বেয়ারস্টো (৪৬.০৪) জেমস টেলর (৪২.২৩) জস বাটলার (৪০.৮০) কেভিন পিটারসন (৪০.৭৩) নিক নাইট (৪০.৪১) ক্রিস ব্রড (৪০.০২)
ভারত	বিরাট কোহলি (৫৯.৭৩) মহেন্দ্র সিং ধোনি (৫০.৮৪) আম্বতি রায়ডু (৪৮.৩৪) রোহিত শর্মা (৪৭.২৫) কেদার যাদব (৪৫.৫৮) শচীন তেন্ডুলকর (৪৪.৮৩) শিখর ধাওয়ান (৪৪.৪৩) সৌরভ গাঙ্গুলী (৪১.০২)
নিউজিল্যান্ড	রস টেলর (৪৮.৩৪) গ্লেন টার্নার (৪৭.০০) কেন উইলিয়ামসন (৪৫.৯০) মার্টিন গাপটিল (৪৩.৫১)
পাকিস্তান	ইনজামাম-উল-হক (৬০.৫৫) ফখর জামান (৫৩.৪০) বাবর আজম (৫১.২৯) জহির আব্বাস (৪৭.৬২) ইমাদ ওয়াসিম (৪৩.৮৪) হারিস সোহেল (৪৩.৬৩) মিসবাহ-উল-হক (৪৩.৪০) মোহাম্মদ ইউসুফ (৪১.৭১) জাভেদ মিয়াঁদাদ (৪১.৭০) ফায়াদ আলম (৪০.২৫)
দক্ষিণ আফ্রিকা	এবি ডি ভিলিয়ার্স (৫৩.৫০) হাশিম আমলা (৪৯.৭৪) ফাফ দু প্লেসিস (৪৬.৮৮) কুইন্টন ডি কক (৪৫.১৪) জ্যাক ক্যালিস (৪৪.৩৬) বোয়েতা ডিপেনার (৪২.২৩) ল্যান্স ক্লুজনার (৪১.১০) গ্যারি কার্স্টেন (৪০.৯৫)
শ্রীলঙ্কা	অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস (৪২.৩৬) কুমার সাঙ্গাকারা (৪১.৯৮)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ	ভিভ রিচার্ডস (৪৭.০০) শাই হোপ (৪৫.৫৬) গর্ডন গ্রীনিজ (৪৫.০৩) রামনরেশ সারওয়ান (৪২.৬৭) শিবনারায়ণ চন্দরপল (৪১.৬০) ডেসমন্ড হেইন্স (৪১.৩৭) শিমরন হেটমায়ার (৪০.৮৬) ব্রায়ান লারা (৪০.৪৮)
স্কটল্যান্ড	কাইল কোয়েতজার (৪২.৮০)
নেদারল্যান্ডস	রায়ান টেন ডেসকাট (৬৭.০০) টম কুপার (৪৮.৮০)
কমপক্ষে ২০ ইনিংসের জন্য প্রযোজ্য। বর্তমান খেলোয়াড়দেরকে বাঁকা হরফে চিহ্নিত করা হয়েছে।† নেদারল্যান্ডসের বর্তমানে ওডিআই মর্যাদা নেই।