কাইল মিলস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
কাইল মিলস
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামকাইল ডেভিড মিলস
জন্ম (1979-03-15) ১৫ মার্চ ১৯৭৯ (বয়স ৪৪)
অকল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড
উচ্চতা১.৯৩ মিটার (৬ ফুট ৪ ইঞ্চি)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি ব্যাটসম্যান
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি ফাস্ট মিডিয়াম
ভূমিকাঅল-রাউন্ডার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ২২৭)
১০ জুন ২০০৪ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টেস্ট১৮ মার্চ ২০০৯ বনাম ভারত
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ১২৩)
১৫ এপ্রিল ২০০১ বনাম পাকিস্তান
শেষ ওডিআই১৬ জুন ২০১৩ বনাম ইংল্যান্ড
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৯৮–বর্তমানঅকল্যান্ড
২০০১লিঙ্কনশায়ার
২০১৩মিডলসেক্স
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি লিস্ট এ
ম্যাচ সংখ্যা ১৯ ১৬৫ ৭৬ ২৪৮
রানের সংখ্যা ২৮৯ ১,০১৬ ২,১৬৬ ২,১২৪
ব্যাটিং গড় ১১.৫৬ ১৫.৮৭ ২৬.০৯ ১৯.১৩
১০০/৫০ ০/১ ০/২ ১/১৪ ০/৫
সর্বোচ্চ রান ৫৭ ৫৪ ১১৭* ৫৭*
বল করেছে ২,৯০২ ৭,৯৭৭ ১২,৩৫০ ১২,০৬৯
উইকেট ৪৪ ২৩৫ ২০৪ ৩৪৯
বোলিং গড় ৩৩.০২ ২৬.৭৪ ২৯.৮১ ২৬.৩০
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট n/a n/a
সেরা বোলিং ৪/১৬ ৫/২৫ ৫/৩৩ ৫/২৫
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৪/– ৪০/– ২৭/– ৬২/–
উৎস: CricketArchive; espncricinfo, ৩১ জানুয়ারি ২০১৪

কাইল ডেভিড মিলস (ইংরেজি: Kyle David Mills; জন্ম: ১৫ মার্চ, ১৯৭৯) অকল্যান্ডে জন্মগ্রহণকারী সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার[১] ডানহাতি পেস বোলার হিসেবে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলে খেলেছেন। একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দ্রুতলয়ে রান নেয়ার ক্ষেত্রে তার বেশ সুনাম রয়েছে। ২০০৯ সালের অক্টোবর মাসে তিনি রিলায়েন্স মোবাইল আইসিসি ওডিআই বোলিং র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ স্থানে ছিলেন।[২]

খেলোয়াড়ী জীবন[সম্পাদনা]

১০ জুন, ২০০৪ তারিখে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে মিলসের। ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ সালে গুরুতরভাবে আহত হওয়ার প্রেক্ষাপটে ২০০৭ বিশ্বকাপ ক্রিকেট থেকে নিজেকে সড়িয়ে নিতে বাধ্য হন। প্যাটেলার অপারেশন শেষে শারীরিক সক্ষমতার বিচারে নভেম্বর/ডিসেম্বর, ২০০৭ সালে দলের সাথে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যান। টেস্ট দলে অন্তর্ভুক্ত হয়ে পেটের পীড়াজনিত কারণে দ্বিতীয় ও চূড়ান্ত টেস্ট থেকে দূরে সড়ে যান। সুস্থ হয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলেন ও সর্বোচ্চ উইকেট সংগ্রহকারী হন। তন্মধ্যে নিজস্ব সেরা ৫/২৫ লাভ করেন। ২-১ ব্যবধানে দল সিরিজ হারলেও মিলস ম্যান অব দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন।

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগে শেন বন্ডের চুক্তিবদ্ধতাজনিত অনুপস্থিতির কারণে একদিনের আন্তর্জাতিক দলে তার ঠাঁই হয়। ২০০৯ সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় খেলেন তিনি। এছাড়াও তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত ২০০৯ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে দলকে ফাইনালে নিয়ে যেতে বিরাটভাবে সহায়তা করেন। কিন্তু চূড়ান্ত খেলায় তার দল অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে যায়।[৩]

নিউজিল্যান্ডের পরবর্তী ওডিআই সিরিজে আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত খেলায় পাকিস্তানকে ২-১ ব্যবধানে পরাজিত করে তার দল। কিন্তু আউটের জন্যে অতিরিক্ত আবেদন এবং অশালীন ভাষা প্রয়োগ করায় তাকে ম্যাচ ফি’র ২০ শতাংশ অর্থ জরিমানা গুণতে হয়।[৪]

অবসর[সম্পাদনা]

১ এপ্রিল, ২০১৫ তারিখে সর্বস্তরের ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি।[৫][৬]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Kyle Mills"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৫ 
  2. "Mills claims number-one bowling spot"। ICC। ৬ অক্টোবর ২০০৯। ২০১১-০৭-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০৭ 
  3. "Australia v New Zealand, 2009 Champions Trophy Scorecard, Cricket World, Retrieved 11 November 2009"। ৯ অক্টোবর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৩ 
  4. "Kyle Mills Fined For Double Breach Of Code Of Conduct". Cricketworld.com. 10 November 2009.[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  5. "New Zealand's Kyle Mills retires from all forms of cricket"New Zealand Herald। ১ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৫ 
  6. "Kyle Mills retires from all cricket"ESPNcricinfo। ESPN (Sports Media)। ১ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]