বিষয়বস্তুতে চলুন

জেরেমি কোনি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জেরেমি কোনি
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
জেরেমি ভার্নন কোনি
জন্ম (1952-06-21) ২১ জুন ১৯৫২ (বয়স ৭৩)
ওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ড
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১২৯)
৫ জানুয়ারি ১৯৭৪ বনাম অস্ট্রেলিয়া
শেষ টেস্ট১৫ মার্চ ১৯৮৭ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৩১)
৯ জুন ১৯৭৯ বনাম শ্রীলঙ্কা
শেষ ওডিআই২৮ মার্চ ১৯৮৭ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৭১-১৯৮৭ওয়েলিংটন
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ৫২ ৮৮ ১৬৫ ১২৭
রানের সংখ্যা ২,৬৬৮ ১,৮৭৪ ৭,৮৭২ ২,৭৬৩
ব্যাটিং গড় ৩৭.৫৭ ৩০.৭২ ৩৫.১৪ ৩১.৩৯
১০০/৫০ ৩/১৬ ০/৮ ৮/৪৭ ০/১৪
সর্বোচ্চ রান ১৭৪* ৬৬* ১৭৪* ৭৩*
বল করেছে ২,৮৩৫ ২,৯৩১ ৮,৯৯৩ ৩,৮৮১
উইকেট ২৭ ৫৪ ১১১ ৭১
বোলিং গড় ৩৫.৭৭ ৩৭.৭৫ ৩১.১৭ ৩৮.২৬
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং ৩/২৮ ৪/৪৬ ৬/১৭ ৪/৪৬
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৬৪/ ৪০/ ১৯২/ ৫৭/
উৎস: ক্রিকইনফো, ২৩ আগস্ট ২০১৭

জেরেমি ভার্নন কোনি, এমবিই (ইংরেজি: Jeremy Coney; জন্ম: ২১ জুন, ১৯৫২) ওয়েলিংটনে জন্মগ্রহণকারী সাবেক ও বিখ্যাত নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা। জেরেমি কোনি নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের পক্ষে টেস্টএকদিনের আন্তর্জাতিকে খেলাসহ অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। গড়ের দিক দিয়ে তাকে নিউজিল্যান্ডের সর্বাপেক্ষা সফলতম ব্যাটসম্যানদের একজন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

খেলোয়াড়ী জীবন

[সম্পাদনা]

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে কোনি ৫২ টেস্ট ও ৮৮ ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেন। তন্মধ্যে ১৫ টেস্ট ও ২৫ ওডিআইয়ে দলকে নেতৃত্ব দেন। অধিনায়ক হিসেবে তিনি কেবলমাত্র পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে পরাজিত হন। ১৬ অর্ধ-শতকের পর দীর্ঘ নয় বছর অপেক্ষা করে ৩১ বছর বয়সে সেঞ্চুরির দেখা পান।

একদিনের আন্তর্জাতিকে মিডিয়াম পেস বোলিং করতেন। সর্বমোট ৫৪ উইকেট সংগ্রহ করেন। তন্মধ্যে ১৯৮৫ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৪৬ রান ৪ উইকেট পান। কোনি’র উচ্চতা, স্লিপ ফিল্ডার হিসেবে তার অঙ্গ-ভঙ্গী প্রদর্শনে 'দ্য ম্যান্টিস' ডাকনামে পরিচিত হন।

সম্মাননা

[সম্পাদনা]

১৯৮৪ সালে উইজডেন কর্তৃক বর্ষসেরা ক্রিকেটার হিসেবে মনোনীত হন।[] ১৯৮৬ সালে রাণীর জন্মদিনের সম্মানে কোনিকে ক্রিকেট খেলায় সেবা প্রদানের জন্য অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার পদবীতে ভূষিত করা হয়।[] ১৯৮৬ সালে 'প্লেয়িং ম্যান্টিস: অ্যান অটোবায়োগ্রাফি' লেখেন। ১৯৯৩ সালে জন পার্কারব্রায়ান ওয়াডেলের সাথে 'দি ওন্ডারফুল ডেজ অব সামার' লেখেন।[]

ব্যক্তিগত জীবন

[সম্পাদনা]

নিউজিল্যান্ড নেটবলে প্রতিনিধিত্বকারি খেলোয়াড় ও নেটবল ধারাভাষ্যকার জুলি কোনি’র সাথে বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি। বর্তমানে তিনি যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন। স্কাই টিভিটেস্ট ম্যাচ স্পেশালে ধারাভাষ্যকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Wisden Cricketers of the Year"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯
  2. London Gazette (supplement), No. 50553, 13 June 1986. Retrieved 21 January 2013.
  3. National Library of New Zealand catalogue[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]
পূর্বসূরী
জিওফ হাওয়ার্থ
নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক
১৯৮৪/৮৫-১৯৮৬/৮৭
উত্তরসূরী
জেফ ক্রো