রসায়নে নোবেল বিজয়ীদের তালিকা
রসায়নশাস্ত্রের বিভিন্ন শাখায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য রাজকীয় সুয়েডীয় বিজ্ঞান অ্যাকাডেমি বিজ্ঞানীদেরকে প্রতিবছর রসায়নে নোবেল পুরস্কার (সুয়েডীয় ভাষায় Nobelpriset i kemi) প্রদান করে। ১৮৯৫ সালে আলফ্রেড নোবেলের উইল অনুসারে যে পাঁচ শাখায় নোবেল পুরস্কার দেয়ার কথা তার মধ্যে রসায়ন অন্যতম। বাকি বিষয়গুলো হচ্ছে পদার্থবিজ্ঞান, সাহিত্য, শান্তি এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান। পরবর্তীতে অর্থশাস্ত্রকেও এই তালিকায় সংযুক্ত করা হয়। এই পুরস্কারের ব্যাপারটি দেখাশোনা করে নোবেল ফাউন্ডেশন । রসায়ন নোবেল কমিটির পরামর্শে রাজকীয় সুয়েডীয় বিজ্ঞান অ্যাকাডেমি এই পুরস্কারটি প্রদান করে। প্রতিবছর নোবেলের মৃত্যু তারিখ ১০ ডিসেম্বর সুইডেনের রাজধানী স্টকহোম থেকে রসায়নে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়। ১৯০১ সালে নেদারল্যান্ডসের জ্যাকবস হেনরিকাস ভ্যান্ট হফকে প্রদান করা।
২৫ জনের মত বিজ্ঞানী জৈব রসায়নে অবদান রাখার জন্য নোবেল পুরস্কার অর্জন করেছেন।[১]
রাষ্ট্রীয় নিষেধাজ্ঞার কারণে জার্মানীর রিচার্ড কুন (১৯৩৮) এবং এডলফ বুটেনান্ড (১৯৩৯) নোবেল পুরস্কার গ্রহণ করতে পারেন নাই। পরবর্তীতে তারা পদক এবং সনদ পান কিন্তু কোন টাকা পান নাই। ফ্রেডরিক স্যাঙ্গার ১৯৫৮ ও ১৯৮০ সালে রসায়নে এবং জন বার্ডেন ১৯৫৬ ও ১৯৮০ সালে পদার্থে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন। এই দুই বিজ্ঞানীই একই বিষয়ে দুইবার করে নোবেল পান। অন্যদিকে মেরি ক্যুরি (পদার্থে ১৯০৩, রসায়নে ১৯১১) এবং লিনাস পাউলিং (রসায়ন ১৯৫৪, শান্তি ১৯৬২) দুইবার করে নোবেল পুরস্কার পান।[২]
চারজন নারী রসায়নে নোবেল পুরস্কার বিজয় করেছেন: মারি ক্যুরি, জ্যুলিয়া ক্যুরি (১৯৩৫), ডরোথি হজকিন (১৯৬৪) এবং আডা যোনাথ (২০০৯)। [৩]
আটবছর রসায়নে কোন নোবেল পুরস্কারর ঘোষণা করা হয় নাই। রাজকীয় সুয়েডীয় বিজ্ঞান একাডেমি রসায়নে নোবেল পুরস্কার দিয়ে থাকে।
বিজয়ীদের পূর্ণ তালিকা
[সম্পাদনা]১৯০১ - ১৯৫০
[সম্পাদনা]বর্ষ | ছবি | নাম | রাষ্ট্র | পুরস্কারপ্রাপ্তির কারণ |
---|---|---|---|---|
১৯০১ | ইয়াকোবুস হেনরিকুস ফান্ট হফ | নেদারল্যান্ডস | রাসায়নিক গতিবিদ্যার গুরুত্বপূর্ণ নীতি এবং দ্রবণের অভিস্রবণ চাপ আবিষ্কার | |
১৯০২ | হের্মান এমিল ফিশার | জার্মান সাম্রাজ্য | সুগার এবং পিউরিন সংশ্লেষণের উপর গবেষণা | |
১৯০৩ | সভান্তে আরিয়েনিউস | সুইডেন | তড়িৎ বিশ্লেষ্যের বিযোজনের তত্ত্ব প্রদান | |
১৯০৪ | স্যার উইলিয়াম র্যামজি | যুক্তরাজ্য | বায়ুতে নিষ্ক্রিয় গ্যাস ও তদ্সংশ্লিষ্ট মৌলের সন্ধান লাভ | |
১৯০৫ | ইয়োহান ফ্রিড্রিশ ভিলহেল্ম আডলফ ফন বাইয়ার | জার্মান সাম্রাজ্য | জৈব রঞ্জক পদার্থ এবং জলীয় সুগন্ধী যৌগের উপর গবেষণা | |
১৯০৬ | অঁরি মোয়াসঁ | ফ্রান্স | ফ্লোরিন মৌলের তথ্যানুসন্ধান এবং পৃথকীকরণ; তার নামে একটি বৈদ্যুতিক চুল্লির নাম রাখা হয়েছে: ময়সাঁ বৈদ্যুতিক চুল্লি, যা তারই তৈরি | |
১৯০৭ | এডুয়ার্ড বুখনার | জার্মান সাম্রাজ্য | তার জৈব-রাসায়নিক গবেষণা এবং কোষ-মুক্ত গাজন প্রক্রিয়া আবিষ্কার | |
১৯০৮ | আর্নেস্ট রাদারফোর্ড | নিউজিল্যান্ড যুক্তরাজ্য |
মৌলসমূহের বিখণ্ডায়ন এবং তেজস্ক্রিয় পদার্থের রসায়নের উপর মৌলিক গবেষণা | |
১৯০৯ | ভিলহেল্ম অস্টভাল্ড | জার্মান সাম্রাজ্য | প্রভাবক বিষয়ে গবেষণা, রাসায়নিক বিক্রিয়ার হার এবং রাসায়নিক সাম্যাবস্থার উপর তথ্যানুসন্ধান | |
১৯১০ | অটো ভালাখ | জার্মান সাম্রাজ্য | অ্যালিসাইক্লিক যৌগসমূহের ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা | |
১৯১১ | মারি ক্যুরি | পোল্যান্ড | রেডিয়াম এবং পোলোনিয়াম আবিষ্কার | |
১৯১২ | ভিক্তর গ্রিগনার্ড | ফ্রান্স | গ্রিগনার্ড বিকারক আবিষ্কার | |
পোল সাবাতিয়ে | ফ্রান্স | জৈব যৌহসমূহের হাইড্রোজেনীকরণ পদ্ধতি উদ্ভাবন | ||
১৯১৩ | আলফ্রেড ভার্নার | সুইজারল্যান্ড | অণুর ভিতরে পরমাণুসমূহের সংযোগ তথা অবিচ্ছিন্নতার উপর গবেষণা | |
১৯১৪ | থিওডোর উইলিয়াম রিচার্ডস | যুক্তরাষ্ট্র | অনেকগুলোর মৌলের পারমাণবিক ভর নির্ণয় | |
১৯১৫ | রিচার্ড মার্টিন ভিলস্টাটার | জার্মান সাম্রাজ্য | উদ্ভিজ্জ রঞ্জক পদার্থ বিষয়ে গবেষণা | |
১৯১৮ | ফ্রিৎস হেবার | জার্মান সাম্রাজ্য | অ্যামোনিয়া সংশ্লেষণ | |
১৯২০ | ভালটার হের্মান নের্ন্স্ট | ভেইমার প্রজাতন্ত্র | তাপ রসায়নে মৌলিক গবেষণা | |
১৯২১ | ফ্রেডেরিক সডি | যুক্তরাজ্য | তেজস্ক্রিয় পদার্থের রসায়ন নিয়ে গবেষণা এবং এদের সমাণুর উপর তথ্যানুসন্ধান | |
১৯২২ | ফ্রানসিস উইলিয়াম অ্যাস্টন | যুক্তরাজ্য | অনেকগুলো অতেজস্ক্রিয় মৌলের সুস্থিত সমাণু আবিষ্কার এবং তার সম্পূর্ণ-সংখ্যা তত্ত্ব (whole-number rule) | |
১৯২৩ | ফ্রিৎস প্রেগ্ল | যুগোশ্লাভিয়া রাজত্ব | জৈব পদার্থসমূহের জন্য মাইক্রোঅ্যানালাইসিস পদ্ধতি আবিষ্কার করেন | |
১৯২৪ | পুরস্কার প্রদান করা হয় নাই | |||
১৯২৫ | রিচার্ড আডলফ জিগমন্ডি | ভেইমার প্রজাতন্ত্র | কলয়েড দ্রবণের অসমস্বত্ব স্বভাবের একটি পরীক্ষার প্রদর্শন করেন এবং এ নিয়ে একটি প্রক্রিয়া আবিষ্কার করেন | |
১৯২৬ | থেওদোর স্ভেদবারি | সুইডেন | কলয়েড ও আতিকায় অনুর দ্রবনের নানা গুরুত্বপূর্ণ ধর্মের উপর গবেষণা | |
১৯২৭ | হেইনরিখ অটো ভাইল্যান্ড | ভাইমার প্রজাতন্ত্র | বাইল এসিড এবং তৎসংশ্লিষ্ট কিছু পদার্থ বিশদ নিয়ে অনুসন্ধান চালান | |
১৯২৮ | এডলফ অটো রিনহোল্ড উইনদস | ভাইমার প্রজাতন্ত্র | স্টেরল নিয়ে গবেষণা এবং এর সাথে ভিটামিনের সম্পর্ক স্থাপনের প্রচেষ্টা | |
১৯২৯ | আর্থার হার্ডেন হ্যান্স কার্ল অগাস্ট সাইমন ভন ইউলার-চেলপিন |
যুক্তরাজ্য ভাইমার প্রজাতন্ত্র |
চিনির গাঁজন প্রক্রিয়ার উপর গবেষণা এবং গাঁজন প্রক্রিয়ায় সাহায্যকারী উৎসেচক নিয়ে গবেষণা | |
১৯৩০ | হ্যান্স ফিশার | ভাইমার প্রজাতন্ত্র | হিমিন এবং ক্লোরোফিল ওর উপর মৌলিক গবেষণা | |
১৯৩১ | কার্ল বশ | ভেইমার প্রজাতন্ত্র | রাসায়নিক উচ্চ চাপ পদ্ধতিসমূহের উপর বিশেষ অবদান | |
ফ্রেডরিখ বার্গিয়াস | ভেইমার প্রজাতন্ত্র | |||
১৯৩২ | আর্ভিং ল্যাংমিউয়র | যুক্তরাষ্ট্র | পৃষ্ঠতলীয় রসায়ন বিষয়ে মৌলিক অবদান | |
১৯৩৩ | পুরস্কার প্রদান করা হয় নাই | |||
১৯৩৪ | হ্যারল্ড ক্লেটন ইউরি | যুক্তরাষ্ট্র | ভারী হাইড্রোজেন আবিষ্কার | |
১৯৩৫ | ফ্রেদেরিক জোলিও-কুরি | ফ্রান্স | নতুন তেজস্ক্রিয় মৌল আবিষ্কার[৪] | |
আইরিন জোলিও-কুরি | ফ্রান্স | |||
১৯৩৬ | পেটার ইয়োসেফ ভিলহেল্ম ডেবাই | নেদারল্যান্ডস | দ্বিমেরু ভ্রামকের সাহায্যে যৌগের আণবিক গঠন ব্যাখ্যা এবং রঞ্জন-রশ্মি বিচ্ছুরণ ও গ্যাস মাধ্যমে ইলেকট্রনের চরিত্র নিয়ে গবেষণার জন্য। | |
১৯৩৭ | ওয়াল্টার নর্মান হেওয়র্থ | যুক্তরাজ্য | কার্বোহাইড্রেট ও ভিটামিন সি এর উপর গবেষণার জন্য। | |
পল কারার | সুইজারল্যান্ড | ক্যারোটিনোয়েড, ফ্লাভিন, রিবোফ্লাভিন এবং ভিটামিন এ এর উপর গবেষণার জন্য | ||
১৯৩৮ | রিশার্ড কুন | নাৎসি জার্মানি | ক্যারোটিনয়েড ও ভিটামিনের উপর গবেষণা। | |
১৯৩৯ | আডল্ফ ফ্রিড্রিশ ইয়োহান বুটেনান্ড্ট | নাৎসি জার্মানি | যৌন হরমোন নিয়ে কাজের জন্য। | |
লাভোস্লাভ রুৎজিচ্কা | সুইজারল্যান্ড | পলিমিথিলিন ও উচ্চ ভর সম্পন্ন টার্পিন নিয়ে কাজের জন্য। | ||
১৯৪০ | পুরস্কার প্রদান করা হয় নাই | |||
১৯৪১ | ||||
১৯৪২ | ||||
১৯৪৩ | জর্জ শার্ল দ্য হেভেসি | হাঙ্গেরি | রসায়নিক প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপ জানতে তেজস্ক্রিয় আইসোটোপের ব্যবহার নিয়ে গবেষণা। | |
১৯৪৪ | অটো হান | নাৎসি জার্মানি | ভারী নিউক্লিয়াসের ফিশান বিক্রিয়া আবিষ্কার। | |
১৯৪৫ | আর্টুরি ইলমারি ভিরটানেন | ফিনল্যান্ড | কৃষিরসায়ন এবং পুষ্টিরসায়নে বিশেষত পশুখাদ্য সংরক্ষণে মৌলিক গবেষণা। | |
১৯৪৬ | জেমস ব্যাচেলার সামনার | যুক্তরাষ্ট্র | উৎসেচকের কেলাসন সম্ভব এই আবিষ্কারের জন্য। | |
জন হাওয়ার্ড নরথ্রপ | যুক্তরাষ্ট্র | বিশুদ্ধ উৎসেচক এবং ভাইরাস প্রোটিন তৈরি করার জন্য। | ||
ওয়েন্ডেল মেরেডিথ স্ট্যানলি | যুক্তরাষ্ট্র | |||
১৯৪৭ | স্যার রবার্ট রবিনসন | যুক্তরাজ্য | উদ্ভিদের নানা গুরুত্বপূর্ণ যৌগ বিশেষত অ্যালকালয়েড নিয়ে গবেষণার জন্য। | |
১৯৪৮ | আর্নে ভিলহেল্ম কাউরিন টিসেলিয়ুস | সুইডেন | ইলেকট্রোফোরেসিস, অধিশোষণ বিশ্লেষণ ও রক্তবাহ প্রোটিন নিয়ে গবেষণার জন্য। | |
১৯৪৯ | উইলিয়াম ফ্রান্সিস জিওক | যুক্তরাষ্ট্র | রাসায়নিক তাপগতিবিদ্যা ক্ষেত্রে অবদানের জন্য। | |
১৯৫০ | অটো পল হের্মান ডিল্স | পশ্চিম জার্মানি | ডাইন সংশ্লেষণের আবিষ্কার এবং এর বিকাশের জন্য। | |
কুর্ট আল্ডার | পশ্চিম জার্মানি | ডাইন সংশ্লেষণের জন্য। |
১৯৫১ - ২০০০
[সম্পাদনা]বর্ষ | ছবি | নাম | রাষ্ট্র | পুরস্কারপ্রাপ্তির কারণ |
---|---|---|---|---|
১৯৫১ | এডউইন মাটিসন ম্যাকমিলান | যুক্তরাষ্ট্র | ইউরেনিয়াম-উত্তর মৌলগুলির রসায়ন আবিষ্কার। | |
গ্লেন থিওডোর সিবোর্গ | যুক্তরাষ্ট্র | |||
১৯৫২ | আর্চার জন পোর্টার মার্টিন | যুক্তরাজ্য | পার্টিশন ক্রোমাটোগ্রাফি উদ্ভাবনের জন্য। | |
রিচার্ড লরেন্স মিলিংটন সিঞ্জ | যুক্তরাজ্য | |||
১৯৫৩ | হেরমান্ন শ্তাউদিঙ্গের | পশ্চিম জার্মানি | অতিকায় অণুর রসায়নের উপর মৌলিক গবেষণা। | |
১৯৫৪ | লিনাস পাউলিং | যুক্তরাষ্ট্র | রাসায়নিক যৌগসমূহের বন্ধনীর প্রকৃতি নিয়ে গবেষণা। | |
১৯৫৫ | ভিঞ্চেন্ত দু ভিগ্নেয়াউদ | যুক্তরাষ্ট্র | সালফার যৌগ বিশেষত পলিপেপটাইড হরমোন প্রথম সংশ্লেষণের স্বীকৃতি হিসাবে। | |
১৯৫৬ | স্যার সিরিল নরম্যান হিনশেলউড | যুক্তরাজ্য | রাসায়নিক বিক্রিয়ার কার্যপ্রণালী নিয়ে গবেষণা। | |
নিকোলাই নিকলায়েভিচ সেমিয়োনভ (Никола́й Никола́евич Семёнов) | সোভিয়েত ইউনিয়ন | |||
১৯৫৭ | স্যার আলেক্সান্ডার টড্ড | যুক্তরাজ্য | নিউক্লিওটাইড ও নিউক্লিওটাইড কো-এনজাইমের উপর কাজের জন্য। | |
১৯৫৮ | ফ্রেডরিক স্যাঙ্গার | যুক্তরাজ্য | প্রোটিনের গঠন বিশেষ করে ইনসুলিনের গঠন নিয়ে গবেষণা | |
১৯৫৯ | জারোস্লাভ হেরোভস্কি | চেকোস্লোভাকিয়া | বৈশ্লেষিক রসায়নে পোলারোগ্রাফির আবিষ্কার। | |
১৯৬০ | উইলার্ড ফ্রাঙ্ক লিবি | যুক্তরাষ্ট্র | তেজস্ক্রিয় কার্বন-১৪ পরমাণুর সাহায্যে প্রাচীন বস্তুর বয়স মাপার উপায় আবিষ্কার | |
১৯৬১ | মেলভিন কেলভিন | যুক্তরাষ্ট্র | উদ্ভিদের কার্বন ডাই-অক্সাইড আত্তিকরণ বিষয়ে মৌলিক গবেষণার জন্য। | |
১৯৬২ | ম্যাক্স ফার্দিনান্দ পেরুতয | যুক্তরাজ্য | প্রোটিনের ত্রিমাত্রিক গঠন নিয়ে গবেষণার জন্য | |
জন কেন্ড্রেও | যুক্তরাজ্য | |||
১৯৬৩ | কার্ল জেইগ্লের | পশ্চিম জার্মানি | উচ্চ পলিমার সংশ্লেষণ ও তাদের গঠন নির্ণয়। | |
গিউলিও নাট্টা | Italy | |||
১৯৬৪ | ডরোথি মেরি হজকিন | যুক্তরাজ্য | "for her determinations by X-ray techniques of the structures of important biochemical substances" | |
১৯৬৫ | রবার্ট বার্নস উডওয়ার্ড | যুক্তরাষ্ট্র | কুইনিন, কোলেস্টেরল,কর্টিসোন এবং ভিটামিন বি-১২ প্রভৃতি জটিল যৌগ সংশ্লেষণে বিশেষ অবদান। | |
১৯৬৬ | রবার্ট সেন্ডারসন মুল্লিকেন | যুক্তরাষ্ট্র | "for his work concerning chemical bonds and the electronic structure of molecules" | |
১৯৬৭ | মানফ্রেড এইগেন | পশ্চিম জার্মানি | অতি দ্রুত রাসায়নিক বিক্রিয়া পর্যবেক্ষণের জন্য। | |
রোনাল্ড জর্জ রেফর্ড নোরিশ | যুক্তরাজ্য | |||
জর্জ পোর্টার | যুক্তরাজ্য | |||
১৯৬৮ | লুইস ওয়াল্টার আলভারেজ | যুক্তরাষ্ট্র নরওয়ে |
"for the discovery of the reciprocal relations bearing his name" | |
১৯৬৯ | ডেরেক হ্যারল্ড রিচার্ড বার্টন | যুক্তরাজ্য | "for their contributions to the development of the concept of conformation" | |
অড হাসেল | নরওয়ে | |||
১৯৭০ | লুইস ফেডেরিক লেলইর | আর্জেন্টিনা | সুগার সমন্বিত নিউক্লিওটাইড আবিষ্কার এবং কার্বোহাইড্রেটের জৈব সংশ্লেষণে এদের ভূমিকা। | |
১৯৭১ | গেরহার্ড হার্জবার্গ | কানাডা | "for his contributions to electronic structure and the geometry of molecules, particularly free radicals" | |
১৯৭২ | ক্রিস্টিয়ান ব. আনফিন্সেন | যুক্তরাষ্ট্র | রাইবোনিউক্লিয়েজ নিয়ে গবেষণার জন্য। | |
স্টানফোর্ড মুর | যুক্তরাষ্ট্র | "for their contribution to the understanding of the connection between chemical structure and catalytic activity of the ribonuclease molecule" | ||
উইলিয়াম এইচ. স্টেইন | যুক্তরাষ্ট্র | |||
১৯৭৩ | এরন্সট অট্টো ফিসচার | পশ্চিম জার্মানি | জৈব ধাতব যৌগ নিয়ে কাজের জন্য। | |
জিওফ্রে উইল্কিন্সন | যুক্তরাজ্য | |||
১৯৭৪ | পল ফ্লরী | যুক্তরাষ্ট্র | "for his fundamental work, both theoretical and experimental, in the physical chemistry of macromolecules" | |
১৯৭৫ | জন ওয়ারকাপ কর্নফোর্থ | যুক্তরাজ্য অস্ট্রেলিয়া |
"for his work on the stereochemistry of enzyme-catalyzed reactions" | |
ভ্লাডিমির প্রেলগ | সুইজারল্যান্ড | "for his research into the stereochemistry of organic molecules and reactions" | ||
১৯৭৬ | উইলিয়াম লিপ্সচম্ব | যুক্তরাষ্ট্র | বোরন যৌগের গঠন নিয়ে গবেষনার জন্য। | |
১৯৭৭ | ইলিয়া প্রিগোজিন | বেলজিয়াম | "for his contributions to non-equilibrium thermodynamics" | |
১৯৭৮ | পিটার ডি. মিচেল | যুক্তরাজ্য | "for his formulation of the chemiosmotic theory" | |
১৯৭৯ | হারবার্ট সি. ব্রাউন | যুক্তরাজ্য | "for their development of the use of boron- and phosphorus-containing compounds, respectively, into reagents in organic synthesis" | |
জর্জ উইটিগ | পশ্চিম জার্মানি | |||
১৯৮০ | পল বার্গ | যুক্তরাষ্ট্র | "for his fundamental studies of the biochemistry of nucleic acids, with particular regard to recombinant-DNA" | |
ওয়াল্টার গিলবার্ট | যুক্তরাষ্ট্র | "for their contributions concerning the determination of base sequences in nucleic acids" | ||
ফ্রেডরিক স্যাঙ্গার | যুক্তরাজ্য | |||
১৯৮১ | কেনিচি ফুকুই (福井謙一) | জাপান | রাসায়নিক বিক্রিয়ার গতিপথ সম্পর্কিত তত্ত্ব স্বাধীনভাবে তৈরি করে নোবেল পান। | |
রোয়াল্ড হোফমান | যুক্তরাষ্ট্র | |||
১৯৮২ | অ্যারন ক্লুগ | যুক্তরাজ্য দক্ষিণ আফ্রিকা |
"for his development of crystallographic electron microscopy and his structural elucidation of biologically important nucleic acid-protein complexes" | |
১৯৮৩ | হেনরি টাউব | যুক্তরাষ্ট্র | ধাতব যৌগের ‘ ইলেকট্রন ট্রান্সফার বিক্রিয়া’ নিয়ে গবেষণার জন্য। | |
১৯৮৪ | রবার্ট ব্রুস মেরিফিল্ড | যুক্তরাষ্ট্র | "for his development of methodology for chemical synthesis on a solid matrix" | |
১৯৮৫ | হারবার্ট অ্যারন হাউপ্টমান জেরোম কার্ল |
যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্র |
"for their achievements in developing direct methods for the determination of crystal structures" | |
১৯৮৬ | ডাডলি হের্শবাখ | যুক্তরাষ্ট্র | "for their contributions concerning the dynamics of chemical elementary processes" | |
ইউয়ান ৎসে লি (李遠哲) | তাইওয়ান যুক্তরাষ্ট্র | |||
জন চার্লস পোলানি | কানাডা | |||
১৯৮৭ | ডোনাল্ড জেমস ক্র্যাম | যুক্তরাষ্ট্র | "for their development and use of molecules with structure-specific interactions of high selectivity" | |
জঁ-মারি লেন | ফ্রান্স | |||
চার্লস পেডারসেন | যুক্তরাষ্ট্র | |||
১৯৮৮ | ইয়োহান ডাইজেনহোফার | পশ্চিম জার্মানি | "for their determination of the three-dimensional structure of a photosynthetic reaction centre" | |
রোবার্ট হুবার | পশ্চিম জার্মানি | |||
হার্টমুট মিশেল | পশ্চিম জার্মানি | |||
১৯৮৯ | সিডনি অল্টম্যান | কানাডা যুক্তরাষ্ট্র |
রাইবো-নিউক্লিক অ্যাসিড( আর এন এ)-এর অনুঘটক ধর্ম আবিষ্কার। | |
টমাস চেক | যুক্তরাষ্ট্র | |||
১৯৯০ | এলিয়াস জেমস কোরি | যুক্তরাষ্ট্র | জৈব যৌগ সংশ্লেষণ ও সংশ্লেষণ সম্পর্কিত নানা তত্ত্ব আবিষ্কার। | |
১৯৯১ | রিশার্ড এর্ন্স্ট | সুইজারল্যান্ড | "for his contributions to the development of high resolution nuclear magnetic resonance (NMR) spectroscopy" | |
১৯৯২ | রুডলফ মার্কাস | যুক্তরাষ্ট্র | "for his contributions to the theory of electron transfer reactions in chemical systems" | |
১৯৯৩ | ক্যারি মালিস | যুক্তরাষ্ট্র | "for contributions to the developments of methods within DNA-based chemistry [...] for his invention of the polymerase chain reaction (PCR) method"[৫] | |
মাইকেল স্মিথ | কানাডা | "for contributions to the developments of methods within DNA-based chemistry [...] for his fundamental contributions to the establishment of oligonucleotide-based, site-directed mutagenesis and its development for protein studies"[৫] | ||
১৯৯৪ | জর্জ ওলা | যুক্তরাষ্ট্র | "for his contribution to carbocation chemistry" | |
১৯৯৫ | পল ক্রুৎসেন | নেদারল্যান্ডস | বায়ুমণ্ডলে ওজন স্তরের গঠন ও দূষণজনিত কারণে ওজনক্ষয় নিয়ে গবেষণা। | |
মারিও মোলিনা | মেক্সিকো | |||
শেরউড রোল্যান্ড | যুক্তরাষ্ট্র | |||
১৯৯৬ | রবার্ট কার্ল | যুক্তরাষ্ট্র | অনেক কার্বন পরমাণুর সমন্বয়ে তৈরি ফুলেরিন অণুর আবিষ্কার। | |
স্যার হ্যারল্ড ক্রোটো | যুক্তরাজ্য | |||
রিচার্ড স্মলি | যুক্তরাষ্ট্র | |||
১৯৯৭ | পল বয়ার | যুক্তরাষ্ট্র | "for their elucidation of the enzymatic mechanism underlying the synthesis of adenosine triphosphate" | |
জন ই. ওয়াকার | যুক্তরাজ্য | |||
জেন্স ক্রিস্টিয়ান স্কো | ডেনমার্ক | "for his discovery of an ion-transporting enzyme, Na+/K+-ATPase" | ||
১৯৯৮ | ওয়াল্টার কোন | যুক্তরাষ্ট্র | "for his development of the density functional theory" | |
জন পোপল | যুক্তরাজ্য | "for his development of computational methods in quantum chemistry" | ||
১৯৯৯ | আহমেদ জেওয়াই (أحمد زويل) | মিশর যুক্তরাষ্ট্র |
"for his studies of the transition states of chemical reactions using femtosecond spectroscopy" | |
২০০০ | অ্যালান হিগার | যুক্তরাষ্ট্র | "for their discovery and development of conductive polymers" | |
অ্যালান ম্যাকডিয়ারমিড | নিউজিল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্র | |||
হিদেকি শিরাকাওয়া (白川英樹) | জাপান |
২০০১ - ২০৫০
[সম্পাদনা]বর্ষ | ছবি | নাম | রাষ্ট্র | পুরস্কারপ্রাপ্তির কারণ | |
---|---|---|---|---|---|
২০০১ | উইলিয়াম নোল্স | যুক্তরাষ্ট্র | "for their work on chirally catalysed hydrogenation reactions" | ||
রিওজি নোয়োরি (野依良治) | জাপান | ||||
ব্যারি শার্পলেস | যুক্তরাষ্ট্র | "for his work on chirally catalysed oxidation reactions" see Sharpless asymmetric dihydroxylation | |||
২০০২ | জন ফেন | যুক্তরাষ্ট্র | "for the development of methods for identification and structure analyses of biological macromolecules [...] for their development of soft desorption ionisation methods for mass spectrometric analyses of biological macromolecules"[৬] | ||
কোইচি তানাকা (田中耕一) | জাপান | ||||
কুর্ট ভ্যুট্রিশ | সুইজারল্যান্ড | "for the development of methods for identification and structure analyses of biological macromolecules [...] for his development of nuclear magnetic resonance spectroscopy for determining the three-dimensional structure of biological macromolecules in solution"[৬] | |||
২০০৩ | পিটার আগ্রি | যুক্তরাষ্ট্র | "for discoveries concerning channels in cell membranes" | ||
রডরিক ম্যাকিনন | যুক্তরাষ্ট্র | "for discoveries concerning channels in cell membranes [...] for structural and mechanistic studies of ion channels"[৭] | |||
২০০৪ | আরন সিয়েকানোভার | ইসরায়েল | "for the discovery of ubiquitin-mediated protein degradation"[৮] | ||
আভ্রাম হের্শকো | ইসরায়েল | ||||
আরউইন রোজ | যুক্তরাষ্ট্র | ||||
২০০৫ | ইভ শোভাঁ | ফ্রান্স | "for the development of the metathesis method in organic synthesis"[৯] | ||
রিচার্ড শ্রক | যুক্তরাষ্ট্র | ||||
রবার্ট গ্রাবস | যুক্তরাষ্ট্র | ||||
২০০৬ | রজার কর্নবার্গ | যুক্তরাষ্ট্র | "for his studies of the molecular basis of eukaryotic transcription"[১০] | ||
২০০৭ | গেরহার্ড আর্টেল | জার্মানি পশ্চিম জার্মানি | কঠিন বস্তুর পৃষ্ঠদেশে রাসায়নিক বিক্রিয়া নিয়ে গবেষণার জন্য।[১১] | ||
২০০৮ | ওসামু শিমোমুরা | জাপান[১২] | "for the discovery and development of the green fluorescent protein, GFP"[১৩] | ||
মার্টিন চেলফি | যুক্তরাষ্ট্র | ||||
রজার ওয়াই. তিসিয়েন | যুক্তরাষ্ট্র | ||||
২০০৯ | ভেঙ্কটরমন রামকৃষ্ণান | যুক্তরাষ্ট্র | "জীব কোষে অবস্থিত রাইবোজোমের গঠন ও ক্রিয়া"[১৪] | ||
থমাস এ. স্টিত্জ | যুক্তরাষ্ট্র | ||||
অ্যাডা ই. ইউনাথ | ইসরায়েল | ||||
২০১০ | রিচার্ড এফ. হেক | যুক্তরাষ্ট্র | "for palladium-catalyzed cross couplings in organic synthesis"[১৫] | ||
ই-ইচি নেগিশি | যুক্তরাষ্ট্র | ||||
আকিরা সুজুকি | জাপান | ||||
২০১১ | ড্যান শেচতম্যান | ইসরায়েল | "for the discovery of quasicrystals"[১৬] | ||
২০১২ | রবার্ট লেফকোইতজ | যুক্তরাষ্ট্র | "for studies of G-protein-coupled receptors"[১৭] | ||
ব্রায়ান কোবিল্কা | যুক্তরাষ্ট্র | ||||
২০১৩ | মার্টিন কারপ্লাস | যুক্তরাষ্ট্র | |||
মাইকেল লেভিট | যুক্তরাষ্ট্র | ||||
এরিহ ওয়ারশেল | যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েল | ||||
২০১৪ | এরিক বেতজিগ | United States | "মাইক্রোস্কোপ নিয়ে গবেষণার জন্য"[১৮] | ||
স্টিফান হেল | Germany | ||||
ডব্লিউ. ই. মোয়ের্নার | United States | ||||
২০১৫ | থমাস লিন্ডাল | Sweden United Kingdom |
" ক্ষতিগ্রস্থ ডি.এন.এ সংস্কারের গবেষণার জন্য "[১৯] | ||
পল মড্রিক | United States | ||||
আজিজ সানকার | Turkey United States | ||||
২০১৬ | জ্যঁ-পিয়ের সভেজ | ফ্রান্স | "ক্ষুদ্রতম মলিকিউলার মেশিন উদ্ভাবনের স্বীকৃতি হিসেবে "[২০] | ||
ফ্রেজার স্টডার্ট | United Kingdom যুক্তরাষ্ট্র | ||||
বেন ফেরিঙ্গা | Netherlands | ||||
২০১৭ | জ্যাকুস ডুবোশেত | সুইজারল্যান্ড | "জীবজ অণুর পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যবেক্ষণের কৌশল উদ্ভাবনের জন্য নোবেল পেলেন এই ত্রয়ী। এই ত্রয়ীর উদ্ভাবিত ক্রায়ো ইলেকট্রনিক মাইক্রোস্কপির মাধ্যমে জীবজ অণুর হাই রেজোল্যুশন পর্যবেক্ষণ সম্ভব হয় প্রথমবারের মতো। এতে প্রাণরসায়নে যুগান্তকারী প্রভাব সৃষ্টি হয়। "[২১] | ||
জোয়াকিম ফ্রাঙ্ক | জার্মানি United States[২২] | ||||
রিচার্ড হেন্ডারসন | যুক্তরাজ্য | ||||
২০১৮ | ফ্রান্সেস আর্নল্ড | যুক্তরাষ্ট্র | "এনজাইমগুলির নির্দেশিত বিবর্তনের জন্য" | ||
জর্জ স্মিথ | যুক্তরাষ্ট্র | "পেপটাইড এবং অ্যান্টিবডিগুলির ফেজ প্রদর্শনের জন্য" | [২৩] | ||
স্যার গ্রেগরি উইন্টার | যুক্তরাজ্য | ||||
২০১৯ | জন বি. গুডএনাফ | যুক্তরাষ্ট্র | "লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি বিকাশের জন্য" | ||
এম. স্ট্যানলি হুইটিংহ্যাম | যুক্তরাজ্য যুক্তরাষ্ট্র | [২৪] | |||
আকিরা ইয়োশিনো | জাপান | ||||
২০২০ | এমানুয়েল শারপঁতিয়ে | ফ্রান্স | "বংশাণু সম্পাদনার একটি কৌশল বিকাশের জন্য" | [২৫] | |
জেনিফার ডাউডনা | যুক্তরাষ্ট্র | ||||
২০২১ | বেঞ্জামিন লিস্ট | জার্মানি | "অপ্রতিসম অর্গানোক্যাটালাইসিস বিকাশ বা জৈব-অনুঘটন বিক্রিয়া আবিষ্কারের জন্য" | [২৬] | |
ডেভিড ম্যাকমিলান | যুক্তরাজ্য | ||||
২০২২ | ক্যারোলিন রুথ বার্টোজি | যুক্তরাষ্ট্র | "ক্লিক কেমিস্ট্রি (যা অণুকে একত্রে লিঙ্ক করার ব্যাপারে আলোচনা করে) এবং বায়োর্থোগোনাল কেমিস্ট্রি (যা জীবন্ত কোষে এই ধরনের বিক্রিয়া ঘটার ব্যাপারে আলোচনা করা)-তে যুগান্তকারী অবদানের জন্য দেয়া হয়েছে।"[২৭] | ||
মর্টেন পেটার মেলডল | ডেনমার্ক | [২৮] | |||
ব্যারি শার্পলেস | যুক্তরাষ্ট্র | ||||
২০২৩ | আলেক্সেই ইয়েকিমভ | রাশিয়া | "কোয়ান্টাম বিন্দু (ডট) আবিষ্কার ও সংশ্লেষণ বিষয়ক গবেষণার জন্য তাঁদের এ পুরস্কার দেওয়া হয়। তাঁদের এ কাজ ন্যানোপ্রযুক্তিবিষয়ক মৌলিক গবেষণায় অবদান রেখেছে।" | ||
মুঞ্জি বাওয়েন্ডি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র| ফ্রান্স | [২৮] | |||
লুইস ব্রুস | যুক্তরাষ্ট্র |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Malmström, Bo G.; Bertil Andersson (২০০১-১২-০৩)। "The Nobel Prize in Chemistry: The Development of Modern Chemistry"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-০৮।
- ↑ "Nobel Laureates Facts"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-০৭।
- ↑ "Women Nobel Laureates"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-০৭।
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 1935"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-০৬।
- ↑ ক খ "The Nobel Prize in Chemistry 1993"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-০৬।
- ↑ ক খ "The Nobel Prize in Chemistry 2002"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-০৬।
- ↑ ক খ "The Nobel Prize in Chemistry 2003"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-০৬।
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 2004"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-০৬।
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 2005"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-০৬।
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 2006"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-০৬।
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 2007"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-০৬।
- ↑ As of 26 October 2008, the nobelprize.org website page for the 2008 award gives Shimomura's country as "USA". However, the press release from the Nobel Foundation on 8 October 2008, announcing the award, states that Shimomura is a Japanese citizen. "The Nobel Prize in Chemistry 2008–Press Release"। Nobelprize.org। ২০০৮-১০-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-০৮।
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 2008"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-০৮।
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 2009"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০৭।
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 2010"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০৬।
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 2011"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-০৫।
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 2012"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১০-১৩।
- ↑ "Microscope work wins Nobel Prize"। BBC। ৮ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 2015"। Nobelprize.org।
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 2016"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১০-০৫।
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 2017"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-০৪।
- ↑ Frank, Joachim (2017), Curriculum Vitae ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে. Retrieved October 4, 2017.
- ↑ Press Release: The Nobel Prize in Chemistry 2018 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 2019"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ৯ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 2020"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 2021"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ৭, ২০২১।
- ↑ ঐশী, নুজহাত সুবাহ (২০২২-১০-০৫)। "এবছর নির্ভরযোগ্য অণু-তৈরির টুল উদ্ভাবনের জন্য"। বিজ্ঞানবার্তা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-০৮।
- ↑ ক খ "The Nobel Prize in Chemistry 2022"। The Nobel Prize। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২২।
- দি নোবেল ফাউন্ডেশন (২০০৬) রসায়নে নোবেল
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- আলফ্রেদ নোবেল
- নোবেল পুরস্কার
- সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার
- শান্তিতে নোবেল পুরস্কার
- অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার
- নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্তদের তালিকা
- পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার
- চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার
- নোবেল পুরস্কার বিজয়ী নারীদের তালিকা