নোবেল পুরস্কার বিজয়ী নারীদের তালিকা
এই নিবন্ধটি মেয়াদোত্তীর্ণ।(জানুয়ারি ২০২১) |
নোবেল পুরস্কার বিজয়ী নারীদের তালিকায় (ইংরেজি: List of female Nobel laureates) এ পর্যন্ত বিশ্বের ৫১ জন (৫২বার) নারী স্ব-স্ব ক্ষেত্রে অবদান রাখায় নোবেল পুরস্কার লাভ করেছেন; যেখানে পুরুষদের নোবেল পুরস্কার প্রাপ্তির সংখ্যা ৮০৭ জন।
পদার্থ[সম্পাদনা]
বর্ষ | ছবি | ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান | দেশ | অবদান |
---|---|---|---|---|
১৯০৩ | ![]() |
মারি ক্যুরি | ![]() |
বেকেরেল আবিষ্কৃত বিকিরণের উপর সফল যৌথ গবেষণা |
১৯৬৩ | ![]() |
মারিয়া গ্যোপের্ট-মায়ার | ![]() |
নিউক্লিয় শক্তিস্তরের গঠন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার |
৩. ২০১৮- ডোনা দিও স্ট্রিকল্যাণ্ড (কানাডা)-তিনি লেজার রশ্মির বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অগ্রণী "চাপার্ড পালস এমপ্লিফিকেশন" এর উন্নয়ন ঘটানোর জন্য জেরার মুরুর সাথে যুগ্মভাবে নোবেল অর্জন করেন।
রসায়ন[সম্পাদনা]
বর্ষ | ছবি | ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান | দেশ | অবদান |
---|---|---|---|---|
১৯১১ | ![]() |
মারি ক্যুরি | ![]() ![]() |
রেডিয়াম এবং পোলোনিয়াম আবিষ্কার |
১৯৩৫ | ![]() |
আইরিন জোলিও-ক্যুরি | ![]() |
নতুন তেজস্ক্রিয় মৌল আবিষ্কার |
১৯৬৪ | ![]() |
ডরোথি ক্রোফুট হজকিন | ![]() |
জৈব রাসায়নিক উপাদানে এক্স-রে রশ্মি প্রয়োগে সাফল্য |
২০০৯ | ![]() |
আডা ই. ওনাথ | ![]() |
"জীব কোষে অবস্থিত রাইবোজোমের গঠন ও ক্রিয়া"[১] |
চিকিৎসাবিদ্যা[সম্পাদনা]
বর্ষ | ছবি | ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান | দেশ | অবদান |
---|---|---|---|---|
২০১৪ | ![]() |
মে-ব্রিট মোজের | ![]() |
মস্তিষ্কের অবস্থান বোঝার প্রক্রিয়ার রহস্য সমাধান |
সাহিত্য[সম্পাদনা]
সাহিত্যে ২০২২ সাল পর্যন্ত নোবেল জয়ী নারীর সংখ্যা ১৭ জন। নোবেলজয়ী প্রথম নারী সুইডেনের সেলমা রেগারলেফ(১৯০৯)। সর্বশেষ সাহিত্যে নোবেলজয়ী নারী হলেন ফ্রান্সের অ্যানি এরনো (২০২২)।
শান্তি[সম্পাদনা]
বর্ষ | ছবি | ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান | দেশ | অবদান |
---|---|---|---|---|
১৯০৫ | ![]() |
বের্থা ফন সুটনার | অস্ট্রিয়া এবং হাঙ্গেরি | |
১৯৩১ | ![]() |
জেইন অ্যাডাম্স | যুক্তরাষ্ট্র | |
১৯৪৬ | ![]() |
এমিলি গ্রিন বল্চ্ | যুক্তরাষ্ট্র | |
১৯৭৬ | ![]() |
মাইরিয়াড কোরিগান | উত্তর আয়ারল্যান্ড | |
![]() |
বেটি উইলিয়ামস | |||
১৯৭৯ | ![]() |
মাদার তেরেসা | ভারত | |
১৯৮২ | ![]() |
আলভা মিরদল যুগ্মভাবে অ্যালফোনসো গার্সিয়া রোব্লস |
সুইডেন | "জাতিসংঘে অস্ত্রপ্রতিযোগিতা নিরসন সংক্রান্ত আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অবদান ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ব্যাপক দৃষ্টি আকর্ষণের করেন"[২][৩] |
১৯৯১ | ![]() |
অং সান সু কি | মায়ানমার | |
১৯৯২ | রিগোবার্টা মেঞ্চু | গুয়াতেমালা | ||
১৯৯৭ | ![]() |
জোডি উইলিয়ামস | যুক্তরাষ্ট্র | |
২০০৩ | ![]() |
শিরিন এবাদি | ইরান | মানবাধিকার ও গণতন্ত্র রক্ষায় ভূমিকার জন্য। তিনি বিশেষত নারী ও শিশু অধিকার নিয়ে কাজ করেছেন।[৪] |
২০০৪ | ![]() |
ওয়াংগারি মাথাই | কেনিয়া | |
২০১১ | ![]() |
এলেন জনসন সারলিফ | লাইবেরিয়া | নারীদের অধিকার রক্ষা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অহিংস আন্দোলন করার জন্য[৫] |
![]() |
লেহমাহ বয়ই | |||
![]() |
তাওয়াকেল কারমান | ইয়েমেন |
- ২০১৮- নাদিয়া মুরাদ বাসে তাহা (ইরাক)- যৌন নিপীড়নের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো ও "নাদিয়াস ইনিসিয়েটিভ" গঠনের জন্য যুগ্মভাবে (ডেনিস মুকওয়েগে এর সাথে) শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
অর্থনীতি[সম্পাদনা]
কোনো নারী পান নি।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 2009"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০৭।
- ↑ "The Nobel Peace Prize 1982"। Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-১২।
- ↑ "The Nobel Peace Prize 1982–Presentation Speech"। Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-০৩।
- ↑ http://nobelprize.org/nobel_prizes/peace/laureates/2003/index.html
- ↑ http://nobelprize.org/nobel_prizes/peace/laureates/2011/press.html